![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তমনা ও স্বাধীনতার চেতনায় উদ্ভার এক সত্তা। স্বপ্ন দেখি এই দেশ একদিন হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা। যে বাংলার স্বপ্ন ত্রিশ লক্ষ শহীদ ও লক্ষ কোটি মুক্তিযোদ্ধা দেখেছিলো।
শাহবাগ চত্বরে যুদ্ধাপরাধীদের আন্দোলনের জড়ো হওয়া নারী-পুরুষের সম্মেলন নিয়ে আপনার এত মাথাব্যথা ছিল।
আর, এখন হযরত শাহজালাল (রহঃ) এর পবিত্র মাজার প্রাঙ্গনে উরস এর নামে যে প্রকাশ্য নোংরামি, ভন্ডামি হচ্ছে সেখানে আপনি নীরব।
ভালই তো সুবিধাবাদী ইসলামের সৈনিক আপনি!
যারা বিদআত, শিরকে লিপ্ত হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে নিশ্চুপ; আর যারা একটা নির্দিষ্ট এজেন্ডা বাস্তবায়নের স্বার্থে মাঠে নেমেছে, যার সাথে ধর্মের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই, সেখানে আপনি ইসলামী বিপ্লব ঘটান।
স্বার্থের খাতিরে অনেকবার ধর্মকে ব্যবহার করেছেন, এখন পারলে ধর্মকে রক্ষার খাতিরে মাঠে নামুন। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ওলী-আউলিয়াদের মাজারে উরস নামক নোংরা উৎসব বন্ধ করুন।
এখন হেফাজতে ইসলামেরভহুজুরগণ ও তাঁদের শিষ্যরা কোথায়? এসব বন্ধ করে না গেলে আরও কয়েকবছর পর উনাদের কবরের পাশেও এরকম তেতুঁলের সমাবেশ ঘটবে, তার শিষ্যরা উনাদের কবরের পাশেই লালা ঝরাবে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪০
মোহাম্মদ এস জামান বলেছেন: ঠিকই বলেছেন,, আহসান ভাই
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ওরছ শব্দের বাংলা অর্থ খুশি প্রকাশ বা আনন্দ প্রকাশ ।।
সেত কোরআন সুন্নাহ মোতাবেক ।। আউলিয়াদের শান মান মর্যাদা
নিয়ে তাদের জন্ম বার্ষিকীতে মিলাদ মাহফিল দোয়া হয় ।। এতে অসুবিধা কি ?
বরং হাসিনা খালেদার জন্ম উৎসব করলে আর কেউ মানা করেনা ।।
যত সব মূর্খ ।।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
মোহাম্মদ এস জামান বলেছেন: উরস মানে যাই হোক না কেন, উরসের নামে নারী-পুরুষের যে মেলা বসে এবং গাজার নেশায় পুরো মাজার এলাকা যে আসক্ত থাকে, সে খবর কি আপনি জানেন?
আগে কি ঘটে সে সম্পর্কে জানুন,, শুধু শুধু না জেনে কুরআন সুন্নাহর দলিল দিয়েন না। পরিবেশ বন্ধু
৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
আমাবর্ষার চাঁদ বলেছেন: এগুলো সরকারী ভাবে বন্ধ করা যেতে পারে.........
নাহলে গন্ডগোল শুধুই গন্ডগোল........
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২১
মোহাম্মদ এস জামান বলেছেন: হ্যা সরকারিভাবে এইসব বন্ধ করা উচিত
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১৫
যাফর বলেছেন: ভালো লেখা। সকলেরই এর বিরুদ্ধাচারন করা উচিত।
তবে জেনেশুনে করলে মনে হয় সকলের জন্য মঙ্গল। আপনি কয়টি মাজারে গিয়াছে?। কত রকম বিদআত দেখেছেন? যারা গাঁজাখোর তারা সব জায়গাতেই গাজা সেবন করে, শুধু মাজারে না। আপনি যে ভদ্র এলাকায় বাস করেন সেখানে গলির চিপায় চিপায় একটু ঢু মাইরেন অনেক কুট গন্ধ পাবেন। মাজারে শুধু গাজা সেবকরা যায়না, অনেকে যায় আল্লাহ এর সন্তুষ্টি পাওয়ার আশায়। তাদের দিকে একটু নজর দিন না।
আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত করুন। আমিন।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৩
মোহাম্মদ এস জামান বলেছেন: আমি মাজারে গিয়ে যিয়ারতের বিরোধিতা করিনি। উরছ এর বিরোধিতা করছি
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪
আহসান২২ বলেছেন: এসব আটরশিদের স্থানীয় নেতা, ধনীরা সাফোর্ট দেয়! এরা ইসলামের বড় শত্রু।