![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তুষার। পড়ছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে,পরিসংখ্যান বিভাগে।অত্যন্ত অলস একজন,পড়াশোনা ছাড়া সব কিছুতেই আগ্রহ। ধর্মবিশ্বাস নিরপেক্ষ ; জামাতকে এবং এর সাথে সংশ্লিষ্ট সব কিছুকেই ঘৃণা করি। হাটতে খুব পছন্দ করি। স্বপ্ন দেখি, গ্রাজুয়েশনের পর পুরা শহরটাই হেটে হেটে দেখব।তাতে যতদিন লাগে লাগুক। সামুতে প্রায় ৪ বছর। ব্লগ পড়ি, লিখি কম ।। ।। ।।
ফেবুতে ছিলাম। একটা পেজের পোস্টে চোখ পড়লো। দেখি সেখানে প্রেম না করার সুবিধাদি বর্নিত আছে। নিজেই দেখে নিন।
গার্লফ্রেন্ড/ বয়ফ্রেন্ড না থাকার
সুবিধাঃ
১। শান্তিতে ঘুমানো যায়!!
২। সময় আর টাকা বাঁচে!!
৩। দেখতে কেমন লাগতেছে এইটা নিয়া তেমন না ভাবলেও চলে।
৪। মধ্যরাতে মিসকল সংখ্যা "০"।
৫। নতুন নতুন SMS অফার খোঁজার দরকার হয়.।
৬। কোন সিম এ খরচ কম তাও খোজ করা দরকার হয় না
৭। দিনে চারবার মোবাইল রিচার্জ করতে হয়না
৮। যেকোনো ছেলে/মেয়ের সাথে ভয় ছাড়াই কথা বলা যায়
৯। আর সবচেয়ে ভালো হচ্ছে পুরা দুনিয়া রেই ভালোবাসা যায়....
দেখলাম। দেখে বুঝলাম যে ইহা কোন ছ্যাকাপ্রাপ্ত অথবা চিরকুমার কারো পোস্ট যে প্রেম করতে ব্যর্থ হইয়া এখন "আঙ্গুর ফলকে টক" মনে করে সান্ত্বনা খুজতেসে। বেচারা। মেয়দের কথা বলতে পারি না তবে মোটামুটি সব ছেলেই প্রেম করতে চায়। এতে একদিকে যেমন প্রেম করার সুখ পাওয়া যায়, আবার অন্য দিকে বন্ধুদের সামনে পার্ট ও নেওয়া চলে।আর প্রেম করতে না পারার আফসোস তো কমন ব্যাপার। যাই হোক,আমার আর সহ্য হইতেসিল না। নিজেরা পারে না প্রেম করতে আবার আমাদের মত প্রেমিক-প্রবরদের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক কথা।ব্যাটা, আগে কইরা দেখা। তাই আমিও লেইখা দিসিঃ
গার্লফ্রেন্ড/ বয়ফ্রেন্ড থাকার
সুবিধাঃ
১। সুন্দর স্বপ্ন দেখা যায়।গার্লফ্রেন্ড নাই এই দুঃখ নিয়ে ঘুমানো লাগে না। (ছেলেদের ক্ষেত্রে)
২।সুন্দর সময় কাটানো যায় এবং সিঙ্গেল বন্ধুদের সামনে ভাব মারা যায়।
৩। দেখতে কেমন লাগতেসে এটা নিয়া কেউ কিছু ভাবতেসে না; এই আফসোস চলে যায়, কারন আর কেউ না দেখুক একজন তো দেখবেই।
৪।সিঙ্গেল বন্ধুদের আহাজারি দেখে মজা নেওয়া যায়।
৫। সিঙ্গেল বন্ধুদের " তোরে দিয়া কিছুই হবে না" টাইপ কথা বলা যায়।
৬। রাতের বেলা মিস্কল দেখলে ভালোই লাগে ; 'কেউ একজন তো মিস করতেসে' ।
৭। যেকোনো ছেলে/মেয়ের সাথেই নির্ভয়ে কথা বলা যায়,মজা করা যায়; কারন সবাই জানে সে এনগেজড ।
৮। পুরা দুনিয়ার থেকেও বেশি ভালোবাসা একজন থেকেই পাওয়া যায়।
৯। "দোস্ত, এখনো প্রেম করতে পারলাম না; একটা মেয়ে দেখ না, ফিটিং করাই দে " - এসব শুনতে শুনতে কান পচে যায়; এবং একি সঙ্গে স্বর্গীয় আনন্দানুভূতি হয়। (ছেলেদের ক্ষেত্রে)
১০। গিফট দেখাইয়া মজা নেওয়া যায়। (ছেলে-মেয়ে উভয়েই, তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে বেশী)
কিঞ্চিৎ অফটপিকঃ একটা জিনিস দেখে অবাক হই; ৬০-৭০% ছেলেই ১০-২০% মেয়ের পিছনে দৌড়ায়। এক্ষেত্রে হয়তো ঐ মেয়ের সৌন্দর্য,স্মার্টনেস,কথা-বার্তা কারণ হিসেবে কাজ করে। যেমনঃ আমাদের সেকশানে ছেলে ৫৫- মেয়ে ৪৭। অথচ বেশিরভাগ ছেলের কাছেই দৌড়ায় মাত্র ৬-৭ জনের পিছনে। বাকিদের কোন খবর নাই। কারণ তারা তথাকথিত সুন্দরি,স্মার্ট না।এখন একটা মেয়ে কয়জনের সাথে প্রেম করতে পারে? আবার সেই মেয়ে রাজি না হইলে "খারাপ মেয়ে, ভাব বেশী, ঢং, পোলা ঘুরায় " ইত্যাদি অপবাদ ।।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
htusar বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
বিড়ি বলেছেন: মজা পাইলাম