![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমরা কখনো হীনমন্যতায় ভুগবেনা ও দুঃখিতও হবেনা বরং তোমরাই হবে বিজয়ী যদি তোমরা ইমানদার হও। ( সুরা আল ইমরান, আয়াত ১৩৯)
১৯৯৮ সালঃ
ভোর রাতের আযান হচ্ছে। হাসনা হেনা ফুলের গাছে ফুল ফুটেছে তীব্র গন্ধে নাক ভরে যাচ্ছে সুমির। নিটোল স্বপ্নহীন একটা ঘুম হয়েছে ওর। ও আর মোড় ভেংয়ে ঘুম থেকে ওঠে। পুকুর পাড়ে যেতে হবে। ওযু করবে নামাজ পরবে। সকালের নামাজ না পড়লে ওর ভালো লাগেনা। সারাদিন মনের ভেতের একটা নেই নেই ভাব কাজ করে। বাবা মা পাশের ঘরে ঘুমাচ্ছে, বাবা স্কুল মাষ্টার। ওর ৬ বছর বয়সের ভাই বুবুন ওর পাশেই শুয়ে আছে। ও ওর ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে, কি নিস্পাপ মুখ! এদের সবাই কে ছেড়ে স্বামীর ঘরে যেতে ওর খুব খারাপ লাগবে, খুব। তবুও কি করার? মেয়েদের কে তো যেতেই হবে, স্বামীর ঘরে। সে হয়েছে তার মায়ের মতন। সে যখন বড় হয়েছে মা তখন শিখিয়েছে, সোনা মা মেয়েদের কাছে পুরুষের কিছু জিনিস আমানত রাখা থাকে। তোর যে স্বামী হবে তার কিছু জিনিষ তোর কাছে আমানত রাখা আছে। সেই আমানত জীবন থাকতে নষ্ট হতে দিবিনা। ও ওর মাকে জিগ্যেস করেছিল, "মা ছেলেদের কাছে কি আমাদের জন্য কিছু আমানত রাখা নাই?" মা বলেছিলো আছে রে মা, আছে। সৎ আদর্শবান পুরুষেরা সেই আমানত ঠিক রাখে। আল্লাহতালা বলেছেন তিনি সৎ নারীর জন্য সৎজীবন সঙ্গিনী রেখেছেন, তেমনি পুরুষের জন্যও।
সুমি আব্রু করে, হিজাব পরে, নামাজ পড়ে। এবার সে অনার্স পড়ছে ইচ্ছা আছে অনেক বড় কিছু হবে।
সুমি ওযু করতে বাহিরে যাবে সকালের আলো ফুটে ওঠেনি এখনো। সে একা, বাহিরে যেতে ভয় পাচ্ছে। বুবুন কে ওঠানো যায়, কিন্তু ওর এই নিস্পাপ ঘুম ভাঙতে ইচ্ছে করেনা ওর।
সুমির লাশ টা ঝুলে আছে গাছের সাথে, গলায় রশি দিয়ে। ও জানত আত্মহত্যা মহাপাপ। তবুও, ও গলায় দড়ি দিলো। বুবুনটা কিছুই বলছেনা, সুমির মা বিলাপ করছে, বাবা কাদছে। বুবুনের পবিত্র মুখে স্তব্ধতা। বুবু, হ্যা ও ওর বুবুকে মরে যেতে দেখেছে। সকালে ওর হিসু এসেছিল, উঠে দেখে বুবু নেই। দরজা খোলা ও একাই উঠে বাহিরে গিয়েছিল। বাহিরে গিয়ে ও দেখেছিলো, চেয়ারম্যানের ছেলে ঝন্টু ওর বুবুকে মাটিতে ফেলে উপরে উঠে খুব মারছিল। ঝন্টুর বন্ধু টিকু বুবুর মুখ চেপে রেখেছিল। বুবু ছট ফট করছিল তবুও ঝন্টু বুবুকে মারছিল, কিভাবে চেপে- চেপে ধরছিল? ও গিয়ে ছিল দৌড়ে কিন্ত টিকু ওকে চড় মেড়ে বলেছে, যদি কাউকে বলে- তাহলে ওকে সহ ওর বাবা-মা কে মেরে ফেলবে। ও ওর বুবুর মুখ টা ভুলতে পারছেনা। বুবুর চোখ বেয়ে জল গড়িয়ে পরছিল।বুবুর ভয়ার্ত চোখে ও বেদনা দেখেছিল। এর কিছুখন পরই বুবু নিস্তেজ হয়ে গিয়েছিল। ঝন্টুই বুবুর শরীর টাকে গলায় রশি দিয়ে ওদের বাড়ির একটা গাছের সাথে ঝুলিয়ে দিয়ে ছিল। ওর মনে আছে এই ঝন্টুই এক দিন রাস্তায় বুবুকে বলে ছিল
বোরকা আলী বুবুজান
মুখ খান দেখাই যান,
মুখে দিমু চুমা,
আমার কোলে ঘুমা।
গল্পটা এখানে শেষ করে দিলে কেমন হয়? অনেকেরই মনের মধ্যে এক ধরনের রাগ তৈরী হবে। এটা কি লিখলাম আমি? সুন্দর সকালে ঘুমথেকে ওঠা এত ভালো এবং সুখি মেয়ের জীবন আমি অন্ধ কারে ঢেকে দিয়ে, তার মৃত্যু দিয়ে, আমি কি মজা পেলাম?! ঐ ধর্ষন কারী ঝন্টুর তো কিছুই হলো না। আদতে হয়না কিছুই, সুমির বাবা একটা অপমৃত্যুর মামলা করেছিল, সেই মামলা পর্যন্তই। "ধর্ষনের পর, শ্বাস রোধে মৃত্যু" এটা পোষ্টমর্টেম রিপোর্টে পাওয়া গিয়ে ছিলো, ঠিকি। কিন্তু কে ধর্ষক বা হত্যা করী তা আজো ধরা যায় নি।
এটা আর একটা গল্প একটার সাথে আর একটার মিল হয়তো থাকতে পারে,
ভোর ৪টা ঝন্টু দের ঘরের আলো জ্বলছে, ঝন্টু ওর বন্ধুদের নিয়ে ডি ভি ডি প্লেয়ার চালাচ্ছে। সারারাত হিন্দী সিনেমা দেখেছে। কি নাচ নাচেরে নাইকা গুলা, উহু- আহা। "কাটা লাগা, হায় বাংলে কে পিছে।" উহ ঝন্টুর মাথা খারাপ একটা ভাব হচ্ছে। যা দেখাইলো না, "উহু" নেকেট নাইকাগো নাচাইয়া ভারতিয়রা কি মসলাইনা বানাইছে।এখান গান বানাইছে- "কালিওকা চামাং যাব খিলতি হ্যা, থোরা শিশা লাগতা হ্যা, থোরা রশম লাগতা হ্যা।"
দেশিও কিছু সিনেমা সে এনেছে। সথে টিকু নিয়ে আসছে দেশি কিছু সিডি, ভারতিয় তো আছেই সাথে বিদেশি মাল গুলারও ভিডিও। পাশের ঘরে বাবা ঘুমায়নাই এখন ও। বাবা ঘুমাইলেই হালকা মদের সাথে চালানো হবে ব্লু-ফ্লিম।
ঝন্টু টিকুর দিকে তাকায়, টিকু মদের বোতলে চুমুক দিয়ে বলে, "কিরে এরকম চাইয়া রইছিস কেন?"
- দোস্ত একটা মাল পাইলে ভালো অইত।
এই গ্রামে মাল পামু কই? সেই দিন না ঢাকায় গিয়া তোরে হোটেলে খাওয়াইয়া আনলাম।
- দোস্ত যে ভিডিও দেখাইছস, মাথায় মাল চাইপা গেছে। না ঝারতে পারলে হইতাছেনা।
দোস্ত শোন এহন এই রাইতে মাইয়্যা পাওয়ার কোন সুযোগ নাই।
ঝন্টু বুকের পশম গুলায় হাত বুলিয়ে বলে, মাষ্টারের মাইয়া সুমিরে পাইলে যা হইতো না। টিকু ঝন্টুর দিকে তাকায়, ওর চোখে কামুক দৃষ্টি। ও ঝন্টুকে বলে চল বাহিরে কিছুখন হাটা-হাটি করে আসি, তাইলে মাথা ঠান্ডা হইব।
ওরা বাহিরে হাটতে বের হয়। সুমিদের বাড়ীর পাশে আসার পর, বাড়ীর ভেতরে উকি ঝুকি দেয়। সুমি দরজা খুলে পুকুরের দিকে যায়। টিকু ঝন্টুকে বলে- "দোস্ত তোর মাল এক দিন না তোরে অপমান করছিল। রাস্তায় তুই ফুল দিছিলি সেইটা তোর মুখের উপর ছুইরা মারছিল।
ঝন্টু কেবল বলে "চল"।
এর পরের ঘটনাতো আপনাদের সবারই জানা।
২০১২ সালঃ
মাষ্টার সাহেবের মন খুব খারাপ। তিনি গালে হাত দিয়ে বসে আছেন। তার সামনে তার মৃত মেয়ে সুমির ছবি। তিনি সেই ছবির দিকে গভীর আবেগ নিয়ে বসে আছেন। কে তার মেয়েকে মেরে ফেল্লো? এই প্রশ্নের জবাব তিনি আজও পান নি। এটা ছাড়াও তার মন অন্য কারনে আরো বেশি খারাপ, কারন মেয়েকে তো তিনি হারিয়েছেন, কিন্তু একমাত্র ছেলে বুবুনটা একেবারে বখে গেছে। সুমি মারা যাবার পর থেকেই ও একেবারে চুপ চাপ হয়ে গিয়ে ছিল। এখন হয়ে ছে সন্ত্রাসী। চেয়ারম্যানের ছেলে ঝন্টুর গ্রুপের সাথে থাকে। সব সময় ঝন্টুর পাশে পাশে থাকে। এই ছেলের কোমরে সব সময় পিস্তল থাকে। ঝন্টুর বাপ এবছর আর চেয়ারম্যানি ইলেকশন করবেনা। এবার বাবার জায়গায় দ্বাড়াবে ঝন্টু নিজেই।
কিন্তু ঝন্টুর এবারের জেতার চান্স কম, কারন অপজিসনে যে দ্বাড়িয়েছে রুবেল সে ঝন্টুর চেয়ে বড় সন্ত্রাসী। ইলেকশনের দিন যত ঘনিয়ে আসছে, পরিস্হিতি তত খারাপ হচ্ছে। কে
যে কাকে কখন মেরে ফেলে, বলা মুশকিল।
২০১২ জুন মাসের কোন এক সন্ধ্যাঃ
ঝন্টুর লাশটা উবু হয়ে পড়ে আছে ঝোপের আড়ালে, তাকে ধারালো অশ্র দিয়ে আঘাত করা হয়েছে।
বাইরে গুরি, গুরি বৃষ্টি হচ্ছে। মাষ্টার সাহেব একা ঝিম ধরে জানালার পাশে বসে আছে। আবছা অন্ধকারে কেউ একজন উঠন পেরিয়ে ঘরের দরজার দিকে এগিয়ে আসে। মাস্টার সাহেব লোকটার হাটার ভংগী দেখে খুব বুঝতে পারছে এটা, বুবুন। এই ছেলে এখন কেন ঘরে ফিরছে? এর তো গভীর রাতে ফেরার কথা। তিনি ধ্রুত দরজা খুলে দেন। বুবুন ঘরে ঢুকে বাবা কে জড়িয়ে ধরে ডুকরে কেদে উঠে বলে, "বাবা আমি বুবুর খুনের বিচার করেছি, আমি ঝন্টুকে মেরে ফেলেছি। ও ই ছোটবেলায় বুবুকে মেরে ফেলেছিল, কেউ শুনতনা আমার কথা, তখন। ও বলেছিল আমি ওদের নাম বললে তোমাদের মেরে ফেলবে।"
মাষ্টার সাহেব ছেলেকে বুকের ভেতর টেনে নিয়ে বলেন, "বাপরে তুই খুন করেও আজকে আমার কাছে অপরাধী না, তুই আমার মনের সব কষ্ট আজকে দুর করে দিয়েছিস। তোর বুবুও খুব খুশি হবে রে, বাপ ধন।" বলে তিনি বুবুনের রক্ত মাখা কাপর গুলোকে ধুয়ে দেন নিজ হাতে।
শেষ কথাঃ পুলিশ এসেছে লাশ উদ্ধার করতে। কিন্তু কাউকে এ্যারেষ্ট করেনি। কেউ দেখেনি খুন হতে তবে কেউ কেউ ধারনা করছে রুবেলই মারিয়েছে ঝন্টুকে। চেয়ারম্যান সাহেব মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন, তিনি ধারনা কারতে পারছেন না, কে খুন করতে পারে? ঝন্টু কে। রুবেলকে অনেকে সন্দেহ করছে, কিন্তু তার ধারনা রুবেল এটা করবেনা। কারন রুবেল এমনিতেই এবার জিতে যাবে, ও কেন খুন করার মতন এমন একটা রিস্ক নিবে? কেউ নির্বাচনের সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছে, যে কাজটা করেছে সে ভেবেছে এখন মেরে ফেল্লে, সবাই রুবেল কে সন্দেহ করবে। তিনি বুবুন কে ডেকে বলেন, "বাপরে তুই তো ঝন্টুর সাথে সাথে থাকতি, ওর কি ওর বিরধী দল ছাড়া আর কোন শত্রুছিল?" বুবুন টিকুর দিকে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়ে বলে, "চাচা জান ঘরের শত্রু বিভিষন।"
এর কিছু দিন পর, টিকু খুন হয়ে যায়। খুনটা চেয়্যারম্যানের নির্দেশে বুবুনই করেছে। এবারও কোন স্বাক্ষী নেই।
মুখ বন্ধঃ এই গল্পের সব গুল চরিত্র কাল্পনিক হলে ও অধিকাংশ ঘটনার সাথে বাস্তবে মিল খুজে পাওয়া যেতে পারে। অধিকাংশ পুরনো দিনের বংলা সিনেমায় পুলিশের একটা কমন ডায়লগ দেখা যায় সেটা হল, "আইন নিজের হাতে তুলে নিবেন না।" আমিও সেই সাবধান বানী এই গল্পটির ক্ষেত্রে ব্যাবহার করছি।
আমাদের দেশটা যেন কেমন, যখন কিছু আরম্ভ হয় মহামারীর মতন আরম্ভ হয়, কিছু উদাহরন দেইঃ
ইভটিজিং, এমন খারাপ অবস্হায় পৌছালো কিছুদিন আগে যে সরকারও বিব্রত হয়ে গিয়েছিল।
গুমঃ আবারও সরকার বিব্রত, আমরা আতংকিত।
মহানবীকে অবমাননা, এবার আমরা বিব্রত রামুতে আগুন।
ইদানিং আরম্ভ হয়েছে ধর্ষণ, এবার আমরা সবাই বিচার প্রার্থী কিন্তু জেন্ডার বৈসম্ম এবং নারীর পোশাক পরার অধিকার নিয়ে টানা-হেচড়া।
আমি কেবল একটা কথা বলি, একটু কড়া ভাষায়ই বলি,
যারা রেপ কে সমর্থন করে তারা যেমন খারাপ। তেমনি যারা অশ্লীল পোশাক সমর্থন করে তারাও সমান দোষে দুষ্ট।
জনাতে চান কেন?
কারন দুই দলই মজা লয় এক দল চোখ দিয়া আর এক দল শরীর দিয়ে।
এবার বলি যারা একচোটিয়া পোশাককে দোষ দেয়। কিছু আছে জন্মগত ভাবে কামুক,
একটা উদাহার দেই, এই অংশ টুকু আমি গল্পেও উল্লেখ করেছি, আমার এক বোন কে নিয়ে সদর ঘাট দিয়ে যাচ্ছি, ও হিজাব পরে বোরকাও। রাস্তার পাশে দাড়িয়ে থাকা কয়েকটা ছেলে হঠাৎ সুর করে বলে উঠল,
বোরকা আলী বুবজান,
মুখ খনা দেখাইজান।
গালে দিমু চুমা,
আমার কোলে ঘুমা।
এদের কে চৌরাস্তার মোড়ে ইট ট্রিটমেন্ট দেয়া উচিৎ।
আমরা সোচ্চার হব রেপের বিরুদ্ধে। রেপ কে কোন যুক্তির মাধ্যমে সমর্থন করা যায়না। এভাবে চলতে পারেনা, না। বিচার ধর্ষকদের হতেই হবে এই বাংলায়।
লেখাটি ইমন জুবায়ের ভাইকে উৎসর্গ করলাম।
ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ
View this link
আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ
যে মেয়েটা রোজ রাতে বদলায় হাতে হাতে অথব Let's Rock The Party, Come On Every Body.
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩২
মেংগো পিপোল বলেছেন:
আমাদের দেশটা যেন কেমন, যখন কিছু আরম্ভ হয় মহামারীর মতন আরম্ভ হয়, কিছু উদাহরন দেইঃ
ইভটিজিং, এমন খারাপ অবস্হায় পৌছালো কিছুদিন আগে যে সরকারও বিব্রত হয়ে গিয়েছিল।
গুমঃ আবারও সরকার বিব্রত, আমরা আতংকিত।
মহানবীকে অবমাননা, এবার আমরা বিব্রত রামুতে আগুন।
ইদানিং আরম্ভ হয়েছে ধর্ষণ, এবার আমরা সবাই বিচার প্রার্থী কিন্তু জেন্ডার বৈসম্ম এবং নারীর পোশাক পরার অধিকার নিয়ে টানা-হেচড়া।
তবে এবার আর আমরা এই অপরাধ বেশি হতে দিবনা, আমাদের কে সোচ্চার হতে হবে এক্ষুনি।
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২১
খাটাস বলেছেন: আপনার লেখা বরবরি গল্পের মাধ্যমে সচেতনতা মুলক। তাই বরাবরের মতই ভাল লেগেছে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, কিন্তু এ কোন পথে যাচ্ছে সমাজ?! আমরা খারাপ কে ভালো ভাবা আরম্ভ করেছি ভালো কে খারাপ, এভাবে চলতে থাকতে পারনা, ফ্রগতীর জাতনায় আমরা উন্নতির সভ্য (!) তার চরম গরম জায়গায় পৌছাইতেছি সেটা খুব বুঝতেছি।
কিন্তু এ কি আরম্ভ হল?! মানুষ বিবেক বর্জিত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কেন?
এই কেনোর উত্তর টা জানা থাকলে যে কেউ একটু জানিয়ে যাবেন প্লিজ।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫
ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: ঘটনার আকস্মিকতা অসাধারনভাবে ফুটে উঠেছে.......
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন,
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৬
আশিক মাসুম বলেছেন: আমরা সোচ্চার হব রেপের বিরুদ্ধে। রেপ কে কোন যুক্তির মাধ্যমে সমর্থন করা যায়না। এভাবে চলতে পারেনা, না। বিচার ধর্ষকদের হতেই হবে এই বাংলায়।
..................
এর পর আর কোন কথা থাকতে পারেনা। আমাদের উচিৎ সকল কাহিনি বাদ্দিয়া ধর্ষণ এর বিরুদ্দে সোচ্চার হওয়া।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, কিন্তু এ কোন পথে যাচ্ছে সমাজ?! আমরা খারাপ কে ভালো ভাবা আরম্ভ করেছি ভালো কে খারাপ, এভাবে চলতে থাকতে পারনা, ফ্রগতীর জাতনায় আমরা উন্নতির সভ্য (!) তার চরম গরম জায়গায় পৌছাইতেছি সেটা খুব বুঝতেছি।
কিন্তু এ কি আরম্ভ হল?! মানুষ বিবেক বর্জিত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কেন?
এই কেনোর উত্তর টা জানা থাকলে যে কেউ একটু জানিয়ে যাবেন প্লিজ।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৭
মহসিন৭১ বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে বস
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো থানে, জানিনা কতখানি ভালো থাকতে পারবেন, সাভারে আবারো রেপ হিছে একজন।
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি মনে করি, এটা আপনার অন্যতম সেরা পোষ্ট। এবং ধর্ষন নিয়ে যে কয়টি পোষ্ট এসেছে, তার মধ্যে অন্যতম।
পোষ্টের মুল বক্তব্যের সাথে সহমত।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪২
মেংগো পিপোল বলেছেন: মনের ভেতর খুব বড় মাপের একটা গিল্টি ফিলিং হচ্ছে ভাই, এ কোন সভ্যতার দিকে যাচ্ছি আমরা! কি কারনে ব্লগ লিগি সব অর্থ হীন লাগে। আমাদের রক্তে এ কোন দুষিত রক্ত ঢুকে গেলো কে জানে।
ভালো থাকবেন।
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৬
রিওমারে বলেছেন: যে বাবা মায়ের ছেলে রেপ করে ঘরে ফেরে তাদের উপলব্দি কেমন হয় খুব জানতে ইচ্ছা করে।। তাদের কি মনে হয় না কুত্তাটাকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে অথবা এ লজ্জা নিয়ে বেচে থাকার চেয়ে আত্ন হত্তা শ্রেয়।।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: কে কার আপন জন? নিঃস্বাশে দুষন, লালোসা প্রেম মিলে মিশে একা কার।
ভালো থাকবেন,
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:০২
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: বিচার ধর্ষকদের হতেই হবে এই বাংলায়
তীব্রভাবে চাই.
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: কি জানি ভাই, কত খানি তীব্রভাবে চাইলে সবার টনক নড়বে।
আপনিও ভালো থাকবেন।
৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩২
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই +++++++++++
আপডেট ১০
আবারও টাঙ্গাইলের মত একই পন্থায় সাভারে গনধর্ষণ , ভিডিও ধারন , ধর্ষকদের সহযোগী ভিক্টিমের বান্ধবী এখানেও!! গ্রেপ্তার ৪ আরেকবার তুলে নাও কলম তোমার , ডাক এসেছে নারী অধিকারের নারী নির্যাতনের প্রতিবাদের , প্রতিটি শব্দে প্রকম্পিত করো ভার্চুয়াল জগত। কাপিয়ে দাও সেই সব জানোয়ারদের ভিত্তি। খুলে দাও মুখোশ সব কটা জানোয়ারের । আরেকবার দেখতে চাই কিবোর্ডের আগুন । আমরা সকলে আগামী ১১ জানুয়ারী বিকাল ঢাকাসহ দেশের বাকী ৬টি বিভাগীয় শহরেও মৌন আলোর মিছিলে এর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ঢাকায় প্রাথমিকভাবে স্থান ঢাকা ইউনিভার্সিটিকে বেছে নেয়া হয়েছে। আরো বিস্তারিত পরে জানিয়ে দেয়া হবে। ঢাকায় আলোর মিছিলের পূর্বে ছবির হাটে পথ নাটক প্রদর্শনেরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।আপডেট আসলেই জানিয়ে দেয়া হবে।
আপডেট ৯
টাঙ্গাইলে ধর্ষনের ঘটনার, ধর্ষকদের আর ভিকটিমের বান্ধবীর ফাঁসির দাবিতে আগামি সোমবার ০৭/০১/২০১৩ তারিখে, বিকাল 3:30 এ, ঢাকা জাতীয় প্রেস ক্লাব এর সামনে মানব-বন্ধন
৩/১/১৩ তারিখের মানববন্ধনের ছবিব্লগ
এইসব ইস্যুতে সবসময়েই কিছু মানুষ দেখা যায় পোশাকের দোহাই দিয়ে ভিক্টিমকেই প্রকারান্তে দোষী করে ধর্ষণের লাইসেন্স দেওয়ার চেষ্টা করে , তাদের জন্য একটা সংযুক্তি পোস্ট তোমারা যারা পোশাকের দোহাই দিয়ে ধর্ষণকে সমর্থন করো
আপডেট ৮
ক)জাতীয় কন্যাশিশু এডভোকেসি ফোরাম আগামীকাল ৩ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাব এর সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি আয়োজন করেছে। উক্ত অনুষ্ঠানে আপনার উপস্থিতি একান্তভাবে কাম্য।
খ) আরও একটি ইভেন্ট , ধর্ষণের বিরুদ্ধে মানবিক দ্রোহ স্থান: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, সিলেট। তারিখ: জানুয়ারি ০৪, ২০১৩ সময়: বিকেল ৩:৩০ আয়োজন: প্রতিবাদ, বিক্ষোভ, কবিতা আবৃত্তি ও প্রতিবাদী সঙ্গীত ।
গ)প্রতিবাদ কর্মসূচীর আরও একটি অংশ হিসেবে ব্লগার রিং ( মোবাইল - ০১৬৭১৪১১৪৩৭ ) এর উদ্যোগে ৩রা জানুয়ারী ২০১৩ইং, বৃহস্পতিবার ঠিক বিকাল ৫টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি তে, পাখি চত্বরে পথনাটকের আয়োজন করা হচ্ছে । প্রতিবাদে অংশগ্রহণে ইচ্ছুকদেরকে নিচের আপডেটে দেওয়া আমিনুর ভাই ( মোবাইল ০১৭৫৫৩০৬০২১ ) এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য কিংবা উক্ত স্থানে থাকার জন্য অনুরোধ করছি । আর যদি সম্ভব হয় সেখান থেকে ঢাকা ভার্সিটির স্টুডেন্টদের মাঝেও এই বিষয়ে একটা গণজাগরণের ও তাদের এই প্রতিবাদে সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ যেন নেওয়া হয় , সে বিষয়ে উদ্যোগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।
আপডেট ৭
টাঙ্গাইলে ধর্ষণকারীদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ॥ আমি সবাইকে বারবার অনুরোধ করছি এবং আবারও বলছি , মনে করবেন না দুই একটা মানববন্ধন করেই এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে । প্রয়োজন একটি দীর্ঘ , সুগঠিত এবং জোরালো প্রতিবাদের । বিচ্ছিন্ন কোন দাবী নয় একদফা দাবিতে নামতে হবে '' ধর্ষকদের জন্য একটাই আইন চাই , ৯০ দিনের মধ্যে ফাঁসী চাই । যাবজ্জীবন কিংবা জরিমানা নয় । আর রাষ্ট্রপতির কাছে বিনীত অনুরোধ '' ধর্ষকদের কোন প্রকারেই বিশেষ ক্ষমা করবেন না , প্লীজ । '' আর আয়োজকদের বিশেষভাবে অনুরোধ করছি , ৮/১০ টা প্রাইভেট ও সরকারী ভার্সিটির স্টুডেন্টদের এক করা যায় কি না , বিষয়টা একটু গুরুত্ব সহকারে দেখবেন । তাহলে একটা বড় ধরনের সামাজিক আন্দোলনে যাওয়া যাওয়ার জন্য একটা অভাবনীয় সুচনা হবে আমাদের এই আন্দোলনের । এই বিষয়ে বিভিন্ন ভার্সিটির স্টুডেন্টদের এগিয়ে আসার অনুরোধ করছি । স্টুডেন্টরা সবসময়ই বড় গনজাগরনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে সবসময় । এবারেও তাদের কাছে এই বিষয়ে আমার বিনীত অনুরোধ রইল । প্লীজ । আর একটিবার এই নরপশুদের বিরুদ্ধে এক হয়ে সোচ্চার হউন । প্লীজ । ফেসবুক গ্রুপ ধর্ষণ সহ সকল যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গুগল প্লাসে আমরা ধর্ষণ সহ সকল যৌন নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন
'' ধর্ষকদের জন্য একটাই আইন চাই , ৯০ দিনের মধ্যে ফাঁসী চাই । যাবজ্জীবন কিংবা জরিমানা নয় । কোন প্রকার ক্ষমা / বিশেষ ক্ষমা / সাধারণ ক্ষমা নয় । ''
ভালো থাকবেন সবসময় ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫১
মেংগো পিপোল বলেছেন: চালিয়ে যান। এগিয়ে চলেন। আমি নিতান্ত সাধারন একজন, একটু চেষ্টা করলাম পোষ্টে মাধ্যনে, জানিনা কোন কাজে আসবে কি না? আমরা নৈতিকতা হীন হয়ে যাচ্ছি, আর নৈতীকতা আসবেই বা কোথা থেক যে ভাবে সবাই ধর্মের পিছনে লেগেছে। আর বলতে ভালো লাগছেনা। ভালো কথাকেও আজকাল মানুষ উল্টা অর্থ বানায়।
মানুষ চলছে উল্টা পথে, উল্ট রথে, উল্ট বেসে, ভালো থাকুন অপুর্ন।
১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:০১
ুঃখবিলাস বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন, মনটা খারাপ হয়ে গেলো। কারন, আপনার কাল্পনিক ঘটনা ও চরিত্রের বাস্তবতা আমি খুব সম্ভব ৯০/৯২ এর মাঝে শুনেছি। ঘটনাটা ছিলো বৃহত্তর কুষ্টিয়ার কোথাও।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: জানিা ভাই, আমরা তো প্রতি নিয়তই ধর্ষিত হচ্ছি কোন একটা ঘটনার সাথে মিলে যেতে পারে।
ভালো থাকবেন। আমি ভালো নেই, মন খুব খারাপ উল্ট পথে বাধ্য হয়ে চলতে চলতে ক্লান্ত লাগছে।
১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩২
বাদশা নামদার বলেছেন: বিচার ধর্ষকদের হতেই হবে এই বাংলায়
তীব্রভাবে চাই
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪১
মেংগো পিপোল বলেছেন: আমরা তো ভাই কত কিছুই চাই, পাওয়ার হিসেবটা কত খানি পুষ্ট সেটা যখন থলির দিকে তাকাই তখনই বুঝতে পারি।
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৩৮
ম.র.নি বলেছেন: বিণীতভাবে বলছি;আপনার পোস্টের শীরনাম, পোস্টের ছবি এবং পোস্টের সারমর্মের কোন মিল পেলাম না,বরং সাংঘর্ষীক মনে হল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: উহ ঝন্টুর মাথা খারাপ একটা ভাব হচ্ছে। যা দেখাইলো না, "উহু" নেকেট নাইকাগো নাচাইয়া ভারতিয়রা কি মসলাইনা বানাইছে।এখান গান বানাইছে- "কালিওকা চামাং যাব খিলতি হ্যা, থোরা শিশা লাগতা হ্যা, থোরা রশম লাগতা হ্যা।"
এখান থেকে টাইটেল নেয়া হয়েছে। এবং গানটি যে অশ্লিল তা বোঝানোর জন্য বাংলা করে দিয়েছি।
ভোর রাতের আযান হচ্ছে। হাসনা হেনা ফুলের গাছে ফুল ফুটেছে তীব্র গন্ধে নাক ভরে যাচ্ছে সুমির। নিটোল স্বপ্নহীন একটা ঘুম হয়েছে ওর। ও আর মোড় ভেংয়ে ঘুম থেকে ওঠে। পুকুর পাড়ে যেতে হবে। ওযু করবে নামাজ পরবে। সকালের নামাজ না পড়লে ওর ভালো লাগেনা। সারাদিন মনের ভেতের একটা নেই নেই ভাব কাজ করে। বাবা মা পাশের ঘরে ঘুমাচ্ছে, বাবা স্কুল মাষ্টার। ওর ৬ বছর বয়সের ভাই বুবুন ওর পাশেই শুয়ে আছে। ও ওর ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে, কি নিস্পাপ মুখ!
ছবিটা তো ভাই গল্পের প্রধান চরিত্র সুমির সাথে মিলে যায়।
ভালো থাকবেন। সবচেয়ে বড় কথা আমাদের সবাইকে সোচ্চার হতে হবে। ধর্ষণের বিচার চাই, এটাই আমাদের কাম্য।
১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৬
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি বর্তমানে বাংলাদেশের ছেলে মেয়েদের অশালীনতা সহ বিভিন্ন ব্যাপারে খুব বিরক্ত।
সাভারে আরেক মেয়ে ধর্ষিত।
লেখা ভাল লাগল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: আমাদের দেশটা যেন কেমন, যখন কিছু আরম্ভ হয় মহামারীর মতন আরম্ভ হয়, কিছু উদাহরন দেইঃ
ইভটিজিং, এমন খারাপ অবস্হায় পৌছালো কিছুদিন আগে যে সরকারও বিব্রত হয়ে গিয়েছিল।
গুমঃ আবারও সরকার বিব্রত, আমরা আতংকিত।
মহানবীকে অবমাননা, এবার আমরা বিব্রত রামুতে আগুন।
ইদানিং আরম্ভ হয়েছে ধর্ষণ, এবার আমরা সবাই বিচার প্রার্থী কিন্তু জেন্ডার বৈসম্ম এবং নারীর পোশাক পরার অধিকার নিয়ে টানা-হেচড়া। এ কোন পথে যাচ্ছে সমাজ?! আমরা খারাপ কে ভালো ভাবা আরম্ভ করেছি ভালো কে খারাপ, এভাবে চলতে থাকতে পারনা, ফ্রগতীর জাতনায় আমরা উন্নতির সভ্য (!) তার চরম গরম জায়গায় পৌছাইতেছি সেটা খুব বুঝতেছি।
কিন্তু এ কি আরম্ভ হল?! মানুষ বিবেক বর্জিত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কেন?
এই কেনোর উত্তর টা জানা থাকলে যে কেউ একটু জানিয়ে যাবেন প্লিজ।
তবে এবার আর আমরা এই অপরাধ বেশি হতে দিবনা, আমাদের কে সোচ্চার হতে হবে এক্ষুনি।
ভালো থাকবেন।
১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
রাফা বলেছেন: ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের এই দেশটিকে আমার এখন অচেনা মনে হয়।
সন্ত্রাস, ধর্ষ,ণ হত্যা,দুর্ণিতিতে ছেয়ে গেছে চারিদিক,অথচ তবুও ঘুম ভাঙছেনা আমাদের।
আর কত...........।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: এ কোন পথে যাচ্ছে সমাজ?! আমরা খারাপ কে ভালো ভাবা আরম্ভ করেছি ভালো কে খারাপ, এভাবে চলতে থাকতে পারনা, ফ্রগতীর জাতনায় আমরা উন্নতির সভ্য (!) তার চরম গরম জায়গায় পৌছাইতেছি সেটা খুব বুঝতেছি।
কিন্তু এ কি আরম্ভ হল?! মানুষ বিবেক বর্জিত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু কেন?
এই কেনোর উত্তর টা জানা থাকলে যে কেউ একটু জানিয়ে যাবেন প্লিজ।
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
বাবলু বাবলু বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে বস
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন সবসময়।
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
দি সুফি বলেছেন: ভাই ভালো লিখেছেন। গল্পটা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল।
বিচার হয়না বলেই আজ এই মহামরী আকার ধারন করেছে। অনেক ক্ষেত্রে সবাই জানে কে ধর্ষক, কিন্তু প্রমান না থাকায় বিচার হয়না। এদেরকে র্যাবের ক্রসফায়ারে দেয়া উচিত।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই কেবল মাত্র বিচার দিয়ে কত খানি এই মহামারীর হাত থেকে মুক্তি পেতে পারব কে জানে। যারা বিচার করে তাদের কেও অনেক সময় ধর্ষকের ভুমিকায় আমরা দেখছি, ইয়াসমিনকে আমরা ভুলে যাই নি।
একটা সহজ কথা বলি, এই ধরনের মহামারীর হাত থেকে বাচতে হলে আমাদের সবার আগে যেটা করতে হবে তা হল নৈতীক শিক্ষা যে শিক্ষার বিশাল অংশ মানুষ পেতে পারে ধর্মের মাধ্যমে, আর সেরকম একটা ধর্ম হচ্ছে ইসলাম। অথচ আমরা দিন দিন এই ধর্মটার বিরুদ্ধে নানান অপ প্রচার চালিয়ে আজেক মানুষকে দিন দিন ঠেলে দিচ্ছি পংকিলতায়।
ভালো থাকবেন।
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
রংটাণর্ বলেছেন: ভাইয়া ফিনিশিংটা অনেক অনেক সুন্দর হইছে এবং অনেক ভাল লাগছে ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই ধন্যবাদ। ভালো থেকো। সম্ভব হলে লেখাটা তোমার পেইজে শেয়ার দিলে খুশি হব। মানুষ কে সচেতন করা বড় দরকার হয়ে পরেছে।
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
মেলবোর্ন বলেছেন: সত্যি কইতাসি দোষ সব ঐ পোষাকের তবে মেয়েদের না ছেলেদের মনের পোশাকের।
সুরা নং ২৪ সূরা আন-নূর আয়াত নং ৩০ ই যথেস্ট:
"মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।"
যারা নারীর পোশাকের দোষ দেয় তাদের জন্য কোরআনে আগে ছেলেদের কে সাবধান হতে বলা হয়েছে তার পর নারীদের পর্দার আয়াত সো আগে ছেলেদের দৃষ্টি নত রাখতে শিখান পরে মেয়েরা খালি গায়ে ঘুরলেও কেহ ধর্ষন করবেনা যদি সে প্রকৃত মুমিন হয়। কারন সে জানে -নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন।
আর পরের আয়াতে নারীদের জন্য তো আছেই আয়াত নং ৩১
"ঈমানদার নারীদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে নত রাখে এবং তাদের যৌন অঙ্গের হেফাযত করে। তারা যেন যা সাধারণতঃ প্রকাশমান, তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন তাদের মাথার ওড়না বক্ষ দেশে ফেলে রাখে এবং তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুস্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, স্ত্রীলোক অধিকারভুক্ত বাঁদী, যৌনকামনামুক্ত পুরুষ, ও বালক, যারা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ, তাদের ব্যতীত কারো কাছে তাদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন সাজ-সজ্জা প্রকাশ করার জন্য জোরে পদচারণা না করে। মুমিনগণ, তোমরা সবাই আল্লাহর সামনে তওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হও। "
আর বরাবরের মত চমৎকার পোস্ট
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: চমৎকার কমেন্টস, খুবই পছন্দ হয়েছে কমেন্টস টা দারুন। ভালো থাকবেন, সব সময়।
১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
হািলম মামা বলেছেন: ভাই, আইনটা কে নিজের হাতে তুলে না নিয়ে নিজের হাতটা আইনের হাতে রাখলে কেমন হয়। দেশের এই সুবর্ন সময়ে নিজেকে সামলাতে খুব কষ্ট হয়। প্রতি রাতে এন্জিলক ৫০ + না হলে ঘুমাতে পারি না। কেন দেশে কোন আইন থাকবে না। আইন থাকবে কিন্তু তার প্রয়োগ থাকবে শুধু সাধারন এবং গরিবের জন্য ??? চুরন্জিত দের মত লোকেরা কি আইনের উর্দ্ধে ??? গতকাল বাস ভর্তি লোক নামিয়ে গাড়ি নিয়ে গেল বাল লীগ-এর সভা আছে এর জন্য। প্রতিবাদ করায় বুড়ো কাউন্টর ম্যান কে খেতে হল থ্বাপ্পর। কেন ???
I can't tolerant all this corruption where raped and murdered girl's postmortem report show's suicide .
Fuck all this politician.
So, this is time to not take law in hand but put your hand to the fucking Law.
Sorry for all this slagging language.
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই আমি রাজনৈতিক কোন ব্যাপারে মন্তব্য দেই না। রাজনৈতীক ব্যাপারে আমার চরম অনাগ্রহ। তাই রাজনৈতিক কোন মন্তব্য করবনা।
ভালো থাকবেন। কেবল এত টুকুই বলি, আমরা সবাই ভালো।
২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮
হািলম মামা বলেছেন:
Love my country but can't tolerant this corruption and all this making me MAD.
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ব্যাপার না ভাই একদিন ঝড় থেমে যাবে, আকাশ আলোয় উঠবে ভোরে।
২১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
বাস্তব কাহিনিই তুলে ধরছেন ....... ধর্ষকদের ব্যাপারে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে নাহলে কাহিনি আপনার গল্পের মতই হবে ++++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন। সবার সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
২২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
আসফি আজাদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভালো থাকবেন, সব সময়।
২৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
আমিভূত বলেছেন: অসাধারণ উপস্থাপন ।যা বলার আপনি বলেই দিয়েছেন আমি আর কিছু বলব না । শুভ কামনা ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪২
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমরা সবাই ধিরে ধিরে একটা ঘোরের ভেতের চলে যাচ্ছি একটা ঘটনাকে আর একটা ঘটনা দিয়ে বার বার ঢেকে দেয়ে হয়। যারা কল কাঠি নাড়ে হয়তো যানে শব্দে শব্দ ঢাকে।
২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৩
মুদ্দাকির বলেছেন: অসাধারন ++++++
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন সব সময়। সাবধানে থাকবেন, এটা বলা ছাড়া আর কিছুই করার নেই।
২৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১১
ভিটামিন এ বলেছেন:
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভিটামানি ভালো থাকবেন, সাবধানে তাকবেন।
২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
বেবিফেস বলেছেন: ভাল লাগল আপনার লেখা। যদি আমাদের মূমূর্ষ নৈতিকতাবোধটা জেগে উঠত!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন সব সময়। সাবধানে থাকবেন, এটা বলা ছাড়া আর কিছুই করার নেই।
২৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
বরাবরের মতই অসাধারন
একদিন ঝড় থেমে যাবে,
আকাশ আলোয় উঠবে ভরে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন।
২৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:২৩
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আপনার লেখাগুলো খুব ভাল লাগে। অনেক আগের থেকে পড়ছি। এই প্রথম কমেন্ট করলাম।..........+++++
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ মোর্শেদ ভাই। ভালো থাকবেন।
২৯| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ++++++++++++্
পোষ্টের মুল বক্তব্যের সাথে সহমত।
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: অনেক দিন পর কেউ একজন মন্তব্য করল আমার ব্লগে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালো থাকবেন।
৩০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: অনেক দিন লিখতছেন না তাই একটু খোঁজ নিতে আসলাম। এখন দেখেই আজকেই কমেন্ট করছেন। নতুন লেখা কবে দিবেন?
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই মাঝে মাঝে কেমন যেন একলা লাগে, এই পথে হাটতে হাটতে যখন পাশে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই তখন আমি অবাক হই। হতবাক নির্বাক হয়ে চুপ থাকি। দেখি নাচের পুতুলরা কিভাবে নাচতে পারে। আবার লিখি। লিখেও ফেলেছি এক নতুন গল্প। পোষ্ট করব। একটু সময় লাগবে ভাই।
আমার একা পথে আপনার মতন একজন বন্ধু আছে জেনে ভালো লাগল।
৩১| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৭
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: অনেক দিন আপনাকে মিস্ করছি।.... মাঝে মধ্যেই ঢু মারি নতুন কিছু লিখলেন কিনা দেকার জন্য। আপনার লেখা পড়ে বোঝা যায় ঘুনে ধরা সমাজ নিয়ে কেও চিন্তা করে।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই মাঝে মাঝে কেমন যেন একলা লাগে, এই পথে হাটতে হাটতে যখন পাশে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই তখন আমি অবাক হই। হতবাক নির্বাক হয়ে চুপ থাকি। দেখি নাচের পুতুলরা কিভাবে নাচতে পারে। আবার লিখি। লিখেও ফেলেছি এক নতুন গল্প। পোষ্ট করব। একটু সময় লাগবে ভাই।
আমার একা পথে আপনার মতন একজন বন্ধু আছে জেনে ভালো লাগল।
৩২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: আমার সামুকে ভাল লাগার অণ্যতম কারন হলেন আপনি। নিয়মিত আপনার লেখা চাই।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪১
মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই দিয়েছি নতুন লেখাঃ
View this link
৩৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
htusar বলেছেন: রিওমারে বলেছেন: যে বাবা মায়ের ছেলে রেপ করে ঘরে ফেরে তাদের উপলব্দি কেমন হয় খুব জানতে ইচ্ছা করে।। তাদের কি মনে হয় না কুত্তাটাকে পুলিশের হাতে তুলে দিতে অথবা এ লজ্জা নিয়ে বেচে থাকার চেয়ে আত্ন হত্তা শ্রেয়।।
সহমত ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: আমি বলেছিঃ কে কার আপন জন? নিঃস্বাশে দুষন, লালোসা প্রেম মিলে মিশে একা কার।
ভালো থাকবেন,
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭
আপনার পাসওয়ার্ড ভুল বলেছেন: আপনার সহমত, কোনভাবেই ধর্ষকদের প্রশ্রয় দেয়া যাবে না, এই নরপশুদের বিচার চাইই চাই