নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি হৃদয়ে বাংলাদেশ, প্রবাসেও বাংলাদেশ!

বহু বছর ধরে প্রবাসে দিন কাটাচ্ছি

চাটগাইয়া জাবেদ

প্রবাসী মন!

চাটগাইয়া জাবেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম শিল্পী ও চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আঞ্চলিক গানের সম্রাজ্ঞী শেফালী ঘোষের জন্মদিন আজ! আমাদের মাঝে চিরকাল অমর হয়ে থাকবে তিনি!

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৪



শেফালী ঘোষ- ১১ জানুয়ারি ১৯৪১ - ৩১ ডিসেম্বর ২০০৬

স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম শিল্পী ও চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আঞ্চলিক গানের সম্রাজ্ঞী শেফালী ঘোষের মৃত্যুর আট বছর পূর্ণ হয়েছে গেলো বছর ডিসেম্বরে। লাখো ভক্ত-অনুরক্তকে চোখের জলে ভাসিয়ে এই মহান শিল্পী চিরবিদায় নিয়েছেন ২০০৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর। আজ ১১ জানুয়ারি ২০১৫ তার জন্মদিন।



শেফালী ঘোষকে এক নামে, এক ডাকে সবাই চেনেন। শুধু বাংলাদেশের মধ্যেই তার পরিচয় সীমাবদ্ধ ছিল না। বাংলাদেশ ছাড়িয়ে বহির্বিশ্বেও পরিচিত ছিলেন আঞ্চলিক গানের রানি হিসেবে। হৃদয়কাড়া সুরে দেশ-বিদেশে চট্টগ্রামকে তুলে ধরেছেন তার নিজস্ব গায়কিতে।



এতে শুধু প্রেম-ভালোবাসা নয়, চট্টগ্রামের প্রাকৃতিক শোভা, মানুষের স্বপ্ন, আশা-আকাঙ্ক্ষাও প্রকাশ পেয়েছে। মানুষের মনের কথা সুরের আঙ্গিকে মায়ের ভাষাতে তুলে ধরে তিনি শুধু খ্যাতিই অর্জন করেননি, সংগীতভুবনে নিজের ঐশ্বর্যকেও তুলে ধরেছেন আপন মহিমায়। সুরে সুরে চট্টগ্রামকে তুলে ধরেছেন দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বহির্বিশ্ব পর্যন্ত। শেফালী ঘোষ মানেই যেকোনো লোকসংগীতের অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ। শেফালী ঘোষ মানেই মঞ্চ কাঁপানো অপ্রতিদ্বন্দ্বী এক শিল্পী। সংগীতপিপাসুদের করতালিতে মুখরিত আসর মাত করে দেওয়া অনন্য এক শিল্পীর নাম।

বিশেষ করে, যারা চট্টগ্রামের মানুষ তারা কোনো দিনই শেফালী ঘোষকে ছাড়া কোনো সফল অনুষ্ঠানের কথা কল্পনাও করতে পারেননি। শেফালী ঘোষ এভাবে স্বদেশের সীমানা ছাড়িয়ে বহির্বিশ্বের সংগীতাঙ্গনে নিজের অবস্থান মজবুত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। লন্ডনের শ্রোতাদের কাছে, ইউরোপ-আমেরিকার নানা শহরে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার স্থানটি দখল করে ছিলেন তিনি।



তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের ২০টিরও বেশি দেশে সংগীত পরিবেশন করেছেন। তার গাওয়া একটি বিখ্যাত গান- ‘যদি সুন্দর একখান মুখ পাইতাম/ যদি নতুন একখান মুখ পাইতাম/ মহেশখাইল্যা পানের খিলি তারে বানাই খাওয়াইতাম।’ এটি তার একটি অসাধারণ জনপ্রিয় গান। গানটির রচয়িতা ও সুরকার এম এন আকতার। মোহনলাল দাশের লেখা ও সুরে ‘ও রে সাম্পানওয়ালা/ তুই আমারে করলি দিওয়ানা’ আরেকটি অসাধারণ জনপ্রিয় গান। কর্ণফুলী সম্পর্কে লেখা ‘ছোট ছোট ঢেউ তুলি পানিত/ লুসাই পাহাড়ত্তুন লামি যারগই কর্ণফুলী’ শেফালী ঘোষের আরো একটি অসম্ভব জনপ্রিয় গান। কর্ণফুলী বা কাঁইচা নিয়ে চট্টগ্রামবাসীর আগ্রহ ও আবেগের মতো নিজের অসাধারণ সারল্য দিয়ে গানটি গেয়েছেন। এই গানটির ভিডিও রেকর্ড করার পর তা টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে।



এজন্য শিল্পী শেফালী ঘোষের কাছে আমরা চট্টগ্রামবাসী ঋণী। তার আরেকটি বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শিল্পী হিসেবে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাসংগ্রামে ভূমিকা রেখেছেন। সংস্কৃতির বিকাশে সংগীত অত্যন্ত জোরালো ভূমিকা পালন করে থাকে। এ কথা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। চট্টগ্রাম অঞ্চলের সংস্কৃতির বিকাশে কিংবা চট্টগ্রামের সংস্কৃতি দেশবাসীর কাছে তুলে ধরার ক্ষেত্রে একজন শিল্পী হিসেবে শেফালী ঘোষ যে অবদান রেখেছেন, তা অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে, এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়।



শেফালী ঘোষ আমাদের গর্ব-অহংকার। আঞ্চলিক গানের এই শিল্পীকে নিয়ে আমাদের অহংকারের শেষ নেই। অসংখ্য জনপ্রিয় গানের রানি তিনি। প্রায় পাঁচ দশকের সংগীত জীবনে তিনি সহস্রাধিক গান গেয়েছেন। তার অনেক গানই আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এনে দেয় ঈর্ষণীয় খ্যাতি। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বসুন্ধরা সিনেমায় তার গাওয়া একটি গানের শুরুটা ছিল ‘কি ছবি বানাইবা তুই আই ন বুঝি।’





শেফালী ঘোষ বৃহত্তর চট্টগ্রামের মানুষের অনেক মনের কথা বেরিয়ে এসেছে তার গানে। শেফালী ঘোষের আরো একটি গানের প্রথম লাইন ‘বন্ধু রেঙ্গুন ন যাইও রে (বন্ধু রেঙ্গুন যেও না)’- এটি ছিল একসময় চট্টগ্রামের নারীদের মনের আকুতি। কারণ মিয়ানমারের তৎকালীন রাজধানী রেঙ্গুনের সঙ্গে চট্টগ্রামের মানুষের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত নিবিড়। বিশেষ করে পুরুষরা ব্যবসা বা অন্যান্য কাজে রেঙ্গুন শহরে কাটাত মাসের পর মাস, বছরের পর বছর। আবার অনেকে রেঙ্গুন গিয়ে সংসার পেতে স্থায়ীভাবে বসবাস করত। নিজ বাড়িতে আর ফিরত না। বছরের পর বছর অপেক্ষায় থাকত প্রিয়তমা স্ত্রী। সেই দৃষ্টিকোণ থেকে শেফালী ঘোষের কণ্ঠে যেন চট্টগ্রামের অনেক নারীর মনের আকুতি প্রকাশ পায়।



সংগীতসম্রাজ্ঞী শেফালী ঘোষের জন্ম ১৯৪১ সালের ১১ জানুয়ারি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার কানুনগোপাড়া গ্রামে। শৈশব কেটেছে সেখানেই। পাঁচ ভাই ও পাঁচ বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন দ্বিতীয়। তখন দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রামে আসত কীর্তনিয়া ও পটুয়ার দল। জমত জমজমাট গানের আসর। এ আসর তাকে ক্রমশ সংগীত ভুবনে টেনে নিয়েছে। সেই সাত বছর বয়স থেকেই তার সংগীত জীবনের শুরু।



কৈশোরে বাবা কৃষ্ণগোপাল ঘোষ ও মা আশালতা ঘোষের অনুপ্রেরণায় তিনি পরিণত শিল্পী হয়ে ওঠেন। তার গানের প্রথম ওস্তাদ ছিলেন তেজেন সেন। এ ছাড়া অধ্যক্ষ ওস্তাদ শিবশঙ্কর মিত্র, ওস্তাদ জগদানন্দ বড়ুয়া, নীরদ বড়ুয়া, মিহির নদী, গোপালকৃষ্ণ চৌধুরীসহ আরো বেশ কয়েকজন সংগীতজ্ঞের কাছে তিনি তালিম নেন।



প্রথমে রবীন্দ্র, নজরুল এবং আধুনিক গান শিখতে শুরু করলেও এক পর্যায়ে তিনি ঝুঁকে পড়েন আঞ্চলিক গানের দিকে। এ ক্ষেত্রে তার অনুপ্রেরণা ছিল ওস্তাদ এম এন আকতার, এম এ কাশেম, আবদুল গফুর হালী, সৈয়দ মহিউদ্দিন প্রমুখ।

ষাটের দশকের মাঝামাঝি তার সংগীতজীবনের বিকাশ হলেও স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে শেফালী ঘোষ আমাদের সংগীতজগতে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। সংগীত পরিবেশনায় তার ছিল নিজস্ব একটা ভঙ্গি। শেফালী ঘোষের গানে ছিল বাংলার সোঁদা মাটির গন্ধ, ছিল শিকড়সংলগ্নতার বিভূতি।



প্রখ্যাত শিল্পী কলিম শরাফীর তত্ত্বাবধানে স্বাধীনতার আগেই তৎকালীন পাকিস্তানের বিখ্যাত ইএমআই গ্রামোফোন কোম্পানি থেকে শেফালী ঘোষের গানের অ্যালবাম বের হয়। ১৯৭০ সালে শেফালী ঘোষ যুক্ত হন টেলিভিশনের সঙ্গে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হলে শেফালী ঘোষ শিল্পী হিসেবেই মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। তিনি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের নিয়মিত শিল্পী হিসেবে গান গেয়ে মুক্তিযুদ্ধের জন্য সাহায্য সংগ্রহ করেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল বৃদ্ধিতে সহায়তা করেন।



তার গাওয়া গান নিয়ে ২০০-এরও বেশি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। তিনি মালকাবানু, মধুমিতা, বসুন্ধরা, মাটির মানুষ, স্বামী, মনের মানুষ, সাম্পানওয়ালা, বর্গী এলো দেশেসহ বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রের গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন। এ ছাড়া যাত্রা ও নাটকেও তার অংশগ্রহণ ছিল নিয়মিত।



শেফালী ঘোষ জীবদ্দশায় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিক পদক-১৯৯০, বাংলা একাডেমি আজীবন সম্মাননা পদক-২০০২ ও শিল্পকলা একাডেমী পদক-২০০৩ লাভ করেন।



মৃত্যুর পর তাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে একুশে পদক-২০০৬-এ ভূষিত করা হয়।



এক বিশাল জনপদের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনাকে তিনি তার কণ্ঠে ধারণ করেছিলেন। তার গানে প্রতিধ্বনিত হতো বাংলার দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের মানুষের জীবনাচরণ আর সংস্কৃতি। তার মৃত্যুর মধ্য দিয়ে যেন একটি যুগেরই অবসান হয়েছে।



আঞ্চলিক গানের এই মহান শিল্পী শেফালী ঘোষ অনেক দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করেছেন। দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে বহুদিন চিকিৎসাধীন ছিলেন ভারতের অ্যাপোলা হাসপাতালে।



শেফালী ঘোষ আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন বহুকাল। যত দিন এই বাংলা থাকবে, বাংলার মাটি থাকবে, তত দিন তার সুর মূর্ছনা বাঙালিকে অনুপ্রেরণা জোগাবে, আন্দোলিত করবে। শিল্পী শেফালী ঘোষের কীর্তি আমাদের নিজেদের অস্তিত্বের প্রয়োজনেই সংরক্ষণ করতে হবে।



৩১ ডিসেম্বর ২০০৬ রোজ রবিবার সন্ধ্যা ৬,১৫ মিনিটে আমাদের কাঁদিয়ে তিনি পরলোক গমন করেন :((

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় এই শিল্পীর শেষকৃত্যানুষ্ঠান হয়।



চট্টগ্রামের আঞ্চলিক গানের শিল্পী শেফালী ঘোষ দিদি ও শ্যামসুন্দর বৈষ্ণবের গান আমাকে দখল করে রেখেছে আজীবন। সুযোগ পেলে এখনো সেই সব গান শুনি ও গাই।



চট্টগ্রাম এতদ অঞ্চলের নদ নদি পাহাড় ,কর্ণফুলীর ঢেউ যতদিন থাকবে শেফালী ঘোষ বেঁচে থাকবে ততদিন। জন্ম দিবসে এই কিংবদন্তি শিল্পীর প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা ভালবাসা।



আমার বাড়ি শেফালী ঘোষ দিদির পাশের বাড়ির হওয়াতেই আমি আমি নিজেকে অনেক গর্ববোধ করি। আমি বেশ গর্বিত এই গুণী শিল্পী ২০০৩ সালে একটি অনুষ্ঠানে আমি গান করার পর আমাকে আশীর্বাদ করেছিলেন। আমার সুভাগ্য যে আমি বেশ কয়েকবার দিদির সাথে বসে গান করেছি!



"শুভ জন্মদিন শেফালী দিদি"

দিদি আজো তোমাকে ভুলিনি, তোমার গান আজো আমাকে কাঁদায়, যেখানে থাক ভালো থেকো.. :((

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪১

জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: শেফালী ঘোষ আমাদের গর্ব-অহংকার। কী অসামান্য তার সম্মোহনী সুর আর গায়কী! জন্ম দিবসে এই কিংবদন্তি শিল্পীর প্রতি রইলো গভীর শ্রদ্ধা ভালবাসা।
এই পোষ্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৩৯

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: শেফালী ঘোষ দিদি আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন বহুকাল।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। আপনিও ভালো থাকবেন।

২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪২

নীল জানালা বলেছেন: শুভ জন্মদিন সম্মানিতা শিল্পী শেফালী ঘোষ

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪১

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: শেফালী ঘোষ আমাদের মাঝে আজীবন সম্মানিতা হয়ে থাকবে।

৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৫৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অন্যতম শিল্পী ও চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আঞ্চলিক গানের সম্রাজ্ঞী শেফালী ঘোষের জন্মদিনে আমার ফুলেল শুভেচ্ছা।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৫:৪৫

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: মন্তব্য প্রদানের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই,

ভালো থাকবেন, ভালোবাসা নিবেন।

৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৮

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো ওনার সম্পর্কে জানতে পেরে । আপনি লিখেছেনও ভালো ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০৮

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: ওনার সম্পর্কে লিখতে গেলে লিখা শেষ হবে না, এইটা সামান্য একটু তুলে ধরলাম মাত্র। ওনাকে নিয়ে আরো কিছু লিখব বলে ভাবছি।

আশীর্বাদ করবেন, সাথে থাকবেন। আপনাকে ধন্যবাদ

৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

নীলপরি বলেছেন: আশীর্বাদ করার মতো গুণী আমি নই । শুভকামনা রইল ।

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৫

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: আশীর্বাদ করতে গুণী হতে হয় না!
ধন্যবাদ, দুইটাই এক :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.