নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের হাসিমুখ দেখতে ভালো লাগে।
একটি অসাধারণ সুন্দরী যুবতী একটা ওষুধের দোকানের সামনে চুপ করে দাঁড়িয়ে ছিল। মনে হচ্ছিল যেন সে দোকানের ভীড় কমার অপেক্ষায় ছিল। দোকানের মালিক তার দিকে বেশ সন্দেহের দৃষ্টিতে তাকাচ্ছিল মাঝে মাঝে। ভাবছিল, সে এমন কিছু জিনিষ কিনতে এসেছে সেটা নিতান্ত গোপনীয়। কারুর সামনে সে বলতে বোধহয় লজ্জা বোধ করছে। ভেবেই যাচ্ছে আর নিজেও চাইছে যেন ভীড়টা তাড়াতাড়ি কমে যায়। ওষুধের বিক্রী কমে কমুক, সুন্দরী যুবতীটির কী প্রয়োজন আর সেটা সে মেটাতে পারবে কিনা, সেই ভেবেই তার হাঁকপাকানি অবস্থা। যাই হোক, অনেকক্ষণ দাঁড়ানোর পর অবশেষে দোকানটা একটু ফাঁকা হল। কোন গ্রাহকই আর ছিলনা। মেয়েটি দোকানে ঢুকল আর মালিককে একটু আস্তে ঈশারায় ডাকল, একেবারে মৃদু সুরে সলজ্জ ভঙ্গীতে একটা কাগজ দোকান-মালিকের দিকে এগিয়ে দিল আর অতি সুরেলা ভঙ্গীতে, প্রায় ফিসফিস করে বলল,
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
“কাকু, আমার না........আমার না .......কি যে বলি.......
আমার না এক ডাক্তারের সঙ্গে বিয়ে পাকা হয়ে গেছে। আর আজ না ওনার প্রথম চিঠি পেয়েছি। ডাক্তারদের হাতের লেখা তো আপনারাই পড়তে পারেন, তাই একটু এটা পড়ে শোনাবেন..? আমি কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা কাকু।”
©somewhere in net ltd.