নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য। তিনি আইনসভার মানুষ। খুব ব্যাস্ত লোক। তাই তিনি নিজে এই শাড়ি গুলো বিতরন করতে পারে নাই। তাই তিনি এই শাড়িগুলো তার প্রতিনিধির মাধ্যমে শাড়ি গুলো বিতরন করেন।
তার এক প্রতিনিধি ব্যারিস্টারের বন্ধুর বউ কে সেই শাড়ি উপহার দেয়। ব্যারিস্টার সুমনের বন্ধুর বউ শাড়ি খুলে দেখে এটা গরিব মানুষের জন্য বরাদ্দকৃত শাড়ি। সেটা আবার ব্যারিস্টার সুমনের বন্ধুর বউ এর সম্মানে আঘাত হানে। এবং বন্ধুর বউ সেটা আবার ফেসবুকে পোস্ট করে। বন্ধুর বউ মনে করেছিলো এতে করে ব্যারিস্টারের মান সম্মান কমে যাবে। সেই পোস্ট কে পুজি করে প্রথম আলো খবর প্রকাশিত করে। আর হেডলাইন দেয় “বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন।” আমি কিন্তু হেড লাইন দেখে মনে করেছিলাম ব্যারিস্টার সুমনের সাথে তার বন্ধুর বউ এর ইটিশ পিটিশ সম্পর্ক আছে। পরে ব্যারিস্টার সুমন আমাদের সব বিস্তারিত বলেন।
যখন ব্যারিস্টার সুমন তার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করছিলো তার পিছনে তার সহকারী নারী উকিল হাসছিলো। তার এই সুন্দর হাসির জন্য সে ভাইরাল হয়ে যায়। অল্প সময়ে তারকা খ্যাতি পেয়ে যায় সেই নারী।
কোথা থেকে কি হয়ে গেলো। প্রধানমন্ত্রী সব এমপিদের শাড়ি দেয়, গরিবদের বিতরনের জন্য। সেই শাড়ি পেয়ে বন্ধুর বউ ব্যারিস্টার কে অপমান করার জন্য ফেসবুকে পোস্ট দেয়। এই ঘটনাকে একটু লবন ছিটায় প্রথম আলো। হেড লাইন শুনেই আমরা নেগেটিভ চিন্তা করার শুরু করি। পরে ব্যারিস্টার সুমন নিজের পক্ষে কিছু বলার সময় পিছনে এক নারী হাসি দেয়। সেই হাসিতে সেই নারী বিখ্যাত হয়ে যায়। দেখেন শুরু হয়েছে সংসদ থেকে। সংসদ থেকে সেই শাড়ি গেছে বন্ধুর বউ এর কাছে। ব্যারিস্টার সুমন কে অপমান করার জন্য পোস্টও করা হয়। সেই পোস্ট আবার জাতীয় পত্রিকায় হেড নিউজ হয়। এতে করে ব্যারিস্টারের সম্মান এর কোন ক্ষতি তো হয় নাই, বরং ঐ মেয়েটি বিখ্যাত হয়।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৪
নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
ধুলো মেঘ বলেছেন: ঐ নারী আগে থেকেই বিখ্যাত ছিল। সে আগে একজন মডেল কন্যা ছিল। এক ব্যবসায়ী ধনীর দুলালকে বিয়ে করে এখন এডভোকেট হয়েছে। এডভোকেট হিসেবে তেমন একটা নামডাক তার ছিলনা। কিন্তু এখন সুমনের পেছনে হাসি দিয়ে আবার একটু ভাইরাল হল আর কী!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১
নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৫
কামাল১৮ বলেছেন: হায়রে মানুষ। কেউ কাউকে একটা কিছু উপহার দিলেই কতো কিছু ভাবতে শুরু করে।আরেকটু উদার হলে ক্ষতি কি!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১
নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
নতুন বলেছেন: দেশে কিছু মানুষের খাইয়া দাইয়া কোন কামকাজ নাই।
সারা এই শাড়ী এবং পরে নারী এডভোকেটকে নিয়ে ভিডিও বানাচ্ছে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১
নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সুমন পরিস্থিতি ভালোভাবে সামলেছেন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১
নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৩১
চারাগাছ বলেছেন:
বাটারফ্লাই এফেক্ট সম্পর্কে জানাবেন?
০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নাহল তরকারি বলেছেন: বিস্তারিত না জানলেও অল্প অল্প জানি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার পোস্টে কমেন্ট করার জন্য লগিন করলাম। যেটা বলতে এলুম তা হলো, আপনি খুব রসিক মানুষ। আর কিছু বলবো না।
কমেন্টটা শেষ করলাম।