![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডা. সাহেবের ফতোয়া
“ঈদ ও জুমআ একই দিনে হলে উভয়টি আদায় করা জরুরী নয়”
ডা. জাকির নায়েক ও কথিত আহলে হাদীস বন্ধুরা বলে থাকেন যে, ঈদ ও জুমআ যদি একই দিনে হয়, তাহলে জুমআর নামায মাফ, পড়েত হবে না এবং এটা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। (দ্রষ্টব্য : ডা. জাকির নায়েক লেকচার সমগ্র, ভলিয়াম নং ৫, পৃষ্ঠা নং ৫৩২)
সঠিক ফতোয়া-
“বিশ্বের সর্বজন স্বীকৃত মত হলো, যদি ঈদ ও জুমআ একই দিনে হয়, তাহলে উভয়টি আদায় করা জরুরী।”
জুমআর নামায হচ্ছে ফরয যা কুরআন দ্বারা প্রমাণিত। আর ঈদ হচ্ছে ওয়াজিব। তাই ওয়াজিব আমলের কারণে ফরয কখনো রহিত হয় না। আর ওয়াজিব আদায় না করলে কবীরা গুনাহ হবে এটাই আহলে হক, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের সঠিক সিদ্ধান্ত ও আকীদা, যা কুরআন সুন্নাহ দ্বারা প্রমাণিত।
উভয়টি আদায় করতে হবে এ মর্মে দলীলসমূহ নিম্বরূপ-
১. আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا إِذَا نُودِيَ لِلصَّلاةِ مِنْ يَوْمِ الْجُمُعَةِ فَاسَعَوْا إِلَى ذِكْرِ اللَّهِ وَذَرُوا الْبَيْعَ (الجمعة:৯)
হে মুমিনগণ! জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেওয়া হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে তথা জুমআর দিকে দ্রুত অগ্রসর হও এবং বেচা-কেনা বন্ধ কর।” (সূরা জুমআ-৯)
উল্লিখিত আয়াতে সমস্ত জুমআকেই শামিল করা হয়েছে এর মধ্যে কোন জুমআকে নির্দিষ্ট করা হয়নি। এ কথা বলা হয়নি যে, যদি জুমার দিনে ঈদের নামায হয় তাহলে জুমআর জন্য যেতে হবে না বা জুমআ আদায় করা জরুরী হবে না; বরং জুমআ ঈদের দিনে হোক বা অন্য কোন দিনে সর্বাবস্থায় জুমআ আদায় করা আবশ্যক। এটাই এ আয়াতের সঠিক মর্ম।
২. তিরমিযী ও নাসাঈ শরীফে হযরত নু’মান বিন বশীর রা. সূত্রে বর্ণিত-
عَنْ النُّعْمَانِ بْنِ بَشِيرٍ، قَالَ: " كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقْرَأُ فِي العِيدَيْنِ وَفِي الجُمُعَةِ: بِسَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الأَعْلَى، وَهَلْ أَتَاكَ حَدِيثُ الغَاشِيَةِ، وَرُبَّمَا اجْتَمَعَا فِي يَوْمٍ وَاحِدٍ فَيَقْرَأُ بِهِمَا " (سنن الترمذى: ১/১১৯، نسائى: ১/১৭৮)
অর্থাৎ হযরত নু’মান বিন বশীর রা. বলেন- রাসূল সা. সালাতে ঈদ ও জুমআতে দুটি সূরা তিলাওয়াত করতেন-
যথা: সূরায়ে আলা. ও সূরায়ে গাশিয়াহ। আবার কখনো জুমআ এবং ঈদ একই দিনে হলে এদুটি সূরা (উভয় নামাযে) তিলাওয়াত করতেন। (তিরমিযী-১/১১৯, নাসাঈ-১-১৭৮)
উল্লিখিত হাদীস দ্বারা স্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয় যে, রাসূল সা. এর যুগে জুমআ ও ঈদ একই দিনে অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং রাসূল সা. ঈদ ও জুমআ উভয়টি আদায় করেছেন। সাহাবায়ে কিরামও উভয়টি আদায় করেছেন এবং সূরায়ে আলা ও গাশিয়াহ উভয় নামাযে তিলাওয়াত করেছেন। এ হাদীস আরো প্রমাণ করে যে, সূরা জুমআর ৯নং আয়াতটি সব জুমআকে শামিল করে। ঈদের কারণে জুমআ রহিত হয় না এটাও উক্ত আয়ত থেকে প্রতীয়মান হয়।
৩. সহীহ বুখারীতে আবু উবাইদ রা.থেকে বর্ণিত-
عَنْ الزُّهْرِيِّ قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو عُبَيْدٍ مَوْلَى ابْنِ أَزْهَرَ أَنَّهُ شَهِدَ الْعِيدَ يَوْمَ الْأَضْحَى مَعَ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ ... قَالَ أَبُو عُبَيْدٍ ثُمَّ شَهِدْتُ الْعِيدَ مَعَ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ فَكَانَ ذَلِكَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَصَلَّى قَبْلَ الْخُطْبَةِ ثُمَّ خَطَبَ فَقَالَ يَا أَيُّهَا النَّاسُ إِنَّ هَذَا يَوْمٌ قَدْ اجْتَمَعَ لَكُمْ فِيهِ عِيدَانِ فَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَنْتَظِرَ الْجُمُعَةَ مِنْ أَهْلِ الْعَوَالِي فَلْيَنْتَظِرْ وَمَنْ أَحَبَّ أَنْ يَرْجِعَ فَقَدْ أَذِنْتُ لَهُ (صحيح البخارى: ২/৮৩৫)
আবু উবাইদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি একদা হযরত উমর রা. এর সাথে ঈদুল আযহার নামায আদায় করেন। তিনি নামাযের পর খুৎবা দিয়েছেন। অতপর তিনি বলেন, আমি উসমান রা. এর সাথেও এক ঈদে উপস্থিত ছিলাম, সেদিন ছিল জুমআর দিন। তিনি খুৎবা দিয়ে বলেন- হে মানুষ সকল! আজ তোমাদের সামনে দুটি ঈদ একত্রিত হয়েছে।
সুতরাং গ্রাম্য লোকদের মধ্যে যারা পড়তে প্রত্যাশী তারা অপেক্ষা কর। আর যারা ফিরে যেতে চাও তারা চলে যেতে পারো। অনুমতি দিলাম। (বুখারী-২/৮৩৫)
৪. ‘কিতাবুল উম’-এ উমর বিন আব্দুল আজিজ রহ. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন- রাসূল সা. এর যুগে একদা ঈদ ও জুমআ একই দিনে হলো, তখন নবী সা. বললেন- মদীনার পাশ্ববর্তী লোকদের থেকে যে ব্যক্তি জুমআর জন্য অপেক্ষা করা পছন্দ করবে সে অপেক্ষা করতে কোন অসুবিধা নেই। (কিতাবুল উম-১/২৩৯)
উল্লিখিত হাদীসদ্বয়ের মধে- اهل العوالى বা اهل العالية দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে, ঐসব গ্রামবাসী যাদের উপর জুমআ ফরয নয় তারা ঈদের দিনে ঈদের নামায আদায় করতে মদীনাতে আসলে ঈদের পর রাসূল সা. তাদেরকে জুমআ পড়া না পড়ার ইখতিয়ার প্রদান করেছেন। এর দ্বারা প্রতীয়মান হয় যে, ঈদ ও জুমআ একই দিনে হলে যাদের উপর জুমআ ফরয (শহরবাসী) তাদের জন্য উভয় নামায আদায় করা জরুরী। ঈদের নামাযের কারণে জুমআর ফরযিয়্যাত রহিত হবে না।
ডা. জাকির নায়েকগং যদি এ জাতীয় হাদীস দ্বারা মনে করেন যে, জুমআ সর্বস্তরের মানুষের পক্ষ হতে রহিত হয়ে যাবে, তাহলে বলতে হয় তিনি গ্রামবাসী মদীনার পাশ্ববর্তী اهل العوالى শব্দটি খেয়াল না করে যাদের উপর পূর্বেই জুমআ ফরয তাদের থেকেও ফরযিয়্যাত রহিত হওয়ার দর্শন উদ্ভাবন করেছেন। আর এটা যে হাদীস সম্পর্কে বড় অজ্ঞতার প্রমাণ বা হাদীসের অপব্যাখ্যার শামিল তা একেবারেই স্পষ্ট।
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: দুইটা নামাজ পড়াই লজিক্যাল, যেহেতু জুমার নামাজ ফরজ। কিন্তু মালেকী (রঃ) মাযহাব এটাকে সমর্থন করে, গত বার আমার অনেক মরোক্কান আর মিশরীয় কলিগ কে একটা নামাজ পড়তে দেখেছি। তাই বলছি খালি লা মাযহাবীদের গালি দিয়েন না।
সব মাযহাব নিয়ে পড়েন, তুলনামূলক স্ট্যাডী করেন। নাইলে মুসলিম নিজেদের মধ্যে ক্যাচালের ফল তো দেখছেন! ঘরে ঘরে অনৈক্য! জাতীয় জীবনে এর প্রভাব নেতিবাচক।
(আমি মালেকী মাযহাবের লোকও না লা মাযহাবীও না। ঈমামদের সকলকেই সম্মান করি)
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩
ওয়ান টাইপ বলেছেন: আমরা আজব জাতি। নিজেরা কিছুই ভাল করতে না পারলেও, আরেকজন ভাল কিছু করতে গেলে, দূর থেকে অভিশাপ দেই, হিংসা করি। ডঃ জাকির নায়েক অন্য কোন আলেম বা ইসলামিক স্কলার দের সমালোচনা করে কোনও মতবাদ, বা বই আজও লেখেন নি। কিন্তু (প্রথম লাইনের রেফারেন্স) তার সমালোচনা করে অনেক আলেম-স্কলার (!) রা বই লিখতে লিখতে তুলাকে ধুলা বানিয়ে ফেলেছেন। লিমিটেড কয়েকটা ইস্যু নিয়ে ত্যানা প্যাঁচাতে প্যাঁচাতে গিটঠু লাগিয়ে ফেলেন। ওই ভলিউম ৫ আপনি নিজেও পরেন নি, জাস্ট ওই সমালোচনামূলক বইটা পড়ে, লিখতে বসে গেলেন। ফ্যাক্ট - কোনও বিজ্ঞ বা ধার্মিক বেক্তির কথা মানবেন, তার যে যে কথা কোরআন ও হাদিস এর সহিহ রেফারেন্স এর সাথে মিলে যায়। যেগুলো জাল, ওগুলো বর্জন করুন। - হাজার খানেক লাইন হয়ে যাবে লিখতে গেলে, অল্পতেই বুঝার চেষ্টা করুন। আল্লাহ্ আমাদের সকলকে সঠিক পথ নির্দেশ দান করুক। আমিন।
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আল ইনসাফ বলেছেন: সত্য প্রকাশ করলে বোকা চোদা আবুল দের গায়ে লাগারই কথা, এতে আমি বিষ্মিত নই।
৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৭
গ্রিন জোন বলেছেন: মাজহাব কি ভাই.......কাল কিয়ামতের ময়দানে ইমাম আবু হানিফা যদি বলে বসেন আমি কোনো মাজহাব সৃষ্টি করি নাই.....তাহলে কি বলবেন? একটাই মাজহাব। সেটা হলো রাসুল স. এর মাজহাব।
৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪
বাঘ মামা বলেছেন: হে মুমিনগণ! জুমআর দিনে যখন নামাযের আযান দেওয়া হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে তথা জুমআর দিকে দ্রুত অগ্রসর হও এবং বেচা-কেনা বন্ধ কর।” (সূরা জুমআ-৯)
এই আয়াতে কি প্রমাণ করে যে ঈদের দিন জুমাআ হলে দুটোই পড়তে হবে? এই আয়াতে শুধু মাত্রে জুমাআ নামাজের গুরুত্ব প্রকাশ পায়, কেন জুমাআ গুরুত্ব সেই দিকে যাওয়ার আগে এই সুরার পরের আয়াত মানে ১০ নাম্বার আয়ত দেখুন
"অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ করো ও আল্লাহকে অধিক স্বরণ করো,যাতে তোমরা সফলকাম হও"- সুরা জুমাআ আয়াত ১০
সেই সময়ে দ্রুতগতির যানবাহন না থাকায় মানুষ সাধারণ দুরত্বে রাষ্ট্রীয় কাজ,ব্যবসার কাজ অথবা ধর্মীয় প্রচার প্রসারে জন্য বের হয়ে ফিরে আসতে একাধিক দিন অতিবাহিত হয়ে যেত।তাই মসজিদে বা মহল্লায় প্রতি দিন একে অন্যের সাথে দেখা বা প্রতি ওয়াক্ত নামাজ সবাই এক সাথে পড়তে পারতোনা, এতে করে রাষ্টিয় কোন আইন প্রণয়ন এবং তা প্রচার অথবা ধর্মীয় কোন রীতিনীতি বা কোরাআনের আয়াত নাযিল হলে সবাইকে জানানোর জন্য জুমাআর নামাজএর দিন সময়টাতে সবাইকে একত্রিত হওয়ার আদেশ দেয়া হত।
খুতবা শব্দের অর্থ বক্তব্য,এই বক্তব্যে রাষ্ট্র পরিচালনা থেকে শুরু করে ধর্মের সকল কিছু উঠে আসতো, সাহাবীদের মাধ্যমে তখন প্রতিটা মসজিদে এই বক্তব্যে পৌছানো হতো যেন তা খুৎবার মাধ্যেমে সবাইকে জানিয়ে দেয়া হয়। এভাবেই জুমার মাধ্যমে তৎসময়ের সকল কর্মকান্ড পরিচালনা করা একমাত্র উপায় বলে সবাইকে এই দিনে একত্রিত হওয়া ফরজ করে দেয়া হয়, ফরজ মানে হলে অবশ্যই করনীয়।যেহেতু সকালে ঈদের নামাজের সময় সাবাই নিজ নিজ এলাকায় উপস্থিত থাকে সেহেতু ঈদের খুৎবা বা ভাষণ দ্বারা সমাজের জন্য কোন গুরুত্বপূর্ন বার্তা থাকলে তা পৌছে দেয়া যায় তাই দিনের দ্বি-পহরে আবার সেই বার্তা জানানোর দরকার হয়না বলেই ঈদের দিনে জুমাআর গুরুত্ব কমে যায়। তবে হ্যা যদি ধারণা করা হয় একি সময় সবাই উপস্থিত হতে পারবেনা দিনের কিছু সময়ের পর আরো মানুষ আসার সম্ভাবনা আছে তাহলে জুমার আয়োজন তথা খুতবা পরায় কোন সমস্যা নেই।যদি হাদিসের কথা সত্য হয় তাহলে এমন কারণেই পড়া হয়ে থাকতে পারে।
মোট কথা আমাদের জানতে হবে জুমাআ কি এবং কেন হয়,ইহার গুরুত্ব কেন? তবেই এই বিষয়ে মতবাদ থাকবেনা।আরেকটা অতি গুরুত্বের কথা হলো কোরাণে শিয়া শুন্নি বলেও কিছু নেই,মাযাহাব সেতো অনকে দুরের কথা।কোরাণ পড়ুন এবং তা বুঝুন,আল্লাহ নিজেই বলেছেন সুরা ইউসুফ এর তিন নাম্বার আয়াতে আমি ইহাকে আরবী ভাষায় অবতির্ন করেছি যেন তোমরা (আরবি ভাষাভাষী লোক) তা বুঝতে পারো, এবং তিনি একাধিক যায়গায় বলেছেন আমি ইহাকে সরল ভাবে অবতির্ন করেছি যেন তোমরা তা বুঝতে পারো,এবং কোরাণের কোন যায়গায় আল্লাহ বলেননি এটা বুঝতে অন্যের সহায়তা নিতেই হবে, তিনি প্রতিটা মানুষকে নিজের বিচার বুদ্ধি ক্ষমতায় ইহা বারংবার পাঠের মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করতে বলা হয়েছে।আমাদের দেশের মাওলানা মৌলভীরা বলে থাকে আমিও ছোট কাল থেকে শুনে আসছি যে- আপনাদের কোরাণের অর্থ বোঝার দরকার নেই, আপনারা শুধু আরবীতে পড়ে খতম করে অশেষ নেকি হাসিল করেন,যা বোঝার আমরা বুঝে ফেলেছি আপনারা যখন মুরগী জবাই করে আমাদের দাওয়াত দিবেন তখন আমরা মশলা (মাসাআলা) নিয়ে আসবো মুরগী মজা করে খেতে।সোওয়াবের কথা বলতে গিয়ে এক হুজুরতো বলেই বসেন যে হাদিসে আছে প্রতি হরফে কত নেকি করে জানি দিবেন,এখানে আরবী হরফের কথা বলা হয়েছে বাংলা অক্ষরের কথা বলা হয়নি,এই যদি হয় ধর্মীয় পন্ডিতদের জ্ঞানের গামলা তো সেখানে আমরা হাবিডুবু খেয়ে মরে না গিয়ে উপায় আছে বলেন?
বিঃদ্র- আমি এখনো ডাঃ জাকির নায়েকের এই বক্তিতাটা শুনিনি তবুও জুমার কেন কি সেটা জানা থেকেই উপরের কথা গুলো বলেছি,আশা করবো ধর্মের এইদিক গুলো নিয়ে জাতিতে বিভাজন সৃষ্টি করে নিজের বারটা বাজাবেননা।মনে রাখবেন ধর্ম পালন না করার চেয়ে বড় পাপ জাতিতে বিভাজন সৃষ্টি করা।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৭
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: অপ্রয়োজনীয় বিশয়ে তেনা না পেঁচিয়ে ইসলামিক এথিকস নিয়ে কাজ করেন।
ইমাম মালেক (রঃ) এর মাযহাব (মিশর, মরোক্ক সহ উত্তর আফ্রিকা) সহ অনেকেই জুমার দিনে ঈদ পড়লে একটা কংরেগেশনাল নামাজ পড়েন।
ধর্ম নিয়ে কথা বলতে চাইলে আগে সব মাযহাব নিয়ে পড়েন। অনলাইনে খালি তেনা পেচানি, ওইদিকে সমাজে সততার লেশ মাত্র নেই!