১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:০৮

ককচক বলেছেন: একটা অংশ মনে করে নারী ক্ষমতায়ন মানেই নারীরা পশ্চিমা পোষাক পরবে, কর্পোরেট অফিসে জব করবে। তাদের চোখে নারী উদ্যোক্তাগণ পড়বেন না।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নারীর ক্ষমতায়নের সংজ্ঞা আগে ঠিক করতে হবে।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
নারী জাগরণের অন্যতম প্রতীক মিসেস বাংলাদেশে প্রতিযোগিতার রেজাল্ট কি ভাই ?

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জাদিদ,



যাদের কথা বললেন, তারা তো মাঠে ঘাটে কাজ করেন। মানুষের সাথে মিলে তাদের জন্যেই কাজ করেন। ক্ষমতার বলয় বা ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে কাজ করেন না! তৈলমর্দ্দন্ও করেন না।
তাই তারা কেন, "উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট" পুরষ্কার পাবেন ? ঐ সব মহিয়সী উইমেন তো কোথা্ও পা্ওয়ার দেখান না, তাই তাদের এই তকমা কেন দেয়া হবে ?? যে সব উইমেন পা্ওয়ার দেখাতে পারেন তাদেরই তো এসব প্রাপ্য। আর কারা কারা জায়গা মতো "পা্ওয়ার" দেখাতে পারেন, তা তো আপনার জানার কথা!
মাথা মনে হয় খারাপ হয়েছে আপনার ................

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:১৩

নাহল তরকারি বলেছেন: প্রকৃত পরিশ্রমী নারীরা সম্মান পায় না্। সম্মান পায় পরিমনীর মত আহ্লাদী মেয়েরা।

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৭

বিটপি বলেছেন: নারীর পাওয়ার কি উদ্যোগে আসে? এইসব উদ্যোক্তা দিনরাত পশুর মত খেটে কয় টাকা আয় করে? তার পাওয়ারে কয়জন চলে? অথচ নোরা ফাতেহি? তার ফর্সা শরীর উদোম করলেই মানুষ ১৫ হাজার টাকার টিকেট কেটে তা দেখতে ভিড় করে। ঐ শরীর যারা ভোগ করে, তারা কত দেয় একবার চিন্তা করেছেন? নারীর আসল পাওয়ার কোথায় তা এই অনুষ্ঠান আয়োজনকারীরা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩১

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: দারুণ এক লেখা পড়ে মনে শান্তি পেলাম জাদিদ দা
ভাল থাকবেন----------

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: লুতফা সানজিদা একজন এ ক্লাস ফ্যাশন ডিজাইনার। তার ডিজাইন সত্যি সুন্দর। তিনি এতো নিবেদিন প্রাণ ছিলেন যে নিজ যোগ্যতায় চট্টগ্রাম উইমেন্ট চেম্বার ও কমার্সের একজন স্বনামধন্য সদস্য হয়েছেন। চট্টগ্রাম ডিজাইনার ফোরামের সদস্য হয়েছে ও চট্টগ্রাম ক্লাবের সদস্য হয়েছে। পুরা চট্টগ্রামের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি একজন পরিচিত নাম।

'উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট ইন বাংলাদেশ' পুরুষ্কার!!! তেমন চোখে পড়ে না।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: একজন পান বিক্রেতার সন্তান আসমা বা একজন নারী উদ্যোক্তা সানজিদারাই নারীর ক্ষমতায়নেরর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা গ্রুপে অসাধারন একটা লেখা পড়েছিলাম । একজন মহিলা ঢাবি গ্র্যজুয়েট নিজ গ্রামে ফিরে গিয়ে কেচো সার ব্যবসা করে দারুন সফলতা পেয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেও তার এ ধরনের পেশা নির্বাচনকে প্রথমে কেউই ভাল চোখে দেখেনি। কিন্ত সে দমে যায়নি। মেয়েটি লিখেছে যে তার বিশ্ববিদ্য্যালয় থেকে প্রাপ্ত শিক্ষা সে তার ব্যবসায় সফলভাবে প্রয়োগ করতে পেরেছে এবং তার তার এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অনেকের কর্ম সংস্থান হয়েছে। 'উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট ইন বাংলাদেশ' পুরস্কার এর জন্য এই নারীরাই অন্যতম দাবীদার।

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২২

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


আমার প্রতিষ্ঠানের ৪০% সফটওয়্যার ডেভেলপার নারী।

বাংলাদেশের নারীরা অনেক এগিয়ে গিয়েছেন। সেটা রাজনীতি হোক কি কর্পোরেট লেভেলে।

এই নিয়ে একটি জরীপে কি উঠে এসেছে তা নিয়ে লিখবো আমার পরবর্তী পোস্টে।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: কিছু কিছু ক্ষেত্রে তৈল মর্দ্দনের যোগ ব্যাতিরেকে পুরস্কার প্রাপ্তি অসম্ভব না হলেও প্রায় দুরূহই বলা যায়।