নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সর্বপ্রথম আমি মুসলিম এরপরে বাকি সব পরিচয়

রোহিঙ্গা

সর্বপ্রথম আমি মুসলিম এরপরে বাকি সব পরিচয়

রোহিঙ্গা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলাম ধর্মে মৃত পশুর মাংস ও রক্ত হারাম সুতরাং মাছ কেনো হারাম না?

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

ইসলাম ধর্মে মৃত পশুর মাংস ও রক্ত হারাম সুতরাং মাছ কেনো হারাম না? কেউ জানালে খুশি হবো কারন মাছ তো প্রানী প্রায়ই তো আমারা মৃত খেয়ে থাকি। কেউ জানলে জানাবেন যুক্তি সহকারে

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মাছ কি পশু বা পাখি?

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

ক্লাউড বলেছেন: মাছ শীতল রক্তের প্রাণী। এর রক্ত পশুদের মত উষ্ণ এবং প্রবাহিত নয় এবং জমাট বাধে না। জবাই করে দেখতে পারেন কয় ফোটা রক্ত বের হয়। যদি নাই বের হয় তেমন, তাহলে বেহুদা জবাই করে লাভ কি?

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

রোহিঙ্গা বলেছেন: প্লিজ জানার জন্য বললাম আর মাছও তো প্রানী যেহেতু প্রান আছে। তাই সন্দেহ হলো বললাম

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: ফাইজলামু পাইছেন? মাছ কি আর পশু পাখি কি?
সেটা বিজ্ঞানিক ভাবে ও প্রমাণিত।

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

নকীব কম্পিউটার বলেছেন: মুমিনের পরিচয় হ’ল মেনে নেওয়া (হাশর ৫৯/৭) । কারণ অনুসন্ধান করা নয়। বিশ্বাস রাখতে হবে যে, শরী‘আতের
প্রতিটি বিধানই মানুষের কল্যাণের জন্য নির্ধারিত। তবে বৈজ্ঞানিক গবেষণায় অনেক কিছু প্রমাণিত হচ্ছে। যেমন মৃত
মাছ ভক্ষণ জায়েয হওয়ার পিছনে কারণ হ’ল- স্থলভাগের সকল প্রাণী বাতাস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বণ ডাই অক্সাইড
ত্যাগ করে। তাই যখন এসব প্রাণীকে যবেহ করা হয়, তখন বিষাক্ত কার্বণ ডাই অক্সাইড রক্তের সাথে বের হয়ে যায়। কিন্তু যখন শ্বসরোধ করা হয় বা স্বাভাবিকভাবে এসব প্রাণী মৃত্যুবরণ করে, তখন বিষাক্ত রক্ত দেহাভ্যন্তরে গোশতের সাথে থেকে যায়। যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর। সেকারণ এসব মৃত প্রাণী খাওয়া নিষিদ্ধ। অন্যদিকে মাছ পানি থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে, যা কার্বণ ডাই অক্সাইড মুক্ত। সুতরাং স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করলেও তাতে ক্ষতিকর কোন উপাদান থাকে না। এজন্যই জলজ হালাল প্রাণী মৃত হ’লেও মানুষের জন্য তা হালাল করা হয়েছে (আত্বীয়া মুহাম্মাদ সালেম, শরহ বুলূগুল মারাম ২/৪)

সাধারণভাবে মৃত পশু হারাম। আল্লাহ বলেনঃ তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত পশু - সূরা মাইদাহ (৫:৩)

আল্লাহ সমুদ্রের মাছ খাওয়াকে নিচের আয়াত দ্বারা হালাল করেছেনঃ তোমাদের জন্য সমুদ্র শিকার ও তা খাওয়া হালাল করা হয়েছে। - সূরা মাইদাহ (৫:৯৬)

যে খাদ্য আমাদের জন্য ক্ষতিকর না তা-ই হালাল এবং যা আমাদের জন্য ক্ষতিকর আল্লাহ তা-ই হারাম করেছেন। আল্লাহ বলেনঃ লোকে আপনাকে প্রশ্ন করে তাদের জন্য কি কি হালাল করা হয়েছে? আপনি বলুন, তোমাদের জন্য সকল পবিত্র বস্তুই হালাল করা হয়েছে। - সূরা মাইদাহ (৫:৪)

হযরত ইবনে উমর(রা) হতে বর্ণিত। রাসূলাল্লাহ(সা) বলেনঃ আমাদের জন্য দু’প্রকার মৃত জন্তু এবং দু’প্রকার রক্ত ভক্ষণ করা হালাল করা হয়েছে। মৃত জন্তু হলো মাছ ও পংগপাল। আর রক্ত হলো কলিজা এবং প্লীহা। - (ইবনে মাযাহ)

অতএব, নিশ্চয়ই মৃত মাছ পবিত্র এবং আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয় তাই আল্লাহ তা হালাল করেছেন। অন্যদিকে, মৃত পশুর শরীরে সহজেই রোগ জীবাণু বাসা গড়ে, তা অপবিত্র আর তাই মৃত পশু হারাম।

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭

আব্দুল্লাহ তুহিন বলেছেন: আর তাছাড়া মাছ যদি জিন্দা ধরতে চান তাহলে শুধু কৈ, শিং মাছ জাতীয় মাছই জিন্দা ধরতে পারবেন। বাকি সব মাছ পানি থেকে তুলার সাথে সাথেই মরে যায়।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪০

রোহিঙ্গা বলেছেন: হুম ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.