![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ প্রেম ইমানের অঙ্গ
প্ররিশ্রম নাকি সৌভাগ্যের প্রসূতী, প্রসূতীমাতা যখন সৌভাগ্যের অভিশাপ, তখন কে শুনবে একজন দুর্বল মায়ের করুণ আর্তনাদ। কলমের খোঁচায় ফুটিয়ে তোলা কি সম্ভব, না বলা কথার ভূমিহীন বিষাদ, ওদের অচ্যুত না ভেবে সমাজ শ্রোতে স্থান হউক মানবতার আশীর্বাদ। মৌলীক অধিকারের সংজ্ঞা আমাদের সকলেরই জানা, কিন্তু মৌলীক অধিকার কাদের জন্য? নিশ্চয় মানুষের জন্য,
বেদুঈনরা (আমাদের দেশের বেঁদেরা) কি মানুষ নয়! আমাদের দেশের বেদুঈন স¤প্রদায়ের মানুষের জীবন কি বিচিত্র যা নিজের চোঁখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। এরা ছন্নছাড়া ভূমিহীন তাই নৌকা এদের বাসস্থান। থাকা খাওয়া থেকে শুরু করে বিয়ে শাদী সবই হয় এদের নৌকা ভ্রমণে। এ গ্রাম থেকে ও গ্রামে, এ জেলা থেকে ও জেলায়, যেখানেই সুযোগ হয় কিছুদিন রাস্তার ধারে কিংবা ঝোপঝাড়ে এদের বসতী।
জিবীকা নির্বাহ এদের ক্ষুদ্র ব্যবসা, তবে আশ্বর্যের বিষয় এদের পরিবার প্রথা সম্পুর্ন আলাদা, স্ত্রীরা ব্যবসা বানিজ্য করে সংসার চালায়, স্বামী থাকে নৌকা নামক বাসায় , স্ত্রীর রোজগারই হচ্ছে সংসার জীবনের উপার্জনের প্রধান মাধ্যম। মেয়েরা টুকরী ভর্তি করে কাঁচের বা মেলামাইনের বাসন কোসন বিক্রী করে, গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে, মাথায় করে। টুকরীতে জিনিষপত্রের ওজন ৩০/৪০ কেজির কম নয়।
আগেকার দিনে বাত রোগ ভাল করতে সিংগা নামক শরীর থেকে রস বের করার কাজ করলেও বর্তমান যুগে মানুষ এ সবে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলায় এখন আর এ সব ব্যবসা চলে না। তাই ফেরী করা ব্যবসাই উপার্জনের এক মাত্র মাধ্যম। একজন মহিলার পক্ষে ৩০/৪০ কেজি ওজনের বাহন মাথায় করে ঘুরে বেড়ানো কি যে কস্টকর তা কেবল কোন ওজনি জিনিষ মাথায় করে ঘুরে বেড়ানো লোকের পক্ষেই অনুমান করা সম্ভব।
এদের পোষাক পরিচ্ছদে কেমন জানি একটা নিজস্ব ভাব , খোপায় ফুল সাজিয়ে রাখে, চলা ফেরায় আলাদা ভংগী যা এই বিশাল জন গোষ্ঠী থেকে আলাদা করে রাখে। বিচিত্র এই পরিবার প্রথায় স্বামী সন্তানাদীর পরিচর্যায় কিছুটা সময় কাটায় তবে অধিকাংশ সময় জাল বুনে আর পাখি ধরার ফাঁদ তৈরী করে বাসায় কাটায়। পাখী শিকার করা এদের অন্যতম শখ, সৌখীন জীবনযাপন অনেক সময় স্ত্রী নির্যাতন! রান্নাবান্নার কাজ এই মহিলা নামক উপার্জনকারী মায়েরা সকাল বেলা করে কিংবা বাড়ী ফেরার পর রাত্রিবেলা করে। কখন তাদের ঘুম , পরিবার প্রথা উল্টা হলেও সন্তান তো মা ভক্ত, তাকিয়ে থাকে কখন মা আসবে আর ফেরীওয়ালা মায়ের মন উদগ্রীব থাকে কখন বাসায় ফিরবে , দেখবে প্রিয় সন্তানের মুখ। ব্যবসা না হলে স্বামীর ধমক , অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্বামীর নেশার টাকা আগেভাগেই জোগাড় রাখতে হয়।
এই স¤প্রদায়ের পুরুষরা নেশাখোর জাতীয় জীবন যাপন করে। সাপ খেলা দেখিয়ে মানুষ ঠকায়। কেউ কেউ বাদর খেলা দেখায়।
পুরুষ বেদূঈনরা গ্রামে গ্রামে গান গেয়ে বেড়ায়...........................................
মোরা পঙ্খী ধরি, পঙ্খী মারি,
পঙ্খী বেচে খাই ,
মোদের সূখের সীমা নাই।
মোরা সাপ খেলা দেখাই
(মোরা ঘরে থাকি মাইয়া সাইজা , বউ এর রোজগার খাই।)
প্রচলিত আছে ওদের বিয়ের বাসর রাতে বর আত্মহত্যা করার প্রস্তুতি নেয় আর তখন নব বধু বরের পা জড়ীয়ে অনুনয় বিনয়ের সাথে বলতে থাকে , কি অপরাধে তুমি এমন করছো, বর তখন বলে এক মাত্র শর্তে আমি বাঁচতে পারি যদি তুমি আমাকে রোজগার করে খাওয়াও আমার ভরন পোষণের দায়ীত্ব নাও। নব বধুঁ তখন ওয়াদা করে সারা জীবন বাদী হয়ে থাকার।
গোত্রীয় প্রথা এদের মাঝে এখনো বিদ্যমান, এদের একটি নিজস্ব কমিউনিটি রয়েছে, পারিবারিক সমস্যা, ঝগড়া বিবাদ থেকে শুরু করে সব ধরনের পারিবারিক সমস্যা নিজেদের কমিউনিটিতে সমাধান করা হয়। গোত্র প্রধানকে তারা সর্দার নামে ডাকে , সর্দারের মর্জির উপর অনেকটা নির্ভর করে ব্যবসা বানিজ্য , বিবাহ শাদী ও গন্তব্যে দিক নির্দেশনা।সর্দারের নির্দেশ অমান্য করা তো নির্ঘাট বিপত্তি , নেমে আসে নানা ধরনের নির্যাতন ।
এই সম্প্রদায়ের মেয়েদের মাঝে অনেক সুন্দরী মহিলাদের দেখতে পাওয়া যায় যা কিনা তাকে বিভিন্নভাবে যৌণ হয়রানীর শিকার হয়ে ফিরতে হয় আপন ঘরে। যানবাহনে চলাচল এদের জন্য অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ অনেক ওজনি জিনিষ মাথায় করে যানবাহনে চড়তে হয়। একেবারে ভংগুর জাতীয় জিনিষপত্র হালকা আঘাতে ভেংয়ে যেতে পারে পরিনামে ব্যবসা শুদ্দ শেষ। এরা দল বেধে চলা ফেরা করে আইন কানুনের ধার ধারে না , প্রচলিত সমাজের লোকেরা এদের ঘৃণার চোঁখে দেখে। কারন এদের ভাষায় কেমন জানি কর্কশ ভাব।
তার পরও এরা মায়ের জাত কেন এই বৈষম্য মূলক জীবন। সেদিন দেখলাম একজন বেদূঈন মা তার স্বামীকে গোসল করাচ্ছে, সাবান দিয়ে পাগুলো ধুয়েমুছে দিচ্ছে। মায়ের জাত এই মহিলা, যাকে প্রকৃতিগত ভাবে দুর্বল করে সৃষ্টি করা হয়েছে তাদের এত পরিশ্রম যা কল্পনা করা যায় না। দুনিয়ার সকল শ্রমিকের একটি অবসর সময় থাকে কিন্তু এই বেদুঈন মহিলাদের অবসর নেই ।
এদের জীবন নিয়ে সাধারনত খুব কমই লেখালেখি হয়। এরা আদম শুমারী থেকে বঞ্চিত, ভোটাধিকার নেই, এদের জন্য সরকারের কোন নির্দিষ্ট আইনও নেই। এরা যেমন আইন কানুনের তোয়াক্কা করে না ঠিক তেমনি সরকারের ও তেমন মাথা ব্যাথা নেই।
নারী নামক বেদুঈন মায়ের প্রতি যে বৈষম্য তা দেখার কেউ নেই , মানসিক আর শারীরিক নির্যাতনের স্বীকার এই মায়ের জাত তাদের বেদনাভরা করুণ কাহিনী শুনার কেউ নেই।
বেঁদের মেয়ের সহিত রাজার ছেলে প্রেম বিরহ সিনেমায় ফুটিয়ে তোলে ছায়াছবিকে আকর্ষণীয় করে অনেকে উপস্থাপন করেছেন কিন্তু বাস্তব চিত্র অবলোকন কয়জনার হয়েছে?
নারী অধিকারের প্রবক্তাদের পদধুলী এই মায়েদের কাছে পৌছায় না , তাদের দূ:খ গাঁথা না বলা কথা হয়ে আছে শুনবার সময় হয়তো হয় না। হবেও না কারন তাদের কাছে স্বার্থ নামক বস্তুটি অনুপস্থিত।
তাই এ টুকু বলা যায়............................ উত্তপ্ত বালুকারাশীর উপর লাগামহীন ঘোড়ায় চড়ে গন্তব্যহীন পর্বত চুড়ায় আকাশ ছোঁয়া যেমন সহজ নয়,
ঠিক তেমনি রজনীগন্ধা , হাইব্রীড গাদা আর ইরানী গোলাপ দিয়ে সাজানো স্টেজে দাড়ীয়ে গাল ভরা বুলি আওড়ানো গেলেও বাস্তবতা বিহীন মানবতার জয়গান ক্ষনিকের শ্রোতা মুগ্ধতায় উল্লাসিত জনতার বাহবা পাওয়া গেলেও জীবন সমস্যার বাস্তব সমাধান করা যায় না।
তবে রজনীগন্ধা, হাইব্রীড গাদা আর ইরানী গোলাপ দিয়ে সাজানো স্টেজের খরছ দিয়ে যে কমপক্ষে দুজন ছিন্নমূল মানুষের চাহিদা মেটানো যায় তাতে কোন সন্দেহ নেই।
বি:দ্র: (এখান বেদূইন বলতে বাংলাদেশে অবস্থিত বেঁদে সম্প্রদায়কে বুঝানো হয়েছে।)
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২২
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++
তবে এরা কেমনে বেদইন হইল ! বুঝলাম না ।
বেদুঈন তো আরবে তাই না ?
বেদু্ঈন শব্দের অর্থ কি ছন্ন ছাড়া নাকি ?
জানি না, এজন্যই জিজ্ঞাসা করলাম ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
ময়নামতি বলেছেন: বেদূঈন , যাযাবর, জিপসী সবই এক তবে স্থান কাল পাত্রে ব্যাবধান।
ধন্যবাদ।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: গত পাঁচ বছরে আমি এই প্রথমবার কোনো ব্লগ সাইটে বেদে সপ্রদায় নিয়ে লেখা পেলাম। আপনি চমতকার লিখেছেন। একটা বিষয় উল্লেখ করেছেন। আপনি লিখেছেন- "সৌখীন জীবনযাপন অনেক সময় স্ত্রী নির্যাতন!"-বিষয়ে আমি কিছুটা সন্দিহান। কারন, বেদে সম্প্রদায় মাতৃতান্ত্রিক পরিবার। সেখানে নারী নির্যাতন হবার সুযোগ কমই থাকে।
অসাধারন সুন্দর একটি পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং প্লাস।।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
ময়নামতি বলেছেন: অনেক দিন পর লিখলাম আর এটি আমার লেখার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে মূলত , এক দিন দেখলাম একজন বেদূঈন মা তার হাসবেন্ডকে সাবান দিয়ে পা ধুয়ে দিচ্ছে তা ছাড়া এদের কস্ট দেখলে আমার খুব খারাপ লাগে তবে তথ্য গত অনুপস্থিতি রয়েছে ক্ষমা করবেন।
ধন্যবাদ।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শর্বরী-শর্মী বলেছেন: এদের কষ্টকর জীবন সংগ্রাম শ্রদ্ধা পাবার দাবী রাখে; কিন্তু এরা নূন্যতম অধিকারই পায় না!
ভালো লাগলো লেখা। +
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামত পেশ এর জন্য ।
শুভকামনা সকল সময়ের জন্য।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় ব্লগার, একটা বিষয় উল্যেখ করতে চাই, তাহলো- আপনি বেদে সম্প্রদায়কে "বেদূঈন" বলেছেন। "বেদূঈন" মূলত মরু অঞ্চলের ভাসমান বাসিন্দাদেরই বলা হয়। একই ধরনের জীবন প্রনালীতে অভ্যস্ত উপমহাদেশের ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তানের অনেকগুলো গোত্রকে বলা হয় "বানজারান"। মংগোলীয়ানদের বলা হয় "ভ্যুরা"। "বেদূঈন, বানজারান ও ভ্যুরা সম্প্রদায়/গোত্র মূলতই মরু জীবনে অভ্যস্থ।
বাংলাদেশে যারা অমন জীবন যাপনে অভ্যস্থ তাঁদের বলা হয় "যাযাবর"। যাযাবর শব্দ আমাদের সংবিধান স্বীকৃত। যাযাবরেরা জলে নৌকায় বাসকরে,আবার স্থলেও ঘর বানিয়ে বাসকরে। কিন্তু উল্লেখিত অন্য তিন সম্প্রদায় কখনও "ঘর" বানায়না, প্রাকৃতিক ব্যাবস্থাপনায় 'তাবু'ই ওদের সব সময়ের আবাস-যদিও জীবন প্রনালী অনেকটাই একই ধারার।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫১
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য , জনাব জুলভার্ন ভাই আমি এই লেখাটি মূলত বেদে মেয়ের কস্ট দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে লিখেছি, আর বেদুঈন শব্দটির মৌলিক অর্থ করা আমার পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠেনি এজন্য ক্ষমাপ্রার্থী।
আপনাকে ধন্যবাদ এজন্য যে আপনি আমাদের মত ছোট খাট ব্লগারকে অনুপ্রাণীত করার মানসে মন্তব্য করতে গিয়ে আমার ভুলটি আলোচনায় এনেছেন ।
আসলে আমরা লিখি মূলত শখের বসে লেখকের যোগ্যতা আমাদের হতে অনেক সময় লাগবে তার পরও আপনাদের মত্ অনুসদ্ধিৎসু মনের ব্লগার আমাদের অনুপ্রেরনার সাথী হবেন , এটা সার্থকতা।
ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৮
সায়েম মুন বলেছেন: বেদুঈনদের কথা জানা হলো। ভিন্নধর্মী একটা পোষ্ট।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৫৮
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সময় করে পড়ার জন্য।
ভাল থাকবেন।
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। অনেক অজানা তথ্য জানলাম।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০৫
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল ।
ভাল থাকবেন।
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১৮
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
+++++
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামত দেয়ার জন্য।
শুভকামনা সকল সময়ের জন্য।
৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
নাআমি বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগলো, বেদুঈনদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম !
ধন্যবাদ .......
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য।
১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বাংলাদেশী পোলা বলেছেন: ভাল লাগল। প্লাস।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০৯
ময়নামতি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩
পাব্লিক বলেছেন: ভাল লাগল।
প্লাস।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৮
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
পোষ্ট ভালো লেগেছে খুব........
পেলাস........
প্রায় ২০ টি নৌকার একটি বহর আজ দেখলাম আমাদের বাড়ীর পাশের ছোট নদীতে। এদের জীবন যাত্রার ( সামজিকতা , সমাজে এদের অবস্থান , হসি আনন্দ ) উপর একটি পোষ্ট দিন। আপনার লেখার বর্ননা ভালো । ওদের সাথে কথা বলে সব আপনাকে পাঠিয়ে দিচ্ছি ।
১৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:২৫
ময়নামতি বলেছেন: valo Thakban
১৪| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
প্রুফরিডার বলেছেন: একেবারেই ভীন্নতরো প্রসঙ্গে অনেক পরিশ্রমী একটা লেখা! আপনাকে ইদানিং আর লিখতে দেখি না
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:২১
ময়নামতি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: এদের নিয়ে ভাববার সময় কোথায় । সবাই তো নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত। আপনার লেখাটা ভাল লেগেছে।