নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি আমার রাতবন্দিনী। ধূসর স্বপ্নের অমসৃণ সুউচ্চ দেয়াল তুলে তোমাকে আমি বন্দী করেছি আমার প্রিয় কালোর রাজত্বে। ঘুটঘুটে কালোর এই রাজত্বে কোন আলো নেই। তোমার চোখ থেকে বের হওয়া তীব্র আলো, আমার হৃদয়ে প্রতিফলিত হয়ে সৃষ্টি করে এক অপার্থিব জ্যোৎস্না।

জাদিদ

ব্যক্তিগত ব্লগ।

জাদিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজের দায়ভার!

২১ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:০১

'নামাজ' - শব্দটা আমার মত বেশ কিছু মানুষের জন্য বেশ বিব্রতকর। কারন একজন মুসলিম হিসাবে দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা অনেক সময় আমরা পালন করতে পারি না। নামাজ সকল খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখে, নামাজ আপনাকে মানুষ হিসাবে ভালো এবং নৈতিক কাজে অনুপ্রাণিত করবে এমনটাই আমরা শুনি এবং জানি।

কিন্তু আমরা আশেপাশে কি দেখি? আমরা এমন সব মানুষকে নামাজ পড়তে দেখি যাদের কপালে দাগ পড়ে গেছে সেজদা দিতে দিতে কিন্তু তাদের ব্যক্তিগত জীবনে তারা এমন সব কাজ করে যার সাথে নীতি নৈতিকতার কোন সম্পর্ক নেই।

আমি এমন অনেক ব্যবসায়ীকে মসজিদে নামাজ পড়তে দেখি যারা খোদ রমজান মাসেও মানুষ ঠকানোর ব্যবসা করে এমন কি তাদের চোখ, মুখ থেকেও আপনি নিরাপদ নন। শুধু তাই নয় আমি আমাদের সমাজে এমন অনেক নারী পুরুষকে দেখেছি যাদের অন্তরে প্রচন্ড হিংসা, বিদ্বেষ, কুচিন্তা এবং কুপরামর্শ টগবগ টগবগ করে। এই মানুষগুলোকে আমরা দেখি আজান দিতেই নামাজে জায়নামাজে দাঁড়িয়ে যায়, নামাজ পড়েন। এই সব মানুষ যে নামাজ পড়ে সে নামাজ আমাকে টানে না। এদের দেখে নামাজে দাঁড়ালে সব কিছু মেকি এবং অর্থহীন মনে হয়।

আমি অনেক হুজুরদের দেখেছি তারা নামাজ পড়ে দ্বীন পালনের জন্য, আল্লাহকে খুশি করার জন্য কিন্তু তারা নিজেরাও জানে না, কেন তারা নামাজ পড়ছে, কেন আল্লাহ নামাজ পড়ার নির্দেশ দিয়েছেন?

নামাজের নির্দেশনার পেছনে কারন খুঁজতে হলে আপনাকে হযরত আদম সাঃ এর সৃষ্টির সময় ফিরে যেতে হবে। আল্লাহ প্রথম মানুষকে সৃষ্টি করে আশরাফুল মাখলুকাত হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছেন যেন ফেরেশতাদের অহংকার বোধ জাগ্রত না হয় বা আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে কোন সন্দেহ বা দ্বিধা তৈরী না হয়। আল্লাহ ফেরেশতাদের নির্দেশনা দিয়েছেন তার সৃষ্টি হিসাবে হযরত আদম আঃ কে সেজদা দিতে। আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির ব্যাপারে কসম করে বলেছেন, 'লাক্বাদ খালাকনাল ইনসানা ফি আহসানা তাক্বভীম' - অর্থাৎ অবশ্যই আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সর্বোত্তম গঠনে।

আমরা জানি সকল ফেরেশতা আল্লাহর আদেশকে মেনে তার সৃষ্টিকে সেজদা করেছেন। তাঁর সৃষ্টিদের মধ্যে একজন নতুন সৃষ্টিকে সেরা মেনে সেজদা করতে অস্বীকৃতি জানায়। আমরা সেই সৃষ্টিকে শয়তান হিসাবে চিনি। আপনি আল্লাহর দয়ার উদহারন চান? খোদ শয়তানই হচ্ছে আল্লাহর সবচেয়ে বড় দয়ার একটি দৃষ্টান্ত। আল্লাহ যাকে চাইলে সাথে সাথে ধ্বংস করে দিতে পারতেন, সেই শয়তানকে তারই অনুরোধ ক্রমে কেয়ামত পর্যন্ত মানুষকে বিভ্রান্ত করার অনুমুতি প্রদান করেছেন। কারন সে আল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করছে যে সে মানুষকে বিভ্রান্ত করে ছাড়বেই। এই চ্যালেঞ্জ হয়েছে অহংকারের কারনে, নিজেকে বড় মনে করার কারনে।

আল্লাহ তাঁর সৃষ্টি আশরাফুল মাখলুকাতকে প্রচন্ড ভালোবাসেন, নানাভাবে রহমতের ছায়ায় রেখেছেন, তিনি নিজেই শয়তান আর আমাদের মাঝের রক্ষাকবজ হয়ে দাঁড়িয়েছেন। আল্লাহ তাই বলেছেন, মানুষ যতই শয়তানের ধোঁকায় পড়ে অপরাধ করুক, অন্যায় করুক - একবার আমাকে অন্তর থেকে ক্ষমা চাইলে আমি তাকে মাফ করে দিবো। (সোবাহানআল্লাহ!) এটা আল্লাহর রহমত এবং দয়ার এক অনন্য নজীর।

আল্লাহ তা‘আলা তাঁর ইবাদত করার জন্যই মানব জাতিকে সৃষ্টি করেন। তাঁর সকল সৃষ্টিতে তাঁকে সেজদা করে। ‘সেজদা’ একটি অনন্য এবং অদ্বিতীয় সম্মাননা, যা শুধু আল্লাহরই প্রাপ্য।

কিন্তু সেজদা বিষয়টি এত সহজ বা হালকা নয়। সেই ক্ষেত্রে তো আল্লাহ বলতে পারতেন, তোমরা শুধু আমাকে দিনে পাঁচ বার সেজদা দিবে - দ্যাটস ইট। সেজদা করতে অনেক প্রস্তুতির প্রয়োজন হয়, নিজেকে পবিত্র করতে হয়, আল্লাহর প্রশংসা করতে হয়, আল্লাহর সামনে ঝুঁকতে হয় এবং তারপর আপনাকে সেজদায় যেতে হয়।

এই যে সেজদা করার এই প্রক্রিয়া, সেজদা করার উদ্যোগ বা প্রস্তুতি - এর নামই নামাজ! নামাজের মুল অংশ একটিই - তা হলো সেজদা! সেজদার মাধ্যমে বান্দা সরাসরি আল্লাহর দরবারে হাজির হয়, একজন মানুষ যখন প্রকৃত সেজদায় যায় তখনই সে শুধুমাত্র আল্লাহর নৈকট্য অনুভব করে।

আপনি যখন সকল প্রশংসা, দোয়া এবং প্রস্তুতির পর সেজদার মাধ্যমে আল্লাহর দরবারে মাথা নত করবেন, আপনি একটি অদ্ভুত ইতিবাচক মানসিক প্রশান্তি অনুভব করবেন। আমাদের এত দোয়া, এত আমল সব কিছু একটি সেজদার জন্য, যে সেজদা কবুল হবে। একজন মানুষ হয়ত সারাজীবন নামাজ পড়েও একটি সেজদা কবুল করাতে পারেন নি, একবারও মানুষ হিসাবে বেঁচে থাকতে আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হতে পারে নি - এর তাইতে দুর্ভাগ্য আর কি হতে পারে।

দৈনিক পাঁচ বেলা মহান সৃষ্টিকর্তার দরবারে উপস্থিত হতে পারার সৌভাগ্য অর্জন করার জন্য ইদানিং নামাজ পড়ার ইচ্ছে তৈরী হয়। কারন নামাজের মাধ্যমেই আমি সেজদা দিতে পারি, আল্লাহর কাছে যেতে পারি।

সেজদায় গিয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করুন। যত মন চায় দোয়া করুন। আপনি আমি আমল করে আল্লাহর ইবাদতের হক আদায় করতে পারব না, সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারব না, আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমাদের ভুল ভাল প্রস্তুতি একটা আন্তরিক সেজদার উপরই নির্ভর করতে হবে। সেজদার মাধ্যমে সকল সৃষ্টির ভেতরের অহংকারবোধ নষ্ট হয়।

আমার ভুল না হলে রমজানের শেষ দশ দিন শুরু গেছে এবং সম্ভবত আজকের রাত ছিলো প্রথম বেজোড় রাত। আল্লাহ যেন আমাদেরকে অবনত মাথায় তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা, উচ্চকন্ঠে তাঁর প্রশংসা করার সুযোগ আমাদেরকে প্রদান করেন। তাঁর রহমতের সামান্য কনার কনা পেলেও আমরা মানুষ হিসাবে সফল হবো, ক্ষমা পাবো।

এই রমজানের শেষ দশ দিন আপনি পড়ুন - আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা'ফু আন্নি! - হে আল্লাহ, আপনি ক্ষমাশীল এবং ক্ষমা করতে পছন্দ করেন, অতএব আমাকে ক্ষমা করুন।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুসলমানের আসল পরিশুদ্ধতা হচ্ছে আত্না বা কালব এর পরিশুদ্ধতা। নামাজ, রোজা এগুলো সবই একধরণের বাহ্যিক রিচুয়াল। মানুষ যে কোন কাজ যদি টানা ২১ দিন বা ২৮ দিন করে তবে সেটি তার অভ্যাস হয়ে যায়। নামাজের বিষয়টি অনেক সময় এমন অভ্যাস হয়ে যায়। আসল কঠিন কাজ হচ্ছে যখন আপনার সামনে সুযোগ আসবে কোটি টাকার ঘুষ খাওয়ার, নিয়ম ভঙ্গ করার সুযোগ সেসময় নিজের আসল চরিত্র প্রকাশ পাবে। সারাজীবন তাই মনের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। আর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য বান্দা যে সব কাজ করে তা যদি সঠিক ভাবে নাও পালন করে আল্লাহর বিশেষ দয়ায় ও রহমতের কারণে আপনি মাফ পেতে পারেন কিন্তু বান্দার হক নষ্ট করা বা আপনার মাধ্যমে অন্য কেউ ক্ষতির শিকার হলে উহা মাফ হবে না সহজে।

২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:৫৯

জাদিদ বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি বহুলাংশে অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়েছে। আমি এখানে অন্যান্য ইবাদত বা আল্লাহ সন্তুষ্টি কিসে লাভ করবেন তা নিয়ে আলাপ করতে আসি নি, আমার এত জ্ঞানও নেই। আমি নামাজের মুল বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি।

২| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৮:২৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বিশেষ মন্তব্য:
কোনো ভালো কাজ করার পূর্বে আমরা ভালো সুন্দর পোশাক পরিধান করি। মেহমানকে আপ্যায়ন করার জন্য, অর্থাৎ মেহমান আসার পূর্বে ভালো ভালো রান্নার আয়োজন করি। - এই কথা এই জন্য বলেছি, ধর্ম কর্ম করার পূর্বে আমাদের আগে ভালো মানুষ হতে হবে। কারণ ধর্ম কর্ম মানুষকে ভালো করে না। তাঁর উদাহরণ লক্ষ কোটিতে গিয়ে পৌছাবে।

আগে একজন ভালো মানুষ হতে হবে, তারপর ধর্ম কর্ম করতে হবে। কারণ ধর্ম কর্ম মানুষকে আর যাই করুক ভালো মানুষ করতে পারে না।

আমি দেশে বিদেশে অসংখ্য ধর্মভীরু কপালে দাগ সদৃশ তরুন থেকে শুরু করে ৮০ বছরের বয়স্ক মানুষও দেখেছি তাঁরা ছোট ছোট শিশু ছেলে মেয়েদের দিকে যেই দৃষ্টিতে তাকায় তা অত্যন্ত ঘৃণ্যকর, বর্ণনাতীত। এই যদি হয় ধর্ম কর্মের নমুনা, তাহলে তাবত পৃথিবীর শিশু ও নারী কতোটা নিরাপদ? আপনার কাছে প্রশ্ন রইলো।

২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৭

জাদিদ বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই, আশা করি ভালো আছেন। আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা গ্রহন করবেন।

অবশ্যই আপনি যা বলেছেন সেটা সত্য। আর সেটা হচ্ছে প্রচারিত দ্বীনকে সঠিকভাবে উপলব্ধির অভাব সচেতনতার অভাব।
আমি বিশ্বাস করি, কোন ধর্মই মানুষকে মন্দ কাজে উৎসাহ দেয় না। আসলে মানুষ বিশ্বাসই করে না যে একদিন তার কৃতকর্মের বিচার হতে পারে। ফলে এই সব ঘটনা ঘটছে।

২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৭

জাদিদ বলেছেন: প্রিয় ঠাকুর মাহমুদ ভাই, আশা করি ভালো আছেন। আমার আন্তরিক সালাম এবং শুভেচ্ছা গ্রহন করবেন।

অবশ্যই আপনি যা বলেছেন সেটা সত্য। আর সেটা হচ্ছে প্রচারিত দ্বীনকে সঠিকভাবে উপলব্ধির অভাব সচেতনতার অভাব।
আমি বিশ্বাস করি, কোন ধর্মই মানুষকে মন্দ কাজে উৎসাহ দেয় না। আসলে মানুষ বিশ্বাসই করে না যে একদিন তার কৃতকর্মের বিচার হতে পারে। ফলে এই সব ঘটনা ঘটছে।

৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাদের নামাজে তারা পরিশুদ্ধ হচ্ছে না তাদের নামাজে ত্রুটি ছিল। নামাজ ঠিকঠাক হলে সেই নামাজে নামাজিও পরিশুদ্ধ হয়ে যায়।

৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ৯:৫০

কামাল১৮ বলেছেন: অনেক সত্য কথা বলেছেন অকুতোভয়ে।এমন সত্য কথা বলার সাহস অনেকের নাই।

৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



সুবহানআল্লাহ! খুব সুন্দরভাবে নামাজ ও সিজদার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। সত্যিই, নামাজ শুধু আনুষ্ঠানিকতাই নয়, বরং আল্লাহর নৈকট্য লাভের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। আমাদের উচিত সিজদার মাধ্যমে নিজেদের অহংকার চূর্ণ করে আল্লাহর রহমতের সন্ধান করা।

আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে খালেস নিয়তে নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করেন এবং তাঁর রহমত ও মাগফেরাত অর্জনের সুযোগ দেন। আমিন!

৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:২৫

নকল কাক বলেছেন: ভাল লিখেছেন

৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪

মিরোরডডল বলেছেন:





দৈনিক পাঁচ রাকাত নামাজ পড়ার যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে

পাঁচ রাকাত না, পাঁচ ওয়াক্তে ১৭ রাকাত বাধ্যতামূলক।
ঠিক করে নিবে জাদিদ। থ্যাংকস।


৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- নামাজ ফারসি শব্দ যা আরবি শব্দ সালাত এর প্রতিশব্দ। প্রকৃত সালাত কায়েম করা বড়ই কঠিন জিনিস।
- বাহুল্যবর্জিত চমৎকার পোস্ট+।

৯| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৪৭

আমি সাজিদ বলেছেন: রামাযান মুবারক ভাই।
সালাত স্রষ্টার সাথে সান্নিধ্যের সবচেয়ে বড় মাধ্যম। স্রষ্টা ও বান্দার মধ্যে কোনও পর্দা থাকে না যখন বান্দা সেজদায় অবনত হয়। অনুধাবন করছি, যে সালাতে মন জুড়ায় না, বুক প্রশস্ত হয় না, চোখের শীতলতা আসে না, সেই সালাতকে হয়তোবা সংশোধন করার দরকার আছে। সালাতের বলা তজবিহগুলোর মর্মার্থ, প্রচলিত ছোট সূরাগুলোর তাফসীর, স্রষ্টার কাছে সমর্পণ করার মাধ্যমে আমরা সবাই যেন নিয়মিত নিজেদের সালাতকে পরিশুদ্ধ করি। অল্প কিন্তু বিশুদ্ধ আমলই তো যথেষ্ট।

১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৫৩

আমি সাজিদ বলেছেন: যে সালাতে হৃদয় জুড়ায়, আহমাদ বিন নাসের তাইয়ারের বইয়ের একটা বাংলা অনুবাদ। ছোট কিন্তু বারবার পড়ার মতো বই। কিছু কিছু বাক্য এমন যে সেগুলো নিয়মিত অনুধাবন করতে মন চাইবে। আশা করি বইটি আপনারও পছন্দ হবে।
সালাত নিয়ে পোস্ট দিয়েছেন দেখে মন্তব্য করতে লগ ইন করলাম। আমাদের সালাত আমাদের দুয়া, বারাকাহ, সততার হাতিয়ার হোক, লোক দেখানো ইবাদতের নয় শুধু। আমিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.