নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইকনোমিকস আমার প্রফেশন আর সাহিত্য আমার প্যাশন।

জহিরুল ইসলাম কক্স

:)

জহিরুল ইসলাম কক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড কথন

১৩ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:৩৪


.
হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড ১৮৫৬ সালের ২২ জুন
ইংল্যন্ডের নরফোকে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি
একজন বিখ্যাত ইংরেজ ঔপন্যাসিক। তিনি
ইতিহাস আশ্রিত দুঃসাহসিক কাহিনী নিয়ে
উপন্যাস রচনায় ছিলেন সিদ্ধহস্ত। তিনি এমনসব
অঞ্চল নিয়ে লিখেছেন যেগুলো ইংরেজদের
কাছে ছিল অনেকটাই অপরিচিত এবং তথাপি
অদ্ভুত। সলোমনের গুপ্তধন তার সেরা কীর্তি
হিসেবে পরিগণিত। এটি সাহিত্য জগতে একটি
ক্লাসিক হিসেবে সমাদৃত হয়।
.
>>জীবনকালঃ
হেনরী রাইডার হ্যাগার্ড দশ ভাই বোনের মধ্যে
ছিলেন অষ্টম। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে
ভালো কোন স্কুল- কলেজে পড়ার সৌভাগ্য
হয়নি তাঁর। মাত্র ঊনিশ বছর বয়সে নেটাল
সরকারের চাকরি নিয়ে চলে যান দক্ষিণ
আফ্রিকায়। ছ’বছর ওখানে কাটিয়ে আবার ফিরে
আসেন ইংল্যান্ডে। এরপর তিনি আইনশাস্ত্রে
লেখাপড়া শুরু করেন, পাশাপাশি মনোনিবেশ
করেন লেখালেখিতে। ফলে পৃথিবী পায়
ইতিহাসের বিখ্যাত লেখকদের একজনকে।
একের পর এক চমকপ্রদ কাহিনী তিনি উপহার
দিতে থাকেন পাঠকদের জন্য। চাকরিসূত্রে
আফ্রিকা মহাদেশ সম্পর্কে প্রচুড় জ্ঞান লাভ
করেন হ্যাগার্ড, সেসব অভিজ্ঞতাই ছিল তাঁর
বইগুলোর মূল উপজীব্য।
.
হ্যাগার্ডের বিখ্যাত বইগুলোর মধ্যে কিং
সলোমন্স মাইনস্, শী, রিটার্ণ অভ শী, অ্যালান
কোয়াটারমেইন
এবং পিপল অভ দ্য মিস্ট অন্যতম। ভাইয়ের সঙ্গে
বাজি ধরেছিলেন হ্যাগার্ড যে, ট্রেজার
আইল্যান্ড এর চেয়ে রোমাঞ্চকর বই লেখার
ক্ষমতা তাঁর আছে এবং কিং সলোমন্স মাইনস্
লিখে সত্যিই প্রমাণ করে দিয়েছিলেন সেটা।
বইটি প্রকাশ পাবার পর রাতারাতি বিখ্যাত হয়ে
গিয়েছিলেন তিনি। তাঁর অন্যান্য
উল্লেখযোগ্য বই এর মধ্যে আছে মন্টেজুমা’স্
ডটার, মর্নিং স্টার, পার্ল মেইডেন, দ্য
ব্রেদরেন, অ্যালান এন্ড দ্য হোলি ফ্লাওয়ার
ইত্যাদি।
.
নানা রকম পেশায় জড়িত ছিলেন হেনরি
রাইডার হ্যাগার্ড, রাজনীতির প্রতি তাঁর বিশেষ
ঝোঁক ছিল। ১৯১২ সালে স্যর উপাধি পান। ১৯২৫
সালের ১৪ মে পরলোকগমন করেন।
.
>>সাহিত্যকর্মঃ
• ডন – ১৮৮৪
• দ্য উইচেস হেড – ১৮৮৪
• জেস – ১৮৮৭
• অ্যা টেইল অফ থ্রি লায়ন্স – ১৮৮৭
• মিস্টার মেসন’স উইল – ১৮৮৮
• মাই ফেলো লেবারার অ্যান্ড দ্য রেক অফ দ্য
কোপল্যান্ড – ১৮৮৮
• কর্নেল কোয়ারিচ, ভি.সি. – ১৮৮৮
• ক্লিওপেট্রা – ১৮৮৯
• বিট্রাইস – ১৮৯০
• দ্য ওয়ার্ল্ড’স ডিসায়ার – ১৮৯০ (অ্যান্ড্রু ল্যাং-
এর সাথে যৌথভাবে)
• এরিক ব্রাইটিজ – ১৮৯১
• নাডা দ্য লিলি – ১৮৯২
• মন্টেজুমা’স ডটার – ১৮৯৩
• দি পিপ্ল অফ দ্য মিস্ট – ১৮৯৪
• জোন হেইস্ট – ১৮৯৫
• হার্ট অফ দ্য ওয়ার্ল্ড – ১৮৯৫
• চার্চ অ্যান্ড স্টেট – ১৮৯৫
• দ্য উইজার্ড – ১৮৯৬
• ডঃ থার্ন – ১৮৯৮
• সোয়ালো – ১৮৯৮
• অ্যা ফার্মার্স ইয়ার – ১৮৯৯
• দ্য লাস্ট বো ওয়ার – ১৮৯৯
• দ্য স্প্রিং অফ লায়ন – ১৮৯৯
• এলিসা; দ্য ডুম অফ জিম্বাবুয়ে।
• ব্ল্যাক হার্ট অ্যান্ড হোয়াইট হার্ট – ১৯০০
• দ্য নিউ সাউথ আফ্রিকা – ১৯০০
• অ্যা উইন্টার পিলগ্রিমেজ – ১৯০১
• লিসবেথ – ১৯০১
• রুরাল ইংল্যান্ড – ১৯০২
• পার্ল মেইডেন – ১৯০৩
• স্টেলা ফ্রেজেলিয়াস – ১৯০৪
• দ্য ব্রেদরেন – ১৯০৪
• দ্য পুওর অ্যান্ড দ্য ল্যান্ড – ১৯০৫
• অ্যা গার্ডেনার্স ইয়ার – ১৯০৫
• রিপোর্ট অফ স্যালভেশন আর্মি কলোনিস –
১৯০৫
• দ্য ওয়ে অফ দ্য স্পিরিট – ১৯০৬
• বেনিটা – ১৯০৬
• ফেয়ার মার্গারেট – ১৯০৭
• দ্য ঘোস্ট কিংস – ১৯০৮
• দ্য ইয়েলো গড – ১৯০৮
• দ্য লেডি অফ ব্লসহম – ১৯০৯
• কুইন শেবা’স রিং – ১৯১০
• রিজেনারেশন: অ্যান অ্যাকাউন্ট অফ দ্য
সোশাল ওয়ার্ক অফ দ্য স্যালভেশন আর্মি – ১৯১০
• মর্নিং স্টার – ১৯১০
• রেড ইভ – ১৯১১
• দ্য মহাত্মা অ্যান্ড দ্য হেয়ার – ১৯১১
• রুরাল ডেনমার্ক – ১৯১১
• দ্য ওয়ান্ডরার’স নেকলেস – ১৯১৪
• অ্যা কল অফ আর্মস – ১৯১৪
• দ্য হলি ফ্লাওয়ার – ১৯১৫
• আফটার দ্য ওয়ার সেট্লমেন্ট অ্যান্ড
এমপ্লয়মেন্ট অফ এক্স সার্ভিস মেন – ১৯১৬
• লাভ এটার্নাল – ১৯১৮
• মুন অফ ইসরাইল – ১৯১৮
• হোয়েন দ্য ওয়ার্ল্ড শুক – ১৯১৯
• স্মিথ অ্যান্ড ফারাও’স – ১৯২০
• দ্য ভার্জিন অফ দ্য সান – ১৯২২
• কুইন অফ দ্য ডন – ১৯২৫
• দ্য ডেইস অফ মাই লাইফ: স্যার হেনরি রাইডার
হ্যাগার্ডের আত্মজীবনী – ১৯২৬
• মেরি অফ মারিয়ন আইল – ১৯২৯
• বেলাশাজার – ১৯৩০
>>অ্যালান কোয়াটারমেইন সিরিজ
• কিং সোলোমন্স মাইন্স (১৮৮৫)
• অ্যালান কোয়াটারমেইন (১৮৮৭)
• অ্যালান্স ওয়াইফ (১৮৮৭)
• মাইওয়া’স রিভেঞ্জ: অথবা, দ্য ওয়ার অফ দ্য
লিট্ল হ্যান্ড (১৮৮৮)
• মেরি (১৯১২)
এছাড়াও আরো অনেক লেখা তার রয়েছে।
সৌজন্য :মাত্রাবৃত্ত

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.