![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক অনেক চেষ্টা হয়েছে ব্লগানোর বাংলা করা নিয়ে, আমার এখন ব্লগের নতুন বাংলা করতে ইচ্ছা করলো তাই দিলাম এর নাম নেটনামচা- আর এই ধারাবাহিক নেটনামচা ধরে রাখা হবে নেটনামায়- সত্য বড় কঠিন, সত্য বড় কঠোর,সত্য শক্তসমর্থ সত্যের হোগামারা খাইলে যাদের মাথা আউলাইয়া যায় তাগোর জন্য বলি আমি মিথ্যার হোগা মারি, মিথ্যা কইয়া হোগা মারা পছন্দ করি না। সুজন সামলে নায়ে উঠো, মাঝবদীতে পড়লে আমার দায় নেই। এটা বড়দের জন্য পদ্য পদ্য খেলার একটা পাতা, যারা সস্তা অশ্লিলতা খুজছেন চলে যান নীলক্ষেতের চিপায়, তেমন সস্তা আদিরস আমি করি না। কিন্তু মাঝে মাঝে কবিতার খাতিরে যৌনবিষয়ক আলাপন চলে আসতে পারে, পরিশেষে ধন্যবাদ মুখফোড় সুমন চৌধুরি কে। আমরা অনেক পদ্য করবো ছাতিম গাছের তলে, আমরা নিত্য শংকর খাবো ব্যোম ভোলানাথ বলে।
কথাটা রুঢ় মনে হতে পারে কিন্তু আজকের মহাসমাবেশের সম্পূর্ণ সময়টাতে আবেগী অনলাইন এক্টিভিস্টদের রাজনৈতিক অনভিজ্ঞতা এবং মূলমঞ্চে অনুপস্থিতি দেখে একটাই শব্দ মনে আসলো- অনলাইনের এক্টিভিস্টদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া আবেগের ইস্যুটিকে টিস্যু বানিয়ে জুতা মুছে মঞ্চে নায়ক হলো যারা তাদের পরিচয় তারা অনলাইন প্রযুক্তি এবং এই আবেগের জায়গার বাইরের মানুষ।
আমি ইমরানকে চিনি না, তার সাথে আমার গতকাল সন্ধ্যার আগে কখনো কথা হয় নি, যোগাযোগের জায়গাও ছিলো না। তবে গতকাল মহাসমাবেশের ঘোষণার পর আমার ভেতরে একটাই আগ্রহের জায়গা ছিলো, আগামী কালের মহাসমাবেশ থেকে কি ঘোষণা আসবে? সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহনে আয়োজনটা যেভাবে বলিষ্ট হয়েছে সেই সাধারণ মানুষেরা নিজস্ব ক্ষোভ আক্ষেপের জায়গা থেকে এই অনলাইন এক্টিভিস্টদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছে, নিজেদের উপস্থিতি দিয়ে আয়োজনকে জীবন্ত করে তুলেছে, তাদের ভেতরে অনেক ধরণের অস্পষ্ট প্রত্যাশা কিংবা দাবী আছে, তারা সেসব ভেতরে নিয়েই এখানে আসছে, নিজেদের সংহতি প্রকাশ করছে সচেতন উপস্থিতির মাধ্যমে।
এই কয়েক হাজার মানুষের সামনে এই আয়োজকরা কি বক্তব্য কিংবা দাবী উপস্থাপন করবে? সে দাবীর সাথে জনগনের প্রত্যাশা কতটুকু মিলবে, তাই উপস্থিত কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করে জানলাম "ইমরান" সে ব্যক্তি যে সব জানে। আরিফ জেবতিকের কল্যানে ইমরানের সাক্ষাত পেলাম, তাকে প্রশ্ন করলাম আগামী কাল মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছেন আপনি, আপনি উপস্থিত জনগণকে ধন্যবাদ জানাবেন? আর যদি ধন্যবাদই জানান তার সাথে আর কি বক্তব্য তাদের সামনে উপস্থিত করবেন যার ভিত্তিতে এখানে আসা সেই মানুষটার মনে হবে তার উপস্থিতি এ আয়োজনে অবশ্যই প্রয়োজনীয় ছিলো। সে এখানে এসে নিজের জন্যে কিছু অর্জন করেছে।
একটা চলমান আন্দোলনে যারা সরব উপস্থিতি রাখে তাদের প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে এক ধরণের প্রাপ্তিবোধ তৈরি হলে তারা একই দাবীতে পরবর্তী আন্দোলনে আসবে। তাদের যদি পরবর্তী কোনো দাবীতে ঐক্যবদ্ধ করতে হয় তাহলে তাদের সামনে এমন কিছু আপনার উপস্থাপন করতে হবে যেটা পেয়ে যে ভাববে তার অর্জনের খাতা পূর্ণ হলো। আপনি কি ভাবছেন?
ইমরান এ প্রশ্নের কোনো স্পষ্ট উত্তর দেয় নি। তবে তার এই ভোদাই মার্কা এক্সপ্রেশন দেখে বুঝলাম এই গণজমায়েতে তার ভাবনা বিহ্বল, এতটা প্রত্যাশা ছিলো না তার, তবে তার বক্তব্য ভেতরে উপস্থিত বাঁধন কিংবা সবাক পাখী ভেবেছে বিষয়টা। আমি আরিফ জেবতিককে অনুরোধ করেছিলাম অন্তত পরবর্তী মহাসমাবেশের বিকেলের সূচনা বক্তব্য শুভেচ্ছা বক্তব্যটা গুছিয়ে যেনো সে লিখে রাখে, কেন না ইমরানের ভেতরে সে মেধা নেই, সাধারণ মানুষের মনের দাবী সুন্দর করে প্রকাশের জন্যে উপযুক্ত ব্যক্তিটি আরিফ জেবতিক।
মহাসমাবেশ নিয়ে আমার কিছু দুঃখের জায়গা আছে, কিছু আপত্তির জায়গা আছে,তবে আজ দুপুরের পরিস্থিতি দেখে মনে মনে একটা আশংকা ছিলো অনলাইন আক্টিভিস্টদের আহবানে জড়ো হওয়া সাধারণ মানুষদের সামনে প্রাপ্তি হিসেবে কিছুই থাকবে না। সুতরাং চটজলদি একটা মোটামুটি খসরা ঘোষণার মতো লিখেছিলাম, ধারণা ছিলো যেহেতু শুধুমাত্র অনলাইন এক্টিভিস্টরাই বক্তব্য দিবেন সুতরাং তাদের কাউকে অনুরোধ করবো সমেবেত ধন্যবাদ জ্ঞাপনের অংশ হিসেবে বিষয়টা উপস্থাপনের।
কাদের মোল্লার বিচারের রায়ে ক্ষুব্ধ মানুষের একজন হিসেবে আমি-আমরা এখানে এসেছি , মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ানো আমি-আমরারা আপনাদেরই একজন।
পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ার পরেও কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে দেওয়া দুটো যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ আমাদের প্রত্যাশা পুরণ করতে পারে নি। চার শতাধিক মানুষকে হত্যা করা একজন মানবতাবিরোধী অপরাধীর যাবজ্জীবন কারাদন্ড ন্যায়বিচারপ্রত্যাশী সকল মানুষের প্রত্যাশা পুরণ করতে পারে নি। আমরা নিজেদের বঞ্চিত ভেবেছি, আমরা ক্ষুব্ধ হয়েছি। আমি-তুমি-আমরা এখানে সমবেত হয়েছি ন্যায়বিচারের দাবীতে। আমরা সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করেও সেটা পাই নি বলে ক্ষুব্ধ।
ট্রাইব্যুনালের নিজস্ব কাঠামোতে সম্ভব না হলে সুপ্রীম কোর্টে পুনরায় আপীল করার বিধান রয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা এই বিচারকার্যের সাথে সংশ্লিষ্ট মানুষেরা যারা আমাদের চেয়ে অনেক বেশী জানেন এবং বুঝেন তারা তাদের বিবেচনা মতো উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে জন-দাবীর প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশ করবেন। গণদাবীর প্রতি সম্মতি জানাবেন।
১৯৭১ এ স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সম্পূর্ণ সময়টাতে কাদের মোল্লা শুধু ৬টি অপরাধ করেছেন এমন না, স্বার্থবাদী মানুষেরা এই অমানবিক পরিস্থিতিতে অনেক ধরণের অপরাধে লিপ্ত ছিলেন, তার মধ্যে ছয়টি আদালতে উপস্থাপন করে সেসবের বিচার দাবী করা হয়েছিলো। অপরাপর অপরাধের ঠিকুজিও খুঁজে বের করা সম্ভব। ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দলের সাথে আছে আমাদের ১৬ কোটি মানুষ, তারা কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উত্থাপন করলে এই ট্রাইব্যুনালেই কাদের মোল্লার সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা সম্ভব।
কাদের মোল্লা কিংবা অপরাপর যুদ্ধাপরাধের দায়ে আটক ব্যক্তিরা ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে এমন অমানবিক বর্বরতায় জড়িত হন নি, দলীয় ভাবে দলগত সিদ্ধান্তে তারা এই মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত হয়েছেন। আমাদের দাবী যুদ্ধাপরাধের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নির্মম বাঙালী নিষ্পেষণের সাথে জড়িত সকল রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
সরকার এ বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দিতে পারে। আমরা সরকারের দিকে তাকিয়ে আছি।
আপনারা স্বতঃস্ফুর্ত এখানে এসেছেন, আপনারাই সিদ্ধান্ত জানাবেন আমরা এ আন্দোলন অব্যহত রাখবো কি না। আপনারা যদি চান তাহলে আমরা আপনাদের সাথেই থাকবো, আপনাদের প্রত্যাশা পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আপনাদের ভাই-সন্তান হিসেবে আপনাদের পাশে থাকতে পারলে নিজেদের সম্মানিত মনে করবো।
আপনারা যদি সিদ্ধান্ত জানান আমাদের ক্ষোভ প্রকাশ করাই যথেষ্ট, সরকারই আমাদের প্রত্যাশাগুলো পুরণের ভার নিবে, আমরা আপনাদের সিদ্ধান্তে শ্রদ্ধা জানিয়ে এখান থেকে চলে যাবো। আপনাদের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত। এখানে আমাদের সমেবেত হওয়াটা আপনাদের সক্রিয় অংশগ্রহনেই সম্ভব হয়েছে। আপনারা আছেন, সমর্থন দিয়েছেন বলে আমরা একেবারে সাধারণ হয়েও আপনাদের জন্যেই অসাধারণ একটি মুহুর্তে বেঁচে আছি।
দুপুরে যখন ক্লান্ত বাঁধনের সাথে দেখা হলো তখনও কারা বক্তব্য দিবে জানা ছিলো না, তবে বাঁধন নিশ্চিত করলো তারা চারজন মূলত মূলমঞ্চে থাকবে আর থাকবে জাফর ইকবাল স্যার, এদের বাইরে প্রত্যেকেই মঞ্চে উপস্থিত চার জনের ডাকে মঞ্চে উঠবে এবং সেখান থেকে নেমে যাবে। বাঁধনের ভাবনায় ৫টি স্পষ্ট দাবী আছে এবং সেসব দাবীর তেমন কোনো সংশোধনও প্রয়োজন নেই। চমৎকার দাবীগুলোর সাথে আমার জানার আগ্রহ ছিলো মূলত এইখানে কি ঘোষণা যাবে আন্দোলন বিষয়ে? আন্দোলন কি সাঈদীর বিচারের রায় পর্যন্ত উপস্থিত থাকবে না কি আচমকা থামিয়ে দেওয়ার ঘোষণা আসবে? এই মঞ্চ থেকে আসলে কতগুলো উত্থাপিত দাবী এবং সেসব দাবীর পক্ষে কতৃপক্ষের সম্মতির বিষয়টা প্রকাশিত হবে? আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি সম্পর্কে আন্দোলনের মুখ হয়ে ওঠা মানুষদের বক্তব্য কি?
সে বিষয়ে বাঁধনের স্পষ্ট কোনো বক্তব্য ছিলো না। তবে আশা ছিলো মহাসমাবেশে আগত জনসাধারণকে ধন্যবাদ জানানোর সৌজন্যতাটুকু সেখানে থাকবে
মঞ্চের সামনে দেখা হলো পিয়াল ভাইয়ের সাথে। অনলাইন যেসব এক্টিভিস্ট কাদের মোল্লার রায়ের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রকাশ করছে তাদের এই মানসিকতা নির্মাণ করেছে পিয়াল ভাই। বলতে গেলে পিয়াল ভাইয়ের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ডেডিকেশনটা এদের স্পর্শ্ব করেছে এবং এরাই পিয়াল ভাইয়ের বিশ্বাসটা আবেগটা নিজের ভেতরে ধারণ করেছে বলেই কাদের মোল্লার রায়ের সাথে সাথেই এরা নিজেদের ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। অথচ মঞ্চে উপস্থিত কেউই আসলে পিয়াল ভাইয়ের সেই অবদানের ন্যুনতম স্বীকৃতিটুকু সাধারণের সামনে তুলে ধরলো না। পিয়াল ভাই দুঃখিত হয়েছেন না কি আনন্দিত হয়েছেন জানি না, পিয়াল ভাই এইসব ব্যক্তিগত অর্জনকে কখনই ততটা গুরুত্বপূর্ণ ভাবেন নি যতটা এ দাবীকে জাগ্রত রাখাকে গুরুত্বপূর্ণ ভেবেছেন। ব্যক্তিগত অনুদারতার জায়গা হয়তো ছিলো কিংবা এটাই স্বাভাবিক মেনে নেওয়া অবচেতন ভ্রান্তি হয়তো ছিলো সেখানে
তবে মহাসমাবেশ কোনো দিকনির্দেশনা ছাড়াই কতিপয় মানুষের ব্যক্তিগত বক্তৃতার মঞ্চ হয়ে গেলো এবং তারা বিভিন্ন রাজা উজির মারলেন। এই সম্পূর্ণ সময়টাতে তারা কোনো একটি বক্তব্যেও সাধারণ মানুষের উপস্থিতিকে কোনো ধন্যবাদ জানালেন না। বিষয়টির সাথে কত মানুষের কত ধরণের আবেগ অপ্রাপ্তি ক্ষোভ জড়িয়ে আছে সেটাকে আমলে না নিয়ে, সেসবের সাথে একাত্মতা না জানিয়ে নিজেদের নেতা হয়ে ওঠার স্বমেহনের আনন্দ উপভোগ করলেন। সাধারণ মানুষের স্বীকৃতি না থাকলে কিংবা আবেগ জড়িয়ে না থাকলে, এই এত সব নিস্বার্থ কর্মীরা আহার নিদ্রা বাদ দিয়ে গত ৭২ ঘন্টা অবিরাম নিজেদের এখানে না রাখলে এই সভাপতি সাধারণ সম্পাদকদের এত গন মানুষের সামনে দুই লাইন বলার ক্ষমতা কিংবা হ্যাডম যে থাকতো না সেই স্বীকৃতিটুকু জানাতেও তারা এত বেশী অনুদার মনে হলো এরা সবাই নিজেদের আবেগ সমেত এক একটি টিস্যু, যা দিয়ে জুতা মুছে অবলীলায় নিজেদের নেতা নেতা ভাবটা প্রচার করা যায়।
ব্লগার অনলাইন এক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের সকল মানুষকে আন্তরিক ধন্যবাদ, একই সাথে সকল ব্লগার ও অনলাইন এক্টিভিস্টদের আন্তরিক ধন্যবাদ। তারা আয়োজনটাকে জীবন্ত করে ফেলেছেন নিজের সরব উপস্থিতিতে। আয়োজনকের দীনতা কিছুটা দুঃখ দিয়েছে। তাদের ব্যানারে হয়তো সবাই যায় নি এই সমাবেশে কিন্তু তাদের মতোই সমান আন্তরিকতা ও স্পৃহা নিয়ে অনেক ব্লগারই সেখানে ছিলো, তাদের পক্ষ থেকেও কেউ প্রতিনিধিত্ব করতে পারে নি এই মঞ্চে। হয়তো এক ধরণের সচেতন উপেক্ষার জায়গা সেখানে ছিলো। একটা বড় ইস্যুতে ব্যক্তিগত দীনতা হীনতা মুছে সমেবেত হওয়ার উদারতা আন্দোলনকে শক্তিশালী করে। এই উদারতাটুকু বোয়ানের কর্মীদের ভেতরে ছিলো না।
ইস্যু বিষয়ে ঐক্যমতের জায়গা, উদারতার মানসিকতা তৈরি না হওয়ার নিন্দাটুকুও স্পষ্ট জানিয়ে গেলাম। তবে গত ৩ দিন সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহনে যেভাবে বিষয়টা গড়ে উঠলো সে ইতিহাসটুকুর অংশ হতে পেরে আমি আনন্দিত। গণমানুষের একজন হয়ে, গণমানুষের ভেতরে নিজেকে মিলিয়ে দিতে পারার আনন্দ অসাধারণ।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৩
ফারমার বলেছেন: শুরু যখন হয়েছে, শিবির থাকবে না, খালেদা থাকবে না, হাসিনা থাকবে না; '৭১ এর স্বপ্ন ফিরে পাবো!
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
সিলেটি জামান বলেছেন: "যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই" "জামাত শিবিরের ব্যান চাই"। এক দফা এক দাবী রাজাকারের ফাঁসি দিবি ।
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
কান্টি টুটুল বলেছেন:
"অনলাইনের এক্টিভিস্টদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া আবেগের ইস্যুটিকে টিস্যু বানিয়ে জুতা মুছে মঞ্চে নায়ক হলো যারা তাদের পরিচয় তারা অনলাইন প্রযুক্তি এবং এই আবেগের জায়গার বাইরের মানুষ"
ভাল বলেছেন ভাই,
মঞ্চে এক বেহায়া ছাত্রনেতা বার বার অনুরোধ সত্বেও সামনে চলে আসছিল,এমন কি নির্লজ্জের মতো কায়দা করে এক অগ্নিকন্যার (সম্ভবত লাকি আক্তার) পিছনে দাঁড়াতেও সে ছাড়েনি।
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৭
নগর সংগীত বলেছেন: ব্লগারদের সবথেকে বড় সমস্যা হলো বেশি "লাইক" পেলে "মুই কি হনুরে" ভাবটা চলে আসে, অনেক বড় বড় ব্লগারের মধ্যে এটা দেখেছি।
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১২
mrikadey বলেছেন: সতক্র থাকুন জামাত কিন্তু একদিনের পাখি না
৪২ বছর ধরে বাংলাদেশে আছে............... সদা জাগ্রত সদা জাগ্রত সদা জাগ্রত !!!!!!
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৬
পুরান ঢাকাইয়া বলেছেন: সুনির্দিষ্ট লক্ষটি অর্জন ছাড়া এই আন্দোলনটি শেষ হয়ে গেলে সত্যিই বড় আপসোস লাগবে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
রাসেল ( ........) বলেছেন: সরকার আইনে প্রয়োজনীয় সংস্কার করে রায় পুনর্বিবেচনার বিধি সংযোজন করতে পারে এমনটাই এসেছে গণমাধ্যমে। যদি তাই হয় তাহলে এই সমাবেশ অন্তত সরকারের ভেতরে এই প্রেষণা তৈরি করেছে। এখানেই সমাবেশের সাফল্য।
লক্ষ্য অর্জনের প্রথম ধাপটা পার হচ্ছি আমরা। সামনে মুক্ত বাতাস
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
স্বপ্নবাজ007 বলেছেন: চ।ল।ইয়। য।ন । ক।ম ই আসল । আপনি র।সেল রহম।ন??
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
হৃদয় আহাম্মেদ বলেছেন: খুব ভাল
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
ফারহান ফারদিন বলেছেন: এই গন বিস্ফোরণের মূল উদ্যোক্তা তথা প্রাণ হচ্ছেন ব্লগার এবং অনলাইন এক্তিভিস্ট গণ। তাদের অনেকের হয়তো রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার বা সাংগঠনিক নেতৃত্বের সে রকম অভিজ্ঞতা নেই। তাই তাদের ভূমিকা বা অবদান যেন অন্য কোন সুযোগ সন্ধানী স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী কর্তৃক ছিনতাই না হতে পারে এ ব্যাপারে সকল কে সজাগ থাকতে হবে।
সকল ব্লগার এবং অনলাইন এক্তিভিস্ট মিলে আন্দোলনের রূপরেখা প্রণয়ন আশু জরুরি। শুধু আবেগি শ্লোগান দিয়ে মাঠ গরম রাখলে হবে না। সরকারকে রায় পুনর্বিবেচনার জন্য কিংবা আপীলের মাধ্যমে কাদের মোল্লার ফাঁসি নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয় ফাঁক ফোঁকর বিহীন আইনি ব্যবস্থা গ্রহনে বাধ্য করতে হবে। আমাদের এই গন আন্দোলনকে অংকুরে বিনষ্ট হতে দেওয়া যাবে না।
যুদ্ধ অপরাধ ইস্যু তে কোন ধরণের রাজনীতির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাঁড়াতে হবে।
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
নেক্সাস বলেছেন: জয়তু ব্লগার
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
চলতে ফিরতে দেখা বলেছেন: চরমপত্র পাঠকারী কে এই ব্লগার ইমরান!-
দেখুন আমারদেশঃ Click This Link
শাহবাগে গতকালের মহাসমাবেশের সভাপতি ও চরমপত্র পাঠকারী ব্লগার ইমরান কট্টর আওয়ামী লীগ সমর্থক। তিনি পেশায় চিকিত্সক এবং আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন স্বাধীনতা চিকিত্সক পরিষদের (স্বাচিপ) নেতা। শুধু তাই নয়, ইমরান সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে ‘রাজাকার’ অভিহিত করে সংসদ ভবন সংলগ্ন জিয়া উদ্যানে অবস্থিত শহীদ জিয়ার মাজার নিয়েও কটাক্ষপূর্ণ ও আপত্তিকর মন্তব্য করেছেন। ব্লগ ও ফেসবুকে ইমরানের যাবতীয় লেখা ও স্ট্যাটাসে আওয়ামী লীগের পক্ষে এবং বিএনপি-জামায়াতের বিষোদ্গারে পূর্ণ। এ নিয়ে ব্লগারদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়াও দেখা গেছে।
সামহোয়ার ইন ব্লগে আহসান নামের এক ব্লগার তার ব্লগে লিখেছেন, ‘আজ ওখান (শাহবাগ) থেকে যে ঘোষণাপত্র পাঠ করেছে তার নাম ইমরান এইচ সরকার। সে ব্লগিং করে তবে পেশায় ডাক্তার। ইমরান আওয়ামী লীগ সমর্থিত স্বাধীনতা চিকিত্সক পরিষদের (স্বাচিপ) সঙ্গে জড়িত। তার বিভিন্ন ব্লগ ও ফেসবুক প্রোফাইল দেখলে আপনারা সহজেই বুঝতে পারবেন, সে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে কতটা জড়িত এবং আওয়ামী লীগের একজন গোড়া সমর্থক।’
ইমরান তার ফেসবুক https://www.facebook.com/dr.imran.bd-এ জিয়াউর রহমানকে কটাক্ষ করে স্ট্যাটাস এ লিখেছে, 'জাতীয় সংসদ প্রাঙ্গণে রাজাকারের কবর রেখে এই পূজা আর কতদিন? এ সার্কাস আর দেখতাম চায় না প্রজন্ম...এই শালাদের কোনো নিশানা রাখা যাবে না এই বাংলায়।’
আবার ইমরান শেখ মুজিবুর রহমানের প্রশংসা করে লিখেছেন, ‘যে শ্রেণীরই হোক না কেন গর্ব করার মতো বাঙালির যা কিছু বিদ্যমান তার অন্যতম বঙ্গবন্ধু। বঙ্গবন্ধুর ক্ষয় নেই।’
ব্লগার আহসান এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করেন—আমার কথা হলো-উনারা সবাই জাতীয় নেতা। তাদের অবদান নিশ্চয় রয়েছে। কাউকে হেয় করে এই ধরনের মন্তব্য যে করতে পারে, সে কীভাবে দলীয় লেজুরবৃত্তির বাইরে যেতে পারে?
তাহলে ধরে নিতে পারি-পেছন থেকে আওয়ামী লীগই এই আন্দোলনে কলকাঠি নাড়াচ্ছে! এখন আমরা কি ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের খুন-খারাবি-টেন্ডারবাজি-দখলবাজির কথা ভুলে যাব। দুঃশাসনে সারাদেশের মানুষ চাইছে একটা পরিবর্তন, তার কী কিছুই হবে না?
এদিকে কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে শাহবাগে আন্দোলনকারীদের মহাসমাবেশে গতকালের ঘোষণা নিয়ে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের সাইট ও ব্লগে চলছে ব্যাপক আলোচনা। অনেক ব্লগার ও প্রতিবাদী যারা ৩ দিন থেকে শাহবাগ প্রাঙ্গণে গলা ফাটিয়ে প্রতিবাদ করেছে তারা ওই ঘোষণার পর থেকেই হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তাদের ক্ষোভ এটা কেন রাজনৈতিক মঞ্চ হলো? এমন তো কথা ছিল না।
বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও পঠিত প্রথম ব্লগ সামহোয়ার ইন ব্লগে আহসান আরও মন্তব্য করেছেন, আমরা যারা রাজাকারদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগ স্কয়ারের আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং যারা গত তিনদিন ধরে খেয়ে না খেয়ে এই শাহবাগে পড়ে আছে, তারা আজ সত্যিই হতাশ! আমাদের আশঙ্কা—এই আন্দোলনের ফসল আওয়ামী লীগের ঘরেই যাচ্ছে। কিন্তু আমাদের তো প্রত্যাশা ছিল-শুধু রাজাকারদের ফাঁসিই নয়, বরং এই বিজয় ধরে রাখতে পারলে এ তরুণরাই একটা নতুন বাংলাদেশ উপহার দেবে। এখানে বাংলাদেশ রাজনীতিকদের হাত বদল হবে।
তিনি তার ব্লগে হতাশার সঙ্গে লিখেছেন, শাহবাগের এ তারুণ্যের স্রোত ও সমাবেশে কোনো রাজনৈতিক নেতৃত্বের বক্তব্য দেয়ারই কথা ছিল না। অথচ আজ এ ব্যাপক মহাসমাবেশে বক্তব্য দেয়—ছাত্রলীগের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ। সঞ্চালনায় ব্লগার অ্যান্ড অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট নেটওয়ার্কের একজন কর্মীকে দেখা গেলেও তার আশপাশে মঞ্চজুড়ে ও সামনে ছিল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। দলীয় নেতাদের মধ্যে ছিলেন-ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ, সাধারণ সম্পাদক সিদ্দিকী নাজমুল আলম, মহাজোটের শরিক বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ছাত্র সংগঠন ছাত্রমৈত্রীর সভাপতি বাপ্পাদিত্য বসু, মহাজোটের শরিক জাসদ ছাত্রলীগের সভাপতি হোসাইন আমহদ তাফসীর, ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি প্রবীর রায় প্রমুখ। আর মঞ্চের সামনে বিশাল জায়গা দখল করে ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর উত্তর-দক্ষিণের শত শত ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
ব্লগার নাফিস লিখেছেন, ‘আমাদের তো প্রত্যাশা ছিল-শুধু রাজাকারদের ফাঁসিই নয়, বরং এই বিজয় ধরে রাখতে পারলে এ তরুণরাই একটা নতুন বাংলাদেশ উপহার দেবে। এখানে বাংলাদেশ রাজনীতিকদের হাত বদল হবে। কিন্তু এখানেও সেই গান্ধা রাজনীতি ঢুকল কীভাবে? সময় ছিল তরুণদের সামনে, নৌকা আর ধানের শীষের বিকল্প খুঁজে নেওয়ার...এ সুযোগকে আমরা হাতছাড়া করতে দিতে পারি না।’
এর উত্তরে কায়েস চৌধুরী মন্তব্য করেছেন, আমি চাই রাজাকারদের ফাঁসি হোক। গত ৩ দিন ধরে আমার ভূমিকা শুনলে আপনি নিজেই অবাক হবেন। কিন্তু জাতীয় নেতাদের নিয়ে যে ব্যক্তি এমন মন্তব্য করতে পারে এবং যে কিনা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় আছে-তার হাতে আমরা এত বড় দায়িত্ব দিলাম কেন? এটা তো রাজনৈতিক মঞ্চ হোক আমরা কি তা চেয়েছি? বরং রাজনীতির বলয় থেকে পুরো দেশকে উদ্ধার করার এটা একটা সুযোগ ছিল না কি?
-তাইলে আসল সত্য প্রকাশিত হলো।
-তাইতো বলি এত পাগলতো বাংলাদেশী মানুষ নয়। অবশ্য কিছু লোকের অসৎ সঙ্গ পেলে হতেই পারে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
রাসেল ( ........) বলেছেন: ভাইরে এইসব কান্নাকাটি নিজের ভেতরে রাখেন। গতকালের অপ্রস্তুতির ভিতর থেকেই এরা শিক্ষা নিয়েছে। এরাই নতুন দিনের সারথী। সরকার তো আইনে গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী আনছে। রায় পুনর্বিবেচনার সুযোগ থাকছে সেখানে।
বিজয়ের সংবাদ এটাই।
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
এম ই জাভেদ বলেছেন: এ আন্দোলন কে রাজনীতির রাহু মুক্ত রাখতে অচিরেই বিভিন্ন ব্লগ ও অনলাইন এক্তিভিস্টদের নির্বাচিত প্রতিনিধি মনোনয়ন পূর্বক এর নেতৃত্বের মূল চাবি নিজেদের হাতে রাখতে হবে। নতুবা সুবিধা বাদী চক্রে ব্লগারদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাবার সুযোগ পাবে। এ সুযোগ কিছুতেই তাদের দেওয়া যাবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে এটা কোন রাজনৈতিক দলের মঞ্চ নয়। সচেতন তরুন সমাজ এ গণজাগরণের মূল চালিকা শক্তি। আমাদের লক্ষ্য অর্জনে বজ্র কঠিন শপথ নিতে হবে। কোন রাজনৈতিক শক্তির কাছে মাথা নোয়ানো
চলবে না।
১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯
সুখী চোর বলেছেন: এদেশের সাধারন মানুষদের আশা, তরুনদের ভাবনা সবসময়েই ঠিক কোন একটা অজানা কারনে যেনো কর্দমাক্ত পিশাচ, মহাধুরন্ধর রাজনীতিবিদ দের কুক্ষিগত হয়ে যায়।সাধারণ মানুষদের স্বপ্ন চিরকাল তাদের বুকের মধ্যেই থেকে যায়।
এই আন্দোলনটাও এখন রাজনীতি রাজনীতি খেলার আরেক পার্শ্বে পরিণত হয়েছে, আর সাধারন জনগন এবং ব্লগার যারা সেখানে আছেন, তারা বরাবরের মতই উপেক্ষিত হয়ে নিজের অজান্তে নিরপেক্ষ আন্দোলনের ফসল তুলে দিচ্ছে, খেলোয়াড়দের হাতে।
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসী হোক অথবা না্ ই হোক, হেরেছি আমরা-জিতেছে রাজনীতি।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
রাসেল ( ........) বলেছেন: ভাইরে এইসব কান্নাকাটি নিজের ভেতরে রাখেন। গতকালের অপ্রস্তুতির ভিতর থেকেই এরা শিক্ষা নিয়েছে। এরাই নতুন দিনের সারথী। সরকার তো আইনে গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী আনছে। রায় পুনর্বিবেচনার সুযোগ থাকছে সেখানে।
বিজয়ের সংবাদ এটাই।
১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
ডিং ডং হুশ বলেছেন: আমাদের দেশের ইতিহাসে সবসময়ই মাটি খুরেছে সাধারন মানুষ, আর মাঝখান থেকে কারা জেনো দলান করে নেয়। লিখা থাকে এই সম্পত্তির মালিক ... .... ... ।
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
যীশূ বলেছেন: রাসেল ভাই, এই আন্দোলনে গণজাগরণ নিয়ে আমার যে কথা মনে হয়েছে তা হলো মানুষ এই আন্দোলন কারা শুরু করেছে সেটা নিয়ে মোটেও মাথা ঘামায়নি। বস্তুত এই ইমরান কে, ব্লগার অনলাইন এক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক কারা এগুলো কোন বিষয় না গণজাগরনের জন্য, কেউ খোঁজও নিচ্ছে না। মঞ্চে কে বক্তব্য রাখছে সেটাও খুব বড় বিষয় বলে আমার মনে হয়নি, সব বক্তব্য সবাই খুব খেয়াল করেও শুনছে না। তাই আমার মনেহয়, বক্তব্যের কারনে এই আন্দোলনে তেমন কোন প্রভাব পড়বে না। সাধারন মানুষজনের বুকে ঐ রায়ের পরে একটা তীব্র ক্ষোভ জমেছিলো, তারা চেয়েছলো একটা প্রতিবাদের জায়গা যেখানে সে ক্ষোভটা প্রকাশ করা যায়। শাহবাগ সে যায়গাটা করে দিয়েছে।
তবে মিডিয়ার জন্য গোছানো বক্তব্যটা দরকার ছিলো, যেন মিডিয়ায় আন্দোলন দেখে যারা আন্দোলনটাকে বিচার করছে তারা যেন আন্দোলনটাকে ভুল না বোঝে।
১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
যীশূ বলেছেন: তবে আন্দোলনের গণ চরিত্র যেন ছিনতাই না হয়ে যায় সেটা খেয়াল রাখা খুব জরুরী।
১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: যীশূ বলেছেন: তবে আন্দোলনের গণ চরিত্র যেন ছিনতাই না হয়ে যায় সেটা খেয়াল রাখা খুব জরুরী।.
ছিনতাই এর চেষটা চলছে
পোসট এ ++++
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১২
ডাঃ মোঃ কায়েস হায়দার চৌধুরী বলেছেন: Click This Link
Click This Link
আমরা থামব না, থামব না
প্রয়োজনে খুরবো পাতাল, যাবো আসমান
তবু থামব না, থামব না
বিচার হবে, হবে রাজাকারদের ফাসিঁ
কোনো কথায় কর্ণপাত করবো না
রাজাকারদের ফাসিঁ না হওয়া পর্যন্ত
রাজপথ ছাড়ব না।