নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
আমার জন্ম ৩১ জুলাই ১৯৯৪। আমি মিলেনিয়াল (Millennial) বা Generation Y প্রজন্মের অন্তর্ভুক্ত। এই প্রজন্ম তথ্য প্রযুক্তি ও ইন্টারনেট বিপ্লবের সাথে বেড়ে উঠেছে। আমি সেই সময়ের মানুষ, যখন পোস্ট অফিসের মাধ্যমে চিঠি লেখার প্রচলন ছিল। এরপর ২জি থেকে ৩জি পেয়েছি এবং এখন ফোরজি ব্যবহার করছি। বলতে গেলে, প্রযুক্তি-নির্ভর এই সমাজের সঙ্গে আমার বেড়ে ওঠা।
প্রযুক্তি ও ব্যাংকিংয়ের বিবর্তন:
আমাদের প্রজন্মের ব্যাংকিং দিন দিন আরও ইন্টারনেট বেইসড হয়ে উঠেছে। তবে আমি এখনও শাখায় গিয়ে রশিদের মাধ্যমে টাকা জমা দিতে ভালোবাসি। আমার একটি সোনালী ব্যাংকের একাউন্ট রয়েছে। যখন সময় পাই না, তখন বিকাশ ব্যবহার করে সোনালী ব্যাংকে টাকা জমা দিই। বিকাশ এ ক্ষেত্রে কিছু কমিশন রাখে। তবে বড় অংকের টাকা জমা দেওয়ার সময় শাখায় গিয়েই কাজ করি।
২০০৯ সালের দিকে সোনালী ব্যাংক ধীরে ধীরে অনলাইন ব্যাংকিং চালু করে। তখন শাখাগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট কানেকশন ছিল। আজকের দিনে ব্যাংকিং সেবার এতটাই উন্নতি হয়েছে যে, NPSB এবং BEFTN-এর মাধ্যমে দ্রুত লেনদেন সম্ভব। উদাহরণস্বরূপ, আপনি যদি সকাল ১১টার আগে অন্য ব্যাংকের চেক সোনালী ব্যাংকে জমা দেন, তাহলে একই দিনে লেনদেন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। অথচ ২০০৯ সালে এই কাজ সম্পন্ন হতে ৭ দিন লেগে যেত।
আমার কেনাকাটা ও অনলাইন অভিজ্ঞতা:
আমি নিয়মিত ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে কেনাকাটা করি এবং সোনালী ব্যাংকের ভিসা কার্ড ব্যবহার করে পেমেন্ট সম্পন্ন করি। এখন পর্যন্ত এটিএম বুথ, পিওএস মেশিন, বা অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হয়নি।
ডিজিটাল রশিদ: সমস্যার সমাধান
ই-ওয়ালেট অ্যাপের মাধ্যমে NPSB এবং BEFTN ব্যবহার করে টাকা পাঠানোর সময় ডিজিটাল রশিদ ডাউনলোড করা যেত না। এই সমস্যার সমাধানের জন্য আমি সোনালী ব্যাংকে ই-মেইল করি এবং চিঠি পাঠাই। অবশেষে, আজ যখন অন্য ব্যাংকের একাউন্টে টাকা পাঠালাম, দেখলাম ডিজিটাল রশিদ ডাউনলোড করার অপশন পাওয়া যাচ্ছে।
উপসংহার
আমাদের প্রজন্ম প্রযুক্তির সঙ্গে বেড়ে উঠেছে এবং এর সুবিধা-অসুবিধা দুটোই দেখেছে। ইন্টারনেট বেইসড ব্যাংকিং এবং কেনাকাটার মাধ্যমে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হওয়ায় জীবন অনেক সহজ হয়েছে। তবে এই পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সময়ের সঙ্গে প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলোর সমাধান করাও জরুরি।
এই যে রশিদ। নিরাপত্তার সার্থে গুরুত্বপূর্ন তথ্য ইডিট করে ফেলা দেওয়া হয়েছে।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৪
নাহল তরকারি বলেছেন: ভাই। এটা ব্লগের ট্যাকনিক্যাল ফল্ট হয়তো।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে কি লিখলেন? কেন লিখলেন সেটা বুঝতে পারলাম না।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২০
নাহল তরকারি বলেছেন: ব্যাংকিং সেক্টরে সোনালী ব্যাংক কত যে উন্নতি করেছে সেটা লিখেছি। বর্তমান তথ্য প্রযুক্তির যুগ। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে লেনদেন খুব দ্রুত হয়েছে। যেখানে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে টাকা পাঠাতে ৭ কর্মদিবস লাগতো, সেখানে লাগে একদিন। লেনদেন এর দ্রুতগতির ব্যাপারে লিখলাম।
আর লিখলাম সোনালী ব্যাংক কতটুকু জিডিটালাইজ হয়েছে। সেটার উল্লেখ এখানে করা হয়েছে।
কেন লিখলাম?
আমি সোনালী ব্যাংকের ভক্ত। সোনালী ব্যাংক উন্নতি করলে, ভালো লাগে, খুসি লাগে। তাই খুসিতে সোনালী ব্যাংক কে একটি প্রশংসা পত্র লিখলাম।
৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৩২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমাদের প্রযুক্তি আমাদের এগিয়ে নিতে হবে। আপনাদের মত লোকের এখন অনেক দরকার।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:০১
নাহল তরকারি বলেছেন: কি যেন বলে, জেন জি? ওদের ব্যাংকিং আরো এডভ্যান্স হবে। ওরা কেমন ব্যাংকিং চায় এটা ওদের উপর ছেড়ে দিলাম।
৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৮
শফিউল রনি বলেছেন: হলমার্কসহ বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি এই ব্যাংক থেকে হয়েছে। ২০২৩ সাল শেষে এই ব্যাংকের খেলাপি বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১২ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলোকে সরকার বাচিয়ে রাখছে ট্যাক্সের টাকা খরচ করে । অনলাইন ব্যাংকিংয়ে খুব সামান্য কাজই হয়, অফলাইন ব্যাংকিং করে দেখেন কি অবস্থা, প্রাইভেট ব্যাংকের সাথে আসমান-জমিন পার্থক্য । NPSB/BEFTN এগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের রিকোয়ারমেন্ট, সকল ব্যাংকই এটা করে থাকে, এখানে সোনালী ব্যাংকের কোন ক্রেডিট নাই ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৪
নাহল তরকারি বলেছেন: আমি ২০২১ সাল থেকে সোনালী ব্যাংকের সাথে পথ চলা। এর আগে আমার নানা সোনালী ব্যাংকে চাকরি করেছে। তাই আপনি বলতে পারেন আমি খুব কাছ থেকে সোনালী ব্যাংকের প্রশাসন আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি।
আপনি প্রথম অভিযোগ করেছেন যে খেলাপী ঋণ। এই খেলাপী ঋন এবার তেমন নাই। বরং এবার সোনালী ব্যাংকের লাভ হয়েছে। এই খবর প্রকাশিত হয়েছে। আপনি না হয় গুগল সার্চ দিয়ে দেখতে পারেন।
২য় অভিযোগ হচ্ছে অনলাইন ও অফলাইন ব্যাংকিং কার্যক্রম নিয়ে। অধিকাংশ সময় খুচরা টাকা নিয়ে ব্যাংকে যাই। মনে করেন ১০ টাকা ২০ টাকা ৫০ টাকা ১০০ টাকার নোট মিলিয়ে জিলিয়ে ১০০০ টাকা জমা দিলেও ক্যাশিয়ার প্রতিবাদ করেন না। খুচরা টাকা দরকার হলে সোনালী ব্যাংকে যাই। এই গেলো অফলাইন কার্যক্রম।
আমি এনআরবিসি ব্যাংকের এটিএম কার্ড ব্যাবহার করেছি। যতবার অনলাইনে পে-মেন্ট করেছি ততবারই লেনদেন ফেইল হয়েছে। পূবালী ব্যাংকের “পাই” এপ দিয়ে এনপিএসবি এর মাধ্যমে যতবার টাকা দিয়েছি ৮০% সময়ে ফেইল করেছে।
আর সোনালী ব্যাংকের ই-ওয়ালেটে কোন সময় টাকা ট্রান্সফারে ফেইল হয়নি।
প্রাইবেট ব্যাংকে এসি আছে। আর স্যার স্যার বলে সম্বোধন করে। আমার তো এত খাতিল দরকার নাই। আমার দরকার লেনদেন এর সেবা।
আমি বুঝাতে পেরেছি, আপনাদের।
কর্পোরেট ভাষায়:
সোনালী ব্যাংক: আপনার নির্ভরযোগ্য আর্থিক সঙ্গী
সোনালী ব্যাংক, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সরকারি মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক, তার প্রতিষ্ঠার পর থেকে দেশের আর্থিক ব্যবস্থাপনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এই ব্যাংক শুধুমাত্র আর্থিক সেবায় নয়, বরং গ্রাহক সেবায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছে।
খেলাপী ঋণ মোকাবেলায় সাফল্য
অতীতে বিভিন্ন ব্যাংক খেলাপী ঋণের জন্য সমালোচিত হলেও, সোনালী ব্যাংক এ ক্ষেত্রে একটি উজ্জ্বল উদাহরণ। ব্যাংকটি সুশাসন এবং দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খেলাপী ঋণ কমাতে সক্ষম হয়েছে। ২০২১ সালের পর থেকে সোনালী ব্যাংক ধারাবাহিকভাবে লাভজনক অবস্থানে রয়েছে। এ বিষয়ে প্রকাশিত খবরগুলো গুগলে সহজেই পাওয়া যায়, যা ব্যাংকের সাফল্যের প্রমাণ।
অফলাইন ব্যাংকিংয়ের সুবিধা
সোনালী ব্যাংকের অফলাইন ব্যাংকিং কার্যক্রম অত্যন্ত প্রশংসনীয়। অনেক গ্রাহক তাদের দৈনন্দিন লেনদেনের জন্য সোনালী ব্যাংকের শাখায় যান এবং কোনোরকম অসুবিধা ছাড়াই খুচরা টাকা জমা দেন। ব্যাংকের ক্যাশিয়াররা অত্যন্ত আন্তরিক এবং পেশাদারিত্বের সাথে গ্রাহকদের সেবা প্রদান করেন, যা অন্যান্য অনেক ব্যাংকের তুলনায় সোনালী ব্যাংককে অনন্য করে তুলেছে।
অনলাইন ব্যাংকিংয়ের নির্ভরযোগ্যতা
অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে সোনালী ব্যাংকের ই-ওয়ালেট একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। যেখানে অন্যান্য ব্যাংকের অনলাইন লেনদেনের সমস্যা প্রায়শই দেখা যায়, সোনালী ব্যাংকের ই-ওয়ালেটের মাধ্যমে লেনদেন কখনও ব্যর্থ হয় না। এটি গ্রাহকদের জন্য একটি বড় সুবিধা, যা তাদের নির্ভরতা বৃদ্ধি করে।
গ্রাহক সেবা এবং মানসম্মত লেনদেনের নিশ্চয়তা
সোনালী ব্যাংক তার গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা প্রদান নিশ্চিত করে। যদিও প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে গ্রাহক সেবা নিয়ে আলাদা সৌজন্যতা দেখা যায়, তবে সোনালী ব্যাংক গ্রাহকদের প্রকৃত প্রয়োজন অর্থাৎ নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য লেনদেন সেবা প্রদানে অগ্রাধিকার দেয়।
কেন সোনালী ব্যাংক আপনার জন্য সেরা পছন্দ?
সোনালী ব্যাংক এমন একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান যা অতীতের অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যতের প্রযুক্তিগত অগ্রগতিকে একত্রিত করে। ব্যাংকটি দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আর্থিক সেবা সহজলভ্য করেছে এবং একইসাথে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের উন্নয়ন ঘটিয়েছে।
সোনালী ব্যাংকের সাথে আপনার পথ চলা শুধু আর্থিক উন্নয়নই নয়, বরং এটি একটি বিশ্বস্ত সঙ্গী পাওয়ার মতো। আপনি যদি একটি নির্ভরযোগ্য ব্যাংক খুঁজছেন, যেখানে আপনার লেনদেন নিরাপদ, সেবায় উদ্ভাবনী এবং গ্রাহকসেবা অসাধারণ, তাহলে সোনালী ব্যাংক আপনার সেরা পছন্দ।
৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৫
নাহল তরকারি বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৭
বিষাদ সময় বলেছেন: নাহল তরকারি আপনার একই লেখা দুবার এসেছে।