নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Criticism is our fundamental right. The revolution will come only from our pen #save constitution

Titanic

এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।

Titanic › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুবতির আল্লাহ\'র বিপক্ষে এবং ফ্রান্সের বাক স্বাধীনতার পক্ষে.. Against of unknown god but in favour of freedom of speech with France.

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:২৫

ধর্মের পক্ষে আপনারা কথা বলেন আপনারা এতোই ধর্মপ্রাণ বাক স্বাধীনতার পক্ষে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মত পোষণ করেছিলেন তাই আপনারা ফ্রান্সকে বয়কট করেছিলেন। আপনারা ইসলামের প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছেন খান এতে আমার কোনো কিছু যায় আসে না তবে কারো স্বাধীনতায় হাত দেন কেন?আচ্ছা একটা ছোট গল্পে আসি" মুসলিম দেশগুলোতে ইউরোপিয়ানদের নাস্তিক ইহুদি খ্রিস্টান ইত্যাদি বলে অবমাননা করে/করা হয়। অথচ সমগ্রঃ মুসলিম দেশের জনগণ প্রতিনিয়ত ইহুদি খ্রিস্টান নাস্তিকদের দেশে কেনইবা আসছে এসে জমাট হয়ে যাচ্ছে??উত্তর দিবেনঃ..?এখন চলেন দেখি, মুসলিম প্রাধান দেশগুলোও তো কম ধনী নয় যেমনঃ সৌদি আরব, কাতার,কুয়েত,বাহরাই, ওমান ইত্যাদি তাহলে এই দেশ গুলো তো ইসলাম প্রধান দেশের মধ্যে অন্যতম। এই সমস্ত দেশে মানুষের এত অসহায়ত্ব কেন?এই আরব দেশগুলোতে মানবাধিকার নেই কেন? তাদের ধর্ম মানে ইসলাম ধর্ম যদি এতই ভালো এবং সত্য তাহলে এই ধর্মে মানবাধিকার নেই কেন?আর এই ইসলাম ধর্ম যদি তা থেকে তাকে তাহলে তারা যেমনটি নামাজ পড়ে সেইরকম মানুষের অধিকার নিয়ে কথা বলে না কেন? মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেইবা না কেন।আল্লাহ কি তাহলে মুসলমান ইমান্দারদের শুধু নামাজের জন্য পাঠিয়েছেন? দুই পা মেলিয়ে পাছা ফাক করে মাথা নিছু করাই যদি ইসলাম ধর্মের প্রধান কাজ হয়ে থাকে তবে সেই ধর্ম আমি আগেও মানিনি এখনো মানব না।আর নীতিবান কথা শুনার ইচ্চে ও নেই এসব ভন্ডু খোদার বাদীদারদের কাছ থেকে।দেখেন ঃঃ ফ্রান্সকে বয়কট করেছেন Charlie Hebdo এর বিরুদ্ধে কথা যারা বলেছেন তাদের মধ্যে বেশির ভাগই ইসলাম্পন্তি দেশ ছিল। তারা তাদের দেশে ফ্রান্সকে নিশিদ্ধ করেছিলো বাক স্বাধীনতার বিপক্ষে কথা বলেছিল, অথচ ফ্রান্সের মাইগ্রেন্টদের/রিফুজি,ইমিগ্রেন্টদের বা অধিবাসদের মধ্যে মুসলিম প্রধান দেশের জনগণই অনেক। আমার কথা হলো এতোই যখন ইসলামকে ভালোবাসেন তাহলে ফ্রান্স কেন আসেন? আসেন ফ্রান্সে টাকা পাঠান নিজ দেশে ভালোবাসেন ইসলামকে কথা বলবেন আবার ফ্রান্সের বিরুদ্ধে, এতোই যখন ইসলামে প্রেম তাহলে চলে যান না এই দেশ ছেড়ে গিয়ে নিজ দেশের জনগণের সাথে মিশে ইসলামে প্রেম দেখান। বাক স্বাধীনতার পক্ষে ফ্রান্স ছিল তাকবে আমি ফ্রান্সের পক্ষে ছিলাম আছি বাক স্বাধীনতার পক্ষে ছিলাম আছি। নিজ দেশে ঠাইপাইনি পাইনি স্বাধীনতা আমাকে দেশে অত্যাচার করা হয়েছে আমার উপর মিত্যা মামলাদায়ের করা হয়েছে আমার পরিবারের মানুষকে অত্যাচার করেছেন। কই এসব অন্যায়ের সময় একবার ও কি আপনারা আপনাদের আল্লাহর কথা মনে করলেন না বা আপনার আল্লাহ ও তো এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে বাদা দিল না। তার মানে আপনার ধর্ম আপনাদের অন্ধ অনুবতি বা আপনাদের অনুবতির আল্লাহ শক্তিহীন যার করণে আমার উপর এসব অসহায়ত্ত দেখার পরও সে কিচ্ছু করতে পারছে না। এমন যদি হয় তাহলে আমি না মানি আপনার এই অনুবতির ধর্ম না মানি আপনার আল্লাহ। এই পৃথিবীতে তাই যতদিন থাকব মানবতার গান গাইব বাক স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলব। দেখেন এই বছর ও ফ্রান্স নাগরিক সেবায় এক নাম্বার হয়েছে তার মানে ফ্রান্স মানবতাবাদী আর মাবতাই যদি থাকে তহলে অনুবতির ধর্ম দিয়ে কি হবে। তাই আমার সাথে বলেন..we love France, we love CharlieHebdo, we love freedom of speech

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.