নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

"A little knowledge of science makes man an atheist, but an in-depth study of science makes him a believer in God." Francis Bacon.

জেমসবন্ড

।জ্ঞানের প্রতি বিপুল আগ্রহ । সংগ্রাম মুখর আমার জীবন ।

জেমসবন্ড › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেদে কাবা শরীফ এর বর্ণনা এবং সনাতন (হিন্দু ) ধর্মের সাথে এর পূর্ব সম্পর্ক

১৪ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৫৯





ধারণা করা হয় যে হিন্দু সম্প্রদায়ের সাথে ইসলাম ধর্মের আল্লাহ ঘর কা'বার সাথে পূর্বে সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল । তাদের ভ্ন্নি ভিন্ন পূজা-অর্চনা এবং চিহ্নসমূহ এরই প্রমান বহন করে । তাদের প্রাচীন মন্দিরসমূহকে কা'বা অভিমুখী করে রাখাও এর বড় প্রমাণ । বেদ এবং পূরাণ শাস্ত্রে কা'বা শরীফের একাধিক নাম উল্লেখ করা হয়েছে যা বিশেষ বিশেষ হিন্দুরা অবগত আছে । বেদে কা'বা সংক্রান্ত মন্ত্র ও শ্লোকগুলি অনুবাদ করে প্রকৃত তথ্য উদঘাটন করা প্রায় অসম্ভব । তবু নিচে এর কিছূ আলোচনা করা হলোঃ



ধারণা করা হয় বেদ ও পূরাণ শাস্ত্রে কা'বার জন্য নিম্নের শব্দসমূহ ব্যবহার করা হয়েছে।



১. ইলাষ্পদ

২. ইলায়াষ্পদ

৩. নাভা পৃথিবীয়া

৪. নাভী কমল

৫. আদি পুষ্কর তীর্থ

৬. দারুকাবন

৭. মুক্তিশ্বর







এ সমস্ত নাম বেদ এবং পূরাণ শাস্ত্রে যে মহান তীর্থ পবিত্রভূমির জন্য ব্যবহৃত হয়েছে তা আমাদের একেবারে অজ্ঞাত । ধর্মীয় গোড়ামী ও আবেগের বশবর্তী হয়ে হিন্দু ধর্মগ্রন্হে বর্ণিত পবিত্র তীর্থসমূহকে ধর্মীয় হিন্দুসমাজ ভারতের সাথে সম্পৃক্ত মনে করলেও তার ঐতিহাসিক ভিত্তি নেই । আসুন আমরা ঐই নামগুলোর অর্থের দিকে নজর দেই ।



ইলাষ্পদ



বেদসমূহে সংষ্কৃত ভাষায় ইল, ইলিয়া, ইলা, ইলিয়া ইত্যাদি শব্দ মা'বুদ অর্থে এবং 'পদ' স্হান অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে । তাহলে ইলাষ্পদ অর্থ মা'বুদের স্হান (স্রষ্টার ঘর) ।



ইলায়াষ্পদ



এ শব্দটি ইলাষ্পদ শব্দের সমার্থবোধক । পন্ডিত শ্রীরাম শর্মা আচার্য বেদের হিন্দি অনুবাদে শব্দটির অর্থ লিখেছেন- 'পৃথিবীর পবিত্র স্হান ।'



নাভা পৃথিবীয়া



নাভা অর্থ নাভী আর পৃথিবীয়া অর্থ ভূ-পৃষ্ঠ । এভাবে এর অর্থ দাঁড়ায় ভূ-পৃষ্ঠের নাভী । সমস্ত মুসলমান ভাল করে জানে যে, কা'বা শরীফকে পৃথিবীর নাভীমূল বলা হয় । বেদের একটি মন্ত্রও সাক্ষ্য দেয়, " আমাদের ইলাষ্পদ পৃথিবীর নাভিমূলে ।" বেদের এই সংজ্ঞার পর কা'বা ঘরই যে ইলাষ্পদ তা অনুমান করতে কোন অসুবিধা আছে বলে মনে হয় না ।

ঋকবেদের তৃতীয় খন্ডের ২০ শ্লোকের চতুর্থ মন্ত্র ।



নাভী কমল



পদ্ম পূরাণে উল্লেখ করা হয়েছে, 'নাভী কমল' একটি তীর্থের নামঃ সেখান থেকে সৃষ্টির সূচনা হয়েছে । কুরআন শরীফেও বলা হয়েছে, ভূ-পৃষ্ঠে মানুষের জন্য সর্বপ্রথম যে ঘর নির্মাণ করা হয়েছে সেটা মক্কায় অবস্হিত ।



নাভী কমল এবং নাভা পৃথিবীয়া শব্দদ্বয়ের অর্থ অনুধাবন করা হলে বুঝা যাবে যে, সেটা কা'বা শরীফ ছাড়া অন্য কিছু নয় ।







আদি পুষ্কর তীর্থ



এর শাব্দিক অর্থ হল, পালনকর্তার প্রাচীনতম তীর্থ । এটাও পদ্মপূরাণে নাভী কমলের জন্য ব্যবহৃত হয়েছে । বলা হয়েছে, যে ব্যক্তি পুষ্কর তীর্থের

সেবা করার জন্য ইচ্ছা করে তার সমস্ত পাপ ধুয়ে যায় , যে পুষ্কর-তীর্থ যাত্রা করে সে অসীম পূণ্যের অধিকারী হয় ।



দারুকাবন



সংষ্কৃত ভাষায় 'দার' অর্থ হচ্ছে স্ত্রী এবং 'বন' অর্থ জঙ্গল । বাইবেল মুকাশিফাতে ইউহানা গ্রন্হের দ্বাদশ অধ্যায়ে কাবাকে বলা হয়েছে নারী, আর মক্কাকে আল-কুরআনে মধ্যে উম্মুল কুরা অর্থাৎ 'জনপদের মা' বলা হয়েছে । অভিধানে এই শব্দটির যে অর্থ লেখা হয়েছে তা হচ্ছে : একটি বন বা জঙ্গলের নাম যাকে তীর্থস্হান মনে করা হয় ।



এই শব্দটি যে বেদমন্ত্রের মধ্যে ব্যবহৃত হয়েছে তার তর্জমা হল- 'হে পূজারীগণ ! দূর দেশে সমুদ্রপোকূলোবর্তী এলাকায় যে দারুকাবন রয়েছে তা মানুষের তৈরী নয় । সেখানে ইবাদত করে, তার ওসীলায় জান্নাতে পৌছে যাও ।' (ঋকবেদ ১০-১৫৫-৩)



ইসলাম ধর্মমতে হযরত আদম (আঃ) পৃথিবীতে অবতরণের পূর্বেই ফেরেশ্তাদের দ্বারা কাবা গৃহের ভিত্তি স্হাপন করা হয়েছিলো । আদম এবং আদম সন্তানদের জন্য সর্বপ্রথম কেবলা কাবা গৃহকে সাব্যাস্ত করা হয়েছিলো । আল-কুরআনে আল্লাহপাক বলেন,

-মানুষের জন্য সর্বপ্রথম যে গৃহ নির্মিত হয়, তা মক্কায় অবস্হিত এবং এ গৃহ বিশ্ববাসীর জন্য হেদায়াত ও বরকতের উৎস ।



মুক্তিশ্বর

স্যার উইলিয়াম মূর-এর ইংরেজী -সংষ্কৃত অভিধানে এ শব্দটির অর্থ এভাবে করা হয়েছে - The city of mecca-yagya অর্থাৎ মক্কা নগরী কুরবানীর স্হান । ঈশ্বর অর্থ আল্লাহ , মুক্তি অর্থ মক্কা । অতএব মুক্তিশ্বর হল আল্লাহর মক্কা অথবা আল্লাহর জন্য কুরবানীর স্হান ।



নূহ (আঃ) পর্যন্ত সবার কেবলা ছিলো কাবাগৃহ । নূহের আমেলে সংঘটিত মহাপ্লাবনের সময় সমগ্র দুনিয়া নিমজ্জিত হয়ে যায় এবং কাবা গৃহের দেয়াল বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে । তারপর হযরত ইবাহীম ও ইসমাঈল (আঃ) এর আল্লাহর নির্দেশে কাবা গৃহ পনঃনির্মণ করেন । কাবা গৃহ ই ছিলো তার এবং তার উম্মতের কেবলা । (মারেফুল কুরআন)



শিখ ধর্মের প্রচারক গুরু নানক কাবা'কে শিবের মন্দির হিসেবে উল্লেখ করেছেন ।





কাবা সম্পর্কিত বেদের একটি শ্লোকঃ

মূর্ধানমস্য সংসী ব্যাথর্বা হৃদয়ং চ যৎ

মস্তিস্কাদধ্বঃ প্রৈরয়ৎ পবমানোহধি র্শীর্ষতঃ

তদ বা অথর্বণঃ শিরো দেবকোশঃ সমুজিতঃ ।

তৎ প্রাণো অভি রক্ষতি শিরো অন্নমথো মনঃ ।।

উর্ধ্বো নু সৃষ্টাস্তির্য্যঙ নু সৃষ্টাঃ সর্বা দিশঃ পুরুষ আ বভুবাঁ ।

পুরং যো ব্রক্ষণো বেদ যস্যাং পুরুষ উচ্যতে ।।

যো বৈ তাং ব্রক্ষণো বেদামৃতেনাব্রতং পুরম্ ।

তষ্মৈ ব্রক্ষ চ ব্রক্ষশ্চ চক্ষুঃ প্রাণং প্রজাং দদুঃ ।।

ন বৈ তং চক্ষুর্জহতি ন প্রাণো জরসঃ সুরা ।

পুরং যো ব্রক্ষণো বেদ যস্যাং পুরুষ উচ্যতে ।।

অষ্টাচক্রা নবদ্বারা দেবানাং পুরয়োধ্যা ।

তস্যাং হিরণ্যায়াঃ কোশঃ স্বর্গো জোতিষাবৃতঃ ।।

তস্মিন হিরণ্যয়ে কোশে ত্র্যরে ত্রিপ্যাপ্রষ্ঠিত ।

তস্মিন যদ সক্ষমাত্নন্বৎ তদ বৈ ব্রক্ষবিদো বিদুঃ

প্রভাজমানাং হরিণীং যশসা সংপরীবিতাম ।

পুরং হিরণ্যায়ীং ব্রক্ষা বিবেশা পরাজিতাম ।।

[অথর্ববেদ ১০ম কান্ড ১ম অনুবাক ২য় সুক্ত ২৬-৩৩ মন্ত্র]



অর্থ - ২৬ , অথর্ব তার মস্তক ও অন্তর একত্রেই (ঐশী আদেশের সঙ্গে) গ্রথিত করিলেন, তখন ধর্মপরায়নতা তাহার ললাটে আবর্তিত হইল । ২৭, অথর্বের মস্তক প্রভুর আবাসস্হল ; উহা আত্না, মস্তক ও অন্তর সর্বদিক দিয়া সংরক্ষিত ছিলো । ২৮, উহার নির্মাণ উচ্চ, উহার প্রাচীরসমূহ সমান হোক বা না হোক, কিন্তু প্রভুকে উহার সর্বত্র দৃষ্ট হয় । যে ব্যাক্তি প্রভুর গৃহকে অবহিত আছে, সে উহা জানে । কারণ সেখানে প্রভুকে স্বরণ করা হয় । ২৯, যে ব্যাক্তি আধ্যাত্ন-মৃতে পরিপূর্ণ প্রভুর এই পবিত্র ধর্মাধামকে অবহিত থাকে, ব্রক্ষ এবং ব্রক্ষা তাহকে অর্ন্তদৃষ্টি, প্রাণ ও সন্তানাদি দান করেন । ৩০, যে ব্যাক্তি এই পবিত্র গৃহকে অবহিত হয় এবং যাহার অর্ন্তদৃষ্টি ও আত্নশক্তি বিদ্যমান, সে কখনো উহা ত্যাগ করেনা । কারণ সেখানে প্রভুকে স্বরণ করা হয় । ৩১, দেবতাদের এই পবিত্র ধামের আটটি চক্র-পরিক্রম ও নয়টি দ্বার আছে । উহা অপরাজেয় এবং উহা হিরণ্যময় অনন্ত জীবন এবং স্বর্গীয় জ্যোতিতে সমাবৃত । ৩২, তথায় হিরণ্যময় পবিত্র আত্না প্রতিষ্ঠিত আছে । উহা তিনটি স্তম্ভ, তিনটি কড়িকাঠ দ্বারা নির্মিত ; কিন্তু উহা ব্রক্ষাত্নার কেন্দ্রবিন্দু । ৩৩, ব্রক্ষ সেখানে অবস্হান করেন, উহা স্বর্গীয় প্রভায় সমুজ্জল ও স্বর্গীয় আর্শীবাদে পরিপূর্ণ । এ ধাম মানুষকে হিরণ্যময় পনমাত্নার জীবন দান করে এবং উহা অপারজেয় ।



বেদের একত্ববাদঃ

১. সদা-সর্বত্র বিরাজমান তন্দ্রা-নিদ্রাহীন সদা সজাগ প্রতিনিয়ত করূণা বর্ষণকারী সর্বশক্তিমান হে প্রভূ ! আমরা শূধু তোমারই মহিমা স্বরণ করি, তোমারই জয়গান গাই । প্রভূ হে ! আমাদের সর্বোত্তম আত্নিক পথে, আলোকিত পথে পরিচালনা করো । আমরা যেন সব-সময় সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকে অনূধাবন করতে পারি । [ঋগবেদঃ ৩.৬২.১০]



২. সত্যজ্ঞানী তিনিই, যিনি জানেন প্রভূ এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি সর্বশক্তিমান এবং সর্ব বিষয়ে একক ক্ষমতার অধিকারী । প্রাণ এবং নিষ্প্রাণের সব-কিছুই তার নখদর্পণে । সকল ক্ষমতার কেন্দ্র তিনি একক অনন্য । [অথর্ব বেদঃ ১৩.৫.১৪-২১]



৩.আদিতে তিনি-ই ছিলেন । সৃষ্টির সবকিছুর উৎসও তিনি-ই । সমগ্র অস্তিত্বের তিনি-ই প্রভূ । আকাশ ও ভূ-মন্ডলে বিরাজমান সবকিছূর তিনি-ই লালনকারী । অন্য কারো কাছে নয়, শুধুমাত্র সেই মহাপ্রভূর কাছেই আমাদের সবকিছূ সমর্পন করছি । [অথর্ববেদ- ৪.২.৭]





উৎসঃ পন্ডিত সত্যকাম বিদ্যলংকার -এর ইংরেজী অনুবাদ The Holy Vedas থেকে কিছু বাণীর সরল বাংলা মমার্থ । প্রকাশিত হয় -কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন দ্বারা ।





তথ্য সূত্র---জগদগুরু মুহাম্মদ (সাঃ) , শায়খুল উবুদিয়া ইমাম সাইয়েদ মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ ইবনে আবদুহু আল-হোসাইনী । রেনেসাঁ পাবলিকেশন্স ।



আরও জানতেঃ



একটা লিংক নিচে দেওয়া হল---

দেখতে পারেন এখানে

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪২

বীরেনদ্র বলেছেন: The rotten kitabs will lead you to nowhere whatever you believe or say.

১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:০২

জেমসবন্ড বলেছেন:

কথা সত্য ।

১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৩৯

জেমসবন্ড বলেছেন: এজন্য ইসলামে যদিও বলা হয়ে থাকে যে, আসমানী কিতাব ১০৪ টি কিন্তু শুধু ইহুদী-খ্রীষ্টান ও ইসলামের কুরআনের কথাই প্রধানত ৪টি ধরা হয় ।

বাকী ১০০টির হদিস কোথায় ? এগুলো কি সব হারিয়ে গেছে ? না, কিছু আছে, তবে এতই বিকৃত হয়ে গেছে যে, সেগুলোর মধ্যে মূল কথা বের করা খুব মুশকিল ।

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: আমার মনে হল, আপনি প্রথমে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে ইতিহাস এটাই, তারপর প্রমান করতে বসেছেন সেই ইতিহাস।

১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৬

জেমসবন্ড বলেছেন:

আপনার কথাটা পুরোপুরি ঠিক নয় । আপনার কেন মনে হলো যে ইসলামের সাথে পূর্বের সনাতন ধর্মের সম্পর্ক থাকতে পারে না ?

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:১১

মিঠাপুর বলেছেন: রাসেল মাহদুদ বলেছেন: আমার মনে হল, আপনি প্রথমে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে ইতিহাস এটাই, তারপর প্রমান করতে বসেছেন সেই ইতিহাস।




সহমত

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:২০

প্রদীপ মিত্র বলেছেন: পাগলের প্রলাপ

১৫ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:১২

জেমসবন্ড বলেছেন:

কোনটা বেদের কথা বা শ্লোকগুলি ? জেনে বলছেন তো ?

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৭

আশীষ চ্যাটার্জী বলেছেন: আপনার ইসলাম তো দূরের কথা আদম হাওয়ার জন্মেরও হাজার হাজার বছর আগে হিন্দু ধর্মের উতপত্তি। ইসলাম অনুসারীরা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে তাদের ধর্মের প্রসার ঘটাতে পছন্দ করে। যেমন নীল আমসট্রং ইসলাম গ্রহণ করেছেন, বেদ গ্রন্ধে মুহম্মদ ্ও কাবার কথা আছে ইত্যাদি।

১৫ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:১১

জেমসবন্ড বলেছেন:

হ , ঠিকই কইছেন, মানুষ জন্মেরও আগে বেদের উৎপত্তি !! না জাইনা , বুইঝা একটা কইলেই হইলো ।

আপনি কি জানেন আদম (আঃ) বেহেশ্ত থেকে প্রথম দুনিয়ার কোথায় এসেছিলেন ? শ্রীলংকা তথা হিন্দুস্তানে । উনার পায়ের ছাপ এখনও সেখানে আছে ।

আর মোহাম্মদ (সাঃ) এর কথা যে বেদে আছে তা তো মুসলমানরাই বলছেনা, অনেক হিন্দুর লেখা বইতেও আছে । আর কে কি বললো - তা যদি সূত্র সহ উল্লেখ করেন, তবে তা নিজেই যাচাই করে দেখেন না কেন দয়া করে ? একি শুধু একটা / দুইটা কথা বলা আছে ? এতবার আছে তারপরও যদি আপনারা ঘুমায় থাকতে চান , থাকেন ।

মরণের পর আপনার খানা আপনি খাইবেন , আমি তো আর আপনেরটা খাইতে যামু না ।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৫৮

আশীষ চ্যাটার্জী বলেছেন: অর্থাৎ মিথ্যাই আপনার ধর্ম ইসলামের একমাত্র সম্বল। আপনি লিখেছেন আপনি কি জানেন আদম (আঃ) বেহেশ্ত থেকে প্রথম দুনিয়ার কোথায় এসেছিলেন ? শ্রীলংকা তথা হিন্দুস্তানে । উনার পায়ের ছাপ এখনও সেখানে আছে । কত বড় মূর্খ বোকচোদ হলে এই জাতীয় শিশুতোষ কথা লেখা যায়? আদমের পায়ের ছাপ আছে? অঅপনি কি মায়ের গর্ভে বসে ব্লগ লেখেন। ইসলাম মুসলমানদের শুধু হিংস্রতাই শিক্ষা দেয় না, তাদেরকে পৃথিবীর সবচেয়ে মূর্খ প্রাণী করে রাখে। তাই তো মুসলিম দেশগুলি শিক্ষা বিজ্ঞানে সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া।

আপনাদের ধর্মগ্রন্থে আদমের জন্মের যে সময় উল্লেখ আছে হিন্দু ধর্মের উদ্ভব তার বহু আগে। আপনি বেদের যে রেফারেন্স দিয়েছেন সেখানে মুহম্মদ বা মক্কার কথা নেই।

হিন্দুরা আদমের গল্প বিশ্বাস করে না। আদমের জন্মর আগেই ভারতীয় ও হিন্দু সভ্যতার বিকাশ ঘটে।

১৫ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০

জেমসবন্ড বলেছেন:

মুসলমানরা সবচেয়ে মূর্খ ! শিশুতোষ ! আপনি জানেন আপনি কি বলছেন ?

জানেন , ইউরোপীয়রা বিজ্ঞান কার থেকে শিখেছে ? আপনে কত বড় হিন্দু আপনার থেকে অনেক বড় হিন্দুরা ইসলাম ও মহানবী (সাঃ) এর প্রশংসা করে গেছেন ।

আপনি জানেন আদম (আঃ) এর জীবন কাহিনী । আপনি ইসলাম সম্পর্কে কিছু জানেন ?

আপনার এই কথার প্রতুত্তরে আমি আরো কতগুলি পোষ্ট দিব , যেখানে আপনার কথার জবাব দেয়া হবে ।

আল্লাহ হাফেজ ।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০২

আধিভৌতিক বলেছেন: ভাই আশীষ আপনাকে কি বলব বুঝতে পারছি না। ধর্মের উপর বিশ্বাস এক জিনিস, আর অন্য ধর্মের লোকজনকে আঘাত দেয়া আরেক জিনিস। ধার্মিক এক, ধর্মীয় গোড়ামি এক। মানুষ হন, একজন প্রকৃত হিন্দু হন। সনাতন ধর্মের কোথাও আপনার মতন এত ন্যাক্কার ভাষায় অন্য কাউকে আঘাতমূলক ভাবে কিছু বলা হয়নি।

০৩ রা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জেমসবন্ড বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ ।

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৪

মাহফুজশান্ত বলেছেন: চ্যাটার্জী মহাশয় খুব চটেছে দেখছি। সত্য হজম হচ্ছেনা বুঝি!!??
লেখককে ধন্যবাদ। আপনি আপনার কথা বলে যান, সাথে আছি।
আল্লাহ মহান।

১২ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫২

জেমসবন্ড বলেছেন:

আমি ব্যান । আমার মুখ বন্ধ ।

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৫

মনিরপাঞ্জেরী বলেছেন: আশীষ চ্যাটার্জীকে বলছি হিন্দু নামে কোন ধর্মই নেই। আপনাদের দেবতারা তো একেকটা লুচ্চা। শিব, ইন্দ্র এরা লুচ্চা শিরোমণি।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১৫

রাহীম বলেছেন: চ্যাটার্জী সাহেব , রাগ করলেন কেন ঠান্ডা মাথায় পড়ুন । ইসলামে করণীয়গুলো জানুন ।
Click This Link

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৩

শুন্য মিঁয়া বলেছেন: চ্যার্টাজী ভাই যুক্তি দিয়ে কথা বলা একজিনিস!!আর না জেনে অশিক্ষাগত বোধ নিয়ে গায়ের জোরে পাহাড় ঠেলতে গিয়ে গালমন্দ করা আরেক জিনিস!!
যুক্তি ভালো না লাগলে খন্ডন করুন!! গালমন্দ করা কোন ধর্মমতেই প্রযোজ্য নহে!!!

১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬

সত্যবাদ ১০ বলেছেন: আরে ভাই, আপনাদের কাবার ঠিকানা নিয়ে টানাটানি পড়েছে সেখানে আবার বেদে কাবা https://bit.ly/2RMWJIa লিংকে গিয়ে দেখুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.