নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পরিচয় আমি মানুষ

জু েয়ল

জু েয়ল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেহেশতে যাওয়ার পথ কোনটি

২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

আমিও কনফিউজড!!

আপনি প্রাক্টিসিং মুসলিম, পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, হালাল হারাম মেনে চলেন, তাইলেই ভাইবেন না আপনি ধর্মান্ধদের আঘাত থেকে নিরাপদ।

আপনি সুন্নি হইলে শিয়াদের কাছে আপনি বাতিল। আপনি শিয়া হইলে সুন্নিদের চোখে রীতিমতো অমুসলিম আর কাদিয়ানী হইলে তো কথাই নাই।

আপনি মাজার বিরোধী হইলে তরিকতপন্থিরা বলবে আপনি অলি আউলিয়ার দুশমন তথা কাফের।

আপনি চার মাজহাবের কোন এক মাজহাব মানেন। আহলে হাদিস গ্রুপের চোখে আপনি কাফের।

মাজহাবিদের চোখে আহলে হাদিস গ্রুপ ভন্ড।

আপনি অলি আউলিয়া ভক্ত, মাজারে মাজারে পড়ে থাকেন অলির উছিলায় আল্লার সন্ধানে। মারেফতের দিক্ষা নিছেন। লাল লুংগি পইরা ঘুরেন। বাকিরা বলবে আপনি গাঞ্জাখোর।

এক মুফতি ওয়াজ করতেছে নবীজি (স:) নূরের তৈরি তো আরেক প্যান্ডেলে আরেক মুফতি বলতেছে নবীজি (স:) মাটির তৈরি।

এক ছোট গ্রুপ আছে আহলে কোরান। তারা তো কোরানের বাইরে কিছুই মানে না। তাদের দাবী কোরানের ব্যাখ্যা কোরান নিজেই। সেই কোরানের আয়াতের নিজেদের মতো অর্থ আর ব্যাখ্যা করে বুঝাই দিছে আমরা যে হজ্ব কোরবানি করি তা হারাম। আমরা যেই নামাজ পড়ি এইটা নাকি কোরানে বলা নামাজই না।
আরেক গ্রুপ হাদিস মানে না। কারণ, নবীজি (স:) এর মৃত্যুর ২০০ বছর পর হেথায় সেথায় ঘুরে সংগ্রহ করা হাদিসকে তারা হাদিস বলে মনে করে না। অমুক শুনছে তমুকের থেকে, তমুক সমুকের থেকে, সমুক শুনছে জমুকের থেকে...এই ভাবে যাইতে যাইতে পাওয়া গেল যে আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিত- নবী করিম (স:) বলেছেন......
এই ফর্মূলায় সংগ্রহ করা হাদিস নিয়া সংশয় তাদের।

কী মুসিবত!!! যাইবেন কই???
সব ছাইড়াছুইড়া গেলেন তাবলীগে। গিয়া দেখেন বাশ দিয়া মাথা ফাটাফাটি চলতেছে সাদপন্থী আর জুবায়ের পন্থীদের মধ্যে।

আপ্নে নামাজে হাত বান্ধেন নাভির উপ্রে তো আরেজন কয় আপ্নের সিস্টেম ভুল। হাত বানতে হইবো বুকের উপ্রে।

আইসিস নামের এক ক্রাইসিস গ্রুপের চোখে তারা বাদে বাকি সব কাফের। বোমামুমা মাইরা লাখে লাখে মানুষ হত্যা করতেছে দুনিয়া জুইড়া।

আপ্নে দাড়ি রাখেন না, ক্লিন শেভড। আপনার পাশে আছে হিজবুত তাওহীদ ও তাদের এমাম সেলিম মিয়া। আপনারে কারাতে স্টাইলে নামাজ পড়া শিখাইবে সে।
কিন্তু বাকি সবাই কইবো আপনে ইসলামের দুশমন।

শান্ত সৌম্য সুফিবাদে যাইতে চান!? দেখবেন সেই সূফিদের আওলাদেরা কোটি কোটি টাকা হাদিয়া নিয়া বিশাল ধনী পীর হইয়া পূর্ণ ননীযুক্ত শরীর নিয়া গদিনে আসিন। তাগো চোখে দেওয়ানবাগী আবার ভন্ড।

সারা জীবন শুইনা আসছেন আল্লাহ ছাড়া কাউরে সেজদা করা যাবে না। কিন্তু আপ্নের বাবা সুরেশ্বর তো সেজদা চায়। তমিজি সেজদা!!!

গান বাজনা হারাম বইলা হুংকার দিয়ে বড় এক আলেম ওয়াজ করে চলে গেছেন। সেই ময়িদানেই দুই দিন পর ইসলামি জলশা নাম দিয়া বাবা মাইজভান্ডারি বা কেল্লা বাবা বা ল্যাংটা সোলেমানের আশেকানরা বয়াতি ভাড়া কইরা বিকট শব্দের ঢোল করতাল বাজাইয়া মাইকে সারা রাইত গান গাইতাছে। ভক্ত আশেকানরা অশেষ নেকি হাসিল করতেছে।

আলিয়া মাদ্রাসা থিকা পাশ করা আলেম আর কওমি মাদ্রাসার আলেম আবার এক জিনিস না।

মিজানুর রহমান আজহারি বলতেছে- "বিশ্ব নবী বলেন-......."

এদিকে আল পাকনা শামিম নামে এক পিচকা ফতোয়া দিচ্ছে- "যারা রাসূল (স:) কে বিশ্বনবী বলবে তারা কাফের!"

আপনি চাঁদপুরে ইদ কইরা ঢাকায় আইসা শুনেন পরেরদিন আবার ইদ!!!

খোলাফায়ে রাশেদিন অর্থাৎ চার খলিফার তিন খলিফাকেই ঘাতকেরা হত্যা করেছিল। হত্যাকারীরা কিন্তু মুসলিম ছিল এবং এইসব হত্যাকান্ডের পক্ষে তাদের যুক্তি ছিল যে অই খলিফাগণ সহিহ মুসলিম ছিলেন না। বরং তারাই (হত্যাকারীরা) আদি ও আসল মুসলিম।

তিন খলিফার হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়নি। বরং বিচার নিয়া ক্যাচাল করে দুই গ্রুপ সাহাবী পরস্পরের সাথে যুদ্ধ করে একে অপরকে হত্যা করেছিল। প্রত্যেকেই তাদের নিজেদেরই সহিহ মুসলিম দাবি করতেন।

আপনি কোন বিষয়ে সঠিক মাস আলা জানার জন্য গেলেন মুফতি গিয়াসউদ্দিন তাহেরির কাছে। সে আপনাকে কোরান হাদিস মোতাবেক মাস আলা দিয়ে দিল। পরে গেলেন শায়খ আহমদুল্লাহ হুজুরের কাছে। তিনিও কোরান হাদিসের আলোকে সমাধান দিলেন। কিন্তু দেখলেন দুইজনের মাস আলা পুরাই বিপরীত।
কই যাইবেন? গেলেন কুয়াকাটার হেলিকপ্টার হুজুরের কাছে। তিনি আপনাকে অদ্ভুত এবং উদ্ভট এবং আজগুবি কিছু কিচ্ছা শুনাই দিলেন।
আপনি বিভ্রান্ত!!! মনে মনে বললেন- "ওরে বাটপার!"

চলে গেলেন আব্বাসী হুজুরের কাছে। হুজুর আবার পিএইচডি করা। তিনি সব শুনে বললেন- "ওরা তো কাফের!"
Copy@ Mohammad sahadat hossai
ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭

প্রামানিক বলেছেন: বাস্তবতার নিরিখে মজাই পেলাম

২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো শেয়ার করা আর্টিকেলটা।

আমি অনেকের কাছেই জিজ্ঞাসা করেছি, এই ছোটোখাটো জিনিস নিয়ে আপনারা এত লড়াই করেন কেন? তাদের কমন উত্তর হলো, ৭২টা ভাগ হবে, এটা নাকি হাদিসেই আছে। যেহেতু হাদিসেই আছে, কাজেই একে অপরের সাথে কিলাকিলি, রক্তারক্তি জায়েজ :)

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৪

জু েয়ল বলেছেন: আসলে এই বিভেদ আধিপত্যের জন্য, ধর্মের জন্য বা মানুষের কল্যানের জন্য নয় বলে আমার মনে হয়।

৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: একজন মুসলমানের সারা দুনিয়াময় শক্রু থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কেননা আল্লাহ শয়তানকে কেয়ামত পর্যন্ত ছাড় দিয়েছেন। শয়তার ফ্যাসাদ তৈরি করবেই করবে। তবে, আমার উপদেশ হচ্ছে,এতো চিন্তার কিছু নেই। নিজে সৎ থাকুন, সৎ উপার্জন দিয়ে আহার করুন। হাদিস কুরআন অনুসরণ করুন৷ আল্লাহ সব আহসান করে দিবেন।

৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি ভালো কাজ করুন। মানুষের সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখুন। আপনার দ্বারা সমাজ দেশ ব্যক্তি যেনো ক্ষতিগ্রস্থ না হয়। ব্যাস বেহেশতো আপনার। নামাজ পরলে বেহেশতে যাবেন এমন কোন দলিল নাই। কিন্তু ভালো কাজ করলে বেহেশতে যাবেন এর দলিল আছে

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৮

জু েয়ল বলেছেন: সঠিক বলেছেন ভাই। নিজের বিবেক দিয়ে সৎভাবে জীবন যাপন করা, আর আমি কারো কোনো উপকার করতে পারি বা না পারি কারো ক্ষতির কারন না যেন হই , বাকিটা সৃষ্টিকর্তা দেখবেন।

৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিপু ভাই এর পোস্টটি ফেসবুকে পড়ছি। আপনি যতই ভালো কাজ করেন না কেন, মোল্লাদের বিভন্নদল দুনিয়ায় থাকতেই আপনাকে জাহান্নামের সার্টিফিকেট দিয়ে দিবে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:১১

জু েয়ল বলেছেন: আসলে এটাই হচ্ছে মূল সমস্যা, সৃষ্টিকর্তা আমার বিচার করার আগেই কিছু মানুষ আমার শাস্তি নির্ধারণ করে দেন।

৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৬

জটিল ভাই বলেছেন:

৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনি চার মাজহাবের কোন এক মাজহাব মানেন। আহলে হাদিস গ্রুপের চোখে আপনি কাফের। - এটা আহলে হাদিসদের নামে বাড়াবাড়ি রকমের মিথ্যা অভিযোগ।

উপরের সব সমস্যার সমাধান আছে। তা হলো কোর জায়গায় ফিরে যাওয়া। আল্লাহ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন? তার ইবাদতের জন্য। তার ইবাদত করতে হলে কি করতে হবে? জ্ঞান অর্জন করতে হবে। জ্ঞান অর্জন করলে আপনি সঠিকটি খুঁজে পাবেন, ইন শা আল্লাহ।

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রী খাদিজা রাঃ এর চাচাতো ভাই (খুব সম্ভবত), ততকালীন সময়ে এক ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিলেন। ঈসা আলাহিওয়াসাল্লাম এর উপরে বিশ্বাসী ছিলেন। কিন্তু ততকালীন খৃষ্টানদের মত ছিলেন না। তার বিষয়ে হাদিস এসেছে যে যদিও নাজাত পাবেন। তখনকার সময়ে এখনকার মত তথ্য একসেস করা যেতো না। তখন যদি একজন পারে, এখন কেন আমরা পারবো না?

এত দলাদলির বিষয়ে ভাবতে গেলে গড়মিল মনে হবেই। কিন্তু নিজে থেকে সত্যটার সন্ধান করে যেতে হবে। তাহলেই না সন্ধান হবে। উপরে যে সব কথা বলা হয়েছে, তা কোন অংশে কনফিউশন কমায়নি, বরং বাড়িয়েছে। তাই এত কাইকুই করাই উচিৎ না।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:১৭

জু েয়ল বলেছেন: আহলে হাদিস, আহলে কুরআন, শিয়া, সূন্নী এসব বিষয়ে আমার কোনো মাথা ব্যাথা নেই। আমার একটাই প্রশ্ন সঠিক পথ কোনটি। সবাই নিজেরটা সঠিক বলে আর অন্যেরটাকে গালি দিতে থাকে, এই ভেদাভেদ দূর করার কি কোনো উপায় নেই ?

৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

কামাল১৮ বলেছেন: এটা কোন নাস্তিকের ব্যক্তব্য,গুরুত্ব দিবেন না।তারাই যুক্তি খোজে।তার থেকে অন্ধ বিশ্বাস করা অনেক উত্তম।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২১

জু েয়ল বলেছেন: সেই অন্ধ বিশ্বাস কাকে করবো, সবাই তো নিজেরটা সঠিক আর অন্যেরটা বাতিল বলে, তাহলে মুক্তির ঠিকানা কোথায় পাবো?

৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

নতুন বলেছেন: এই প্রশ্নের জবাব খুজতে থাকলে নাস্তিক হয়ে যাবেন ভাই।

৭৩ ফেকরার ফাপড়ে পড়ে মানুষ বড়ই বেকায়দায় আছে...

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৩

জু েয়ল বলেছেন: নাস্তিক হবো কিনা জানি না তবে আমি ভিষণ ভাবে কনফিউজড, মুক্তির ঠিকানা কি এই দুনিয়ায় খুজে পাবো না?

১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯

অধীতি বলেছেন: ১০ টাকা দশ জনের দান বাক্সে দিয়ে জান্নাতের টিকেট নিয়ে নিবেন :D

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৫

জু েয়ল বলেছেন: ভালো বলেছেন, হয় তো তাতেই মুক্তি মিলবে।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৬

শার্দূল ২২ বলেছেন: দুনিয়াটা একটা বেহেশত হতে পারে, যদি সবাই সৎ হয়। এই দুনিয়াতে আমি এমন অনেক দেশে দেখেছি যেই দেশেকে আমার সাক্ষাৎ স্বর্গ মনে হয়েছে, সুতরাং সততা মেধা সুন্দর ব্যবহার দিয়ে এই পৃথিবীকেই স্বর্গ বানানো যায়, মরার পর যদি আল্লাহ কিছু দিয়ে থাকেন তো সেটা বোনাস।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৩

নাহল তরকারি বলেছেন: আমি কোন দলাদলির মধ্যে নাই। আমি আমার মত ইসলাম ধর্ম পালন করি। কোন হুজুর কি বললো। আর যারা নিজেদের প্রগতিশীল ভাবে তারা কি বললো, সেসব বিষয়ে মাথা ঘামাই না।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

জু েয়ল বলেছেন: সেটাই ভালো, নিজের কাছে নিজে সৎ থাকাটাই জরুরী।

১৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: এই ব্লগটি অভিভাবক শূন্য। কেউ চাইলে তাকে দত্তক দেয়া হবে।

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৩১

অগ্নিবেশ বলেছেন: এই ব্লগে আমার চাচায় একটা নয়া ইসলাম চালু করছে, তাহার ইসলাম খুবই ভালো ইসলাম। চাচার কাছে সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।

১৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৬:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাবলীগের বাঁশ বা লাঠালাঠিতে কাঠমোল্লা দের অবদান শতভাগ। জোবায়ের পন্থি তবলীগ আসলে রাজনৈতিক চক্রের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। বাংলাদেশ ভারত ইস্যু নয়। সারা বিশ্বের আমির আমিরে ফয়সাল মাওলানা সাদ । তার বিরোধিতা কারীগণ তবলীগ নন। তারা তাবলীগ ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে। তাবলীগে লাঠি আমদানি করেছে। তারা তাবলীগের লোকজনদের মসজিদে ঢুকতে দেয় না। কারণ তবলীগ উগ্রবাদ সমর্থন করে না। সরিষার ভেতরে ভুতের মতো তবলীগে ঢুকে নোংরামি করছে। যে জিম্মাদারের অনুসরণ করলো সে যেন রসুলের অনুসরণ করলো আর যে রসুলের অনুসরণ করলো সে যেন আল্লাহর অনুসরণ করলো। বিশিষ্ট অনুবাদক জোবায়ের হুজুর ফেতনা সৃষ্টি করছেন। তিনি শুরার কোন ফায়সাল নন। তবলীগী মেজাজ বলতে নরমিয়াত বোঝায় সেখানে তিনি উগ্রতা ঢেলে দিয়ে মৌলবাদ উস্কে দিচ্ছেন। যেখানে আমির নেই সেখানে শয়তান আমির হিসেবে আবির্ভূত হয়। আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই ফেতনা থেকে ফতোয়াবাজদের দৌরাত্ম থেকে হেফাজত করে।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:২৯

জু েয়ল বলেছেন: শুধু তাবলীগ জামাত নয়, প্রতিটা দল সৃষ্টির পিছনে কারণ একটাই আধিপত্য বিস্তার।

১৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি জানি আমি মন্তব্য করলে আপনি উত্তর দিবেন না। আপনি বেছে বেছে উত্তর দেন।
তাই মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।

২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬

জু েয়ল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এই সংক্ষিপ্ত মন্তব্যের জন্য । মন্তব্য প্রতি মন্তব্য, আলোচনা সমালোচনা অনেক কিছু জানতে শেখায়। তাই সকলের মন্তব্যই গুরুত্ব বহন করে, হোক সে সমালোচক।

১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২০

জ্যাকেল বলেছেন: ১০০০ জনে ৯৯৯ জন জাহান্নামে ১ জন জান্নাতে যাবে কেন এর জবাব পাওয়া খুবই সহজ আপনার পোস্টে উল্লেখিত সমস্যা বুঝতে পারলে।

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ...

উপরের সব সমস্যার সমাধান আছে। তা হলো কোর জায়গায় ফিরে যাওয়া। আল্লাহ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন? তার ইবাদতের জন্য। তার ইবাদত করতে হলে কি করতে হবে? জ্ঞান অর্জন করতে হবে। জ্ঞান অর্জন করলে আপনি সঠিকটি খুঁজে পাবেন, ইন শা আল্লাহ।


@লেখক
আপনে প্রশ্ন করেছেন কারন আপনার মগজ আছে। এখন যদি আপনে বিশুদ্ধ জ্ঞানের উৎস পরিহার করে নানান ফিরকা থেকে জবাব খুজেন তবে দিশেহারা হওন ছাড়া রক্ষা নাই।
সত্যিই যদি আপনে গ্রাভিটি সিচুয়েশন বুঝতে চান তবে পবিত্র কোরআন (সাথে পটভুমি/এপ্লিকেশন) পড়েন সিরাতুল মুস্তাকিম পাইবেন।

১৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৪

জিকোব্লগ বলেছেন:



আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ

"
আল্লাহ যাকে চান গুমরাহ করেন আর যাকে চান সঠিক পথে পরিচালিত করেন (সূরা মুদ্দাছ্ছির: ৩১) ।
আমি যদি ইচ্ছে করতাম তাহলে প্রত্যেক ব্যক্তিকে সৎ পথে পরিচালিত করতাম (সূরা সাজদাহ: ১৩)।
আল্লাহ্ই যাকে চান সৎ পথে পরিচালিত করেন, সৎপথপ্রাপ্তদের তিনি ভাল করেই জানেন (সূরা কাসাস: ৫৬) ।
আল্লাহ যাকে চান, তাকে পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে চান তাকে সরল পথে অটল রাখেন (সূরা আনআম :৩৯) ।
আল্লাহ্‌ যাকে পথ দেখান সে-ই পথ পায় এবং যাদেরকে তিনি পথভ্রষ্ট করেন তারাই ক্ষতিগ্রস্ত (সূরা আল-আরাফ ১৭৮) ।
আল্লাহ যাকে হিদায়াত দেন, সে হেদায়াতপ্রাপ্ত। আর যাকে ভ্রষ্ট করেন, তুমি তার জন্য পথনির্দেশকারী কোন
অভিভাবক পাবে না (সূরা কাহফ ১৭) ।
"
কাজেই কনফিউজড হওয়ার কিছু নাই। শিক্ষা এখানে মানদন্ড না। মানদন্ড হচ্ছে আল্লাহর ইচ্ছা।
আল্লাহ চাইলে একজন মূর্খও হেদায়াত পেতে পারেন। আবার না চাইলে উচ্চ শিক্ষিতও হেদায়াত
পাবেন না।

আপনি যাদের কথা পোস্টে বললেন, তারাও হেদায়াত প্রাপ্ত কি না, তা একমাত্র আল্লাহই জানেন।
উহারাতো নিজেদের স্বার্থে একজন আরেকজনকে কাফের বলবেই।

কোনো মানুষ বা কোনো বস্তুর উপর না , এক আল্লাহর উপর নির্ভর হলেই কনফিউজড হওয়ার কিছু-ই নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.