নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূরে কোথাও আছি বসে...

অপেক্ষায় আছি সেই পলিনেশিয়ান তরুণীর যার বাম কানে সাঁজানো লাল জবা...

জীবনানন্দদাশের ছায়া

the be_st...

জীবনানন্দদাশের ছায়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

এটি একটি ভারত বন্দনা মূলক পোস্টঃ ইয়ে মেরা ইন্ডিয়া...

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে যে কটি দেশ প্রবলভাবে উঠে আসছে তাদের মাঝে ভারত অন্যতম। ইউএনডিপি-র হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স-এ দেশটি হয়ত খুব বেশি এগিয়ে নেই, পার ক্যাপিটা জিডিপিতে এগিয়ে নেই অনেক বেশি তবু ভারত বর্তমান বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি!



এই "পরাশক্তি" তকমাটা ভারত বাগালো কেমন করে? "বাগালো" শব্দটা নেতিবাচক, কটাক্ষমূলক শোনাতে পরে, ইতিবাচক অর্থে বলতে গেলে "অর্জন" করলো কিভাবে? একটি দেশকে আপনি যদি একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচনা করেন তবে সেই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজমেন্টের উপর প্রতিষ্ঠানটির ভবিষ্যত অনেকাংশেই নির্ভর করে।



যারা ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে জানেন, বোঝেন তারা একবাক্যে স্বীকার করবেন ব্র‌্যান্ডিং একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পণ্য বিপননে। ভারত নিজের দেশকে ব্র‌্যান্ডিং করতে পেরেছে গত কয়েক দশক ধরে।



শুধু মিডিয়া নয়, শিক্ষা-গবেষণা ক্ষেত্রে নিজেদের উজার করে দিয়েছে দেশটি। ফলাফল সামনের দিনের সুপার পাওয়ার তকমা লাভ করতে যাচ্ছে সম্ভবত ভারত। সন্দেহ থাকতে পারে অনেকের কিন্তু গভীরভাবে বিষয়টি উপলব্ধি করুন হয়ত একমত হবেন।





এবার লেখাটি লেখার কারণ বলিঃ



আমি খুব কম টিভি দেখি। তবু ডিসকভারি চ্যানেল আমার খুব প্রিয়। এই চ্যানেলটা খুললেই ইদানিং "ইয়ে মেরা ইন্ডিয়া... ... এনিমেল প্ল্যানেট..." এই বিজ্ঞাপনে আমি অস্থির। এতটাই বিরক্ত হয়ে গেছি ভারতের মিডিয়াবাজিতে যে এক ধরণের রিপারকেশন চলে এসেছে। তাই ভাবলাম মুদ্রার অন্যপিঠটা একটু দেখি, ভারতে উপর বিরক্ত না হয়ে নিজের অক্ষমতা, নিজের সীমাবদ্ধতাটা উপলব্ধি করার চেষ্টা করি। তো সেটা করতে গিয়ে জানতে হবে। তাই ভারতকে জানার চেষ্টা করছি আর নিজের মনে মনে জপছিঃ



ইয়ে মেরা ইন্ডিয়া /:)

মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯

গরম কফি বলেছেন:
এই দেশটা বর্তমানে পাকিস্তানের চাইতেও আমাদের জন্য বেশি বিপদজনক হয়ে উঠছে ! তবে সেটা কবল মাত্র তাদের আগ্রাসী মনোভাবের জন্যই নয় আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি আস্হা হীনতার কারনে । এইযে এতো এতো ভারতীয় চ্যানেল আমাদের সমাজ ব্যাবস্হাকে প্রভাবীত করছে পাশা পাশি তাদের পন্যের বিজ্ঞাপন প্রতিদিন আমাদের বাজার অর্থনীতি কে হটিয়ে দিচ্ছে সে বিষয়ে একটি প্রতি বাদ আমার চোখে পড়েনা ... মনে হয় না প্রতিবাদ করার কেউ আছে ....আসলেই কি নেই ?!!!

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমি পোস্টেই বলেছি "দেশকে যদি আপনি একটা অর্গানাইজেশন হিসেবে দেখেন"- এই দেখাটা দেখলেই বুঝতে পারবেন গলদটা কোথায়! প্রতিটা অর্গানাইজেশন একটা হায়ারআর্কি মেনটেন করে। এর উপরে যে/যারা আছেন তাদের মূল কাজ প্ল্যানিং এন্ড ডিসিশান মেকিং (ফর দ্য বেস্ট অব দ্য অর্গানাইজেশন)। নিচে যারা থাকবে তারা করবে অর্গানাইজিং, কন্ট্রোলিং, লিডিং এর কাজটা।

আমাদের প্ল্যানার বা ডিসিশান মেকার যারা তারাই বুঝে উঠতে পারছেনা। কি আর করার!! সুন্দরবনের বড় একটা অংশ ভারতে পরেছে সত্যি। কিন্তু ওখানকার বাঘটার নাম কিন্তু "রয়েল বেঙল টাইগার" অথচ আমি ডিসকভারি অনুষ্ঠানে দেখেছি বাংলার বাঘকে ভারতের বলে চালিয়ে দিতে।

আমাদের সম্পদের অভাব নেই। অভাব তার "সবচেয়ে ভালো" ব্যবহারে।

২| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

গরম কফি বলেছেন:
আমার মনে হয় কথাটা এভাবেও বলা যায় ... আমাদের সম্পদের অভাব নাই কিন্তু আমরা আদৌ জানিইনা কোনটা আমাদের সম্পদ ।

১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনার বক্তব্যটাই বাস্তব!!

৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

ছািব্বর বলেছেন: আমাদের সম্পদের অভাব নেই। অভাব তার "সবচেয়ে ভালো" ব্যবহারে। - সঠিক বলেছেন ।
যত গর্জে তত বর্ষেনা । ভারত হল মাকাল ফলের মত । এরা দেখায় এদের অনেক কিছু আছে কিন্তু এরা অনেক বড় ফকির দেশ । বিশ্বে অপুষ্টির শিকার মানুষের ৪০ ভাগই বাস করে ভারতে

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: সমস্যা হচ্ছে এরা ফকির দেশ এটা তারা বুঝতে পারে, সেই অনুযায়ি প্ল্যান করে, পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করে!!

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২৬

কদমা বলেছেন: গরম কফি বলেছেন:
এই দেশটা বর্তমানে পাকিস্তানের চাইতেও আমাদের জন্য বেশি বিপদজনক হয়ে উঠছে ! তবে সেটা কবল মাত্র তাদের আগ্রাসী মনোভাবের জন্যই নয় আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির প্রতি আস্হা হীনতার কারনে । এইযে এতো এতো ভারতীয় চ্যানেল আমাদের সমাজ ব্যাবস্হাকে প্রভাবীত করছে পাশা পাশি তাদের পন্যের বিজ্ঞাপন প্রতিদিন আমাদের বাজার অর্থনীতি কে হটিয়ে দিচ্ছে সে বিষয়ে একটি প্রতি বাদ আমার চোখে পড়েনা ... মনে হয় না প্রতিবাদ করার কেউ আছে ....আসলেই কি নেই ?!!!



এই দু:খটা আমারো ।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

কদমা বলেছেন: আর ভারত সম্পর্কে আমার মতামত হলো -

ভারতের এখন গভর্নরদের দারা গভর্নড হওয়া খুব দরকার ;আফগান, মুঘল আর বৃটিশরা দির্ঘদিন ভারত শাসন করেছে আর এখন ভারত গভর্নেবলদের দারা গভর্নড হচ্ছে ।


India should be governed by the Governors. Afghans, Mughols and the British ruled India for a long time and now India is being governed by the governable.




আমার বক্তব্যটা বুঝতে চাইলে govern আর rule এই ভার্ব ২ টোর অর্থ খুব ভালো করে বুঝতে হবে ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৬

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ভারতকে রুল করা এখন কষ্টকল্পনা, বরং ভারত ইজ গোয়িং টু রুল ইটস সারাউন্ডিংস, লিটেরালি, উইথিন অ্য সর্ট পিরিয়াড অব টাইম। আর সাংস্কৃতিক আগ্রাসনতো চলছেই!

৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

হাছন রাধা করিম বলেছেন: আপনার একটি কথায় ভুল আছে। ভারত নিজে ব্রান্ডিং করেনি। সেটা করেছে নন-রেসিডেন্ট ভারতীয়রা যারা বিশেষ করে আমেরিকায় খুব প্রভাবশালী, তাদের একটা শক্তিশালী আ্ইডেন্টিটি এশ্টাবলিশড করতে এবং তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থে।

আমরা বাংলাদেশের মানুষ হলাম চরমভাবে হীনমন্য মানসিকতার এবং নিজেদের নিয়ে আস্হাহীনতায় ভুগা দেউলিয়া জাতি আর তাই ভারতীয়রা আমাদের উপর ছড়ি ঘুরানোর সাহস পায়।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১২

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ২য় প্যারাঃ মেনে নিচ্ছি!

১ম প্যারাঃ এই তথ্যটা আমার কাছে নতুন। এনআরআই-রা বহিঃবিশ্বে বেশ প্রভাবশালী বলেইতো দেখি। তবে ব্র‌্যান্ডিং অবশ্যই ভারত করেছে, এনআরআইদের ভূমিকাটা হয়ত ক্যাটালিস্টের।

আরেকটা বিষয় এখানে হয়ত যুক্ত হতে পারে, ভারতের বিশাল জনগোষ্ঠি। ভারত একটা বড় বাজার এবং যেকোন মার্কেটিয়ার এই বাজার থেকে লাভ তুলে নিতে চাইবে। আমাদের দেশের বাজারটাও কিন্তু মন্দ না। কিন্তু ভারতে একজন ইনভেস্টর যতটুকু সিকিউরিটি পাচ্ছে ততটুকু আমাদের দেশ দিতে পারছেনা।

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গরম কফির কথাটা ভালো লাগলো, আর হাছন রাধা করিমের সাথেও আমি একমত।

একটা অন্য প্রসঙ্গ তুলি।

আমি ঈদে বাড়িতে এসে বোকা বনে গেলাম। মনে হলো একমাত্র আমিই বাঙালি (আবার মিতা হককে টেনে আনবেন না যেন)। কীভাবে!!

নিজের বাড়িতে ডিশ চলছে। ভাস্তে-ভাগ্নে-ভাইয়েরা দেখছে। স্টার ওয়ার্ল্ড, জিটিভি, জি-সিনেমা, স্টার প্লাস- জি-বাংলা- একের পর এক চ্যানেল ঘুরিয়ে যাচ্ছে। বললাম, তোমাদের এখানে বাংলাদেশি চ্যানেল নেই?
- আছে।
- কী কী চ্যানেল?
অনেক কষ্টে দু-একটা চ্যানেলের নাম বললো। বললাম, খবর দেখো? বা নাটক?
তাদের নীরব ও অবাক চাহনি দেখে বুঝলাম, ‘এরা আর যাই হোক, বাঙালি নয়।‘

শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে দেখি একই অবস্থা। সম্বন্ধীর মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলাম, কয়েকটা বাংলা চ্যানেলের নাম বলো তো! ও গো-গা করতে করতে বললো ‘আই চ্যানেল‘- এ পর্যন্তই, ‘চ্যানেল আই‘ কথাটা পর্যন্ত ঠিকমতো বলতে পারলো না।

ঢাকা শহরে যে আত্মীয়ের বাসায় বেড়ালাম, সেখানে কাজের বুয়া থেকে শুরু করে বাসার ভাবী সবার মুখস্থ কখন কোন্‌ চ্যানেলে কোন্‌ হিন্দি সিরিয়াল হয়। তারা কোনোদিন বাংলা চ্যানেল ওপেন করে না।

আমার কিছু কলিগের মধ্যে বাংলাদেশি চ্যানেলের বিভিন্ন টক শো, ফিচার শো, ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা চলে। বেশিরভাগ কলিগ, পুরুষরা পর্যন্ত, হিন্দি সিরিয়ালের ফ্যান (আসক্ত কথাটা এড়িয়ে গেলাম)।

আমার বাসায় কার্ফিউ জারি করা ছিল, কেউ হিন্দি সিরিয়াল দেখবে না। হার্ড লাইন থেকে সরে এসে বললাম, সব চ্যানেল সমান ভাবে দেখতে হবে। আমার বাসায় এখন ৭টা, ৯টা হলেই আমার স্ত্রীকে খবর শুনবার জন্য উদগ্রীব হতে দেখি। এনটিভি, চ্যানেল আই সহ বেশকিছু চ্যানেলের ধারাবাহিক নাটক সে দেখবেই। কালেভদ্রে তাকে অন্য চ্যানেলে যেতে দেখি। বড় ছেলে বাংলাদেশি চ্যানেল কম দেখে, হিন্দি দেখেই না, তবে স্টার মুভিজ, স্টার ওয়ার্ল্ড, এইচবিও, এএক্সএন, কার্টুন দেখে।

আমার ব্যাপারে বেশি কিছু বলছি না, আমি সবকিছুতে একটা ব্যালেন্স করেই দেখি।

এবার বলুন, আমরা আমাদের চ্যানেলগুলো যে দেখি না তার কারণ কী? অন্যদিকে ইনডিয়ান চ্যানেলের প্রতি আমাদের মানুষের এতো আকর্ষণ কেন?

এ ব্যাপারটাও আমি উলটোভাবে দেখছি। চ্যানেলগুলো হলো উন্মুক্ত। যেটিতে আকর্ষণ আছে, দর্শক সেদিকেই ছুটে যান। তাহলে ব্যাপারটা দাঁড়াচ্ছে হলো, আমরা যে আমাদের চ্যানেল দেখি না তাতে আমাদের ব্যর্থতার চেয়ে ভারতের ক্রেডিটই বেশি। আমি দুশ্চিন্তাগ্রস্থ হচ্ছি এই ভেবে, আমার এই খাঁটি দেশপ্রেম অন্যদের কাছে হাস্যকর হয়ে উঠছে কিনা।

এবার ‘ইয়ে মেরি ইনডিয়া‘র কথায় আসি। আমাদের চ্যানেলগুলোতে ‘এ আমার মাতৃভূমি প্রিয় বাংলাদেশ‘ বিষয়ক কোনো আকর্ষণীয় মেসেজ বা এ্যাড তেমন আছে বলে চোখে পড়ে না। আর যদি এরকম ভালো ভিডিও দেখানো হয়ও, তা কে দেখবে? দর্শকরা তো স্টার প্লাস দেখছেন ;)

আমি জানি না, আমাদের দেশের চ্যানেলগুলোর দর্শকসংখ্যা নির্ণয়ের সঠিক কোনো পরিমাপক আছে কিনা, এবং থাকলে তা কতখানো আশাব্যঞ্জক।

এ কথাটা ঠিক বলেছেন, আমরা হীনমন্য। আমরা বিদেশের মাটিতে কেবল ‘আমি‘কে নিয়েই ব্যস্ত থাকি। আমার দেখামতে ইনডিয়ানরা এ ব্যাপারে ব্যাপক অগ্রসর। তারা তাদের পুরো দেশটাকে একটা প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে নিয়েছেন বলেই এটা সম্ভব।

আমাদের কি কোনো পথই খোলা নেই?

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: এই যে প্রতিটি পরিবার থেকে "অংকুরে" শিক্ষা দেয়া এটা গুরুত্বপূর্ণ!

আপনার শেষ প্রশ্নটার জবাব দেই-

পথ খোলা আছে। বাংলাদেশের যে প্রাকৃতিক সম্পদ আছে তা দিয়ে এই দেশটাকে শ্রেফ সোনায় মুড়ে দেয়া যায়। এর জন্য শুধু প্রয়োজন একটা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা, রাজনৈতিক দলগুলোর দেশ ও দশের প্রতি মমত্ববোধ, দায়বদ্ধতা, জনগনের সহনশীলতা।

এক পর্যটন খাতের দিকে তাকিয়ে দেখুন। ভারত ছোট একটা সি বিচ "গোয়া" নিয়ে মেতে আছে। আমি গোয়ায় যাইনি কাছ থেকে দেখিনি কিন্তু যতটুকু পড়েছি, অন্যের কাছে শুনেছি তাতে আহামরী কিছু মনে হয়নি। আমাদের কক্সবাজার, কুয়াকাটা, সেন্টমার্টিন, মহেশখালি, পটুয়াখালি, বরগুনা, সাতক্ষীরা এদিকগুলোর সামুদ্রিক পর্যটন শিল্প যদি গড়ে তোলা যায় ঠিকমত তবে আর কি লাগে বলুন।

কিন্তু এর জন্য যা লাগবে তাতো আগেই বলেছি। দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। সরকার বদল হোক, পরিকল্পনায় কেউ হাত দিতে পারবেনা।

আরেকটা সম্ভাব্য ভালো সমাধান হতে পারে "প্রাইভেটাইজেশন"। কিছু কিছু জিনিস প্রাইভেট খাতে ছেড়ে দেয়া উচিত। এটা নিয়ে অন্য কোথাও বিস্তারিত আলোচনা করা যেতে পারে!

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪

হাছন রাধা করিম বলেছেন: সোনাবীজ ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তরের জবাবে আমি বলবো যে আমাদের প্রয়োজন আত্মবিশ্বাসের, আত্মঅহংকারের। নিজেদের জাত, কৃষ্টি এবং সংস্কৃতি নিয়ে আমরা যে পর্যন্ত না গর্বিত হবো, ততোদিন আমাদের অবস্হা এমনই থাকবে।

আপনি যে কোন ভারতীয়ের সংগে কথা বললে দেখবেন তাদের ভাবসাব হলো যেনো তারা সর্বদিক দিয়ে পৃথিবীর সেরা জাতি যদিও বাস্তবতা হলো যে ভারতের সবকিছুই হলো জগাখিচুড়ি।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমার মনে হয় ওদের সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হলো স্বজাতি প্রেম!!

৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ভালো বলেছেন। সহমত। ব্র্যান্ডিং মিডিয়ার প্রসার, শিক্ষা গবেষণার ক্ষেত্রে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের উদার নীতি এবং বড় বড় শিল্প ও বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিকীকরণে সরকারের ঐকান্তিক সহযোগীতা এসব দিক দিয়ে দেখলে ভারত রাষ্ট্রযন্ত্রকে অনেকটাই সম্মান দিতে হয়। আবার কালচারের দিক দিয়ে দেখতে গেলে এটা অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে শুধুমাত্র চলচিত্রের উপর নির্ভর করে মুম্বাইকে তারা দক্ষিণ এশিয়ার কালচারাল ক্যাপিটাল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছে। যেটাও ভারত ব্রান্ডিং এ ভূমিকা রাখছে।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আপনি একটা গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বলেছেনঃ চলচিত্র শিল্প। ভারতের সিনেমা এখন মাঝে মাঝে ইউএসএ ইউকে টপচার্টেও থাকে /:)

যে ভারতীয় বাংলা সিনেমা আমাদের থেকে পিছিয়ে ছিল তারাও তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে।

এক সময়কার বাংলা নাটক কি চমৎকার ছিল। অথচ আমরা এখন হুমড়ি খেয়ে সিরিয়াল নামের *বিপ* *বিপ* দেখছি!

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৫

ছািব্বর বলেছেন: একটা কথা কেউ না মানলেও ইহাই সত্য যে এই দেশে যা আছে তা যদি কাজে লাগানো যায় তাহলে সারাবিশ্বে আমাদের দেশ প্রথব সারীর দিকে থাকবে ।
আপনি পর্যটন শিল্পের কথা বলেছেন যা খুবই বাস্তবিক কথা । এক রাতাগুলকে যদি হাইলাইট করা যায় তাহলে পর্যটকে এদেশ ভরে যাবে । কক্সবাজারের কথা নাইবা কইলাম ।
সব আছে আমাদের নাই দুর্নীতিমুক্ত সঠিক পরিকল্পনা আর দেশপ্রেম ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: একমত! আমাদের নীতি নির্ধারকেদের "একটু দেশ নিয়ে ভাবা" দেশটাকে অনেক অনেক এগিয়ে দিতে পারে।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:২৫

নস্টালজিক বলেছেন: গুড শট!

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
:)

ধন্যবাদ দ্য প্রেসিডেন্টো!

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৯

একজন আরমান বলেছেন:
আমি আম্লিগ, আপনে বিম্পি, সে জাপা, ও জামাত এই ক্যাচালেই তো দিন শেষ ! দেশ নিয়ে কখন ভাব্বেন? আমি আপনি মারামারি করবো রাজনীতি নিয়ে, আর তারা পকেট ভরবেন। দেশ ! গোল্লায় যাক !

ভারতীয়রা আর যাই হোক জাতিগত দিক থেকে এক। আমরা এই দিকে যতদিন না তাদেরকে অনুসরন করতে পারছি আমাদের অবনতি অব্যাহত থাকবে। তারা তাদের দেশের এমনকি প্রতিটি স্টেটের আলাদা ব্র্যান্ডিং করে !
আর আমরা? যতদুর মনে পরে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সময় বিউটিফুল বাংলাদেশ অ্যাডটা দিয়ে একটু প্রচারনা চলেছিল এরপর থেকে গিয়েছে আবার ! আমার মনে হয় ভারতের ষ্টেটগুলোর মতো আমাদের বিভাগগুলোকেও আলাদাভাবে ব্র্যান্ডিং করা যায়।

তবে সব থেকে আগে প্রয়োজন জাতীয় ইস্যুতে আমাদের ঐক্য।

১২ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: শেষের বক্তব্যটাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

রাজনৈতিক বিভাজন জাতিয় স্বার্থে কোন নেতিবাচক প্রভাব না ফেললেই হয়। দিনের শেষে সবাই যদি ভাবে "এ দেশ আমার, এই আমার বাংলাদেশ" তাহলে সমস্যা অনেকাংশেই সমাধান হয়ে যায়।

বিভাগগুলোকে আলাদা ব্র‌্যান্ডিং করা আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে কষ্টকল্পনা! ভারতের মত আমাদের দেশটা বড় নয়, ছোট একটা দেশ গ্লোবে যাকে খুঁজেই পাওয়া যায়না। আর আমাদের মাঝে ঐ যে বললেন ঐক্য সেই ঐক্যের অভাব আছে সেটাই বিবেচনায় রাখতে হবে। ধরুন আমি "ক" বিভাগের ব্র‌্যান্ডিং করবো, "খ" বলবে "ক" কেন? কেন "খ" নয়, কেন "গ" নয়!! "ক" এর সাথে একটি সুস্থ্য প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে "খ" আসবেনা।

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০১

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
এখনই সচেতনতা জরুরী।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৮

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: সচেতন হতে হবে এবং প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বের সাথে টিকে থাকতে নিজেদের তৈরী করতে হবে!

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

পাকাচুল বলেছেন: ডিসকভারী চ্যানলে আমিও দেখি। ব্রান্ডিংটা ভারত দেশীয় পর্যায় থেকেও আঞ্চলিক পর্যায়ে নিয়ে গেছে।

খেয়াল করেছেন কিনা জানি না, ভারতের বিভিন্ন রাজ্য তাদের নিজেদের জন্য বিভিন্ন বিজ্ঞাপন তৈরী করেছে, মহারাষ্ট্র, উত্তরাখন্ড এই সব বিজ্ঞাপন ডিসকভারী চ্যানলে দেখা যায় হরদম। দেশ হিসাবে ভারতের ব্রান্ডিং শেষ, এখন আলাদাভাবে রাজ্যগুলো নিজেদের প্রচারণা চালাচ্ছে।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: "দেশ" প্রশ্নে ভারতের মানুষের যুধবদ্ধতা আমাকে অবাক করে আবার ইর্ষাও হয়। "দিস ইজ অ্য ম্যাটার অব ন্যাশনাল সিকিউরিটি" এই একটা কথায় যেমন ইউএসএর জনগন শত শত ভুল, পাপ, অন্যায় কে মুহুর্তে ভুলে যায় তেমনি "দেশ" এর জন্য ভারতের জনগন!

আমরা আসলে জানিনা কোন জিনিসটা থেকে কী গ্রহন করতে হবে আর কী বর্জন করতে হবে।

হ্যা, ভারত এখন রাজ্যগুলোকে হাইলাইট করছে। আমরা এখনো পরিকল্পনাতো দূরে থাক নিজেদের দিকই ঠিক করতে পারিনি!!

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ভারতের যা কিছু সব মিডিয়াতেই আসলে ঠন ঠন !!! তবে এই মিডিয়াবাজির সবচেয়ে ভয়াবহ কুফল হল আমরা আমাদের নিজেদের সংস্কৃতি আজ হারাতে বসেছি। :( :( :(

১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: না শুধু মিডিয়াবাজিতে নয়। অনেক দিক দিয়ে ভারত এগিয়ে যাচ্ছে, মিডিয়া কাজ করছে প্রভাবক হিসেবে।

সামনের দিনে দেখবেন দু'টো দেশের একটা দেশ চিন্তার বাইরে সামনের সারীতে চলে আসবে- ভারত অথবা ব্রাজিল!

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

নেক্সাস বলেছেন: সুন্দর একটা টপিক। আরো বিস্তারিত আলোচনা হলে ভাল লাগতো। যাই হোক সংক্ষিপ্ত হলেও আপনার অবস্থান আমি বুঝতে পেরেছি।

আপনি যেভাবে ভাবছেন আমিও ঠিক সেভাবেই ভাবি। হাটে, মাঠে, বাসে, চায়ের দোকানে যারা বাংলাদেশ কে হেয় করে ইন্ডিয়া কে শ্রেষ্ঠত্ব দিতে মরিয়া হয়ে উঠে আমি তাদের ঠিক এভাবেই বুঝাই।


যারা ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে জানেন, বোঝেন তারা একবাক্যে স্বীকার করবেন ব্র‌্যান্ডিং একটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পণ্য বিপননে। ভারত নিজের দেশকে ব্র‌্যান্ডিং করতে পেরেছে গত কয়েক দশক ধরে।

তবে বিষয় হচ্ছে ব্রান্ডিং টা কথাটা নৈতিক কিংবা রিয়েলষ্টিক।
হেয়ার টিনিকের বিজ্ঞাপন মানেই ৭ দিনে টেকো মাথায় চুল গজানো। তাই বলে ৭ দিনে যে আসলে চুল গজায় তা ভাবার কোন অবকাশ নাই। কিন্তু তার পরেও মানুষ টিভিসি-র এমন বিজ্ঞাপনে প্রলুব্ধ হচ্ছে এবং উচ্চদামে হেয়ার টনিক কিনছে।

হরলিক্স খেলে যে অল্প দিনে টল আর স্ট্রং হওয়া যায়না তা সবাই জানে। তবুও এমন বিজ্ঞাপন দিয়েই হরলিক্স একটি বিশ্ববিখ্যাত ব্র্যান্ড।

ভারতের বেলায়ও ঠিক একিরকম ঘটনা।

আমি ভারতে কে বিবেচনা করি ভারতীয়দের সাথে দীর্ঘদিনের মেলামেশার ফলে যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তার আলোকে। আমি মধ্যাপ্রাচ্যে একটা বড় আরব কোম্পানীতে মধ্যম সারীর একজন গুরুত্বপূর্ন কর্মকর্তা হিসেবে জভ করেছি। সেখানে অফিসে, কারখানায়, ডর্মেটরিতে আমি মোটামুটি সব লেবেলের ভারতীয়দের সাথে মিশেছি। মিশেছি পাঞ্জাবের, আসামের, উত্তর প্রদেশের শ্রমিকদের সাথে, মিশেছি মুম্বাই, হায়দারাবাদের অফিসারদের সাথে, মিশেছি কেরালার শ্রমিকদের সাথে। ৪০০/৫০০ শ্রমিকের মোটামুটি একটা বিশাল অভিজ্ঞতা। এসব শ্রমিকদের সাথে অন্তরংগভাবে মিশেছি। জানতে চেয়েছি তাদের জীবন জিবিকা সম্পর্কে, জানতে চেয়েছে তাদের জীবন মান সম্পর্কে, জানতে চেয়েছি শিক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা, অসাম্প্রদায়ীকতা, স্যানিটেশন সম্পর্কে। শ্রমিকেরা যখন তাদের পরিবারের সাথে ফোনে কথা বলেছে তখন একপাশে দাঁড়িয়ে কান পেতে শুনেছি, বুঝতে চেয়েছি তাদের পরিবারের অবস্থা।
অফিসের টেবিলে বসে অবসরে অফিসারদের সাথে তাত্ত্বিক আলোচনায় মেতেছি একি বিষয় নিয়ে।

কিন্তু এসব জানতে চাওয়ার মধ্যে দিয়ে যা জেনেছি তা কোনভাবেই একটি দেশের এগিয়ে যাওয়ার চিহ্ন বহন করেনা। তাই আপনি কান্ডারীর কমেন্টে যে এগিয়ে যাওয়ার কথা বল্লেন সেটা আমার কাছে আপেক্ষিক।

যতটুকু জেনেছি বা বুঝেছি ভারতের সরকার হয়ত ধনী কিংবা হম্বিতম্বি পারমানবিক শক্তিধর। কিন্তু ভারতের গন মানুষ আজো বাংলাদেশের গনমানুষের চেয়ে নিম্নমানের জীবন নির্বাহ করে। সিনেমার ভারত আর বাস্তবের ভারত এক নয়। ভারতে আজো সাধারণ মানুষের কাছে একমাত্র বিনোদন সিনেমা। আমাদের মুম্বাইওয়ালা ইঞ্জিনিয়ার মিঃ আসলাম বলতেন ভারতের মাস লেভেলের মানুষ এতই অশিক্ষিত এবং সিনেমা এডিক্টেড যে তাদের কেউ যদি জিজ্ঞেস করে ভারতের প্রেসিডেন্ট করে সে এক বাক্যে উত্তর দিবে শাহরুখ খান। এটা আমার নয় একজন ভারতীয় নাগরিকের স্বীকারউক্তি।

ভারতের তরুন প্রজন্ম আজো বউ কে পিটিয়ে শশুর বাড়ি পাঠায় যৌতুকের টাকার জন্য। এবং এই হার বিশ্বের মধ্যে ভারতেই একমাত্র বিপজ্জনক পর্যায়। প্রত্যন্ত ভারতে আজো মেয়েদের কে জন্মের অভিশাপ ভাবা হয়।

এই তো সেদিন পত্রিকার পড়লাম ভারতের এমন গ্রাম আছে যেখানে একটাও টয়লেট নাই। কোন এক গৃহবধু একটা পায়খানা নির্মান করে সেখানে পুরুস্কিত হয়েছিলেন। আমার বাংলাদেশে এটা কি অতীত নয়।

ভারতে প্রতি বছর হাজার হাজার কৃষক দেনার দায়ে গলায় ফাঁস লাগায়।

সাম্রদায়ীক দাঙ্গা হাঙ্গামা, বর্নবাদ, সন্ত্রাস উঁচু নিচু জাত বিচার এসবের কথা নাই বা বল্লাম।

কাজেই দেশের সামগ্রিক জনগন কে বঞ্চিত রেখে বড় বড় পারমানবিক বোমা আর রনতরীর মালিক হওয়া এগিয়ে যাওয়া নয়। এলিট শ্রেণীর মিডিয়া হুংকার বা প্রদর্শনী এগিয়ে যাওয়ার সমার্থক নয়।
ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স ... উত্তর প্রদেশের কিংবা পাঞ্জাবের হতশ্রী কৃষকের মুখচ্ছবি ফুটিয়ে তোলেনা। ফুটিয়ে তুলেনা ত্রিপুরা আর নাগাল্যান্ডের মানুষের সট্যকারের জীবন সংগ্রামের ছবি।

ষোল কৌটি মানুষের ভারে জর্জরিত ছোট্ট বাংলাদেশের এসব ক্ষেত্রে অর্জন অন্তত ভারতের চেয়ে অনেক বেশী। দুর্গম পাহাড়ে পানছড়িতেও আপনি খুঁজে পাবেন একটা সরকারী হাসপাতাল! দরিদ্র বাংলাদেশের নিঝুম দ্বীপেও সভ্যাতা পৌঁছে গেছে।


হুম এটা সত্য ভারত এগিয়ে গেছে কিছুটা ক্ষেত্রে। সেটা সিঙ্গেল ডাইমেনশান। ভারত আঞ্চলিক কতৃত্ববাদী রাজনীতিতে এগিয়ে গেছে নিঃসন্দেহে। আর এর পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে ভারতের বিশাল আয়তন, বিপুল দেশীয় রাজস্ব এবং ভারতের প্রচন্ড জাতীয়তাবাদী মিডিয়া।

এটা কে কেন্দ্র করে ভারত এগিয়েছে রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে। ভারত পররাষ্ট্র নীতিতে কৌশলী এবং সুদুর প্রসারী। ভারত পুঁজিবাদি। লাভের প্রশ্নে ভারত মরিয়া এবং একাট্টা।

আর এই স্ট্রাটেজী কে সামনে রেখে ভারত খুব সফলভাবে ভারত দেশটাকে সত্যের বিপরীতে ব্রান্ডিং করতে পেরেছে। আর ভারতের সরকারের প্রধান সহায়ক তার প্রচন্ড জাতীয়তাবাদি মিডিয়া। যেখানে ফেলানি হত্যাকান্ড কিংবা এররকম শত ঘটনা কোন সমালোচনার মুখ দেখেনি রাষ্ট্রের তথাকথিত ইমেজ নষ্ট হবে বলে।

হুম এদিক দিয়ে আমরা ভারত থেকে যোজন যোজন পিছিয়ে আছি।



ধন্যবাদ ব্রো

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় নেক্সাস! আপনার "কাছ থেকে দেখা ভারত" আর আমাদের মিডিয়ায় প্রতিনিয়ত "দেখানো ভারত" এর কি বিশাল পার্থক্য।

ভারত চুলোয় যাক আমার কোন সমস্যা ছিলনা, সমস্যা করেছে এদের এই প্রচার-প্রচরণা আর ঢাক ঢোলের যন্ত্রনায় অস্থির।

:|

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

সকাল রয় বলেছেন:
ভারত-বাঙলা নিয়ে আলোচনা বেশ ভালোই লাগলো

২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: কতদিন পর দেখা হলো!!

:)

১৮| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

বিজন রয় বলেছেন: ব্যাপার না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.