নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতির অবসান চাই

বুকের ভেতর বহুদূরের পথ.........

জানজাবিদ

[email protected] http://twitter.com/janjabid জ্ঞানবুদ্ধি হওয়ার পর থেকেই জীবনকে গভীরভাবে দেখার করার চেষ্টা করছি। ৩০ বছর পার হওয়ার পর ইদানিং মনে হচ্ছে কিছু লিখি.....।

জানজাবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শখের খাওয়া- খাওয়ার শখ (অভিজ্ঞতা শেয়ারিং পোস্ট)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২৯



কেউ বাঁচার জন্য খায় আর কেউ খাওয়ার জন্য বাঁচে। খাওয়ার ব্যাপারে ছোটখাট সৌখিনতা কার না আছে? চলুন আজ একটু খেয়াল করে দেখি খাওয়া দাওয়া নিয়ে আমরা কি কি সৌখিনতা করি। প্রথমে নিজের কথা দিয়েই শুরু করি।



ছোটবেলার কথা

শৈশবের শখের খাবার দাবারের সংখ্যা তো অনেক। কোনটা রেখে কোনটার কথা বলি? কটকটির কথা মনে পড়ে? এই জিনিস নরমালি কিনতে পাওয়া যেতনা। পুরনো জিনিস কিনতে মাথায় ঝুড়ি নিয়ে কিছু ফেরিওয়ালা আসতো, তাদের ঝুড়ির মধ্যে কাপড় দিয়ে ঢাকা থাকতো সেই মহার্ঘ্য বস্তু। কটকটি খাওয়ার লোভে কত ভাল ভাল জিনিসপত্রও যে বেঁচে দিয়েছি! B-) আরেকটা জিনিস ছিলো 'চানা বিরানী', এটা আর কিছুনা আমাদের চির পরিচিত ছোলাবুট। এক রসিক বুড়ো লোক সুর করে ডাকতো চানা বিরানীঈঈঈঈঈঈঈ, আর আমরা চতুর্দিক থেকে ছুটে আসতাম। খাওয়ার পয়সা না থাকলে চেয়ে চেয়ে অন্যদের খাওয়া দেখতাম।





চুইঙ্গামের মত এক ধরণের মিষ্টি পদার্থ বিক্রি হতো, তেল তেলে একটা বাঁশের মধ্য থেকে টেনে টেনে বের করে এই জিনিস বিক্রি করা হতো। আর ছিলো আচার, কত রকমের আর কত স্বাদের যে আচার ছিলো। কলোনীর গার্লস স্কুলের সামনে আচারের পশরা সাজিয়ে বসতো আচারওয়ালা। আচার কেনার সাথে সাথে আমরা এক ঢিলে বহু পাখী শিকার করার ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়ে আসতাম। ;)



কলেজ জীবন

কলেজের দিনগুলো তো প্রায় দেখতে দেখতে চলে গিয়েছে। এই সময় শখ করে খেতাম ফাস্টফুড। বার্গার, স্যান্ডুইচ, রোল..........এখন যেগুলোর ছায়াও মারাই না তখন সেই খাবারই গপাগপ খেতাম। চট্টগ্রাম কলেজের সংলগ্ন গণি বেকারীতে চলে যেতাম মাঝে মাঝে। হঠাৎ একদিন কার কাছ থেকে যেন শুনলাম মিসকিন শাহর হোটেলের গরুর মাংসের সুনাম। ব্যাস, পকেটে টাকা থাকলেই ঝুপড়ির মত সেই ছোট হোটেলটায় ছুটে যেতাম গোমাংসের লোভে।



বিশ্ববিদ্যালয় জীবন

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তেমন ভাল খাবারের দোকান ছিলোনা এখনো নেই। তবে জিলানী হোটেলের গরুভুনার কোন তুলনা হয়না। আর পাহাড়ের কোল ঘেঁষে গড়ে ওঠা চায়ের দোকানগুলোতে চা খেতে খেতে দ্বীন-দুনিয়া উদ্ধার করতে যে কী সুখ তা অভিজ্ঞতা না থাকলে বোঝা যাবেনা।



কর্মজীবন

আগে হাতে টাকা ছিলোনা কিন্তু ভাল ভাল খাবারের লোভ ছিলো, চাকরীতে জয়েন করার পর থেকে হাতে টাকা এলো কিন্তু ভাল ভাল খাবারের প্রতি আকর্ষণ কিভাবে যেন কমে গেল। তারপরও ছোটখাট সৌখিনতা যে ছিলোনা তা নয়। যেমন রাতে খাবার পরে ইগলুর ক্যারামেল কম্বো নামে একটা আইসক্রিম আছে (কোন আইসক্রিমের মত, উপরে শুকনো ফলের টুকরা থাকে) ঐটা খেতাম। একেবার রোগীর পথ্যের মত নিয়ম করে প্রায় ২ বছর খেয়েছি। পরে ৫ তলায় বাসা ভাড়া নেয়ার পরে এই আইসক্রিম খাওয়া বন্ধ হয়। কে যাবে ভরাপেটে ৫ তলা বেয়ে রাত ১০ টা-১১ টায় আইসক্রিম কিনতে? আরো একটা জিনিস অবশ্য নিয়মিত খেয়েছি প্রায় ১ বছর, সেটা হচ্ছে ডাবের পানি।





এখন

বর্তমানে শখ করে মাত্র একটা খাবারই খাই। অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে রিক্সায় ওঠার আগে ১৪ টাকা দিয়ে এক প‌্যাকেট 'লেইস' কিনি। তারপর কুড়মুড় করে চাবাতে চাবাতে (এবং গিলতে গিলতে) বাড়ি যাই। :D



নিজের কথা তো অনেক বললাম, এবার আপনাদের থেকেও কিছু শুনতে চাই। :P

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪১

বড় বিলাই বলেছেন: এই লিস্টির কোন শেষ নাই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৫৭

জানজাবিদ বলেছেন: বাপরে এত্ত পেটুক!!!................তারপরও কিছু স্যাম্পল দিতে পারতেন।

২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪১

পুরাতন বলেছেন: আমারটা এইখানে আছে ... পইড়া লন...

Click This Link

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০০

জানজাবিদ বলেছেন: পড়ছি..........নারিকেলডা কমন পড়ছে। নারিকেলের যে কোন খাবার মজা কইরা খাই।

৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৭

অলস ছেলে বলেছেন: কটকটির আগে প্রিয় ছিলো পাখির ডিম। একসময় ছিল একটাকার চারটা নাড়ৃ, তারপরে আসলো আইসক্রিম। পরে বিড়ি খাইতে গিয়া সব জীবন যৌবন সব শেষ :)
এখন তেমন সৌখিনতা আর নেই, বিড়িও নাই :)
মাঝে মাঝে ইয়োগার্ট/টকদই খাই শখ করে।

আমি যদি যে কোন সময় কোন খবর না দিয়েও বাসায় ফিরি তবু্ও যা থাকবে খাবারে তা হলো আম্মার রান্না করা মুরগীর কলিজা যে রান্নার মজা অন্য কোথায় কখনো পাইনি। আর পরের বেলায় গরুর নলা যত ইচ্ছা, এইটাই আমার সৌখিনতা।

আজ একটা মিটিং ছিলো ডিপার্টমেন্টে, আমার খেতে ইচ্ছে করছিলো না খাইনি। সুপারভাইজার ঐটা খেয়াল করলেন, মিটিং শেষে বাইরের রুমে যখন পিসিতে বসে আছি স্যার একটা কাগজের প্যাকেটে কিছু মিষ্টি জোর করে দিয়ে দিলেন আমার কাঁধের ব্যাগে। বাসায় এসে মেয়ের হাতে তুলে দিয়ে চুপচাপ দেখলাম, খুব মনে পড়ছিলো আব্বার কথা। আমার আব্বা পাখির মতো খা্ওয়া দা্ওয়া করেন, বড়জোর তিন থেকে চার লোকমা। বড় বড় অনুষ্ঠান এমনকি সরকারী বা বিদেশীদের প্রোগ্রাম যেখানে প্রটোকলের ব্যাপার স্যাপার আছে, তবু্ও খেতেন না, একদম দৃষ্টিকটু না হলে সাধারণত খাবার টা বাসাতেই আসতো আর আম্মা সাথে আরো কিছু মিশিয়ে গরম করে পরিমাণ বাড়াতেন আর আমরা সব ভাইবোন লাফালাফি করে খেতাম। কতবার যে ঘুম থেকে উঠে খেয়েছি। দিনগুলো চলে গেলো, আফসুস।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৩

জানজাবিদ বলেছেন: বিড়ি খাইতে গিয়া জীবন যৌবন শেষ :D :D

আম্মা বাসায় থাকলে শুটকি মাছ রানতে কই.............চাটাগাঁয় বড় হবার কারণে শুটকির প্রতি বেজায় দূর্বল। বউ আবার এই সব সেন্টিমেন্ট বুঝতে চায়না। :(

৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৭

নুভান বলেছেন: আমার ভাল্লাগে স্ট্রিট ফুড গুলা। দেশের চটপটি, ফুচকা, হালিম, বোম্বাই জেলাপি আর পুরি সিংগারার কথা তো বাদই দিলাম।
কোরিয়াতে এসেও স্ট্রিট ফুড খাই প্রতিদিন-ই। যেমনঃ

এই ছবিতে পলিথিনে মোড়ানো সুন্দে (শুকরের কলিজা ও স্টোমাক) আর লাল রং এর বেকন ছাড়া মোটামুটি সব জিনিস-ই খাই।
যেমন, ডানদিকে ওপরের কোনায় তরকারির মতন জিনিসটা হল 'তপ্পক্কি' টক-ঝাল স্বাদের। তপ্পকির ডানে একদম ওপরের কোনায় হল ওদেং ওটাও ভালোই লাবে। বাকি ভাজা-পোড়া গুলোর মাঝে আছে 'বকুমা'-মিস্টি আলু ভাজা, খামজা - আলু ভাজা, ইয়াচ্ছে - সব্জি দিয়ে পাকোরার মতন ভাজা, কিমবাপ - ভাতকে সীফুড বা সুশি দিয়ে মোরান, মান্দু - কুশলী পিঠার মতন দেখতে (ভেতরে থাকে নুডলস, মাছ বা মাঝে মধ্যে পর্ক :( ) আর আছে চিকেন ফ্রাই ও তক্ক (রাইস কেইক)।
কোরিয়ান খাবার নিয়ে দেখি আলাদা পোস্ট দেব সামনে :)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৬

জানজাবিদ বলেছেন: হ, আলাদা একটা পোস্ট দিলেই ভাল হইবো।

আমি জন্মের স্ট্রিট ফুড খাইছি মক্কায় গিয়া। স্ট্রিটের ফুড যেমন খাইছি তেমনি দোকানের ফুড স্ট্রিটে বইসা খাইছি। সকালে নাস্তা করতাম ফুটপাতে বইসা, একটা টুকরা পাউরুটি আর এক বোতল লাবান। ৩ থেকে ৫ রিয়াল লাগতো।

৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৯

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: পাখির ডিমের উপ্রে কিছু নাই!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৭

জানজাবিদ বলেছেন: ছবিসহ একটা পোস্ট দেন, দেখি কার কার কমন পড়ে। :)

৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৩

নরাধম বলেছেন:
চবি'ত "মউড় দোয়ান" (মামার দোকান)-এর সমুচা খাননি? ১টাকে করে পিস ছিল, এখন কিরকম জানিনা। আমি আমার জীবনে এত সুস্বাদু সমুচা খা্ইনি। এক সিটিং-এ ৪০-৫০টা কাবার করে দিতাম!!

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৯

জানজাবিদ বলেছেন: আবার জিগায়? খাইছি মানে, অবশ্যই খাইছি। তবে আমরা ক্যাম্পাসেই থাকতাম বলে স্টেশন কেন্দ্রিক আনাগোনা কম ছিলো। বিকালে বড় মাঠ বা দক্ষিণ ক্যাম্পাসে ঘোরাঘুরি করতাম।

৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০২

ফিরোজ-২ বলেছেন: বাপরে এত্ত পেটুক!!!................

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০১

জানজাবিদ বলেছেন: আরে নাহ্, আমি না তো..........বড় বিলাই আপু!

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৭

জেরী বলেছেন: আপনিতো ছোটবেলা থেকেই শখের খাওয়ার লিস্টি করেছেন। আমার এত মনে থাকেনা তাই খালো বড়বেলার চিপসের কথাই লিখেছি

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৮

জানজাবিদ বলেছেন: নাহ, সব কি আর লিখতে পারছি? আরো কতকিছু থাইকা গেলো.........

৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৩০

বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: চিপ্স, আইস্ক্রিম সব সময়ের প্রিয় জিনিস ।
ভাগ্নে ভাগ্নির কারণে এই দুইটা এম্নিতেও বেশি খাওয়া হয় ।
বুয়েটে পড়ার কারণে স্টার এ খাওয়া হয় প্রচুর ।
ক্যাম্পাসে ডিউ খাই (মাত্র ১০ টাকা) , ঠান্ডা না থাকলে লাচ্ছি ।

আমার প্রিয় দুইটা ড্রিঙ্কস লাচ্ছি আর বোরহানি!!

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২৯

জানজাবিদ বলেছেন: আমার প্রিয় ড্রিংক ফ্রুট জুস- আঙ্গুরের হইলে ভাল।

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৭

কায়কোবাদ বলেছেন: খাওয়ার কথা বলতে গেলে আলাদা একটা পোষ্টই দেয়া সম্ভব। ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হবার পর থেকে খাওয়ার উপরই আছি ;)


ক্যাম্পাসের ভেলপুরি-পেটিস থেকে শুরু করে নান্না, ষ্টার, হাজী, ফখরুদ্দিন, রাজ্জাক কোথায় খাইনি!!!!!

আরেকটা পছন্দের জিনিস হলো শর্মা হাউজের শর্মা, মনে হলেই জিভে পানি চলে আসে।

আর চিপস-ড্রিংকস-আইসক্রিম তো না বললেও চলে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩০

জানজাবিদ বলেছেন: শর্মা খাইছিলাম মদীনায়, ৩ রিয়াল দিয়া। ওর চাইতে ভাল আর কিছু হইতে পারেনা।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৩৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ক্ষুধা লাইগা গেলো... টেকা দেন।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪০

জানজাবিদ বলেছেন: বুঝলাম, কিন্তু কি খাইবেন? যেইটা পছন্দ কইরা খাইবেন ঝটপট কইয়া ফালান।................টাকা দিবো গৌরী সেন। টাকার লাইগা খাওয়া আটকাইয়া থাকেনা।

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৪৮

ডঃ জেকিল বলেছেন: /:) ভার্চুয়াল।

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১১

নীল-দর্পণ বলেছেন: ki r komu gorib manus. :( ekek somoy ek ek ta valo lage. ekhon shorma r upore kicu nai. tobe 6 taka r Ring chips. ahh! jooooos :)
r drinks hise sob somoy e lacchi ta e pochonder. :)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৭

জানজাবিদ বলেছেন: শর্মা-রিংচিপস-লাচ্ছি..............এইতো? লাচ্ছি খাইনা ঠান্ডার ভয়ে।

১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:২৬

রোবোট বলেছেন: কদমা
রসমালাই (কুমিল্লার ভগবতী ভান্ডার বা মাতৃভান্ডারের)
চানাচুর
চিনাবাদাম

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৪

জানজাবিদ বলেছেন: চানাচুর, চিনাবাদাম এগুলাও শখ কইরা খান?

কদমা এখন অতিরিক্ত মিষ্টি মনে হয়। আগে নানাবাড়ি গেলে খাইতাম।

১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: জিলানীর গরু ভুনা আমারও বেশ প্রিয়-
আর ছোট বেলার আপনার সাথে মিলিয়ে ঝুড়ি ভাজা হাওয়াই মিঠাই বুনবুনি আর আলুরদম স্বাদ এখনো ভুলতে পারিনা।
এখন আর কিছুতেই রুচি পাইনারে ভাই। শুধু মনে হয় খাইলে মোটা হয়ে যাব- সেই সাথে নানাবিধ অসুখের ভয়:)

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:০৭

জানজাবিদ বলেছেন: হুম, তাহলে আপনেও ফক্সফোর্ডের প্রডাক্ট!

ঠিকই বলছেন, এখন খাওয়ার মজা চলে গেছে। বিশেষ করে চিনিযুক্ত যেকোন জিনিসই এখন দু চোখের বিষ হয়ে গেছে। শুধু লেইসের চিপস খেয়েই যা কিছু মজা পাই।

১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১৬

মৈত্রী বলেছেন: ৬০ টাকার লেইস এর চিপসে তো এখন ২০ টাকার ম্যাটেরিয়ালও থাকেনা।
কি করবো, তবু খাই কারন ভালো লাগে...

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:০৫

জানজাবিদ বলেছেন: ৬০ টাকা! ওরে ব্বাপস!! আমি ১৪ টাকার মিনিপ‌্যাকেই সন্তুষ্ট থাকি। :)

১৭| ১০ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৩

ওয়ারা করিম বলেছেন: হাঃ হাঃ অনেক মজার একটা লেখা :)

১০ ই মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৪

জানজাবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ ওয়ারা।

আপনার ইংরেজী লেখার কোন ব্লগ থাকলে সেটার খোঁজ দিলে খুশী হবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.