![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।
Written:- By Jamshor Ali লক্ষ্য করেছি, মৃত্যুর কথা যখন বলি, কারও মৃত্যুতে যখন শোক করি, সঙ্গে সঙ্গে উড়ে এসে এক পাল স্টুপিড মুসলমান (মুসলমানদের মধ্যে যারা স্টুপিড) বলে, দেখলি তো, মৃত্যু আছে। দেখলি তো! দেখলি তো আল্লাহ আছে! ওরা মনে করেছে, আমি যেহেতু নাস্তিক, আমি মৃত্যু আছে বলে বিশ্বাস করি না। ওরা এমন বুক ফুলিয়ে কথা বলে যেন মৃত্যুটা ওদের সম্পত্তি। মৃত্যু থাকা মানে তারা মনে করে আল্লাহ থাকা, পরকাল থাকা, পরকাল থাকা মানে দোযখ বেহেস্ত থাকা। আর যেহেতু তারা ওসব মানে, তাই মনে করে তারা জিতে গেল, আর আমি মানিনা বলে আমি হেরে গেলাম। তাদের মস্তিস্কে এটুকু জ্ঞান ধরে না যে মৃত্যুর সঙ্গে ধর্মের কোনও সম্পর্ক নেই। মানুষের অসুখ বিসুখ হয়, ডিজেনারেশান হয়, মানুষের মৃত্যু হয়। মৃত্যুটা ধর্মের অংশ নয়, মৃত্যুটা বিজ্ঞানের অংশ।
মৃত্যুকে যে ভীতুরা মেনে নিতে পারেনি, যারা মেনে নিতে পারেনি মৃত্যুতেই জীবনের সমাপ্তি, মৃত্যুর পর আর জীবন নেই, তারাই ধর্মের গল্প বানিয়েছে, মৃতদেহে আবার প্রাণের সঞ্চার হবে এবং তারা আর মরবে না, তারা অনন্ত কাল বেঁচে থাকবে। মৃত্যুভয়ে ভীতদের এই গল্প স্বস্তি দেয়, শান্তি দেয়। রূপকথাবিশ্বাসীরা আজ বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব করছে। তাদের রূপকথায় বিশ্বাস না করলে মানুষকে খুন করছে, নির্বাসন দিচ্ছে, জেলে পুরছে।
এরাও বিজ্ঞানের অংশ, শিম্পাঞ্জিরর বংশ থেকে বিবর্তনের ফলে মনুষ্যপ্রজাতির মস্তিস্ক ডেভেলপ করেনি তেমন। ভাগ্যক্রমে যাদের খানিকটা করেছে, তারা প্রশ্ন করে ধর্মের গোঁজামিল নিয়ে। আর যাদের করেনি, তাহাদের যাহা দেওয়া হয় তাহারা তাহাই খায়। যেদিকে বেশি লোক যায়, সেদিকেই তারা যায়।
©somewhere in net ltd.