নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা বই খুঁজতে নিউমার্কেটে গিয়েছিলাম। অবাক বিস্ময়ে লক্ষ্য করলাম, নিউমার্কেট থেকে ধীরে ধীরে বইয়ের দোকানগুলো সব হারিয়ে যাচ্ছে। হাতে গনা অল্প কয়েকটি দোকান সেখানে ক্রেতার অভাবে ধুঁকছে। যে কোন দিন হয়ত বন্ধও হয়ে যাবে। যেমনটা হারিয়ে গেছে আজিজ সুপার মার্কেট।
আমাদের অনেকের জীবনের শৈশব, কৈশোর এমন কি যৌবনের প্রথম দিনগুলোতে নিউমার্কেটের বইয়ের দোকানগুলোর সাথে হাজারো স্মৃতি জড়িয়ে আছে। বহু তরুন তরুণীকে দেখেছি কখনও হাস্যজ্জল বা অশ্রুসজল চোখে প্রিয় মানুষের জন্য অপেক্ষা করছে। ফলে গল্প উপন্যাসে বর্নিত এই দৃশ্যগুলোকে খুব জীবন ঘনিষ্ঠ বলেই মনে হতো, মিথ্যে মেকি মনে হতো না।
আমাদের তরুন প্রজন্মের খুব ছোট একটা অংশ বই পড়ার প্রতি আগ্রহী। এরা নিরবে নিভৃতে বই সংগ্রহ করে, পড়ে। বইয়ের নেশা খুব আনন্দদায়ক একটি নেশা। বাকিরা বই পড়ার চাইতে "বই পড়ি এবং প্রচুর বই কিনি" টাইপের শো অফ করতে পছন্দ করে। আমি বিশ্বাস করি, এই শো অফের জন্য কেনা বই গুলো একদিন ঠিকই তাদের পাঠক স্বত্তাকে জাগিয়ে তুলবে। কিন্তু সেদিন হয়ত হাতে খুব একটা সময় থাকবে না।
আমি ব্যক্তিগতভাবে পুরানো বই কিনে পড়তে পছন্দ করি। আগের মত ভালো কোয়ালিটির বই যদিও এখন পাওয়া যায় না, তবে অন্ধের লাঠির মত নীলক্ষেত এখনও আছে, এখনও সেখানে খুজলে মাঝে মাঝে ভালো বই পাওয়া যায়। একবার একটা পুরানো বইয়ের শুরুতে অনবদ্য একটি প্রেম পত্র পেলাম। ছোট্ট দুই লাইনে একটা ফুল, আর কিছু নকশা করা লতাপাতার নিচে লেখা,
আমার মৃতপ্রায় ফ্যাকাসে হৃদয়,
এখনও যাকে দেখে চমকে উঠে,
- শুভ জন্মদিন।
বইটা ছিলো জীবনানন্দ দাশের একটি অপ্রকাশিত কবিতার বই। ২০ টাকায় বইটা কিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে শাহবাগ থেকে তখনকার সময়ের ভলভো দোতলা বাসের একদম পেছনের সিটে বসে পড়েছিলাম। বইটা পড়ছি আর জানলা দিয়ে আসা বাতাসের সাথে অদেখা সেই প্রেমিকের ভালোবাসা অনুভব করার চেষ্টা করে ভীষন নষ্টালজিক হচ্ছিলাম।
বহু বছর পর এবার কলকাতায় গিয়ে মনে হলো, সেই পুরানো দিনগুলো আবার ফিরে এসেছে। কলকাতাবাসীদের দুটো বিষয় আলাদা করে চোখে পড়ার মত। এক, রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে তাদের এক ধরনের প্রচ্ছন্ন শো অফ আর দুই, বই পাঠে তাদের আগ্রহ। কলকাতার বই প্রেমীদের সংখ্যা আমাদের ঢাকার চাইতে কিছুটা বেশি বলেই মনে হয়েছে। বিশেষ করে তরুন প্রজন্মের মধ্যে বইয়ের প্রতি আগ্রহ দেখে আমার মন খারাপ হয়েছে এবং বিনা দ্বিধায় কিছুটা হিংসাও করেছি। আমাদের তরুন প্রজন্মের একটা বড় অংশ শুধুমাত্র ফেব্রুয়ারী মাসের বই মেলা কেন্দ্রিক পাঠক।
কলকাতায় বেড়াতে গেলে আমার পছন্দের একটা কাজ হচ্ছে কলেজ স্ট্রিটের বইয়ের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারা। যদিও পার্ক স্ট্রিটের বইয়ের দোকানগুলোতে ইদানিং ভালো কালেকশন পাওয়া যায় তবে সেখানে ইংরেজী বইয়ের প্রাধান্যই বেশি। এই সব দোকানগুলোতে ঢুঁ মারতে আমার দারুন লাগে। আমি বাংলাদেশে ফেরত আসার আগের দিন বই কেনার ব্যাপারে আগ্রহ দেখাই নচেৎ যাত্রার শুরুতে এই আগ্রহ দেখালে হাওড়া স্ট্রেশনে গিয়ে বাকি রাতগুলো কাটাতে হবে।
প্রচুর নতুন পুরানো বইয়ের দোকানের জন্য আমার কাছে কলেজ স্ট্রিট খুবই প্রাণবন্ত লাগে। যে দৃশ্যগুলো হয়ত বিখ্যাত সব লেখকদের বইয়ে যে খন্ডদৃশ্য হিসাবে দেখেছি, সেগুলো বাস্তবে দেখতে পেয়ে কেমন যেন একটা অদ্ভুত অনুভুতির সৃষ্টি হয়। আমাদের আজিজ সুপার মার্কেট এক সময় এমন ছিলো। বর্তমানে সেখানে বইয়ের দোকানের চাইতে জামাকাপড়ের দোকানই বেশি দেখা যায়। এটা একটা দীর্ঘ আফসোস ছাড়া আর কিছু না।
কলকাতার কলেজ স্ট্রীট ধরে মহত্মাগান্দী লেনের দিকে কিছুটা হাটলেই একটি বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান চোখে ভেসে উঠে। আর তা হলো প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়। আহা! কত লেখকদের বইয়ে এই বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়টির নাম শুনেছি। এটা সামনে গেলেও সেই একই অনুভুতি কাজ করে।
তবে এই সকল অনুভুতিকে মোটামুটি পিষে মারতে চাইলে ইন্ডিয়ান কফি হাউজে চলে যেতে হবে। প্রতি বছর পাল্লা দিয়ে এদের খাবারের মান কমছে। দারুন বিস্বাদ কফি খেয়ে সত্যি মনে হবে - কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই, সত্যি আজ আর নেই।
তবে এই বিখ্যাত কফি হাউজে গিয়ে দেখা হলো বিখ্যাত ব্লগার পদাতিক ভাইয়ের সাথে। তাঁর আতিথিয়েতার ব্যাপারে আলাদা পোস্ট দিয়ে আলাপ করতে হবে। আমি সেদিন খুবই ক্লান্ত আর প্রায় বিধ্বস্ত ছিলাম গরমে। তিনিও সেই বারাসাত থেকে নানান হ্যাপা করে আমার সাথে দেখা করতে আসলেন। অল্প কিছুক্ষণ আড্ডা দিয়ে আমি আবার নতুন শহরে যাবার জন্য গাড়িতে উঠে পড়লাম।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০
জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
নজসু বলেছেন:
একটা সময় আমি খুব বই কিনতাম। এখন পিডিএফ সংগ্রহ করি। বেশিরভাগ ফ্রিতেই পাই। তাই বই কেনার আগ্রহ অনেকটা কমে গেছে। হয়তো বেশিরভাগ পাঠকের মন মানসিকতা এরকমও হতে পারে। বই এখন মানুষ পড়েও কম। ফেসবুক, মোবাইল, ইউটিউব নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বই পড়বে কখন? বই পড়ায় যে সুখ আছে এটা যারা ভালোভাবে বুঝেছেন তারা কখনই বই ছাড়বেন না এটা জানা কথা।
সবার মধ্যে সুপ্ত থাকা পাঠক জেগে উঠুক। বই বাজার রমরমা হোক আগের মতো।
পদাতিক ভাই আমার জানা কোটিতে একজন ভালো মনের মানুষ। শ্রদ্ধা।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১
জাদিদ বলেছেন: হ্যাঁ, পিডিএফ আমিও পড়ি। তবে সত্যি বলতে বই পড়ার যে আনন্দ সেটা পাই না। আমি জানি না, প্রযুক্তি কখনও বইয়ের বিকল্প কিছু দিতে পারবে কি না!
পদাতিক ভাইয়ের জন্য অনেক শুভ কামনা।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ছবি দেখে তাঁকে পদাতিক এবং আপনাকে ঘোড় সওয়ার মনে হলো।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১
জাদিদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটিকে আপাতত রসিকতা হিসাবেই দেখলাম।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮
অপু তানভীর বলেছেন: নতুন প্রজন্মের এখনো প্রচুর ছেলে মেয়েরা বই পড়ে। ছেলেদের থেকে মেয়েরা বেশি পড়ে বই।
নিউমার্কেটের সব বইয়ের দোকান উঠে যাবে। আসলে এর পেছনে পাইরেসি মূল কারন। তবে বাতিঘরের মত আধুনিকায়ন করলে হয়তো টিকে যেত কয়েকটা।
আমার অবশ্য নতুন থেকে পুরানো বইয়ের দোকান গুলো বেশি পছন্দ। নীলক্ষেত থেকে প্রায়ই পুরানো বই কিনি।
পদাতিক ভাইকে তো আমি আরো ইয়াং ভেবেছিলাম তবে এখন মনে হচ্ছে আমার থেকেও বড় উনি।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
জাদিদ বলেছেন: বাহ! মেয়েরা বই পড়ে এই তথ্যটি জেনে বেশ আনন্দিত হলাম। যদিও আমার চোখে কেন যেন পড়ে নি বিষয়টি। এমনটা হলে সত্যি ভালো।
পদাতিক ভাই বয়স অনুসারে অনেক ইয়াং আর আমি বয়স অনুসারে যথেষ্ঠ বুড়ো! :/
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সাবলীল লেখা। পড়তে পড়তে আমিও খুব নস্টালজিক হচ্ছিলাম। মনটা উদাসও হয়ে যাচ্ছিল।
পদাতিক ভাইকে দেখে ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা তার জন্য।
আপনার সাথে আমিও একটু যেন ঘুরে এলাম কলকাতা, যদিও কলকাতার কিছুই আমার চেনাজানা নেই।
আমার বই পড়ার নেশা ছিল প্রচুর, কিন্তু বই কেনার টাকা ছিল না। তবে, বন্ধুবান্ধবদের প্রচুর বই ছিল, ওরা জানতো আমি প্রচুর পড়ি, তো, ওরা একটা একটা করে আমাকে দিয়ে পড়িয়ে শেষ করতো বইগুলো। কলেজ লাইফে যাতায়াত করতাম সদরঘাট-নবাবগঞ্জ রুটে লঞ্চে। লঞ্চে তখন পাতলা কভারের নিউজপ্রিন্টের বই বিক্রি হতো। সস্তা দামের সেই বইগুলো প্রচুর পড়েছি।
বই কেনার মতো সামর্থ্য যখন হলো, তখন প্রচুর বই কিনলাম, একটা পারিবারিক পাঠাগারও করলাম, ছেলেমেয়েদের জন্য। কিন্তু পেশাগত ব্যস্ততায় বই পড়ার বারোটা বেজে গেল আমার, আর ছেলেমেয়েরা বইয়ের ধারেকাছেও এলো না আমার ছেলেমেয়েরাই বর্তমান যুগের প্রতিনিধি। ওরা আসলেই বই পড়ে না।
১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৫৮
জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার মন্তব্য সব সময় আনন্দদায়ক। কলকাতা শহরটাকে বেশ ভালোই লাগে।
আসলে বই পড়ার আনন্দের সাথে না পাওয়ার একটা সম্পর্ক আছে। সব পেয়ে গেলে বই পড়তে ভালো লাগে না। আমাদের না পাওয়ার তৃপ্তিগুলো বইয়ের মাঝেই মেটাতাম।
আমাদের নতুন প্রজন্ম একদিন বুঝবে তারা কি হারিয়েছে।
৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: পদাতিককে দেখে ভাল লাগছে । একা গেলে কলেজ স্ট্রিট বই পাড়ায় ঘুরতে ভাল লাগে । ক্ষুদে ব্যাবসায়িরা একটা টুলের উপর একগাদা বই রেখে বেচা কেনা করছে । কাছে না থাকলে দেখিয়ে দেবে কার কাছে আছে । আবার দুস্প্রাপ্য বই ২ বা ৩ দিনে কপি মিলবে । বইএর দারুন কদর বই পাড়ায় । ডিসেম্বরে আন্দামান যাওয়ার পথে যাব একদফা ।
তুমি আমার মত ফুলে গেছ । ভাল থেক ।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০২
জাদিদ বলেছেন: দারুন একটা ব্যাপার। আসলে যারা বই ভালোবাসে তাদের জন্য এটা দারুন একটা অনুভুতি।
আর ফোলা! ফেটে যাবার অপেক্ষায় আছি। বহুদিন ধরে জিম ও সাইকেল থেকে দূরে আছি। প্রায় ৩/৪ মাস। কলকাতার ভাষায় অবস্থা একেবারে ঘেটে গিয়েছে!!
৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: অনেক বই পড়তাম এক সময় রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, ইমদাদুল হক, শামসুর রহমান, হুমায়ুন আহমেদ, মুজতবা আলী,সুনীল, শংকর, সমরেস, বুদ্ধদেব গুহ, মাসুদ রানা, তিন গোয়েন্দা, সেবা প্রকাশনীর বই, কমিকস । মোট কথা হাতের কাছে যা পেতাম সবই পড়তাম । ছাত্রাবস্থায় হাতে টাকা থাকতো না নিলক্ষেতের পুরাতন বই কিনতাম, আমাদের এখানে বই ভাড়া পাওয়া যেতো। কারো বাসায় গেলে আগে চোখ পড়তো কোন বই আছে কিনা । আমি কোন বই বাসায় নিয়ে গেলে ঐ বই আমরা চার ভাই বোন তো পড়তামই সুযোগ পেলে আব্বাও পড়তেন । এই বই পড়ার সময়টা কিভাবে যেন হারিয়ে গেলো , এখন আর বই পড়া হয় না । বই পড়ার অভ্যাস গেছে বাসায় ইন্টারনেট আসার পর, হাতে নিজের মোবাইল ফোন আসার পর। কোথায় যে হারিয়ে গেলো সেই দিনগুলো।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৪
জাদিদ বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া ঠিক বলেছেন, দল বেধে বই পড়ার যে প্রচলন ছিলো, সেটা এখন আর নাই। আগে একটা বই বাসায় আনলে আমরা দল বেধে পড়তাম। অনেক সময় বাসায় গেলে পড়তে পারব না, সেই ঝামেলায় বাসে বা রিকশায় বসেই বই পড়া শুরু করতাম। আহা! কি সব দিন ছিলো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আরে পদাতিক ভাইয়ের দেখা পেয়ে গেলেন!! তাঁর সেই আতিথিয়েতা আর আড্ডার কথা শোনার অপেক্ষায় রইলাম।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৭
জাদিদ বলেছেন: অবশ্যই লিখব। আসলে খুব অল্প সময়ের জন্য দেখা হয়েছিলো। তাও ভাইয়া অনেক কষ্ট করেছেন।
৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
ডার্ক ম্যান বলেছেন: চট্টগ্রাম এসে একটা ট্যুর দিয়ে যান।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৮
জাদিদ বলেছেন: আমি তো চট্রগ্রাম আসি। নেক্সট টাইম আসলে আমি যোগাযোগ করব।
১০| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, এক সময় বইই ছিল সময় কাটানোর জন্য সবচেয়ে ভাল মাধ্যম এবং সাথে সাথে বইয়ের ছিল রম-রমা ব্যবসা।
কত যে বই কিনেছি ও পড়েছি তার হিসাব নেই ।
আর এখন যারা বই পড়টএ চায় তারাই বা বই কিনবে কোথা থেকে?
বই পাওয়ার উৎস গুলো (লাইব্রেরী) হারিয়ে যাচছে আমাদের মাঝ থেকে।
এখন মানুষ লাইব্রেরীতে আর যায়না বইয়ের জন্য । তারা বই খুজে মোবাইলে-----------------
আর তাইতো এই দূর্দিন সমাজে - "হারিয়ে যাচছে বইয়ের দোকান, আমাদের মাঝ থেকে "
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৩৩
জাদিদ বলেছেন: খুবই দুঃখজনক। গ্রামে গঞ্জে এখন আর আগের মত গল্পের বইয়ের দোকান দেখা যায় না।
১১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের শুধু বইয়ের দোকান কমেনি, সেই সাথে কমেছে প্রকাশনীর সংখ্যাও।
আমাদের দেশের মানুষ বই খুব কম পড়ে। হ্যাঁ ইহা সত্য। লোকজন ব্যস্ত টিকটক, ফেসবুক আর ইউটিউব নিয়ে।
পুরোনো বই পড়ে আরাম পাওয়া যায় না। নোংরা, ময়লা। নতুন বই হাতে নিয়ে পড়ে যে আনন্দ পাওয়া যায়, পুরান বইয়ে সে আনন্দ পাওয়া যায় না।
কলকাতার লোকজন পাগলের মতো বই পড়ে। প্রচুর পড়ে।
আর রবীন্দ্রনাথকে প্রভু মনে করে।
আমি যখন কলকাতা গিয়েছিলাম পদাতিক দাদার সাথে দেখা হয়েছিলো। যথেষ্ট আন্তরিকতা দেখিয়েছেন। উনি অনেক দূর থেকে ট্রেনে করে আমার জন্য নিউ মার্কেট এসে অপেক্ষা করছিলো।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪৪
জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নূর ভাই।
১২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: পুরানো বইয়ের দোকান না থাকলে দামি দামি এতো এতো বই আমার পক্ষেও কেনা সম্ভব হতো না। খুব সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪৫
জাদিদ বলেছেন: এটা আমাদের আরো অনেকের পক্ষেই সম্ভব হতো না। আপনাকে ধন্যবাদ প্রমানিক ভাই।
আশা করি আপনি সুস্থ আছেন।
১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:০৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইমাত্র অন্যত্র আপনার এই পোস্টটিতে কমেন্ট করেছি। আমি যেহেতু আর আগের মতো ইজি অ্যাকসেস পাইনে তাই সবদিন আর ব্লগে ঢোকা হয়না। আজকে না এলে খুব খারাপ লাগতো। ভালো লেগেছে আপনার চোখে এপারের সু অনুভূতি পড়ে। যদিও আমি আমার মতো করে মতামত জানালাম।
আপনার লেখায় দুই বাংলার মিশ্র অনুভূতি ফুঁটে উঠেছে।আপনি বাহ্যিক দৃষ্টিতে যে কলেজ স্ট্রীটের বই প্রেমি দেখে ঈর্ষান্বিত। কিন্তু এখানে যে একশো পারসেন্ট ধোঁকা খেয়ে গেলেন। কলকাতার কলেজ পড়ুয়াদের মেকি বুদ্ধিজীবী হবার সহজ উপায় জি এফ/ বি এফকে সঙ্গে নিয়ে বই খুজতে বের হয়ে সারাদিন কলেজ স্কোয়ারের ঝিলে বা কফি হাউজে কাটিয়ে দেওয়া। আরেকটি ইন্টেকচুয়াল হতে সপ্তাহে অন্তত একবার নন্দনে মুভি দেখতে যাওয়া-মোটামুটি লাস্ট বিশ বছর চলে আসছে। আগামীতেও বহুদিন এই তথাকথিত বই প্রেমিকদের চালচিত্রের অন্যাথা হবে বলে মনে হয় না। তবে সত্যিকারের বই প্রেমিরা গোলপার্কে ও ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে পড়ে থাকে। ওখানকার দৃশ্যটি দেখলে অবশ্য আপনার এখানকার ধারণাটা খুব স্বাভাবিক মনে হবে। গোলপার্কে বা ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে আবার প্রেমিক প্রবরদের ভালো লাগবেনা। কাজেই সেদিক দিয়ে কলেজস্ট্রীট মুখরোচক বৈকি।
কফি হাউসের কফির স্বাদ নিতে যাবেন না। কিন্তু অমন খোলামেলা পরিবেশে এক কাপ কফি খেয়ে ঘন্টার পর ঘণ্টা কাটানোর সুযোগ গোটা কোলকাতা শহরে আর দ্বিতীয়টি নেই। হাতে গিটার থাকলে বাড়তি পাওনা ইন্টেলেকচুয়াল।
পোস্টের একদম শেষে এসে আপনার সঙ্গে একফ্রেমের ছবি দেখে খুশি হয়েছি। কিন্তু সেদিন আপনার জন্য মনোমতো কিছু না করতে পারার যাতনা আজো বয়ে বেড়াচ্ছি।
ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫২
জাদিদ বলেছেন: মেকি বুদ্ধিজীবি সাজার প্রবনতা আমাদের এখানেও আছে। তবে আপনাদের ঐখানে ভালো প্রিন্টের অনেক বই পাওয়া যায়, অনেক সময় অনেক ঐতিহাসিক বই পাওয়া যায়, যা আমাদের এখানে পাওয়া যায় না। আর পেলেও সেগুলো মান ভালো না। আমি অবশ্য পার্ক স্ট্রীটের বইয়ের দোকানে বেশ ভালো পাঠক দেখেছি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়েও দিকেও শুনেছি এমনটা আছে।
আমি আবার জাদুঘর ভ্রমন করতে খুব পছন্দ করি। পার্ক স্ট্রিটে ইন্ডিয়ান মিউজিয়াম আর সেখান থেকে বের হয়ে বইয়ের দোকানের সন্ধ্যাটা দারুন উপভোগ্য ছিলো।
কফি হাউজের এটা অবশ্যই ইতিবাচক দিক। সেখানের পরিবেশটাই আসলে অন্য রকম!!
আপনি অনেক করেছেন! এত দুর থেকে আসার পরেও আমি সময় দিতে পারলাম না বলে ভীষন লজ্জিত।
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:১৯
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আহা ! পুরানা বইয়ের কথা বলে হারিয়ে যাওয়া তারুণ্যের কথা মনে করিয়ে দিলেন। আমি ট্রানজিট পেসেঞ্জার হিসাবে কলকাতা বিমাবন্দরে কয়েক ঘণ্টা ছিলাম। আসলে কখনো কলকাতা যাবার সুযোগ হয় নাই। আমার পুরানা বইয়ের কালেকশন ছিল নীলক্ষেত, পল্টন আর মীরপুর-১ থেকে কেনা। তখন নতুন বই তো দূর অস্ত, পুরানা বইই কিনতে ঘাম ছুটে যেতো। টাকার অভাবে কতো পুরানা বই যে কিনতে পারিনি! অনেক ভালো বই সেখান থেকে কিনেছি। একটি বইতো বহু মূল্যবান- ডারউইনের On the Origin of Sepsis বইয়ের ৬ষ্ঠ সংস্করণ,১৮৭২ এর একটা কপি।
১৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:০২
জাদিদ বলেছেন: On the Origin of Sepsis বইয়ের ৬ষ্ঠ সংস্করণ,১৮৭২ !!!
অসাধারণ!, এটা ছুয়ে দেখতেও তো শিহরন জেগে উঠবে।
ঠিক বলেছেন, নতুন বই তো পরের ব্যাপার! পুরানো বই কিনতে পারলেই খুশি হতাম। বিশেষ করে অনুবাদের প্রতি আমার একটু দুর্বলতা ছিলো। কিন্তু ভালো অনুবাদ না পাওয়া গেলে পড়াটাই নষ্ট হতো। এই কারনে আমি ইংরেজি পড়ার কিছুটা অভ্যাস করার পর ঝামেলা হলো যে, ইংরেজী বইয়ের দাম প্রচুর। পরে সেই বইগুলো পুরানো খুঁজে বের করে কিনতাম নীলক্ষেত থেকে।
সাম্প্রতিক সময়ে ব্লগার ভুয়া মফিজ ভাই দুটো বই আমাকে উপহার পাঠিয়েছিলেন সুদুর যুক্তরাজ্য থেকে। আমি অল্প কয়েক দিনেই বইদুটো পড়ে শেষ করে ফেলেছি।
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
নতুন বলেছেন: বই এখন আর পড়ার সময় হয় না।
১৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৬
জাদিদ বলেছেন: হ্যাঁ, আসলে কাজের চাপে এমনটা হয়। তবে একদিন একটু সময় বের করেন। কয়েকদিন কষ্ট করে হলেও ১ পেইজ পড়েন, দেখবেন যে কাজের ফাকে সময় বের হয়ে যাবে।
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একটু অসৌজন্যতা হয়ে গেছে।উপরে ইতিমধ্যে যারা আমাদের ছবি বা বিশেষ মূহুর্ত নিয়ে অনুভূতি কমেন্টে উল্লেখ করেছেন ওনাদের সকলের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আসলে উপরের কমেন্ট করার সময় আমি কমেন্টগুলো পড়িনি। অনেকেই খুব মজার কমেন্ট করেছেন।যেমন -নজসু ভাই আমাকে যেভাবে ভালোত্বের অভিধায় ভূষিত করেছেন সেটা দেখে আমার বেটার হাফ রীতিমতো ভেংচি কাটতে শুরু করেছেন।ভাইরে যদি বাসায় এরকম একটু ভালো খেতাব পেতাম জীবন ধন্য হয়ে যেত
আমাদের প্রিয় পুরানো সনেট কবি ভাই অল্প কথায় সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। উনি যথার্থই বলেছেন আমি পদাতিক আর আপনি অশ্বারোহী। বুদ্ধিদীপ্ত এবং ক্ষিপ্র চাহনি, উন্নত তেজোদীপ্ত শির্য, বলিষ্ঠ চেহারায় যথার্থ অশ্বারোহী বলেই মনে হচ্ছে।সনেট কবি ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর বিশ্লেষণ করতে।
অপু তানভীর ভাই আমাকে ইয়াং ভেবে বুড়ো হিসেবে দেখতে পেয়ে হতাশ হয়েছেন দেখে দুঃখিত। তবে এইপ্রসঙগে আপনার উত্তরটি মনকাড়া হয়েছে।হেহেহে এমন বুড়ো বয়সেও এমন করে কেউ ইয়াং হিসেবে তুলে ধরলে মন্দ লাগেনা । ধন্যবাদ আপনাকে দিতেই হবে
ছবিতে আপনার সঙ্গে আমাকে দেখে ভালো লাগা জানাতে সোনাবীজ ভাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। ওনার শুভেচ্ছা গ্রহণ করলাম। নিরন্তর শুভেচ্ছা ওনাকেও।
ছবিতে আমাকে দেখে ভালো লাগা জানালেন বিদগ্ধ ব্লগার শ্রদ্ধেয় আজিজ ভাই। ধন্যবাদ ওনাকে। ওনার শারীরিক কুশলাদি কামনা করি।
শেরজা তপন ভাইয়ের আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় তপন ভাইকে। কিন্তু দুঃখের কথা যে ওনার সাসপেন্স আর নিরসন হবার নয়। বিশেষত আপনাকে মনোমত আপ্যায়ন করতে না পারাটা যেখানে অতৃপ্ত রয়ে গেছে।
সবশেষে এসে প্রিয় ছোট ভাই রাজীব নুরের সঙ্গে নিউমার্কেট চত্বরে ও শ্রীরাম মার্কেটে আড্ডা দেওয়ার অনুভূতি ভোলার নয়। অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় ছোট ভাইকে।
১৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৭
জাদিদ বলেছেন: আপনাকে আবারও ধন্যবাদ প্রিয় পদাতিক ভাই!
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৪১
আরোগ্য বলেছেন: জাদিদ ভাই মহাবিপদে আছি। কয়দিন যাবৎ ফুল ভার্সনে প্রবেশ করতে পারছি না। জানিনা এই মন্তব্য সাবমিট হবে কি না। সাম্প্রতিক মন্তব্যের ঘরে এই পোস্টে ভাইটির মন্তব্য দেখে আসি এবং দেখলাম আপনার পোস্ট। তাই এই সুযোগে সমস্যা সমাধানের জন্য আবেদন করে যাচ্ছি। ল্যাপটপে আমার টাইপ কচ্ছপ গতির, মোবাইলে অভ্যস্ত।
পদাতিক ভাইটিকে এই ছবিতে বেশ স্বাস্থ্যবান লাগছে। এটা কি কোরবানি ঈদের প্রভাব নাকি আপনার সঙ্গের?
১৭ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৫
জাদিদ বলেছেন: ভাই, আমি খুবই দুঃখিত বিষয়টি জেনে। পদাতিক ভাইও বলছেন এই সমস্যার কথা। আমি কিন্তু মোবাইল থেকে ফুলভার্সনে প্রবেশ করছি। তাও আমি বিষয়টি একটু অনুসন্ধান করে দেখব। আপনি গ্রুপের অভিযোগ ম্যাসেঞ্জারে অথবা আমাকে একটু নক দিয়ে রাইখেন, তাহলে আমার বিষয়টি মনে থাকবে।
আরে না, এটা বেশ আগের ছবি। পদাতিক ভাইকে আমার পাশে চুনোপুঠির মত লাগছে।
১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৩ ভোর ৫:৩৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার নীল ক্ষেত থেকে বেশী বাংলাবাজার থেকে বেশী বই কেনা হত, কেরানীগঞ্জ জন্মস্থান হওয়াতে নদী পার হয়ে বাংলাবাজার আমাদের জন্য সহজ ছিল সবসময়! এখনো দেশে গেলে বাংলাবাজার বা লক্ষি বাজারের দিকটায় যাই, ইন্টারমিডিয়েটও ওখানে করাতে ঐই জায়গাটায় একটা নস্টালজিক ব্যাপার আছেই! বই না কিনলেও সে সময় বন্ধুরা মিলে বাংলাবাজার ঘুরে বেড়াতাম, তাই এখনো যাই!
আর এখন বই মোবাইলে বা কম্পিউটারেই আমি জীবনে বই বেশী পড়েছি, মলাটের বই মেলা থেকে আনতাম তবে পড়া হত না! অনেক বছর আগে এক সিনিয়র ভাই ৮০-৯০ টা ই-বুক দিয়েছিল হুমায়ূন আহমেদের, সেই কম্পিউটারে বই পড়ার অভ্যাস হয়েছিল, তার পর অনেক লেখকের বই কম্পিউটার বা মোবাইলে পড়ার অভ্যাস হয়!
এটা কখনকার ছবি? এর আগে ইন্ডিয়াতে গিয়ে একটি পোষ্ট দিয়েছিলেন, এ-টাকি তখনকার নাকি আবার সম্প্রতি গিয়েছেন ইন্ডিয়াতে?
২৫ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৮
জাদিদ বলেছেন: ভাইয়া এই ছবিটা গত কিছুদিন আগের, গত মে মাসের। গত কয়েক মাসে আমার বেশ কয়েকবার ভারতে যাওয়া আসা হয়েছে।
আমি বাংলা বাজারের নাম নিতেই ভুলে গেছি। বাংলাবাজার থেকেও বই কিনতাম, বিশেষ করে পাটুয়াটুলি মার্কেটের দিকে গেলে আমি বাংলাবাজারের দুটো জায়গায় ঢুঁ মারতামই। এক ক্যাফে কর্ণার আর হলো বইয়ের দোকান। আমার আম্মার স্কুলও এই লক্ষীবাজারে ছিলো।
আমি না কেন যেন পিডিএফ বই পড়তে পারি না। সম্ভবত এখনও অভ্যাস হয় নি।
১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:২৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ, আসলে কাজের চাপে এমনটা হয়। তবে একদিন একটু সময় বের করেন। কয়েকদিন কষ্ট করে হলেও ১ পেইজ পড়েন, দেখবেন যে কাজের ফাকে সময় বের হয়ে যাবে।
এখন ইউটিউবে বিভিন্ন বইয়ের/ আইডিয়ার উপরে রিভিউয়ের ভিডিও শুনি।
বছর খানি ধরেও The Art of War বইটা শেষ করতে পারছিনা।
২৫ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৯
জাদিদ বলেছেন: বইয়ের রিভিউ শোনাও ভালো। আমি মাঝে মাঝে শুনি।
২০| ১৮ ই জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:১০
আরোগ্য বলেছেন: হা হা অতি আক্ষেপের বিষয় আমি আদিম যুগের মানুষ, ফেসবুক ম্যাসেন্জার কিছুই নাই।
অপেরা দিয়ে ফুল ভার্সনে প্রবেশ করা যায় কিন্তু বড় সাইজের পোস্ট করা যায় না। এখন দেখতে হবে মোবাইল ভার্সনে কয়টা ছবি আর কতটুকু লেখা আটে।
একটু কষ্ট করে বিষয়টি দেখবেন ভাই।
২৫ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৯
জাদিদ বলেছেন: ভাইয়া, আমি চেক করছি। আপনি আমাকে ফিডব্যাকে একটা মেইল দিয়েন প্লীজ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৫১
নজসু বলেছেন:
পড়া শুরু করলাম।