নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এমন মানব জনম আর কি হবে !

ৎঁৎঁৎঁ

আমি যুক্তিশূন্য ঈশ্বর মানতে রাজী আছি, কিন্তু কোন হৃদয়হীন ঈশ্বর না।

ৎঁৎঁৎঁ › বিস্তারিত পোস্টঃ

'ধর্ষনের বিচার চাই, তবে দোষ কিন্তু নারীর, কারন উহাদের পোষাক খাটো!!! '-- এই কথাও শুনতে হয়! এই লজ্জা কই রাখি?

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৯

এক প্রজাতির নাকি পতঙ্গ আছে যাহাদের মধ্যে সঙ্গমের পরে কখনও কখনও স্ত্রী প্রজাতিটি সঙ্গম ক্লান্ত পুরুষ প্রজাতিটিকে খাইয়া ফেলে! উহাদের মধ্যে এরকমই রেওয়াজ বিদ্যমান। আবার বিড়াল, বাঘ, সিংহ ইত্যাদি বিড়াল গোত্রের মধ্যে প্রায়শই পুরুষ প্রজাতিটি ঔরসজাত বাচ্চাগুলোকে খাইয়া ফেলে। বলিতে গেলে আরও অনেক রকম বলা সম্ভব, জীব জগতে কত বিচিত্র ধরনের আচারই না আছে!

আমি অবশ্য সমগ্র প্রাণীকুলের বৈচিত্র্য বিষয়ক কোন আলোচনা ফাঁদিয়া বসি নাই, আমি বলিতেছি সৃষ্টির স্বঘোষিত সেরা জীব- আশরাফুল মাখলুকাত ওরফে মানুষ তথা হোমো স্যাপিয়েন্স প্রানীকুলের বিষয়ে। আমরা মানুষ যেহেতু, আমরা পুরোটাই বুনো নই, সংস্কৃতি নামক একটা বস্তু আমরা ধারন করি, নির্মান করি, লালন করি। কয়েক শতক আগেও কিছু জায়গায় মানুষ মারিয়া রান্ধিয়া খাওয়া উৎসব ছিল,এখন সেটা ভাবাও যায়না। স্বামী মরিলে এখন হয়ত প্রতিকী অর্থে বউয়ের কপাল পুড়ে, কিছুদিন আগে এই জনপদেই স্বামী মরিলে বউদিগকে আক্ষরিক অর্থে পুড়িয়ে মারিয়া ফেলা হইত।

অত্যন্ত সৌভাগ্যের কথা এখন এই রূপ আচার নাই, কারন আমরা দাবী করিতেছি যে আমরা সভ্য হইয়াছি । আমরা যন্ত্রকে মন্ত্র পড়িয়া বন্দী করিয়া দুনিয়া হাতের মুঠোয় আনিয়া ফেলিয়াছি, চাঁদে- মঙ্গলে দৌড় ঝাপ করিতেছি, বঙ্গ ললনা এই সেদিন এভারেস্ট ছুঁয়ে আসল, আরও কত ললনা পথে। কিন্তু আমরা কতটুকু মানুষ হইতে পারিয়াছি, কতখানি মানবিক হইতে পারিয়াছি ইহা ভাবিবার বিষয় বটে। কারন এখনও ধর্ষণের মত জঘন্যতম অপরাধের বিচার দাবী করিতে আন্দোলন গড়িয়া তুলিতে হয়!? আমরা যদি আমাদের সমাজকে সভ্য বলিয়া দাবি করিতে চায় তাহলে ইহার ব্যাখ্যা কি?

যাইহোক, আলোচিত কিছু ধর্ষণের বিচার হইয়া থাকে বটে, আর যা গোপন- তাহা তো অনুচ্চারিতই থাকিয়া গেল। কিন্তু পুরুষকুলের একজন সদস্য হইয়া লজ্জায় মুখ লুকাইবার জায়গা খুঁজিয়া পাইতেসিনা, যখন দেখিতেছি আরেক দল পুরুষ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকাশ্য ধর্ষন চালাইতেছে ধর্ষিতার পোষাকের দৈর্ঘ্য মাপিতে বসিয়া গিয়া। কত বড় নির্বোধ নরাধম হইলে ইহা হইতে পারে তা চিন্তা করিয়া মাথা ঘুরিতেছে! ইহাদের বিচারের কোন আইন আদালত নাই। যদি ধর্ষিতার পোষাকের দৈর্ঘ্য সন্তোষজনক না হয়, তাহলে তো মিটিয়াই গেল,বলা হইবে পাপের শাস্তি পাইয়াছে। খাবার খোলা রাখিয়া ছিল, মাছি বসিয়া নষ্ট করিয়াছে! এইধরনের যুক্তির মাধ্যমে নিজেদের পূরীষ প্রেমী মাছির চরিত্র উন্মোচিত করে, যাহারা নারী শরীর কে মানব মন্দিরের মতো নয়, খাবারের সাথে তুলনা করিতে অভ্যস্ত। তখন মনে হয় ইহাদের ভ্রুন কি আদৌ কোন মানবীর শরীরে প্রোথিত হয়েছিল? আর যদি ধর্ষিতার পোষাক শালীন হয়, তাহলে অন্য যারা খাটো পোষাক পড়ে, দোষ ঐ সকল নারীদিগের হইবে। ধর্ষিতার দেশের সকল নারী পরদানশীলা হইলে দোষ তবে পার্শ্ববর্তী দেশের কোন খুল্লাম খুল্লা ডাইনী নারী যাহাদের প্ররোচনায় পুরুষকুল নিয়ন্ত্রণ হারাইয়া উত্তেজনার বশবর্তী হইয়া ধর্ষনে ঝাপাইয়া পড়ে!!! ‘ধর্ষনের বিচার চাই, কিন্তু এটা মানতে হবে যে দোষ নারীর, কারন ধর্ষিতা নিজে না হইলেও এই গ্রহের কোন বেগানা আওরাত ঐ ধর্ষককে উত্তেজিত করে ধর্ষনে বাধ্য করিয়াছে! ’!!! আমিও পুরুষ, এই লজ্জা কই রাখি?

সেই জুতা আবিস্কারের গল্পটা দিয়ে শেষ করি- ধুলার রাজ্যে শরীর বাঁচাইবার জন্য একদল গর্ধভ সব রাস্তাঘাট চামড়া দিয়া মুড়িয়া ফেলিবার প্রস্তাব করিয়াছিল! আসলে তো দুনিয়া নয়, পায়ের তলাটা চামড়া মুড়িলেই হয় । তেমনি সমগ্র নারীকুল পর্দায় মুড়িতে চাওয়ার অর্বাচীন আবদার না করিয়া নিজের সামান্য দুচোখের নজর আর পুরুষদন্ডটি সামলিয়ে চলাটাই কি সমীচিন নহে?



মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

আন্ডারটেকার বলেছেন: প্রতিদিন কেন এই একই কচলানি। সোজা কথা, মেয়েরা খাটো পোষাক পরলে এটা তার রুচির ব্যাপার। যার রুচি ভালো সে ভালো পোষাক পরবে।

ধর্ষন করে একদল নিম্নশ্রেণীর কাপুরুষ। এরা পশুর চেয়েও অধম।

পোষাক কেন, কোনকিছুর সাথেই ধর্ষনের কোন কারন থাকতে পারেনা। যে শুওরের বাচ্চারা ধর্ষন করে, তাদের প্রাপ্য যোগ্য শাস্তি। ব্লগে এত চিল্লাইয়া কোন লাভ আছে। কোনদিন শুনিনি কোন ধর্ষকের উপযুক্ত শাস্তি হয়েছে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫২

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ব্লগের একটা সহজ ধারনা আমি যেটা বুঝি, সবাই সবার ইচ্ছে মত লিখবে। এবং যার যেখানে খুশি সেখানে যাবে। আপনার যদি আমার লেখাকে কচলান মনে হয় তাহলে কেন আপনি এখানে আসবেন? আপনি নিশ্চয় কচলানো পছন্দ করেন না? ব্লগে চিল্লান নিরর্থক না অর্থবহুল তা ভিন্ন প্রসঙ্গ।

আপনার মন্তব্যের মূল ভাবের সাথে সহমত। ভালো থাকবেন। হ্যাপী ব্লগিং!

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: Click This Link

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

কাউন্টার হেজিমনি বলেছেন: আমরা রাতে দরজা বন্ধ করে ঘুমাই নিরাপত্তার জন্য, চুরি, ডাকাতি থেকে সেইফ থাকার জন্য, এখন আপনি যদি বলেন জোর করেও ডাকাত/চোর ঘরে ঢুকতে পারে, অতএব ঘরের দরজা বন্ধ করাটা চোর প্রতিরোধে কোন কাজেই আসবে না, তাই আপনি ঘরের দরজা খুলেই ঘুমাতে শুরু করবেন, হবে? ঘরের দরজা বন্ধ করা অবশ্যই নিরাপত্তার একটা রক্ষাকবচ, কিন্তু একমাত্র নয়, তেমনি হিজাব পরিধান অবশ্যই নারীর জন্য নিপীড়ন রোধের একটা রক্ষাকবচ, এটাকে অস্বীকার করে নারীদের উন্মত্ত পশুদের হামলার শিকার হওয়ার সবক না দেয়াই ভাল। নারীকে পণ্য হিসেবে এবং ভোগের উপচার হিসেবে তুলে ধরছে এই পুঁজিবাদী কালচার যা বুর্জোয়াদের মুনাফাখোরির একটা বড় অস্ত্র। আজকের এই কথিত পশ্চিমা আধুনিক বস্তুবাদী জড়বাদী ভোগবাদী সভ্যতা নারীকে বাজারের পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করছে সবজায়গায় । সাহিত্তে, খেলায়, নাটক –সিনেমায় (হলিউড, বলিউড এখন পরিণত হয়েছে সেক্স ইন্ডাস্ট্রিতে) নারীকে যেভাবে ভোগের উপকরন হিসেবে তুলে ধরে তাই অনেক পুরুষের লালসা লাগামহীন করার জন্য অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। বিজ্ঞাপনে, মার্কেটে, সিনেমায় নারীকে খোলামেলা আঁটসাঁট পোশাকে উপস্থাপন করে এই আধুনিক ভোগবাদী সমাজ যে কালচার উপহার দিয়েছে তাকে কামুক কালচার না বলে উপায় নেই। আধুনিকতা আর নারীর খোলামেলা পোশাক পরা এখন অনেকের কাছেই সমার্থক। এই ভোগবাদী কালচার হচ্ছে আফিমের মত যা ভোগবাদী পুরুষকে প্রলোভিত করছে নারীর প্রতি সহিংস হতে। ভারতে বলিউড যে নগ্নতার সংস্কৃতি তৈরি করেছে তার কারনেই একদিকে পুরুষদের বানাচ্ছে ধর্ষক আর নারীকে মিনি স্কার্ট পরে অবাধে চলাফেরার অবাধ স্বাধীনতা দিয়ে তাকে নিরাপত্তাহীন করে রাখা হচ্ছে। এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারই নারীকে বারবার ভোগ্যপণ্য হিসেবে তুলে ধরে যেন তার একমাত্র কাজ পুরুষের লালসার নিবৃত্তি করা। এই কালচারের অপনোদন ছাড়া নারীর প্রতি ধর্ষকামী এবং নিপীড়নকামী মানসিকতার পরিবর্তন আশা করা হাস্যকর। বলিউড হলিউডের সেক্স ইন্ডাস্ট্রি এর বিরুদ্ধে না বলে, আধুনিক ভোগবাদী সংস্কৃতির বিরুদ্ধে না বলে যারা হিজাবের আর ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলে খোলামেলা পোশাকের পক্ষেই ওকালতি করছেন তারা যে প্রকারন্তরে এই পুঁজিবাদী ভোগবাদী কালচারের আফিমে বুঁদ হয়ে নিজের বিচার বুদ্ধি হারিয়ে এসেছেন তা সুস্পষ্ট হয়ে যায়।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আমি মনে করি পর্দা প্রথা একটি ভিন্ন সামাজিক প্রসংগ, ধর্ষণের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: +++++++++++++++

ভালো লিখছেন ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ন, আপনাকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। আপনার লেখা গুলো খুব দারুন হচ্ছে। চালিয়ে যান।

ভালো থাকবেন।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪০

আন্ডারটেকার বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার, ধর্মীয় কারনে মেয়েদের ভালো পোষাক পরাটাকে আমি পূর্ণ সাপোর্ট করি। তবে এর সাথে ধর্ষনের কোন কারনই থাকতে পারেনা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: তবে এর সাথে ধর্ষনের কোন কারনই থাকতে পারেনা। - সহমত।

৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৬

ভুদাই আমি বলেছেন: আন্ডারটেকার বলেছেন: আরেকটা ব্যাপার, ধর্মীয় কারনে মেয়েদের ভালো পোষাক পরাটাকে আমি পূর্ণ সাপোর্ট করি। তবে এর সাথে ধর্ষনের কোন কারনই থাকতে পারেনা।





সহমত

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: তবে এর সাথে ধর্ষনের কোন কারনই থাকতে পারেনা। - সহমত।

ভালো থাকবেন।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১২

আন্ডারটেকার বলেছেন: আপনার ভুল হচ্ছে। কচলানো বলতে এই পোষ্টটাকে উদ্দেশ্য করিনি। কাল থেকে এই ছোট কাপড় বনাম ধর্ষন নিয়ে এত পোষ্ট এসেছে যে ব্যাপারটা তিতা হয়ে গেছে। প্রত্যেকটা পোষ্টেই ২টা পক্ষ হয়েছে এবং ক্যাচাল হয়েছে। পড়ে মনে হয়েছে , মূল বিষয়বস্তুর চেয়ে এরা একে অন্যের সাথে ক্যাচাল করেই বেশী মজা পাচ্ছে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: পরিস্কার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আমিও কিছু পোষ্ট পড়েছি এরকম, আপনার দৃষ্টিকোনটা ধরতে পারছি। অনেকেই অনেক কথা বলে ফেলেছে, দেরীতে হলেও ভিড়ের মাঝে আমারও আমার কথাটা বলতে ইচ্ছে করল, এই আর কি!

ভালো থাকবেন।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২০

সময়একাত্তর বলেছেন: "কুম্ভীর পূর্ণ জলাধারে নামিলে কামড় তো খাইতেই হইবে।"
"নেকড়ের সামনে মাংস রাখিলে মুখ তো দিবেই।"
"শেয়াল তো মুরগী ধরিবেই।"
"বাঘ তো হরিণ শিকার করিবেই।"

এবার নতুন সংযোজন -
"খাবার খোলা রাখিয়া ছিল, মাছি বসিয়া নষ্ট করিয়াছে!"

পোস্টে সহস্র প্লাস। বিষয়বস্তুর সাথে সহমত।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩০

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আপনাকে সহস্র ধন্যবাদ সময়একাত্তর। এই অজুহাত দেখানোটা যে আরও বেশী লজ্জার এই বোধটা কবে আসবে?

ভালো থাকবেন।

৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০

মেঘ বালকের কথা বলেছেন: নৈতিক শিক্ষার বড় অভাব এই দেশে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পি.এইচ.ডি ধারি শিক্ষক থেকে শুরু করে নিরক্ষর পুরুষ সবাই যেন মানুষ রুপি কোন ভঙ্কর জানোয়ার। খোলা খাবারে মাছি, তালা হীন ঘর যুক্তিতে ধর্ষণকে জাস্টিফাই করা হচ্ছে। এটা অন্যয় - খুব বড় অন্যায়। আগামী কালথেকে বাংলাদেশের মেয়েরা যদি আফগান মেয়েদের মত বোরখাপড়েও চলাফেরা শরু করে একই পরিসংখ্যানেই ধর্ষণ আর ইভটিজিং থাকবে। এটা মানুষিকতার ব্যাপার।

আমি বিদেশে থাকি প্রায় ২ বছর হতে চলল। এখানে রাস্তায় হ্যাফপ্যান্ট, আটোসাটো স্যান্ডো গেনজি পড়ে মেয়েরা হরহামেশাই চলাফেরা করছে। এখানকার খবরের কাগজে গত ২ বছরে বড় জোড় ২ থেকে ৩ টি ধর্ষণের খবর শুনেছি। এখানে মানুষের নৈতিকতা বোধ প্রবল আর পুলিশ ও আইন একটিভ এবং সাধারণ মানুষের নাগালে। একারনেই এখানকার ময়েরা নিরাপদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৭

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য করেছেন মেঘ বালকের কথা। আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন চাই।

ভালো থাকবেন।

১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১১

বিদ্রোহী২০০৩ বলেছেন: যদি তেতুল একবাটি সামনে দিয়ে বলি, খবরদার! লালা যেন না ঝরে, কাজ হবে? এটা তো বায়োলজিক্যাল ফ্যাক্ট।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: তাইনা? লালা ঝরানোর অপরাধে নারী দিগকে ধর্ষন করা যেতে পারে, কি বলেন? এই যুক্তি দিতে লজ্জা লাগে না?

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: '' ধর্ষকদের জন্য একটাই আইন চাই , ৯০ দিনের মধ্যে ফাঁসী চাই । যাবজ্জীবন কিংবা জরিমানা নয় । কোন প্রকার ক্ষমা / বিশেষ ক্ষমা / সাধারণ ক্ষমা নয় । ''

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: দ্রুত বিচার চাই, দোষীর সর্বোচ্চ শাস্তি হোক।

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২১

একজন আরমান বলেছেন:
যদি পোশাকই ধর্ষণের মূল কারণ হইতো তবে আরব বিশ্বে ধর্ষণ বলিয়া কিছু থাকিতো না !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.