| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |

Pleiadian Starseed হলো সেই সকল সত্তা বা entity, যারা প্লেইডিস (Pleiades) নক্ষত্রমণ্ডলে থাকে এবং সেখান থেকে এই পৃথিবীতে এসেছে। ওদের উদ্দেশ্য আমাদের চেতনা ও ভালোবাসার শক্তি বৃদ্ধি করা, পৃথিবীকে আরো উচ্চস্তরে (higher dimension)-এ উন্নীত করা। তারা সাধারণ মানুষের মতো মানবাকৃতি রূপে আমাদের মধ্যে বিচরণ করে। চেহারার দিক দিয়ে নর্ডিক (Nordic) দের মতন বৈশিষ্ট্য সস্পন্ন হয়। যেমনঃ উজ্জ্বল ত্বক, ধূসর বা সোনালি চুল, নীল বা সবুজ চোখ এবং অনেক লম্বা।
তারা ধীরে ধীরে আমাদের সঙ্গে আরোও যোগাযোগ স্থাপন করবে। ২০২৭ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে আমাদের সামনে আবির্ভূত হবে।
বৈশিষ্ট্য ও মিশন ~
তারা স্পিরিচুয়াল এবং টেকনোলজিক্যাল খুবই উন্নত ও আধুনিক।
তাদের মিশন হলো মানুষের চেতনাকে আরো উন্নত স্তরে বিকশিত করা। মানুষকে “উচ্চ চেতনায় মানবে” (higher dimensional conscious being) -এ উন্নীত করা। এবং পৃথিবীর পরিবেশ, সমাজিক ব্যবস্থায় আরোও ইতিবাচক পরিবর্তন আনা। তারা প্রচন্ড টেলিপ্যাথিক। তাই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ সাধারণত হয় চ্যানেলিং বা টেলিপ্যাথির মাধ্যমে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে Pleiades (প্লেইডি)~
অবস্থানঃ Pleiades নক্ষত্রগুচ্ছটি Taurus (বৃষ ) নক্ষত্রমন্ডলে অবস্থিত।
দূরত্বঃ পৃথিবী থেকে প্রায় ৪৪৪ আলোকবর্ষ দূরে।
রূপঃ এটি একটি Open Cluster Star System — মানে এমন একটি নক্ষত্রগুচ্ছ যেখানে অনেকগুলো নক্ষত্র একই অঞ্চলে জন্ম নেয় এবং একসাথে থাকে। তবে তারা খুব ঘনভাবে সাজানো থাকে না—অর্থাৎ গুচ্ছটি “উন্মুক্ত”।
বয়সঃ প্রায় ১০ কোটি বছর পুরনো, অর্থাৎ তুলনামূলকভাবে তরুণ নক্ষত্রগুচ্ছ।
আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে ~
প্লেইডিয়ান - দের সভ্যতা একটি উচ্চ ডাইমেনশানের সভ্যতা। তারা শান্তি প্রিয় ও আধ্যাত্মিক ভাবে এগুনো এক জাতি। যারা (ধারণা করা হয়) 5D (fifth dimension)এ বসবাস করে। আমরা যেমন third dimension (3D)-এ বসবাস করি; এ মহাবিশ্বের সবচেয়ে lowest dimension - এ। তারা সবসময়ই পৃথিবীর মানুষের সঙ্গে টেলিপ্যাথিক শক্তির মাধ্যমে যোগাযোগ রাখেন। যারা আধ্যাত্ম সাধনা করেন তারা তাদের উপস্থিতি অনুভব করেন তাদের সাথে কথা বলেন।
“Starseed” এর ধারণা অনুসারে, কিছু আত্মা Pleiades থেকে এসেছে এই পৃথিবীতে মানুষরূপে — যাদের Pleiadian Starseeds বলা হয়। তাদের মাঝে অনেকেই বলেন, এই পৃথিবী তাদের "আসল বাড়ি" মনে হয় না । তারা যেন “ভিন্ন জায়গা থেকে এসেছে, অন্য কোন নক্ষত্র থেকে”। তারা একাকিত্ব বা গভীর হোম-সিকনেসে ভুগে। (এখানে “home” মানে তাদের মূল তারকামণ্ডল যেখান থেকে তাদের সত্তার উৎপত্তি)।
তাদের মাঝে উচ্চ সংবেদনশীলতা অনুভূত হয়। যেমনঃ
• আলো, শব্দ বা বিশৃঙ্খল পরিবেশে তাদের অস্বস্তি হয়।
• তারা সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়েন যখন আশেপাশে নেতিবাচক শক্তি থাকে। তারা নিজের চারপাশে শান্ত ও সুষম পরিবেশ রাখতে ভালোবাসেন।
তাদের মাঝে সৃজনশীল ও শিল্পপ্রবণতা দেখা যায়।
• তারা সঙ্গীত, আঁকা, লেখালেখি, নৃত্য বা যে কোনো সৃজনশীলতার মাধ্যমে আবেগ প্রকাশ করেন।
• তারা শিল্পের মাধ্যমে শিল্পী সত্তাকে প্রস্ফুটিত করে মানুষের হৃদয়ে তাদের শৈল্পিক স্পর্শ আনতে চান।
তাদের পৃথিবীর প্রতি গভীর ভালোবাসা থাকে।
• পরিবেশ সংরক্ষণ, টেকসই জীবনযাপন, প্রাণীর অধিকার এবং প্রকৃতির সঙ্গে সাদৃশ্য বজায় রাখার বিষয়গুলো তাদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
• তাঁরা প্রায়ই “Healers of Earth” হিসেবে বিবেচিত।
তারা উচ্চতর অন্তর্দৃষ্টি (Intuition) -র অধিকারী হয়।
• অনেকেই বলেন, তাদের অন্তরজ্ঞান এবং ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় ‘sixth sense’ খুবই প্রখর হয়।
• তারা ভবিষ্যৎ অনুমান, স্বপ্নে পাওয়া বার্তা , মানুষের Aura অনুভব করার মতো শক্তির অধিকারী হয়।
তাদের সম্পর্ক ও জীবনধারা উচ্চমানের হয়। যেমনঃ
• তারা সম্পর্কগুলোতে গভীর ভালোবাসা ও সংযোগ চান। তবে প্রায়ই আঘাত পান কারণ সবাই তাদের মতো গভীরভাবে আত্মাকে অনুভব করে না।
• প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এমন স্থানে সময় কাটাতে তারা ভালোবাসেন। বন জংগল, নদী, পাহাড়, ঝর্ণা তাদের মানসিক ভারসাম্য পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে।
পৌরাণিক মতে (Greek Mythology)
“Pleiades” নামটি এসেছে গ্রিক পুরাণ থেকে।
তারা ছিলেন টাইটান Atlas ও Oceanid Pleione-এর সাত কন্যা:
Maia
Electra
Taygete
Alcyone
Celaeno
Sterope
Merope
এই সাত কন্যাকে দেবতারা আকাশে তারারূপে স্থান দেন, যাতে তারা নিরাপদ থাকে। এই প্রতিটি নক্ষত্রই এক একটি সত্তা। কোন মাটির গোলক নয়, আগুনের পিন্ড রূপে প্রতীয়মান হলেও সম্পূর্ণ জাগ্রত সত্তা। বোধহীন ও প্রানহীন বস্তু নয় ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৯
হুমায়রা হারুন বলেছেন: কেমন আছেন চাঁদ্গাজী ভাই?
২|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪২
সামছুল আলম কচি বলেছেন: !!!!!!
৩|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
আমি ভালো আছি, ধন্যবাদ।
আপনার ১ম পোষ্ট দেখলাম সামনের পাতায়; আপনি কোন বিষয়ে পড়ালেখা করেছেন?
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৫
হুমায়রা হারুন বলেছেন: বলার মত কোন বিদ্যা আমার নেই। পড়ালেখা তেমন নেই। তবে কমপক্ষে আমার ১০০ কোটি পোস্ট সামনের পাতায় ছিল। বহু আগে যদিও। এখন আবার দিতে চেষ্টা করবো।
আপনার মন্তব্য দেখে খুব ভাল লাগলো। আপনার মন্তব্য না আসলে ব্লগ একদম জমে না।
প্লেইডিয়ানরা আবার তর্ক করা একদম পছন্দ করে না। আপনার সাথে খুব মিল।
৪|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
দেশের মানুষ নিয়ে লেখেন, লোকজন পড়বেন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
হুমায়রা হারুন বলেছেন: তাই করতে হবে।
আমরা লেখা কেউ পড়ে না প্লেয়েডিয়ান -রা ছাড়া ।
৫|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
নতুন বলেছেন: তারা ধীরে ধীরে আমাদের সঙ্গে আরোও যোগাযোগ স্থাপন করবে। ২০২৭ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে আমাদের সামনে আবির্ভূত হবে।
তারা কি আমাদের সাথে কোন যোগাযোগ করেছে? তাদের সম্পর্কে এই তথ্য গুলি কে দিয়েছে?
২০২৭ তো খুবই কাছে। তারা ২০২৭ সালকেই কেন বেছে নিলো?
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
হুমায়রা হারুন বলেছেন: কেন ২০২৭ কে বেছে নিল সে ও এক প্রশ্ন। তবে তারা এ পৃথিবীতে কন্টাক্টি/চ্যানেলার যারা আছে, তাদেরকে বলেছে। তথ্যগুলো আমার নেট থেকে নেয়া।
৬|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
১ আলোক বর্ষ = ৫.৯ ট্রিলিয়ন মাইল।
অপ্রয়োজনীয় রূপকথা কথা নিয়ে লিখলে সময় নষ্ট।
৭|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১০
হুমায়রা হারুন বলেছেন: সঠিক গনণা।
এবং ৪৪৪ আলোকবর্ষ = ২৫৭৫ ট্রিলিয়ন মাইল। কিছুটা তো দূরেই। তবুও আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির মাঝেই আছে তারা। অন্য গ্যালাক্সি তে থাকলে আরো কত দূর হতো!
রূপকথাই বটে।
৮|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১২
নতুন বলেছেন: আপনি তাদের অনুসারী?
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭
হুমায়রা হারুন বলেছেন: নাহ।
দেখাই তো হলো না।
৯|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ভুয়া মফিজ বলেছেন: গলু মানুষের মতো করে ভাবতে চাইলে যেই সমস্যা, মানুষ যদি প্লেইডিয়ানদের (যদি এই বস্তু এক্সিস্ট করে!!!) মতো করে ভাবতে চায়, তাইলে একই সমস্যা।
৩য় ডায়মেনশানের চাইতে ৫ম ডায়মেনশান স্বাভাবিকভাবেই অনেক অনেক উন্নত হবে। কাজেই আমাদের জন্য সময়-দূরত্ব সমস্যা মনে হলেও তাদের জন্য না হবারই কথা। কুয়ার ব্যাঙ এর কাছে যেমন কুয়ার বাইরের জগত অস্পষ্ট, আমাদের কাছেও তেমনি ৪র্থ বা ৫ম ডায়মেনশানের জগতটা অবোধ্য। সবকিছুই নিজের গেয়ান দিয়ে বিচার করতে গেলে প্যাচ লাগবেই!!!! ![]()
১০|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ভুয়া'রা ভুয়া ডাইমেশনে (৪র্থ, ৫ম, ব্লা ব্লা ) অবস্হান করতে পারে ; সব গ্রহ, উপগ্র ও নক্ষত্রমন্ডলগুলোর অবস্হান একই ডাইমনেশনে স্পেসে ( x, y, z, coordinate system ) ।
১১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: জেনারেশন একাত্তর বলেছেন: ভুয়া'রা ভুয়া ডাইমেশনে (৪র্থ, ৫ম, ব্লা ব্লা ) অবস্হান করতে পারে ; সব গ্রহ, উপগ্র ও নক্ষত্রমন্ডলগুলোর অবস্হান একই ডাইমনেশনে স্পেসে ( x, y, z, coordinate system ) । বাপরে.........বিরাট গেয়ানী মন্তব্য!!!!
গলু কি নিয়মিত রেডবুল পান করে? বিরতীহীনভাবে এতো ঘেউ ঘেউ করার এনার্জি কই পায়? ![]()
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
প্লেইডিস নক্ষত্র মন্ডলের যে কোন নক্ষত্র থেকে পৃথিবীর দুত্ব কত বিলিয়ন/ট্রিলিয়ন মাইল?
যারা সেখান থেকে এলো, তাদের আসতে কত হাজার কোটী বছর লেগেছে?
একটু অংক করেন; কোন সাবজেক্টের গ্রেজুয়েট আপনি?