১| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৯

জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনার বাড়ি কি দক্ষিণে ? আমার বাড়ি দক্ষিণে কিন্তু অনেকদিন লঞ্চে ওঠা হয় না ।

নদীর পানির এখনো এই হাল দেখে সত্যি খারাপ লাগছে ।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

জাকির বালী বলেছেন: হুম। খারাপ লাগার কথা।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


এগুলো জল, নাকি ঢাকাবাসীর মল?

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১৬

মিঃ আতিক বলেছেন: ব্লগটা দেখে এখন আমরা সবাই জানি
জল আর মল মিলে হয় বুড়িগঙ্গার পানি।

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫৫

কালীদাস বলেছেন: বাবার পেশাগত কারণে অনেকবার যেতে হয়েছে বুড়িগঙ্গায়। কত ঘুরেছি নদীতে, নারায়নগণ্জ, চাঁদপুর অনেকবার গেছি এই সদরঘাট থেকে। এখন যোগাযোগ ব্যবস্হা ভাল হওয়াতে লোকজন বাসেও যায়, একটা সময় ছিল সদরঘাট ছিল দক্ষিণাঞ্চলে যাওয়ার একমাত্র গেটওয়ে। নদীর অবস্হা ভয়াবহ থেকে ভয়ংকর করে তুলছি আমরা, কোনরকম এনভায়নমেন্ট প্রটেকশনের লক্ষণও নেই কোথাও।

ছবিগুলো সুন্দর

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৩৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বড় কষ্টের একটি বিষয়কে সামনে এনেছেন।। ক্লিনিক্যালি ডেড!!
পৃথিবীর তাবৎ দেশে যেখানে সব কিছু সম্পদ বিলিয়ে হলেও রাজধানীর পাশের এমন একটি নদীকে বাচিয়ে রাখার আপ্রান চেষ্টা চলতো, সেখানে আমরা দখল ও দূষিত করেই যাচ্ছি এই " সব হওয়ার" দেশে।।

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:০৫

নিরব জ্ঞানী বলেছেন: ছবিগুলো দেখে একই সাথে মন ভাল এবং খারাপ হয়ে গেল।

আমাদের দেশের বাড়ি কেরানীগঞ্জ। জন্ম থেকে আমরা বুড়িগঙ্গা পাড় হয়ে এপারে ওপারে যাচ্ছি। প্রথমে যেতাম নৌকায় চড়ে, তারপর যেতাম ফেরিতে। এরশাদের আমলে হল পোস্তগোলা ব্রীজ, যাত্রাবাড়ি হয়ে যেতাম। তারপর হল বাবুবাজার ব্রীজ। এখন গুলিস্তান হয়ে যেতে হয়। ছোটবেলায় যখনই পোস্তগোলা ব্রীজ পাড় হতাম, গাড়ি থামিয়ে নদী দেখতাম। কি যে সুন্দর ছিল নদীটা, যারা দেখেছেন তারাই বুঝতে পারবেন আমি কি বলতে চাচ্ছি। ছবিগুলো দেখে আগের অনেক স্মৃতি মনে হল। তাই মনটা ভাল হয়ে গেল। কিন্তু নদীর বর্তমান অবস্থা দেখে মনটা খারাপ লাগছে।

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮

নাগরিক কবি বলেছেন: বুড়িগঙ্গা আরর নেই। মৃত গঙ্গা।