![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার আগের নিক 'হাসান কালবৈশাখী' বিকল হয়ে যাওয়াতে এই ২য় নিক।
প্রথম আলো ও অন্যান্ন মিডিয়াকে ধন্যবাদ আক্রান্ত মেয়েটির ছবি, নামপরিচয়, কর্মস্থলের ঠিকানা প্রকাশ না করার জন্য।
এ নিয়ে কদিন আগে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম.
ভারতের মিডিয়া থেকে অনেক কিছু শেখার আছে, তারা দিল্লির বাসের পাশবিক নির্যাতনের শিকার মেয়েটির ছবি, নাম ও ইনস্টিটিউট ও পারিবারিক পরিচয় গোপন রেখেছে ; যা আমাদের দেশের মিডিয়া পারে না! ডঃ ইভার ক্ষেত্রেও পারে নি।
আমাদের নিউজ মিডিয়া কি পারে না?
Click This Link
বিডি ব্লগে ডিটেইলস দিয়েছিলাম
http://blog.bdnews24.com/mmdhw/136429
এখন মনে হয় কিছুটা ভদ্র হতে পেরেছে পত্রিকাগুলো ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া। বৃহস্পতিবারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে চলন্ত বাসে ধর্ষণের শিকার পোশাকশ্রমিক এক তরুণীর নামপরিচয়, কর্মস্থলের ঠিকানা, পারিবারিক পরিচয় গোপন রাখতে পেরেছে আমাদের মিডিয়া।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৬
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: ধন্যবাদ।
অপরাধীর শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত এই মামলার নিয়মিত ফলোআপ থাকবে বলে আমি আশাবাদি। দিল্লিতে বাসে এক মেডিকেল ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হলে আমাদের দেশেও ব্যাপক সচেতনতা তৈরি হ্য়।
আগে এসব বেশিরভাগ লোকলজ্জার ভয়ে গোপন রাখা হত।
এখন বিচার নিশ্চিত ভাবে পাওয়া যাবে জেনে মানুষ আইনের কাছে যাওয়া শুরু করেছে।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৪
জাহিদহোসেন বলেছেন: ভাল কাজ করেছে আবার মানে শুনুন-
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর ১৪৷ (১) ধারা অনুযায়ী সংবাদ মাধ্যমে নির্যাতিতা নারী ও শিশুর পরিচয় প্রকাশের ব্যাপারে বাধা-নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছেঃ
দহনকারী, ক্ষয়কারী অথবা বিষাক্ত পদার্থ দ্বারা কোন শিশু বা নারীর মৃত্যু ঘটানো বা মৃত্যু ঘটানোর চেষ্টা, পতিতাবৃত্তি বা বেআইনী বা নীতিবিগর্হিত কোন কাজে নিয়োজিত করার উদ্দেশ্যে কোন নারীকে বা শিশুকে বিদেশ হইতে আনয়ন বা বিদেশে পাচার বা প্রেরণ অথবা ক্রয় বা বিক্রয় বা কোন নারীকে ভাড়ায় বা অন্য কোনভাবে নির্যাতনের উদ্দেশ্যে হস্তান্তর, নারী বা শিশুকে অপহরণ , মুক্তিপণ আদায়ের উদ্দেশ্যে কোন নারী বা শিশুকে আটক, নারী বা শিশুকে ধর্ষণ ও ধর্ষণের চেষ্টা এবং ধর্ষণজনিত কারণে মৃত্যু ঘটানো, নারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়া, যৌন পীড়ন করা, যৌতুকের জন্য মৃত্যু ঘটানো বা জখম, ভিক্ষাবৃত্তি বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে শিশুকে অঙ্গহানি ইত্যাদি এমন সব অপরাধের শিকার হয়েছেন এমন নারী বা শিশুর ব্যাপারে সংঘটিত অপরাধ বা এসম্পর্কিত আইনগত কার্যধারার সংবাদ বা তথ্য বা নাম-ঠিকানা বা অন্য কোন তথ্য কোন সংবাদ পত্রে বা অন্য কোন সংবাদ মাধ্যমে এমনভাবে প্রকাশ বা পরিবেশন করা যাবে যাতে ঐ নারী বা শিশুর পরিচয় প্রকাশ না পায়৷
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এর এই বিধান লংঘন করা হলে উক্ত লংঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি বা ব্যক্তিবর্গের প্রত্যেকে অনধিক দুই বৎসর কারাদণ্ডে বা অনূর্ধ্ব এক লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন৷
Click This Link
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫২
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: আইন আছে, কিন্তু মাসখানিক আগেও আমাদের পত্রিকাগুলো এইসব কেয়ার করত না, পত্রিকা বিক্রি বাড়ানোর লোভে।
কমাস আগের পরিকার কান্ড দেখুন-
http://blog.bdnews24.com/mmdhw/136429
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
হ্যারিয়ার টু বলেছেন: আমাদের মিডিয়া এখন ম্যাচিউরড হয়েছে!
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: অবস্যই ম্যাচিউরড হয়েছে। হতে হবেই।
শতাধিক দৈনিক পত্রিকা, যার কয়েকটির সার্কুলেশন লক্ষাধিক কপি। ২৫ টি বানিজ্জিক টেলিভিশন, ৫ টি কমুনিটি রেডিও সহ ডজন খানিক বেসরকারি FM রেডিও।
ম্যাচিউরড তো হবেই।
৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: ভালোই তো
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: ভালোই তো?
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
মনে নাই বলেছেন: মিডিয়া একটা ভালো কাজ করেছে, ভালো কাজটা সম্পূর্ন করতে এখন দরকার অপরাধীর শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত এই মামলার নিয়মিত ফলোআপ।