| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) বাংগালীরা বাংলাদেশের জন্ম থেকেই দেশ নিয়ে ধারণাগতভাবে ২টি শক্ত গ্রুপে বিভক্ত হয়েছে: (১) স্বাধীনতার পক্ষে ও (২) স্বাধীনতার বিপক্ষে। আমি সেই ২ বিপরিতমুখী গ্রুপের কোন গ্রুপে আছি বলে আপনার মনে হয়? আপনি কোন গ্রুপে ছিলেন, কিংবা কোন গ্রুপে আছেন? আপনি কোন গ্রুপে আছেন, সেটা আমাকে জানাতে পারেন, কিংবা গোপন রাখুন; কিন্তু আপনি কোন গ্রুপে আছেন, সেটা আপনি জানেন।
২) শেখ ও তাজউদ্দিন হত্যায় জাতি পরিস্কারভাবে ২ ভাগে বিভক্ত হয়েছে: (১) শেখ হত্যাকারীরা জাতির বিপক্ষে ভয়ংকর অপরাধ করেছিলো, তাদের বিচার হওয়ার দরকার ছিলো ও (২) শেখ হত্যা করে কিছু বীর জাতিকে স্বৈরতন্ত্র থেকে মুক্ত করেছে। আমি কোন গ্রুপে, আপনি কোন গ্রুপে? এ্যাকটিভ ৩০ জন ব্লগারদের মাঝে কেহ কেহ কি দ্বিতীয় গ্রুপে আছে বলে আপনার বিশ্বাস হয়?
৩) শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটানোর প্রসেস নিয়ে ব্লগারেরা ২টি পরিস্কার গ্রুপে বিভক্ত: (১) শেখ হাসিনার সরকারের পতন ঘটায়েছে আমেরিকান কুটনীতিবিদরা ( আমেরিকান দুতাবাস ); আমেরিকানদের পক্ষে ছিলো পাকি সংস্হা আইএসআই, ড: ইউনুস, জামাত-শিবির (২) আমাদের কোমলমতি ছাত্রদের আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকারের পতন হয়েছে। আমি কোন গ্রুপে আছি বলে আপনার ধারনা? আপনি কি আমার গ্রুপে, নাকি অন্য গ্রুপে?
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৪
যামিনী সুধা বলেছেন:
জামাত-শিবির ব্যতিতও স্বাধনইটা-বিরোধী ছিল। স্বাধীনতাবিরোধীরা ক্রমাগতভাবে জাতির ক্ষতি করে চলেছে।
২|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:১৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হত্যার বিচার চাইতে গেলে তো ঝামেলা। আপনি দেশি গান্ডু দের বিচার জীবিত দশায় দেখে যাইতে পারেন। কিন্তু বিদেশি পান্ডুদের বিরুদ্ধে লিকলিকে শরীর নিয়ে কিভাবে বিচার চাইবেন।
ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে মিছিল করেছে যারা তারা ইসরায়েলের বিগ বসের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায় নি। হাসনাত আব্দুল্লাহ ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ নিয়ে কথা বলে কিন্তু বিগ বসের সাম্রাজ্যবাদ নিয়ে চুপ থাকে।
ভাসুরের নাম মুখে আনা পাপ ![]()
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬
যামিনী সুধা বলেছেন:
হাসান আবদুল্লাদের মগজ নেই, এরা আমাদের জাতির ক্ষতি করছে, এরা ক্রিমিনাল।
৩|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:২৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমেরিকার ক্যু কিনা জানি না কিন্তু আমেরিকার ডেলিগেটস রা বারবার আসতো এবং সেটা নিয়ে বিভিন্ন বিশ্লেষকদের প্রেডিকশন শুনে ধারণা করেছিলাম শেখ হাসিনা টিকবে না৷ রাশিয়া ২০২৩ সালের অক্টোবর নভেমবর মাসে সতর্ক করেছিলো আমেরিকা আরব বসন্ত ঘটাতে পারে বাংলাদেশে।
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রের ছদ্মবেশে বাকশাল ২.০ কায়েম করেছিলো যা বাকশাল থেকে স্মার্ট মুভ ছিলো। কিন্তু আল্লাহর মাইর দুনিয়ার বাইর ! ![]()
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৯
যামিনী সুধা বলেছেন:
শেখ হাসিনা বাকশাল বুঝার মতো বুদ্ধিমান ছিলো না; উনি বাকশাল করলে জাতি দ: কোরিয়ার কাছাকাছি থাকতো।
৪|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: এনি ওয়ে একটু অফ টপিক নিয়ে কথা বলি। ইদানিং আমার নন ফিকশন কোনো কিছু লিখতে ইচ্ছে হয়না। ফিকশন টানছে। আপনার বর্তমান আইডির একটি ব্যাক স্টোরী বলেছিলেন অন্য একটি ব্লগে । এটা শুনে কিছু লিখতে ইচ্ছে হলো। নিচে গল্পটি দিলাম। কেমন হলো জানাবেন।
অপ্রকাশিত প্রেম
(একটি নিটোল গল্প, স্মৃতির ভেতর ঘুমিয়ে থাকা এক যামিনীকে নিয়ে)
আমার নাম আজিজুল হক, পঁচাত্তর পেরিয়েছি বহু আগেই। এখন এই লন্ডনের ধূসর ছায়ায়, একটা বৃদ্ধাশ্রমে থাকি। নাতি-নাতনিরা মাঝে মাঝে ফোন করে, সন্তানরা ব্যস্ত—তাদের মতোই সময়ও আমার কাঁধ ছুঁয়ে ছুটে যায়।
তবে মাঝে মাঝে, খুব গভীর রাতে যখন বৃষ্টি নামে জানালার কাঁচে, আমি যেন হারিয়ে যাই অন্য এক জগতে। যে জগতে আমি আর সে—একসাথে ছিলাম না কখনো, কিন্তু মনের রন্ধ্রে গেঁথে ছিলাম চিরকাল।
আমার কৈশোর কেটেছিল নোয়াখালীর এক ছোট্ট গ্রামে—সবুজ ধানক্ষেত, দূর থেকে ভেসে আসা আজানের ধ্বনি, আর কুয়াশার ভেতর ছায়া হয়ে থাকা কিছু অনুভূতি। গ্রামের নামটা এখন ভুলে গেছি, কিন্তু ভুলিনি সেই নদীর পাড়, সেই পুরনো স্কুলঘর, আর... যামিনী সুধা রায়কে।
সে ছিলো যেন রোদের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা গন্ধরাজের ঝাড়—আলতো সুবাসে মাতানো, দূর থেকে দেখলেও যার স্নিগ্ধতা হৃদয়ে লেগে থাকে।
যামিনী সুধা কোলকাতার লেডি ব্রেবোর্ন কলেজে পড়তো। ছুটির সময়ে গ্রামে ফিরলে পালকি আসতো তাকে আনতে—জলপাই রঙের পালকি, যার ওপরে সোনালি আঁচল পড়ে থাকতো বাতাসে। তার বাবা ছিলেন জমিদার পরিবারের শেষ বংশধর। তারা তখনো সংস্কৃতির ঐতিহ্য বহন করতেন—সন্ধ্যায় বেহালার সুর, বাড়ির উঠোনে চলতো কবিতা পাঠ।
আমার তখন ষোলো কি সতেরো বছর বয়স। সাহসী ছিলাম না, কিন্তু চোখদুটো খুব কৌতূহলী ছিলো। পালকি যখন রাস্তা দিয়ে যেত, আমি পুকুরপাড়ে দাঁড়িয়ে তাকিয়ে থাকতাম।
একদিন, কেমন করে যেন তার চোখে চোখ পড়ে গেল।
পালকি হঠাৎ থেমে গেলো।
সে জানালার কাপড় সরিয়ে আমাকে ডাকলো। আমি কিংকর্তব্যবিমূঢ়। কিছু বলার আগেই পালকির দরজা খুলে গেল। একজোড়া নুপুর ধীরে ধীরে মাটি ছুঁয়ে এগিয়ে এলো। তার হাতে ছিলো একটি টিনের বাক্স, মিষ্টি ভর্তি। সে বললো, “তুই রোজ দাঁড়িয়ে থাকিস। কেন জানি ভালো লাগে তোর চোখের দৃষ্টি। রাখ এইটা।”
আমি কিছু না বলেই হাত বাড়ালাম। বাক্সটা নিঃশব্দে হাতে নিয়ে দৌড়ে পালিয়ে গিয়েছিলাম। সেই দৌড় যেন আজও থামেনি। সেই স্বাদ আজও জিভে লেগে আছে।
সময় চলে গেছে।
আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, উচ্চশিক্ষার জন্য ব্রিটেনে চলে এসেছি। পিএইচডি করেছি ইতিহাসে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়িয়েছি তিন দশক। সংসার পেতেছি, সন্তানদের বড় করেছি। জীবনের সব অধ্যায়েই ছাপ রেখেছি, কিন্তু একটা অধ্যায় লেখা হয়নি—যামিনী সুধার সেই মুহূর্ত।
বিয়ের পরও মাঝে মাঝে মনে হতো—আমি হয়তো সত্যিকার প্রেমকে কখনো ছুঁতে পারিনি। হয়তো যে ভালোবাসা অপ্রকাশিত, সেটাই সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী।
একবার কোলকাতায় গিয়েছিলাম একটি সেমিনারে। ভাবলাম, একবার খুঁজে দেখি তাকে। কিন্তু কে জানে কোথায় হারিয়ে গেছে সে। হয়তো বিয়ে করে অন্য কোথাও চলে গেছে। হয়তো সে নিজেও ভুলে গেছে সেই ছেলেটিকে—যে তার দেওয়া মিষ্টির স্বাদে প্রথম প্রেমের গন্ধ পেয়েছিল।
এখন এখানে, এই অচেনা শহরে বসে মাঝে মাঝে আকাশ দেখি।
জানেন, তার হাসিটা ছিলো অঘ্রাণের ভোরের মতো—কুয়াশার ফাঁক দিয়ে ফুটে ওঠা এক চিলতে রোদ। সে হাসি আমার এখনো মনে পড়ে, যেমন মনে পড়ে সেই মিষ্টির বাক্স।
জীবনে অসংখ্য মুখ, অসংখ্য সম্পর্ক, অনেক ভালোবাসা এসেছে। কিন্তু কিছু অনুভূতি থাকে, যেগুলো কখনো পূর্ণতা পায় না, তবু অমর হয়ে থাকে।
যামিনী সুধা রায় ছিলো তেমনই একটি নাম—একটি অনুভূতি—একটি অপ্রকাশিত প্রেম।
শেষ।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১১
যামিনী সুধা বলেছেন:
বাস্তবতার সাথে কিছুটা দুর্বল ফ্যানটাসি যোগ করেছেন। এতটুকুও কিছু পাঠক পাবে, মোটামুটি হয়েছে। পিএইচডি করা প্রফেসরের বৃদ্ধাশ্রমে থাকার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। চরিত্রটাকে কিশোরকালে দুর্বল হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে; বর্ষার মাঝরাতে গ্রামের রাস্তায় একা চলাফেরা-করা কিশোর দুর্বল হওয়ার কথা নয়।
ব্লগে পুর্বের কয়কটা নিক থেকে আমি আমার কিশোর বয়সের স্মৃতি নিয়ে ৫০/৬০টি পোষ্ট দিয়েছিলাম; এগুলোর পাঠকের সংখ্যা ছিলো অনেক।
৫|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২
কামাল১৮ বলেছেন: স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির ভুলের কারনেই বিপক্ষ শক্তির এতো বিকাশ।বিজয়ীরা ভুলে যায় পরাজিতরা প্রতিশোধের অপেক্ষায় থাকে।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
যামিনী সুধা বলেছেন:
সঠিক।
শেখ ও তাজউদ্দিন সাধারণ মানুষের বিশাল অবদানকে অধুধাবনই করেননি। ফলে, মানুষের জন্য বড় ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার ভাবনা মাথায় আসেনি।
৬|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১৬
কামাল১৮ বলেছেন: কুতুবের এতো প্রশ্নের কারণ কি?সে কি জানার জন্য প্রশ্ন করে।নাকি আপনাকে জানতে চায়।এক সময় আইএস অটা করতো।
২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:১৩
যামিনী সুধা বলেছেন:
উনি বিবিধ বিষয়ে আমার মতামতকে বুঝার চেষ্টা জরছেন।
৭|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৩২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কামাল ১৮@ প্রশ্ন করলে সমস্যা ? গাজীর ইচ্ছা করলে উত্তর দিবে না ইচ্ছা করলে উত্তর দিবে না। ব্লকও মেরে দিতে পারে। ![]()
৮|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:১১
শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: প্রিয় গাজী সাহেব,
আপনার মন্তব্য পড়লাম এবং সত্যিই কৃতজ্ঞ। আপনি সময় নিয়ে গল্পটি পড়েছেন এবং আন্তরিকভাবে মতামত দিয়েছেন—এটাই বড় প্রাপ্তি।
আপনার পর্যবেক্ষণ খুব বাস্তবভিত্তিক এবং স্পষ্ট। তবে একটু ব্যাখ্যা দিতে চাই:
এই গল্পে আমি ঠিক বাস্তবতা নয়, বরং স্মৃতির ভেতর জমে থাকা এক ‘আবছা অনুভূতির রূপ’ ধরতে চেয়েছি। সেই কারণে চরিত্রের কিছু সিদ্ধান্ত বা পরিস্থিতি বাস্তবসম্মত না হয়ে খানিকটা মায়া-মাখানো হয়েছে। যেমন, একজন প্রফেসরের বৃদ্ধাশ্রমে থাকা—হ্যাঁ, এটা কমন নয়, তবে গল্পটিকে "অপ্রকাশিত প্রেমের দীর্ঘশ্বাস" হিসেবে ধরে নেওয়া হলে তা প্রতীকী হয়ে দাঁড়ায়।
আর কিশোরটির দুর্বলতা—আমি এটাকে দুর্বলতা নয়, বরং এক ধরনের ভীরু ভালোলাগা হিসেবে দেখাতে চেয়েছি, যা অনেক সময় সাহসকে থামিয়ে দেয়। বর্ষার রাতে একা চলাফেরা করলেও মনে ভেতরের ভয় বা দ্বিধা তো থাকতেই পারে—সবাই একরকম হয় না, তাই না?
আপনার ৫০-৬০টি ব্লগপোস্টের কথা শুনে ভালো লাগলো। আপনি যে পাঠকের মন ছুঁয়ে যেতে পেরেছেন, সেটাই অনুপ্রেরণা। আমি এখনও শেখার পথেই আছি। আপনার অভিজ্ঞতা আর গল্প বলার ধরন থেকে অনেক কিছু শেখার সুযোগ রয়েছে—আপনার পুরোনো পোস্টগুলো পড়ার ইচ্ছা রইল।
আশা করি ভবিষ্যতেও এমন গঠনমূলক মতামত দিয়ে পাশে থাকবেন।
ধন্যবাদ।
২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:১৭
যামিনী সুধা বলেছেন:
চাঁদগাজী ও সোনাগাজী নিকে গিয়ে, যেসব পোষ্টে "পেঁচা" ছবির আছে, সেগুলোর ২/১টা পড়ে দেখতে পারেন।
৯|
২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোন রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হোক এটা আমি কখনো চাই না।
আপনি কি চান?
আমি বাক স্বাধীনতার পক্ষে।
আপনি?
২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৩:১৯
যামিনী সুধা বলেছেন:
বিএনপি ও জাপার জন্ম ক্যানটনমেন্টে, যা বেআইনী; জামাত-শিবির হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীদের দল। এনসিপি হচ্ছে জল্লাদদের দল। এগুলো জাতিকে এতটুকু এনেছে, এরপর জাতিকে গাজার মতো অবস্হায় নিয়ে যাবে।
১০|
২১ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১৯
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি প্রথম দলেই আছি । এই সব ভোল পালটানো ছাত্রদের ক্ষমতা ছিলো না কিছু করার ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: স্বাধীনতার বিপক্ষে সরাসরি কেউ নাই আল বটর বাহিনী বাদে। তবে ইসলামিক রিপাবলিক অব পাকিস্তান থেকে মুক্ত হয়ে আবার পূর্ব পাকিস্তানে একই রিপাবলিক গঠনের পক্ষে অনেকেই। আপনারা তো যুদ্ধ করেছেন ইসলামিক রিপাবলিক একটা দেশের বিরুদ্ধে ! বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ তাই অতুলনীয়। এই টানাপোড়েন এর সুযোগ নিয়েছে আল বটর বাহিনী।