নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৌঁছে দেয়া আমার দায়িত্ব

“যদি তোমরা সত্যবাদী হও তবে দলিল পেশ কর”

তাজদীদ

দেখ চেয়ে দেখ পাঞ্জেরী, সূর্য ওঠার কত দেরী।

তাজদীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দুদের পূজায় মুসলমানের জন্য যাওয়া, সাহায্য করা, অংশগ্রহণ করা, প্রসাদ খাওয়া সম্পূর্ণ হারাম এবং কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত

০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৪

*“তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্য এবং আমাদের দ্বীন আমাদের জন্য।”

(যারা বলে থাকে যে, মুসলমানরা হিন্দুদের পূজায় যাবে এবং হিন্দুরা মুসলমানদের ঈদে আসবে- সে কথা সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ বিরোধী ও কুফরী কথা)




কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এর দৃষ্টিতে শরীয়তের ফায়ছালা হলো হিন্দুদের পূজামণ্ডপে সরকারি-বেসরকারিভাবে যে কোনো মুসলমানের জন্য যাওয়া ও সাহায্য করা, পূজা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা, আনন্দ উপভোগ করা, প্রসাদ খাওয়া, এমনকী পূজার মেলায় যাওয়া ও জিনিস কেনা-কাটা করাও সম্পূর্ণ হারাম এবং কাট্টা কুফরীর অন্তর্ভুক্ত। কাজেই কোনো মুসলমান যেনো কোনো অবস্থাতেই পূজা সংশ্লিষ্ট কোনো অনুষ্ঠানে উপস্থিত না হয়।



হিন্দুদের পূজার ক্ষেত্রে মুসলমানদের কিরূপ আক্বীদা রাখা ও আমল করা কর্তব্য তা অধিকাংশ মুসলমান জানে না। এমনকি রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশের সরকারও জানে না। আর ধর্মব্যবসায়ী মৌলানা-মুফতেরাও তাদের ধর্মব্যবসা, ভোটব্যবস্থার স্বার্থে এ সম্পর্কিত প্রকৃত ইসলামিক ইলম উচ্চারণ করছে না।



মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তোমাদের মধ্যে যারা কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের সাথে মিল মুহব্বত রাখবে, তারা সেই সমস্ত কাফির-মুশরিক তথা বিধর্মীদের অন্তর্ভুক্ত হবে।” আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদের দলভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথেই হবে।”



এ প্রসঙ্গে হিন্দুস্তানের একটি ঘটনা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। “হিন্দুস্তানে একজন জবরদস্ত ওলীআল্লাহ ছিলেন। যিনি বিছাল শরীফ লাভের পর অন্য একজন বুযূর্গ ব্যক্তি উনাকে স্বপ্নে দেখে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কেমন আছেন?

তখন সেই ওলীআল্লাহ তিনি জাওয়াবে বললেন, আপাতত আমি ভালোই আছি; কিন্তু আমার উপর দিয়ে এক কঠিন সময় অতিবাহিত হয়েছে; যা বলার অপেক্ষা রাখে না। তখন স্বপ্নদ্রষ্টা ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কি আমাকে আপনার সেই কঠিন অবস্থা সম্পর্কে বলবেন?

তিনি জবাব দিলেন, অবশ্যই বলবো। কারণ, এতে যমীনবাসীদের জন্য শক্ত ইবরত বা নছীহত রয়েছে। এরপর বলা শুরু করলেন, আমার বিছাল শরীফ-এর পর আমাকে ফেরেশতারা সরাসরি মহান আল্লাহ পাক উনার সম্মুখে পেশ করেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের বললেন, হে ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ! তোমরা কেন তাকে এখানে নিয়ে এসেছো? ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ উনারা বললেন, আয় আল্লাহ পাক! আমরা উনাকে আপনার খাছ বান্দা হিসেবে আপনার সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য নিয়ে এসেছি। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, তার হাশর-নশর তো হিন্দুদের সাথে হওয়ার কথা।



বিছালপ্রাপ্ত ওলীআল্লাহ তিনি বলেন, একথা শুনে আমি ভয়ে থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে বললাম, আয় বারে ইলাহী! আমার হাশর-নশর হিন্দুদের সাথে হবে কেনো? আমি তো মুসলমান ছিলাম। মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, যেহেতু আপনি পূজা করেছেন তাই আপনার হাশর-নশর হিন্দুদের সাথেই হবে। আমি বললাম, আয় আল্লাহ পাক আপনার কসম! পূজা করা তো দূরের কথা আমি জীবনে কোনো দিন মন্দিরের আশপাশ দিয়েও হাঁটিনি।



তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, আপনি সেদিনের কথা স্মরণ করুন, যেদিন হিন্দুস্তানে হোলি পূজা হচ্ছিলো। আপনি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন। আপনার সামনে-পিছনে, ডানে-বামে, উপরে-নিচে, আশে-পাশে সমস্ত গাছপালা, পশুপাখি, কীট-পতঙ্গ, বাড়ি-ঘর, সবকিছুতেই রঙ দেয়া হয়েছিলো। এমতাবস্থায় আপনার সামনে দিয়ে একটি গর্দভ (গাধা) হেঁটে যাচ্ছিলো যাকে রঙ দেয়া হয়নি। তখন আপনি পান চিবাচ্ছিলেন, আপনি সেই গর্দভের গায়ে এক চিপটি পানের রঙিন রস নিক্ষেপ করে বলেছিলেন, হে গর্দভ! তোমাকে তো এই হোলি পূজার দিনে কেউ রঙ দেয়নি তাই আমি তোমাকে রঙ দিয়ে দিলাম। এতে কি আপনার পূজা করা হয়নি? আপনি কি জানেন না যে, আমার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তার হাশর-নশর তাদের সাথে হবে। সুতরাং আপনার হাশর-নশর হিন্দুদের সাথে হওয়ারই কথা।

এটা শুনে বিছালপ্রাপ্ত ওলীআল্লাহ তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার নিকট অনেক কান্না-কাটি, রোনাজারি করে বললেন, বারে ইলাহী! আমি বিষয়টি বুঝতে পারিনি। কেউ আমাকে বিষয়টি বুঝায়েও দেয়নি। আর এ বিষয়ে আমার অন্তরও সাড়া দেয়নি। তাই আমি বিষয়টি বুঝতে পারিনি বারে ইলাহী। দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিন। তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি বললেন, ঠিক আছে, আপনার অন্যান্য আমলের কারণে আপনাকে ক্ষমা করা হলো।”

এ ঘটনা থেকে সমস্ত মুসলমানদের নছীহত হাছিল করা উচিত যে, একজন বুযূর্গ ও ওলীআল্লাহ হওয়ার পরও তিনি হিন্দুদের হোলি পূজায় সরাসরি শরীক না হওয়া সত্ত্বেও শুধুমাত্র সাধারণভাবে পানের পিক দিয়ে একটা পশুকে রঙ দেয়ার কারণে যদি মৃত্যুর পর পূজারী হিসেবে কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়, তাহলে যারা সরাসরি পূজাতে শরীক হয় তাদের মৃত্যুর পর কি অবস্থা হবে তা সত্যিই চিন্তার বিষয়।



কাজেই সরকারিভাবে অথবা বেসরকারিভাবে মুসলমান হয়েও যারাই পূজার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে, পূজায় সাহায্য করে, আনন্দ উপভোগ করে, প্রসাদ খায়, পূজার মেলায় যায় ও জিনিস কেনাকাটা করে তাদের খাছ তওবা করা উচিত। কারণ পূজার জন্য কোন প্রকার সাহায্য করা, পূজার অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করা, আনন্দ উপভোগ করা, প্রসাদ খাওয়া এমনকি পূজার মেলায় যাওয়া ও কেনা-কাটা করা অর্থাৎ পূজা সংশ্লিষ্ট যে কোনো কাজে, যে কোনোভাবে শরীক থাকা প্রকৃত পক্ষে পূজা করারই নামান্তর। নাঊযুবিল্লাহ!



কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি মশহুর সূরা, সূরা কাফিরূনে ইরশাদ করেছেন, “তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্য এবং আমাদের দ্বীন আমাদের জন্য।” কাজেই যারা বলে থাকে যে, মুসলমানরা হিন্দুদের পূজায় যাবে এবং হিন্দুরা মুসলমানদের ঈদে আসবে- সে কথা সম্পূর্ণ কুরআন শরীফ বিরোধী ও কুফরী কথা। আর বাস্তবে মুসলমানরা তাদের অজ্ঞতার জন্য হিন্দুদের পূজায় গেলেও কোনো হিন্দুই মুসলমানদের সাথে শবে বরাত, শবে ক্বদর ইত্যাদি মুসলমানদের অনুষ্ঠানে মসজিদে যায় না এবং যাবেও না। এখানে স্মরণীয় যে, বিধর্মীরা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে শরীক হলেও মুসলমানদের জন্য কোনো অবস্থাতেই বিধর্মীদের কোনো ধর্মীয় অনুষ্ঠানে শরীক হওয়া জায়িয নেই।



মূলকথা হলো- কুরআন শরীফ-এ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইহুদীদের পরেই হিন্দুদেরকে মুসলমানদের শত্রু অর্থাৎ দুই নম্বর মহাশত্রু বলেছেন এবং তাদের প্রতি মুসলমানদের সতর্ক মনোভাব পোষণের কথা বলেছেন। কাজেই হোক সরকারি অথবা হোক বেসরকারি- কোনো মুসলমানের জন্যই হিন্দুদের পূজা অনুষ্ঠানে যাওয়া, অংশগ্রহণ করা, সাহায্য করা, আনন্দ উপভোগ করা, পূজার মেলার জিনিস কেনা-কাটা করা, প্রসাদ খাওয়া সম্পূর্ণরূপে হারাম ও কুফরী। অতএব, মুসলমান মাত্রই সকলকে সর্বপ্রকার হারাম ও কুফরী কাজ থেকে বেঁচে থাকা ফরয-ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্ত।



[ বি.দ্র: নাস্তিক/হিন্দুদের মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন ]

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-১

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৮

কালোকাক বলেছেন: সব কিছুকে খারাপ বলতে নাই।

মা দূর্গার আশীর্বাদে ব্লগার আসিফ মুক্তি পেয়েছেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৬

তাজদীদ বলেছেন: আগেই বলেছিলাম, ‌‌‌[ বি.দ্র: নাস্তিক/হিন্দুদের মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন ]
তারপরেও বলতে হয়, যার যার ধর্মে কিছু বিধিনিষেধ থাকে। ইসলাম ধর্মে যেটা নিষেধ বা খারাপ সেটাকে খারাপ জানা, মানা ও বলাই মুসলমানদের দায়িত্ব।

২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৮

সমাধানদাতা বলেছেন: আমি ইসলাম ছেরে খৃস্টান ধর্ম গ্রহণ করব এবং আরও অনেককে ইন্সপায়ার করব।এ ব্যাপারে আপনার মতামত?

০২ রা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১৫

তাজদীদ বলেছেন: ‌মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব' এই জন্য যে, সে যা ইচ্ছা তাই করতে পারে। তাকে মুক্ত চিন্তা, কথা, কাজ করার স্বাধীনতা দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি আল্লাহ পাক পথ প্রদর্শক হিসেবে নবী-রসূল পাঠিয়েছেন এবং মানুষ ভুল পথ বেছে না নেয়, ভুল না করে সে জন্য কিতাব দিয়েছেন।
এটাও মানা না মানা তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে।
এখন আপনি কোন ধর্মে বিশ্বাস করবেন সেটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার।

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:২৯

সমাধানদাতা বলেছেন: ইসলাম ধর্মে যেটা নিষেধ বা খারাপ সেটাকে খারাপ জানা, মানা ও বলাই মুসলমানদের দায়িত্ব।



তবে এই কথাটির সাথে সহমত।

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩

প্রমিথিউস22 বলেছেন: চমৎকার সময়োপযোগী পোস্ট। কোন মুসলমানদের জন্য হিন্দুদের পুজায় এমনি এমনি, কিছু মনে না করে বা বেড়াতে যাওয়াও হারাম। বিষয়টি ছোটবেলা থেকে জানি এবং মানার চেষ্টা করি।

৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৮

ওরাকল বলেছেন: পুজার নিমিত্তে দেয়া প্রসাদ ও পূজায় অংশগ্রহন করা নিশিদ্ধ। কিন্তু পুজার জন্য আয়োজিত মেলায় যাওয়া ও সেখান থেকে কেনাকাটা করা নিশেধ এটা আপনাকে কে বলেছে ?

মক্কা বিজয়ের পূর্ব পর্যন্ত বহু সাহাবী ও মুসলমানগন বিধরমীদের সাথেই মক্কায় প্রবেশ করেছেন এবং বিধর্মীদের পুজা-আর্চনার মাঝেই নিজের প্রার্থনা আদায় করেছেন।

আর মুসলিমদের জন্য হালাল খাদ্য-সামগ্রী ও তিনি ও তার সাহাবীরা বিধর্মীদের কাছ থেকে আহার করেছেন। বর্তমান সময়ের মুসলীম চিন্তাবীদরা তাই বলেন যে ' পুজোয় দেয়া বলী বা পুজোর নিমিত্তে দেয়া ভোগ/প্রসাদ ছাড়া, হালাল যে কোন খাদ্য ভিন্ন ধর্মালম্বীদের পাছ থেকে গ্রহন করা যাবে।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: ধর্ম ব্যাপারে এতোটা বিশেষজ্ঞ নই আমি..........আর হিন্দুদের তথা বিধর্মীদের মধ্যে বসবাস করলে আমার হাশর তাদের সাথে হবে...... এটা মোটেও মানতে পারলামনা........। আর বিধর্মীদের হাতে খাওয়া.......তাদের পুজোর লাড্ডু-সন্দেশ খাওয়া.........কিভাবে কুফরী কাজ হয়.....সেটা মাথায় ঢুকলোনা.......। ইসলামটাকে আল্লাহরওয়াস্তে এতো অচ্ছুৎ বানাবেননা............কারন আমার মতে সিম্পল ইসলাম ইজ দ্যা বেষ্ট সল্যূশন......। আমাদের আগের আমলের কাঠ-মোল্লারাই এভাবে জাতিতে জাতিতে বিভেদ সৃষ্টি করে মুসলমানদের অন্যদের চেয়ে দুরে সরিয়ে রেখেছে........।

০২ রা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:৪৪

তাজদীদ বলেছেন: আপনি কি মনে করেন যে আপনি যা জানেন তা'ই ঠিক আর বাকি সব ভুল? আপনি যদি ইসলাম ধর্মের অনুসারি হন তবে কুরআন-হাদীস মানতে হবে। “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে।” এটি হাদীস শরীফ যা আবূ দাউদ, মিশকাত শরীফ এ আছে।
আর হালাল খাওয়া যে কারণে ফরয একই কারণে বিধর্মীদের হাতের তৈরী খাবার খাওয়া হারাম। এতে ক্বলব(অন্তর) অপবিত্র হয়।
(খাটি দুধ যে কখনো খায়নি সে হঠাৎ খাটি দুধ খেলে সে মনে করতেই পারে এটা ভেজাল)
ইসলাম সম্পর্কে যারা ভুল তথ্য জেনে আসছে তারা হক্বটা জানার পর এটাকে ভুল ভাবতেই পারে। আর আমারটাই যে সঠিক তারই বা কি নিশ্চয়তা আছে? ধর্মব্যবসায়ীরা টাকা-পয়শার লোভে কুরআন-হাদীসের ভুল ব্যাখ‌্যা করে, উল্টা পাল্টা ফতোয়া দেয়। এজন্য উচিত হবে, আল্লাহ পাক উনার নিকট প্রার্থনা করা।
বুঝতে হবে, এটা আখেরী যামানা। বাতিল দল থাকবে ৭২টি আর হক্ব দল থাকবে ১টি। বিস্তারিত জানুন: http://www.sabujbanglablog.net/2094.html

৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৫২

জীবন্মৃত০১ বলেছেন: বুঝ্লাম। আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করুন।

৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:২৯

তাজদীদ বলেছেন: من تشبه بقوم فهو منهم.
অর্থঃ- “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের সাথে মিল রাখে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে।” (আবূ দাউদ, মিশকাত শরীফ)

المرء مع من احب
অর্থঃ- “যে ব্যক্তি যাকে মুহব্বত করে তার হাশর-নশর তার সাথেই হবে। (মিশকাত শরীফ)

মুসলমানেদর ধর্মীয় বিষয়ে স্টাডি করা উচিত। কিন্তু তা না করেই নিজেকে জ্ঞানী মনে করে ভুল করে। 'ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে সব জানি' এমন ধারণা অধিকাংশ মুসলমানের। যা খুবই দুঃখজনক।

৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:৩৩

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .

ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নির্ভেজাল খাঁটি কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.