নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুদ্দাকির (চিন্তাশীল/যে মনে রেখেছে)

মুদ্‌দাকির

"আমি বামের ডানে, আবার ডানেরও ডানে, আমি ডানের এত ডানে যে বাম আমার থেকে দূরে না! এজন্যই জীবন চক্রে আমি মধ্যবর্তি!" "just because i appreciate you, doesn't mean i am a great fan of yours" "স্বিবগাতাল্লাহি ওয়ামান আহসানু মিনাল্লাহি স্বিবগাতান ওয়া নাহনু লা--হু-- আ-বিদুওন " "যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। আর যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়। এরাই হলো দোযখের অধিবাসী, চিরকাল তারা সেখানেই থাকবে।" "কাদিয়ানী মিথ্যাবাদিরা আমার প্রকাশ্য শত্রু !!!"

মুদ্‌দাকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃ টেষ্টোস্টেরন

২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

বিসমল্লাহির রাহমানির রাহিম





ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃ টেষ্টোস্টেরন (একটা উৎসৃঙ্খল হরমন)









অনেক দিন লেখিনা, লেখতে ইচ্ছা করে কিন্তু সময় পাই না, যাইহোক এখন বসন্ত কাল, একটা ভালোবাসার গল্পদিয়ে শুরুকরা যাক,





বছর কয়েক আগে ডিসকভারি চ্যানেল দেখছিলাম, দিন ক্ষন মনে নাই, শুধু এই টুকু মনে করতে পারি যে তখনো চিকিৎসা বিজ্ঞান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানি না। ডিসকভারি চ্যানেল, বৃটিস মহিলা সাইকেলিস্ট এ্যনা আর তার ট্রেইনার টমের প্রেম কাহিনী দেখাচ্ছিল। প্রেমকাহিনীটা অসাধারন কিছুই না, কিন্তু অসাধারন।



এ্যনার বয়স ৩৪ টমের ৪০, তাদের প্রেমের বয়স প্রায় ২০ বছর, আর তাদের বিয়ে হয়েছে প্রায় ১০ বছর। তাদের সুখি সংসার, এ্যনা বহু জাতিয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহন করেছে, শির্ষ থাকবার স্বপ্ন পুরন না হলেও জিবনে অন্যকোন কিছুর অভাব নাই বললেই চলে। অসাধারন সুন্দরী এ্যনার আর টম দম্পতির জীবনে বর্তমানে একটাই সমস্যা, আর তা হল, তারা দির্ঘ ৬ বছর ধরে সন্তান নেবের চেষ্টা করবার পরেও তাদের কোন সন্তান হচ্ছে না!!! আশায় থাকতে থাকতে এক পর্যায় তারা ইনফারটিলিটি বিশেষজ্ঞ ডাঃ হারভির সরনাপন্ন হলেন। ডাঃ হারভির সাথে প্রথম সাক্ষাতেই, যখন উনি কেইস হিস্টট্রি নিচ্ছিলেন, এ্যনা অদ্ভুদ এক তথ্য দিল। এ্যনার কোন দিন ঋতুস্রাব হয়নি!!! এমন কি এটা কি জিনিস এ্যনা জানেই না??!! বিজ্ঞানের ভাষায় একে বলে প্রাইমারি আ-মেনোরিয়া। কিন্তু এই ধরনের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মায়েরা তাদের মেয়েদেরকে ১৫ কিংবা ১৬-১৭ বছর হতে না হতেই ডাক্টারের কাছে নিয়ে আসেন। ২৮ বছরের এক জন মেয়ে মানুষের কাছ থেকে এই ধরনের তথ্য পাওয়া নিতান্তই অদ্ভূত। কিন্তু ঘটনা সত্যি!!!!



এ্যনার মা ছিল না। এক মাত্র মেয়ে বড় হয়েছে বাবার কাছে। শিশু কাল থেকেই সাইকেলিং তার নেশা, তার সাইকেলিং সঙ্গি বান্ধবিদেরও কঠর পরিশ্রম করার কারনে ওজনো ছিল কম, ফলে অনেকেরি ঋতুশ্রব শুরু হয়েছে দেরিতে, তাই বয়ঃসন্ধিতে তার বান্দবিদের কাছ থেকেও জানা হয়নি যে এইটা কি জিনিশ ???? আর বয়ঃসন্ধি কালেই টমের সাথে পরিচয়, ধ্যন জ্ঞান সব কিছুই তখন টমের দিকে, তখন থেকেই কাজ মানেই টম আর অবসর মানেই টম। আর টমের জিবনে প্রথম নারী এ্যনা। নারী কি জিনিশ সে সম্পর্কে সেও প্রায় মূর্খ!!! যাই হোক নাটক এখনো শুরুই হয়নি।



ডাঃ হারভি এ্যনার শারিরে বাহ্যিক কোন সমস্যাই পেলেন না। অন্য দশটা নারীর শরির যেমন হয় এ্যনা সেরকমই কিন্তু ডাঃ হারভি পরিক্ষা নিরিক্ষার এক পর্যায় পেটের আল্ট্রাসাউন্ডে দেখলেন যে এ্যনার কোন গর্ভাশয় নাই, আর ডিম্বাসয়ের মত যে বস্তু দুটি উপস্থিত তার আকৃতিও টেসস্টিসের মত। হারভির আর কিছু বুঝতে বাকি রইলনা। সাথে সাথে হারভি এ্যনার ক্রোমজম পরিক্ষা করতে দিলেন। এবং ক্রোমজমের পরিক্ষায় পরিস্কার প্রমান হয়েগেল যে এ্যনা একজন পুরুষ। কারন তার সেক্স ক্রোমজম “XY” ।



আসলেই এ্যনা বায়োলজিকাললি একজন পুরুষ কিন্তু বাস্তবতা হল যে, এ্যনা বাহ্যিক ভাবে এবং মানষিক ভাবে একজন পূর্ণাংগ নারী, যাতে কোন ক্ষুত নাই!!!!!!!



কিভাবে সম্ভব???



এ্যনার যে সমস্যটা ছিল তার নাম টেষ্টিকুলার ফেমিনাইজেশন সিন্ড্রম/এন্দ্রোজেন ইন্সেন্সিটিভিটি সিন্দ্রম। অর্থাৎ তার শরিরে টেষ্টোস্টেরন হরমন কাজ করার জন্য যে রিসেপ্টর গুলো প্রয়োজন পরে সেগুল অকেজো ছিল! ফলে এই হরমন এ্যনাকে কখন পুরুষবানাতে পারেনি। বা এই হরমনের কর্মক্ষমতার অভাবে এ্যনা হয়েগেছে নারী। আসলে গর্ভাবস্থায় পুরুষ আর নারীর যৌনাংগ গঠিত হয় মুলারিয়ান ডাক্ট নামক স্থান থেকে বা মুলারিয়ান ডাক্টের বিবর্তনের ফলে। একটা পর্যায় পর্যন্ত নারী পুরুষের যৌনাংগ একইরুপ থাকে, এর পর টেষ্টস্টেরনের প্রভাবে মুলারিয়ান ডাক্ট থেকে পুরুষের যৌনাংগ তৈরি হয়। আর কোন বায়োলজিকাল পুরুষ(XY) যদি টেষ্টস্টেরন ইন্সেন্সেটিভ হয় তাহলে তার যৌনাংগও হবে নারীর যৌনাঙ্গের মত!!



আল্লাহের আদেশে প্রকৃতির কি অদ্ভুদ আচরন!!!!







হলিউড অভিনেত্রি জেমি লিঃ বায়লজিকাললি XY





আমেরিকান গায়িকা ইডেন এট উডঃ বায়লজিকাললি XY





এই গল্প বলার উদ্দেশ্য টেষ্টোস্টেরনের মহত্ত্ব বুঝানো নয়, মানুষের সৃষ্টির বৈচিত্রের দিকে আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষন করা। টেষ্টোস্টেরন কিন্তু পুরুষের একার সম্পদ নয়!! যেমন ইস্ট্রোজেনো নারীর একার সম্পদ নয়!! যদিয় অনেকেই তাই ভাবেন!!



নারীর চেয়ে পুরুষের রক্তে টেষ্টোস্টেরন ৭ থেকে ৮ গুন বেশী থাকে, পুরুষরা নারীদের চেয়ে ২০ গুন বেশী উৎপাদন করে, আবার বেশী খরচও করে!!! কিন্তু নারীরা এই হরমনের ক্রিয়ায় পুরুষের চেয়ে বেশী সংবেদনশীল!! কিন্তু নারী পুরুষের শারিরিক গঠন আর চারিত্রিক পার্থক্যের একটা প্রধান কারন এই টেষ্টোস্টেরন।



এই হরমনটি আমাদের জন্য যা যা করেঃ



আমরা যখন মায়ের পেটেঃ

মুলারিয়ান ডাক্ট হতে পুরুষের যৌনাংগ তৈরি হবে নাকি মহিলাদের মত যৌনাংগ গঠীত হবে তা নির্ধারন করে। তবে এই টেষ্টোস্টেরন মায়ের, সন্তানের নয়। অর্থাৎ গর্ভাবস্থায় আপনার মায়ের টেষ্টোস্টেরন লেভেল আপনার যৌনাংগের সুগঠনের সাথে সরাসরি সম্পর্কিত।







আমরা যখন সদ্যভুমিষ্টঃ

জন্মের প্রথম সপ্তাহে কোন এক অজানা কারনে একজন ছেলে শিশুর টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা অনেক বেড়ে যায়। এবং তা পরবর্তি ৪-৫ মাস পর্যন্ত যারি থাকে। ধারনা করা হয় এই সময় ছেলে বাচ্চাদের মস্তিষ্ককে পুরুষালি করাই টেষ্টোস্টেরনের এক মাত্র কাজ। ৬মাস বয়স থেকে বয়ঃ সন্ধি পর্যন্ত ছেলে বাচ্চাদের রক্তে টেষ্টোস্টেরন প্রায় পাওয়া যায়না বললেই চলে। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই মস্তিষ্ক পুরুষালি করনে মস্তিষ্কের উপর কিন্তু টেষ্টোস্টেরন কাজ করতে পারে না, কাজ করে ইস্ট্রোজেন!!! টেষ্টোস্টেরন এ্যরোম্যাটাইজড হয়ে ইস্ট্রজেনে পরিনত হয়, তারপর মস্তিষ্কের উপর কাজ করে।



আমরা যখন কিশোরঃ

কৈশরের যাবতিয় সকল দৈহিক ও মানষিক পরিবর্তিনের জন্য দায়ি এই হরমনটি। এই সব পরিবর্তনের বেশিরভাগই খুব মজার। এই নিয়ে নুতন কিছু না বল্লেও চলে। তবে ব্রোন অনেক সময়ই এই হরমনটির ব্যাল্যেন্সের উল্টাপাল্টার জন্য হয়ে থাকে। মোটের উপর আমাদের বালক থেকে পুরুষ হতে যা যা প্রয়োজন তার অনেকটাই এই হরমনের অবদান। যেমন আমাদের শুক্র কিট তৈরি করার ক্ষমতা বা আমাদের অধিক সমর্থবান শরির। বা যেমন মাংস পেশীর সুগঠন মেইল প্যাটার্ন ব্যাল্ডিং অর্থাৎ কিছুচুল পড়ে গিয়ে বালক থেকে পুরুষের মত চুলের আকৃতি পাওয়া।





কৈশর বা তারপরঃ পুরুষ ও স্ত্রী উভয়ের যৌন চাহিদা এই হরমনটির উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ যার এই হরমন বেশী তার যৌন ক্ষমতা ও চাহিদা বেশী। কিন্তু দুক্ষেঃর ব্যাপার হল যে পুরুষদের তা বেশী থাকে তাদের স্ত্রী ভিন্ন অন্য নারীতে আকৃষ্ট হবার সম্ভাবনা প্রবল, আর তাদের বিবাহ বিচ্ছেদের সম্ভাবনাও বেশী।



ভালোবাসা ও পিতৃত্তের সাথে এই হরমনের সম্পর্কঃ প্রেমে পড়লে পুরুষের টেষ্টোস্টেরন লেভেল কমে যায় আর নারীদের তা বেরে যায়। তবে এই ব্যাপারটা স্থায়ী কিছু না। দেখাযায় যে প্রথম ১-৩ বছর হানিমুন ফেজ এর পর এই পার্থক্য আর প্রতিয়মান হয় না। পিতৃত্তের প্রথমদিকেও পুরুষদের এই হরমনের মাত্রা কম থাকে। এটিও স্থায়ী নয়। এই সময় গুলোতে টেষ্টোস্টেরন এর মাত্রা কম থাকলে পারিবারিক সম্পর্ক গুল স্থায়ীত্তের দিকে মোড় নেয়। পুরুষের টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা তার প্রেমিকার উপস্থিতির উপর নির্ভর করে না। অর্থাৎ প্রেমিকা দূরে থাকলেও তার এই হরমনের মাত্রা একই থাকে, কিন্তু এক জন স্ত্রীর টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা তার প্রেমিকের উপস্থিতির উপর নির্ভর করে। অর্থাৎ প্রেমিক কাছে থাকলে তার টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা বেশি থাকে।



যৌন মিলনঃ মিলনের শেষদিকে যখন পুরুষের বির্য নারীর যোণিতে নিক্ষেপিত হয় তখন এই বির্যের টেষ্টোস্টেরন আর এন্ডোরফিন নারীর শরীরে টেষ্টোস্টেরন, এন্ডোরফিন, আর অক্সিটোসিনের মাত্রা প্রচন্ড রকমের বাড়িয়েদেয়, এবং তা নারীর অর্গাজমে সাহাজ্য করে। এই বির্যের নানা উপাদান নারীর প্রজনন তন্ত্রের সুস্বাস্থও রক্ষা করে। রক্তে পুরুষের টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা সাধারনত সকালবেলা বেশি থাকে।



পুরুষের যৌন উত্তেজনাঃ যৌন উত্তেজনা বেশী হয় যখন টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা বেশী থাকে। আবার টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা বেশি থাকে যারা যৌন মিলন কম করে!! রাতে যৌন মিলন করা এক জন পুরুষের সকাল বেলা টেষ্টস্টেরনের মাত্রা অনেক বেশি থাকবে। নারীদের সাথে সামান্য কথা বললেই পুরুষের এই হরমনের মাত্রা অনেক বেড়ে যায়। আবার স্বামীর টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা স্ত্রীর ঋতু চক্রের মাঝামাঝি সময় অনেক বেশী থাকে, কারন এই সময় স্ত্রীর ডিম্বাশয় থেকে ডিম নির্গত হয়।









নারীর যৌন উত্তেজনাঃ যৌন মিলনের আগের তুলনায় যৌন মিলনের পরে নারীর টেষ্টোস্টেরনের মাত্রাবেশি থাকে, আর তার চেয় বেশি থাকে যদি যৌন মিলনের পর স্বামী কিছুক্ষন স্ত্রীর আলিঙ্গনে থাকে। ইংরেজীতে একটা কথা আছে, “Men love, to have sex. Women have sex, to be loved.” কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই যে নারীর এই হরমনের মাত্রা বেশি তার যৌন উত্তেজনা সহজ।



চারিত্রিক ধরনঃ টেষ্টোস্টেরন অধিক এমন পুরুষরা স্বার্থপর হবে।



আমাদের ঘিলুঃ টেষ্টোস্টেরনের কারনেই পুরুষের ঘিলু স্ত্রীর চেয়ে বড়। আবার কৈশরে টেষ্টোস্টেরন পুরুষকে করে অমনযোগী, আর বার্ধক্যে এর অভাবে পুরুষের ভুলে যাবার রোগ হয়!!



অপরাধ প্রবনতাঃ টেষ্টোস্টেরন তৈরি হবার পর শরীরে যখন ব্যাবহার না হয় তখন তা ইস্ট্রাডায়োল নামক হরমনে রুপান্তরিত হয়, এই ইস্ট্রাডাওল পুরুষদেরকে করে আক্রমনাত্তক ও অপরাধ প্রবন। অর্থাৎ এই অপরাধ প্রবনাতা টেষ্টোস্টেরন নয় ইস্ট্রাডাওলের মাত্রার উপর নির্ভর করে। তার মানে যদি এমন হয় যে কোন পুরুষ টেষ্টোস্টেরন তৈরি করে ঠিকি কিন্তু তার শরির তা ঠিক মত ব্যাবহার না করে ইস্ট্রাডায়োলে পরিনত করে, তবে সেই পুরুষ পুরুষালি না হয়েও হবে অতি মাত্রায় অপরাধ প্রবন। এই বার বুঝলেনতো যৌন উত্তেজনা বোধ করা আর ধর্ষন করার পার্থক্য???? আর বুঝলেনতো বেশীর ভাগ চোর,ডাকাত ছিনতাই কারি কেন দেখতে কাপুরুষোচিত??? বা পৌরষত্ত্ব মানেই যে গায়ের শক্তিদেখানোর জন্য পুরুষরা অপরাধ করে তা কিন্তু নয়।



কিছু কারন যা আপনার টেষ্টোস্টেরন বাড়ায়ঃ



১) ওজন কমলে টেষ্টোস্টেরন বাড়ে। তাই ওজন কমান



২) ভিটামিন ডি এর উৎপাদন বাড়ায়। তাই রোদে যান পরিশ্রম করুন



৩) জিঙ্ক আর ম্যাগ্নেসিয়াম এর অভাবে এর পরিমান কমে তাই বেশী কাচা মরিচ খান



৪) বয়স বাড়লে টেষ্টস্টেরন রক্তে বের হয় কম, তাই বয়স বৃদ্ধি বন্দ করুন।



৫) গুমে তা বারে তাই ঠিক মত ঘুমান।



৬) যে খাবার রক্তের গ্লুকজের মাত্রা খুব তারারাতি বাড়ায় তা রক্তের টেষ্টোস্টেরন কমায়। তাই এমন কিছু খাবেন না যা রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা খুব তারাতারি বাড়ায়, যেমনঃ চিনি, মিষ্টি.........।



৭) প্রয়োজনীয় পরিমান মাংসের চর্বি খেতে হবে। অতিরিক্ত হইলে কিন্তু আবার ওজন বাড়বে!!!



৮) পরিশ্রম করলে যখন আপনার মাংস পেশীতে ল্যাকটিক এসিড তৈরি হয় তখন টেষ্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়ে। এই জন্য প্রতিদিন এমন পরিমান পরিশ্রম করুন যাতে আপনার মাংস পেশীতে হাল্কা ব্যাথ্যা হয়!!!!



মানষিক চাপ ভারসেস টেষ্টোস্টেরনঃ



টেষ্টোস্টেরন হরমনের প্রতিদ্ধন্দি কোন হরমন শরীরে নাই, কিন্তু আপনি যখন মানষিক চাপা থাকেন, তখন কর্টিসল নামক একটি হরমন বৃদ্ধি পায় প্রচন্ড পরিমানে । এই কর্টিসল আপনাকে যুদ্ধ করতে সাহায্য করে, এই হরমন টেষ্টোস্টেরনকে কাজ করতে দেয় না!!!! তাই যারা না না বিষয়ে মানষিক চাপে থাকেন তারা কেন অতি সুখের ব্যাপারটাতেও চাপের মধ্যে থাকেন তা বুঝতে নিশ্চই আর ব্যাক্ষ্যার দরকার নাই!!!!!!! তবে হা টেষ্টোস্টেরন যাদের বেশী তারা মানষিক চাপেও বেশী পড়েন। আর কর্টিসলের বৃদ্ধি তাদেরকেই বেশী হতাস করে!!!! একেই বলে, “The bigger they come, the harder they fall” কর্টিসল আপনাকে সারভাইবেলে সাহায্য করে, তাই আপনার অভ্যাস হয় বেশী বেশী খাওয়া, ফলে আপনি বেশী বেশী খান আর মোটা হন, আর আপনার টেষ্টোস্টেরন আরো কমে যায় !!!! কি প্যাচঁ!!!!!!!! প্রকৃতি আমাদের বানাইসে বইলাই এই অবস্থা!!! আল্লাহ বানাইলে এমন হইতনা!!!



দুশ্চিন্তা কমাতে প্রতিনিয়ত পড়তে পারেন, “ ওয়াস্তাগফিরুল্লা রাব্বি মিন কুল্লি যাম্বিউ ওয়াতুবুইলাইহি লাহাওলা ওয়ালা ক্বুয়য়াতা ইল্লা বিল্লা হিল আলিয়্যুল আযিম”



দৃষ্টি আকর্ষনঃ এই লেখায় অনেক সামাজিক, ধর্মিয় এবং সংসারিক চিন্তার খোরাক আছে আশা করি কাজে লাগবে।







শেষ কথাঃ টম আর এ্যনা এখনো দুজন দুজনার, কি বিচিত্র এই জীবন তাই না??? টমও মানতে রাজি নয় যে এ্যন পুরুষ আর এ্যনও মানতে রাজি নয় যে সে এক জন মহিলা নন।



আসসালামুয়ালাইকুম, ইনশাল্লাহ, পড়ে আবার কথা হবে।



ভালবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃ BROKEN HEART



ভালোবাসার জৈবিক বিজ্ঞানঃ ভালোবাসার ধাপ গুলো

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +২৯/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০১

অশান্ত কাব্য বলেছেন: অসাধারণ জ্ঞানগর্ভ পোস্ট । :) +++++++++

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ!! অনেক অনেক ধন্যবাদ

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৫

একজন আরমান বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।
প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। :)

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ!! অনেক কিছু জেনেছেন জেনে খুশি হলাম

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২০

জাতিস্বর বলেছেন: শিক্ষামূলক পোস্ট।
ধন্যবাদ।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হুম, অনেকটা !! নিজেদের জানা খুব জরুরী, ধন্যবাদ!!!

৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

না পারভীন বলেছেন: XY ফিমেল রা বাহ্যিক ভাবে চমতকার , আকর্ষনীয় মহিলা হন । মানুষিক ভাবে বা সাইকোলজিক্যাল সেক্স এর দিক থেকেও তারা মহিলা ।


এবং তাদেরকে মহিলা হিসেবে ধরে নেওয়া চিকিতসকের কাজ । শুধু তার টেস্টিস গুলো ফেলে দিতে হয় , কারণ সেগুলি পেটে থাকলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা বেশী ।


( একটু যোগ করলাম বা জ্ঞান ঝাড়লাম :#> )

২২ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ইচ্ছা করেই এই তথ্য গুলা বাদ দিয়েছিলাম, পাছে ছেলেরা অকারনেই যদি আতঙ্ক গ্রস্থ হয়!!!!???

আপনার কন্ট্রিবিউসনের জন্য অনেক ধন্যবাদ! !!

XY ফিমেলরা, সুন্দর, আকর্ষনিয়, তুলনামূলক দির্ঘদেহি, শারিরিক ভাবে বেশি সক্ষম, কিন্তু মানষিক ভাবে পূর্ণ নারী

৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

আমিভূত বলেছেন: অনেক দিন পর আপানার লেখা পেলাম , ধন্যবাদ এত সুন্দর করে অতি কঠিন কথা গুলো উপস্থাপনের জন্য ।
আল্লাহ্‌তাআলা আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন ।

২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনাকেও পড়ার জন্য মন্তব্য করার জন্য!!

আসসালামুয়ালাইকুম!!

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২১

আলতামাশ বলেছেন: একজন আরমান বলেছেন:
দারুন পোস্ট।
অনেক কিছু জানতে পারলাম।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ!!!

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১০

খায়ালামু বলেছেন: প্লাস + প্রিয়তে :)
চমৎকার পোস্ট

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!!

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: খুবই প্রয়োজনীয় বিষয় তুলে এনেছেন মুদদাকির ভাই। প্লাস। আপনাকে ধন্যবাদ। পোস্টের টাইটেলে ব্রাকেটে পরিণত বয়সের চিহ্ন রাখলে হয়ত আরো ভাল হয়।

২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ!!!

ইচ্ছা করেই দেইনি, কারন দিলেই বরং ছোটরা বেশি পড়ে

আর আরেক ভাবে যদি চিন্তা করেন, আমার হিসাবে বিজ্ঞান টা জানাই উচিত.........।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: তথ্যমুলক জ্ঞানগর্ভ পোস্ট।
+++

২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: জেনে কারো উপকার হোক

নিজের সম্পর্কে জানা খুব জরুরি!!!!!!!!

ধন্যবাদ

১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পুরোটা পড়লাম এবং বিস্মিত অভিভূত হলাম। কত কম জানি আমরা!

২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৪১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আসলেই, আমরা মানুষরা মানুষ সম্পর্কেই সবচেয়ে কম জানি...........................।

ধন্যবাদ

১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

ইলুসন বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। পড়ে ভাল লাগল।

১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!!!!!!!!

১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১২

তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:


পোস্ট পড়ে আমিই আতঙ্কিত হয়েছি :|| , অন্যদের কথা জানি না !!!



অনেক কিছু জানলাম , ধন্যবাদ ধন্যবাদ!!

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কিভাবে আপনাকে আতঙ্কিত করলাম বুঝলাম না!!!!

অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!

আসসালামুয়ালাইকুম

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

ভুং ভাং বলেছেন: ব্যাপক জ্ঞানগর্ভ পোস্ট। ++++++++ + প্রিয়তে নিলাম ।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!

১৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:০২

এরিস বলেছেন: ও মাই গড। অবিশ্বাস্য। অনেক অনেক কিছু জানতে পারলাম। আনলিমিটেড প্লাস।

০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অবিশ্বাস্য !!! বিশ্বাস করুন!!!

আনলিমিটেড ধন্যবাদ !!!!!!!

১৫| ০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

এরিস বলেছেন: সামুর দুষ্টামির জন্যে সেদিন প্রিয়তে নিতে পারিনি। আজকে হাইজ্যাক করে প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। পারলে ঠেকান। B-) B-)

০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: এই রকম হাইজ্যাক হতে ভালোই লাগে !!!! :-B :-B :-B

১৬| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

নবজন্ম বলেছেন: ভাই কি ডাক্তার নাকি?

০৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: মজাই লাগে , আগে একজন জিজ্ঞাস করেছিল ফিজিক্সের ছাত্র কিনা............???

১৭| ০৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

নবজন্ম বলেছেন: লেখা ভাল লাগল। তাই +++++
কিন্তু সমস্যা থেকে গেল।

০৮ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভুল থাকতেই পারে, বিজ্ঞান পরিবর্তন শীল, দয়াকরে সমস্যাটা দেখিয়ে দিন!!!

ধন্যবাদ!!!

১৮| ০৯ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: কঠিন বিষয় সুন্দর করে লিখার ক্ষমতা আপনার সহজাত।

০৯ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,

যাই বলুন, আপনার মত প্রাঞ্জল লিখতে পারিনা!!! :) :)

১৯| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: কত অজানারে পোস্ট ...
পিলাচ লন ...

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:০৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!!!

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৮

খাটাস বলেছেন: কত কি জানলাম। ভাল পোষ্ট। প্লাস।

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!!!!! :) :)

২১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১২

লজিক মানুষ বলেছেন: : :) :) :) :) :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: :D :D :D :D :D :D

২২| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৩

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম.........সুপার পোস্ট!!!!!!!!!!!!!!!!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!

ঈদ মুবারাক

২৩| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪২

আম্মানসুরা বলেছেন: আসলেই পৃথিবীটা অদ্ভুত!!! প্রকৃতি মাতার রহস্যময় আচরণ ভাবায়!

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সৃষ্টির রহস্য বড়ই অদ্ভুদ .....................

আমরা এখন কিছুই জানি না !!!!!!!!! :( :(

২৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৫

নূর আদনান বলেছেন: কত কি জানলাম। খালি প্যচ, প্রিয়তে

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কিছুতো প্যচ থাকবেই

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

২৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: কত বিচিত্র বিষয় আছে জানার! খুব সুন্দর করে লিখেছেন। ভাল লাগল অনেক।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আসলেই বিচিত্র, আমরা মানবদেহের ১০% ও জানি কিনা সন্দেহ ...........................।

আপনাকে ধন্যবাদ

২৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: +++++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!! ঈদ মুবারাক

২৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

মামুন রশিদ বলেছেন: খুব চমৎকার পোস্ট । ভালো লাগল ++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!! ঈদ মুবারাক

২৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ওহ মাই গড! পোষ্টে প্লাসের ঘুর্নিঝড় হবে!

০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনার জন্য ধন্যবাদের দুইটা টুইস্টার!!!

ঈদ মুবারাক

২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০২

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: কঠিন জিনিস সুন্দর করে লিখেছেন । দারুণ পরিশ্রমী পোস্ট ।

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হুম, লিখতে লিখতে আঙ্গুল ব্যাথা, এই আর কি , লিখতে চাইলে তো করতেই হবে, তাই না????

ধন্যবাদ

৩০| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: জ্ঞানগর্ভ






খুব চমৎকার পোস্ট





ধন্যবাদ ধন্যবাদ!!

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ !!!

৩১| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

রায়ান ঋদ্ধ বলেছেন: XY ফিমেল এক্সিস্ট করে এতটুকু পর্যন্তই জানতাম। টেস্টোস্টেরন নিয়ে এত বিষদ জানা ছিল না।

ধন্যবাদ। প্রিয়তে + অনুসরণে। :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!! :)

৩২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

নিরীহ বালক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , অনেক কিছু জানার দরকার ছিলো । অনেক কিছুই জানা হলো । হয়তো অনেক কিছুই বলা যায় না , তাই এভাবে জানতে পারলে ভালই হয় । :)

আবারো ধন্যবাদ :)

০২ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনি জানলেন, জেনে আমার ভালো লাগল!!! ধন্যবাদ !!

৩৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলে 'ব্রেইন গেমস' নামে একটা শো হয়। আপনার খুব ভাল লাগবে।

০২ রা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হুম, শুনেছি, আমাদের ব্রেইন কত বোকা আর আলস তাই দেখায়, দেখতে হবে!!! আর আপনি ঠিক বলেছেন, আমার ভালো লাগারই কথা !!!!

৩৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


সোজা শোকেসে +++

৩১ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আপনার সোকেসে থাকা ভাগ্যের ব্যাপার। আপনার সোকেসে থাকলো মানে আমার পোষ্টটা জীবিত থাকল ।



অনেক অনেক ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই !!! :#> :#> :#> :#>

৩৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২২

মাথা ঠান্ডা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো । অনেক কিছুই জানলাম।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৪২

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ

আশা করি জানা গুলো কাজে লাগবে !!

৩৬| ১৯ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো পোস্ট B-))

৩১ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৩৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ ! আসসালামুয়ালাইকুম

৩৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

আরোগ্য বলেছেন: এটাও সময় নিয়ে পড়তে হবে। থাজ প্রিয়তে। আপনার ব্লগ তো বেশ সমৃদ্ধ। আশা করি নিয়মিত লিখবেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: মনযোগ দিয়ে পড়বেন আশা করি। ধন্যবাদ। আসসালামুয়ালাইকুম।

৩৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম। সময় নিয়ে পড়ে মন্তব্য করবো।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম। আসসালামুয়ালাইকুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.