নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ঘুরতে ভালোবাসি। আমি খুব নেট পাগল। আমি নবম শ্রেণী থেকে অনার্স পযর্ন্ত নানী বাড়িতে ছিলাম।

নাহল তরকারি

আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।

নাহল তরকারি › বিস্তারিত পোস্টঃ

লাগাও। গাছ লাগাও।

২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৬


যে গরম পড়ছে তাতে অনেকের কষ্ট হচ্ছে। আমাদের উচিৎ এখন গাছ লাগানো। আগে ভবেরচর থেকে রসুলপুর যাওয়ার সময় বড় বড় কড়ুই গাছ নজরে পড়তো। তখন রাস্তাটি যেমন সবুজ লাগতো দেখতে তেমন সুন্দর লাগতো। এখন তো রাস্তার কাজ শেষ, এখন যদি চেয়ারম্যান মেম্বারগণ রাস্তার ধারে গাছ লাগাতেন তাহলে খুব ভালো হতো।

আসছে ফলের মৌসুম। অনেক আম, কাঠাল, জাম খাবেন। ফল খেয়ে বীচিগুলো রাস্তার পাশে পুতে দিবেন। গাছ হলে ভালো। না হলে, আবার চেষ্টা করবেন। মনে করেন আপনি আম খেলেন। খুব মিষ্টি আম। আমের বীচি এখানে সেখানে না ফেলে, রাস্তার পাশে ফেললেন। সেই থেকে গাছ হলো। গাছ বড় হলো। ফল দিলো। আপনার উছিলায় আরো অনেক লোক আম খেতে পারলো। এমন ১০০ জন লোক যদি ১০০ টি আম খেয়ে ১০০ টি আমের বীচি ১০০ স্থানে লাগায়, তাহলে একটি আমের বাগান হয়ে যাবে। এটা নিয়ে সময় টিভি, একাত্তর টিভি নিউজ করবে। প্রথম আলোর সাংবাদিক খবর করবে। কতই না ভালো হবে।

শুধু যে আম গাছ লাগাতে হবে সেটাও না। আপনারা লেবু, কাঠাল, কাঠ গাছ ও লাগাতে পারেন।


গাছ লাগানো বা বৃক্ষরোপণ প্রাকৃতিক পরিবেশ ও মানব সভ্যতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর বহুমুখী উপকারিতার মধ্যে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা, গ্রীন হাউজ এফেক্ট নিয়ন্ত্রণ ও কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ কমানো অন্যতম।

১. প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা:
গাছপালা বিভিন্ন প্রাণীর বাসস্থান প্রদান করে থাকে। বন্যপ্রাণী থেকে শুরু করে ক্ষুদ্রতম কীট-পতঙ্গ পর্যন্ত অনেকেই এদের উপর নির্ভরশীল। এছাড়া, গাছপালা মাটির ক্ষয় রোধ করে এবং জলচক্র বজায় রাখে, যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য অপরিহার্য।

২. গ্রীন হাউজ এফেক্ট নিয়ন্ত্রণ:
গ্রীন হাউজ গ্যাসগুলো, বিশেষ করে কার্বন ডাইঅক্সাইড, পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি ঘটায়। গাছগুলো ফটোসিন্থেসিসের মাধ্যমে এই গ্যাস শোষণ করে নেয়, যা বায়ুমণ্ডলের কার্বন ডাইঅক্সাইডের পরিমাণ হ্রাস পায়। এতে করে গ্রীন হাউজ এফেক্ট কমে এবং গ্লোবাল ওয়ার্মিং নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৩. কার্বন কমানো:
গাছগুলো পরিবেশ থেকে বড় পরিমাণে কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ করে নিজেদের বৃদ্ধিতে ব্যবহার করে থাকে। একটি পরিপক্ক গাছ প্রতি বছর প্রায় 48 পাউন্ড কার্বন ডাইঅক্সাইড শোষণ করতে পারে। এতে করে বায়ুমণ্ডলীয় কার্বনের মাত্রা কমে যায়, যা জলবায়ু পরিবর্তনে লাগাম পরায়।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




এখন তো রাস্তার কাজ শেষ, এখন যদি চেয়ারম্যান মেম্বারগণ রাস্তার ধারে গাছ লাগাতেন তাহলে খুব ভালো হতো।। ভাই জান রাস্তার কাজ শেষ কিন্তু রাস্তা সম্প্রসারণের কাজ তো শেষ হয়নি। রাস্তা সম্প্রসারণ করতে হবে, উন্নয়ন করতে হবে, আরও কত কি!

২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ফলের গাছকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। কারণ ফলগুলো খাদ্যের চাহিদা মেটাবে।
এর কাঠের গাছ।
তবে আকাশমণি গাছ বাদ দিতে হবে।
এটা এলার্জি ছড়ায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.