![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক অনেক চেষ্টা হয়েছে ব্লগানোর বাংলা করা নিয়ে, আমার এখন ব্লগের নতুন বাংলা করতে ইচ্ছা করলো তাই দিলাম এর নাম নেটনামচা- আর এই ধারাবাহিক নেটনামচা ধরে রাখা হবে নেটনামায়- সত্য বড় কঠিন, সত্য বড় কঠোর,সত্য শক্তসমর্থ সত্যের হোগামারা খাইলে যাদের মাথা আউলাইয়া যায় তাগোর জন্য বলি আমি মিথ্যার হোগা মারি, মিথ্যা কইয়া হোগা মারা পছন্দ করি না। সুজন সামলে নায়ে উঠো, মাঝবদীতে পড়লে আমার দায় নেই। এটা বড়দের জন্য পদ্য পদ্য খেলার একটা পাতা, যারা সস্তা অশ্লিলতা খুজছেন চলে যান নীলক্ষেতের চিপায়, তেমন সস্তা আদিরস আমি করি না। কিন্তু মাঝে মাঝে কবিতার খাতিরে যৌনবিষয়ক আলাপন চলে আসতে পারে, পরিশেষে ধন্যবাদ মুখফোড় সুমন চৌধুরি কে। আমরা অনেক পদ্য করবো ছাতিম গাছের তলে, আমরা নিত্য শংকর খাবো ব্যোম ভোলানাথ বলে।
কাদের মোল্লা প্রদত্ত রায়ের প্রতিক্রিয়ায় যেভাবে গণমাধ্যমের সামনে বিজয়োল্লাসে আঙ্গুল প্রদর্শণ করেছিলেন সেই অসংযত গর্হিত আচরণ মানুষকে ক্ষুব্ধ করেছিলো, তারা চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীর এমন ঔদ্ধত্বে ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন। একাত্তরে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যগণ ন্যায়বিচারের জন্য দীর্ঘ দিন অপেক্ষা করেছেন, বিশ্বাস করেছেন কোনো না কোনো দিন তাদের উপরে ঘটে যাওয়া বর্বরতার ন্যায়বিচার তারা পাবেন, আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল তাদের সেই আশা পুরণের একটা মঞ্চ হিসেবে উঠে এসেছিলো, সেখানে বিচারাধীন প্রতিটি অভিযুক্ত ১৯৭১ এ কোনো না কোনো ভাবে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর দোসর ছিলো এবং তাদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে না আসাতে পারার অক্ষমতা মূলত আমাদের রাষ্ট্রকেই অপরাধী করে রেখেছিলো।
কাদের মোল্লার ঔদ্ধত্ব এইসব বিচারপ্রত্যাশী মানুষের ভেতরে এক ধরণের প্রতিশোধ বাসনা উস্কে দিয়েছিলো, তারা সাধারণ অরাজনৈতিক বিচারের রায়ে ক্ষুব্ধ মানুষের সাথে এক কাতারে রাস্তায় নেমেছে, তারা তারুণ্যের স্বরে স্বর মিলিয়ে শ্লোগান দিয়েছে " ফাঁসী ফাঁসী ফাঁসী চাই, কাদের মোল্লার ফাঁসী চাই।"
এভাবে প্রকাশ্যে রাজপথ অবরোধ করে ফাঁসীর দাবী উত্থাপন করার কোনো আইনী ভিত্তি নেই, মনে মনে তারা জানতো কিন্তু বিচারের রায় এবং অভিযুক্তের ঔদ্ধত্ব তাদের এই বিবেচনাবোধকে সাময়িক আচ্ছন্ন করে রেখেছিলো। তারা রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের সমালোচনা করে নি, তারা ট্রাইব্যুনালকে অভিযুক্ত করে নি, তারা সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা করেছে, সরকার যখন ঘোষণা দিয়েছে তারা পুনরায় বিচারের রায় পরিবর্তনের আপীল করবে কিছু মানুষ আশ্বস্ত হয়ে ঘরে ফিরে গেছে।
দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ফাঁসীর রায় প্রদানের পর মানুষের প্রতিশোধ স্পৃহা সাময়িক স্থগিত হয়েছে, তারা তৃপ্ত, তারা এক ধরণের বিজয়ের আস্বাদ পেয়েছে কিন্তু একই সময়ে মাহমুদুর রহমান এবং আমার দেশ - নয়া দিগন্ত খুব পরিকল্পিত ভাবেই শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চকে বিতর্কিত করে ফেলতে পেরেছে। শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ অরাজনৈতিক, ধর্মনিরপেক্ষ একটি গণজমায়েত ছিলো কিন্তু "থাবা বাবা" এবং ব্লগারদের একই ব্যাকেটে আবদ্ধ করে সবাইকে নাস্তিক ও ধর্মবিদ্বেষী হিসেবে উপস্থাপন করার পালটা প্রতিক্রিয়ায় তারা নিজেদের ধর্মীয় অনুভুতিহীন প্রতারিত জনগোষ্ঠী হিসেবে উপস্থাপন করার সাথে সাথে নিজেদের আস্তিক প্রমাণেও ব্যস্ত হয়েছে। ফলে সম্পূর্ণ সিজদারত না হলেও গণজাগরণ মঞ্চ আস্তিকতা প্রশ্নে রুকুতে চলে যাওয়া অবস্থায় বিরাজ করছিলো।
যুদ্ধাপরাধী সংগঠনগুলোকে নিষিদ্ধ করার দাবী উত্থাপিত হয়েছে গণজাগরণ মঞ্চ থেকে, বিএনপি ও চার দলীয় জোটের অন্যতম শরীক দল জামায়াতে ইসলামী স্পষ্টতই যুদ্ধাপরাধের সাথে জড়িত ছিলো, বিএনপির সামনে বার বার সুযোগ আসার পরও বিএনপি কোনো না কোনো বিবেচনায় জামায়াতের সাথে ঐক্যের ভাবনা থেকে সরে আসে নি। গণজাগরণ মঞ্চ থেকে স্পষ্ট বলা না হলেও আশেপাশের শ্লোগান এবং অন লাইন প্রচারণায় বিএনপিকে সরাসরি জামায়াত তোষণ ও জামায়াতকে রাজনৈতিক সহযোগিতা দেওয়ার অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় বিএনপি বাধ্য হয়েই চার দলীয় জোট বিষয়ে আরও কঠোর অবস্থানে পৌঁছেছে।
একই কারণে দেশের বেশ বড় একটা ভোটার ও সাধারণ মানুষের একাংশের কাছে গণজাগরণ মঞ্চকে আওয়ামী লীগের বি-টিম হিসেবে ধরে নেওয়ার একটা ভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। গণ জাগরণ মঞ্চ ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির প্রতিপক্ষ নয় কিন্তু আজকে খালেদা জিয়া প্রেস কনফারেন্সে এবং মুক্তিযোদ্ধা ইনাম আহমদ চৌধুরি একাত্তর টিভিতে যেভাবে বিষয়টি উপস্থাপন করলেন তাতে স্পষ্ট মনে হতে পারে গণজাগরণ মঞ্চ কোনো না কোনো ভাবে বিএনপির রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ভুমিকায় নেমে পরেছে।
খালেদা জিয়া যেভাবে গণজাগরণ মঞ্চকে উপস্থাপন করলেন তার প্রেস কনফারেন্সে" শাহবাগ ও দেশের অন্যান্য স্থানে গড়ে ওঠা গণজাগরণ মঞ্চ" এর বিরুদ্ধে অন্যায় কুৎসা রটনা করলেন সেটা অনভিপ্রেত।
গণজাগরণ মঞ্চ থেকে বিএনপি ও তার অঙ্গ ছাত্র সংগঠন ও অন্যান্য রাজনৈতিক সংগঠনকে স্পষ্ট ঘোষণা দিয়ে জানানো উচিত
গণজাগরণ মঞ্চের কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ নেই। তারা স্পষ্টতই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সংগঠন যারা বিশ্বাস করে একাত্তরের পাপ ধুয়ে মুছেই শুধুমাত্র একাত্তরের চেতনায় বিশ্বাসী শোষণ ও বৈষম্যহীন সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ নির্মাণ করা সম্ভব।
গণজাগরণ মঞ্চ স্পষ্টতই দেশের বর্তমান নিয়ে উদ্বিগ্ন তরুণদের প্রতিনিধি যারা স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে চায়। তারা একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধাদের সেই অংশের প্রতিনিধিত্ব করে যারা বিশ্বাস করতো নাগরিক নিজস্ব সংস্কৃতি, কৃষ্টি ও আত্মসম্মান নিয়ে বাঁচতে পারে একটি স্বাধীন ভূখন্ডে। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের একটি স্বাধীন ভূখন্ড দিয়েছেন কিন্তু গত ৪০ বছরের রাজনৈতিক নেতৃত্বের ব্যর্থতায় আমরা আত্মমর্যাদাবোধ নিয়ে আত্মসম্মান নিয়ে বেঁচে থাকতে পারি নি। আমাদের সামনে অর্জন করার অনেক কিছুই রয়ে গেছে, আমাদের লড়াই সুন্দর আগামী নির্মাণের।
সুন্দর আগামী নির্মাণে আমাদের প্রধান অন্তরায় ১৯৭১ এ যুদ্ধাপরাধীগণ, তাদের যেভাবে বিচারবিভাগীয় সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিলো এবং যেভাবে বিভিন্ন সামরিক সরকার নিজেদের অজনপ্রিয়তা ও অগ্রহনযোগ্যতা ঢাকতে আরও বেশী সুযোগ সুবিধা দিয়েছে তাতে এরা সংগঠিত হয়ে আমাদের সমাজ সংস্কৃতি ও কৃষ্টির উপরে আঘাত হানতেও দ্বিধাবোধ করে নি। আমাদের জাতীয় স্মারক ও আমাদের শ্রদ্ধানিবেদনের প্রক্রিয়াকেও তারা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে, তারা এসব আচরণকে বেদাতি ও হিন্দুয়ানী সংস্কৃতি উদ্ভুত আচরণ বলতেও দ্বিধা করে নি। তরুণদের লড়াইটা এই অপসংস্কৃতি কিংবা রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি প্রচারের বিরুদ্ধে।
ভোটের রাজনীতিতে বিএনপির সাথে জামায়াতের জোটবদ্ধতা এক ধরণের দু:খজনক বাস্তবতা কিন্তু এই দলটির উপদেষ্টা পরিষদে যারা আছেন তাদের অনেকেই ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছেন এবং মুক্তিযুদ্ধে তাদের এই গৌরবোজ্জল ভূমিকার কারণে সাধারণ তরুণদের একাংশের প্রতিনিধি হিসেবে জামায়াতের মতো যুদ্ধাপরাধী সংগঠনের সাথে বিএনপির রাজনৈতিক মৈত্রিত্ব বিষয়ে বিএনপি উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মুক্তিযোদ্ধাদের উদাসীনতায় আমরা মর্মাহত।
আমরা বিশ্বাস করতে চাই বিএনপিও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, তারা বিশ্বাস করে ভোটের রাজনীতি বিবেচনা করে বিএনপি যেভাবে জামায়াতের সাথে জোটবদ্ধ হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থী এই অবস্থান বিএনপি উপলব্ধি করবে এবং জামায়াতের সাথে জোটবদ্ধতা ভেঙে তারা তরুণদের কাছে গ্রহনযোগ্য একটি উৎকৃষ্ট রাজনৈতিক বিকল্প হিসেবে নিজেদের উপস্থাপন করবে।
দেশের বিভিন্ন ধরণের অনিয়ম বিদ্যমান কিন্তু সব অনিয়মের সূচনা মূলত আমাদের বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকেই শুরু হয়েছে, আমরা একাত্তরের অপরাধের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে সামনে দিকে এগিয়ে যেতে চাই, আমরা সকল রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা চাই, আমরা চাই বাংলাদেশে রাজনীতি করবে শুধুমাত্র সেসব রাজনৈতিক দল যারা একাত্তরের চেতনায় বিশ্বাসী ।
গণজাগরণ মঞ্চ সম্পৃক্ততার আহ্বান জানাতে পারে ছাত্রদলকেও, চার দলীয় জোটের রাজনীতির সবচেয়ে নির্মম শিকার আসলে ছাত্র দল, তাদের সাংগঠনিক কাঠামো ধ্বংস হয়েছে চার দলীয় ঐক্যজোটের রাজনীতিতে, তারা নিজেরাও তরুণদের ঐক্যে বিশ্বাস করে এবং দলীয় ব্যানারে না হলেও তারা নিয়মিত গণজাগরণ মঞ্চে উপস্থিত থেকেছে।
আমরা তরুণেরা সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ নির্মাণে আগ্রহী এবং আমরা সেসব তরুণ ও যুবকদের ঐক্যবদ্ধতায় বিশ্বাসী যারা একাত্তরের চেতনা নিজের ভেতরে ধারণ করে। রাজনৈতিক আনুগত্যে তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী যেকোনো রাজনৈতিক দলের সমর্থক হলেও এই তারুণ্যের মিলনমেলায় তারা আমন্ত্রিত। আমাদের সামনে লড়াই স্পষ্ট, আমাদের প্রতিপক্ষ চিহ্নিত, আমরা জানি গত ৪২ বছরেও যুদ্ধাপরাধীদের সহযোগী রাজনৈতিক সংগঠন ও তাদের সহযোগী অঙ্গ সংগঠনগুলো এখনও একাত্তরের অসাম্প্রদায়িকতার চেতনায় আস্থা স্থাপন করে নি, তারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাস করে না, তারা একাত্তরের মতো এখনও ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষ হত্যার বৈধ্যতা দিতে আগ্রহী।
বিএনপি আজকে যে ভাষায় শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চকে আক্রমণ করলো যেভাবে তারা এই মঞ্চকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হিসেবে তুলে ধরলে সে ভ্রান্তি কাটিয়ে বিএনপি নিজের ভুল স্বীকার করে জামায়াতের সাথে জোটবদ্ধতার প্রতিশ্রুতি ভেঙে দিয়ে এই মঞ্চ ফিরে আসতে চাইলে এই গণজাগরণ মঞ্চ তাদের সাগ্রহে টেনে নিবে, গণজাগরণ মঞ্চ বিশ্বাস করে একাত্তরের চেতনায় বিশ্বাসী সকল মানুষের অংশগ্রহণেই সুন্দর বাংলাদেশ নির্মাণ করা সম্ভব।
২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৩৮
অনিক আহসান বলেছেন: শুনেন ভাই স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড কিছু কথা বলি, শাহাবাগে যারা আন্দোলন করছেন এরমধ্যে আমি নিজেও আছি) তারা ভুলে গেছেন বিএনপি দেশের অন্যতম বড় দল।যারা নিজেদের সবচেয়ে বিপর্যয়ের নির্বাচনেও প্রায় ৩৮% ভোট পায়। তাই বাংলাদেশে জাতীয় গুরুত্বপুর্ন ও মহৎ কোন অর্জন বিএনপিকে বাদ দিয়ে করতে চাওয়াটা শ্রেফ বোকামি ও রাজনৈতিক ছেলেমানুষির পরিচায়ক। শাহাবাগের নেতারা সেই ছেলে মানুষিই করে আসছেন গত ২ সপ্তা ধরে।
ক্ষমতার রাজনীতিতে ক্ষমতায় যাওয়া অনেক বড় একটা ব্যাপার। বিএনপি ও তার প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগের মতই ক্ষমতায় যাওয়ার রাজনীতি করে। এখন সুস্ট ভাবে ক্ষমতার হস্তান্তরের একমাত্র পথ তত্বাবধায়ক সরকার আওয়ামী লীগ বাতিল করে দেয়ার বিএনপির মতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভবনা শেষ হয়ে গেছে।
শাহবাগের আন্দোলনের শুরুর দিকে বিএনপি জামাত থেকে বেশ দূরে দূরে ছিলো। তখন থেকে আন্দোলনে যদি বিএনপি ও এর সমর্থকদের অস্পৃষ্য ভাবা না হতো তবে সহজেই খালেদা জিয়ার কাছে শাহবাগ থেকে একটা টিম পাঠিয়ে তার সমর্থন নেয়ার কথা অন্তত উত্থাপন করা যেত। আন্দোলনে বিএনপির সমর্থনের বদলে অন্যতম জাতীয় গুরুত্বপুর্ন ইস্যু "তত্বাসধায়ক সরকার" এর দাবিও আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত করা যেত । কিন্তু এর বদলে ইমরান এইচ সরকার থেকে শুরু করে অন্যরা মঞ্চে বিএনপির বিষাদাগার করেই গেছেন অনবরত। আমি আপনি সাধারন মানুষ আওয়ামী লীগের পলেটিক্স এর শিকার হইছি।
এখন তীর ছোড়া হয়ে গেছে....ছুড়ে দেয়া তীরকে ফেরানো যায় না।
৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩২
নির্লিপ্ত স্বপ্নবাজ বলেছেন: কিন্তু কোন পদক্ষেপই তো নেয়া হচ্ছে নাএরকম। শুধু কর্মসূচীই দেয়া হচ্ছে।!!!
৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:১২
আশিক মাসুম বলেছেন: একাত্তরের চেতনায় বিশ্বাসী সকল মানুষের অংশগ্রহণেই সুন্দর বাংলাদেশ নির্মাণ করা সম্ভব।
সহমত।
৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৫০
মাগুর বলেছেন: অনেক ভালো এবং সময় উপযোগী একটা লেখার জন্য ধন্যবাদ।
অনিক আহসানকে বলছি,
আপনার স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড কথাগুলো বলার আগে ভালো করে ভেবে দেখেছেন তো? আমরা ভুলিনি যে বিএনপি একটি বড় দল। আর সেজন্যই আমরা আশা করেছিলাম যে বিএনপিও আমাদের এই আন্দোলনে যোগ দিবে। শাহবাগে কি বিএনপিকে আসতে কেউ নিষেধ করেছিলো? প্রথম থেকেই বিএনপি এই আন্দোলন নিয়ে দ্বিধায় ছিলো। কিন্তু ম্যাডাম জিয়া বিদেশ থেকে ফিরে এসেই সরাসরি এর বিরোধীতা করে বসলেন! আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে আওয়ামীলীগকে কার্ড ছাপিয়ে দাওয়াত দিয়ে আনা হয়েছে কিন্তু বিএনপিকে নিমন্ত্রণ কার্ড দেওয়া হয়নি! আপনিও নাকি আন্দোলনের সাথে আছেন, তো আপনাকে কে বলসিলো শাহবাগ যেতে? কোন আওয়ামীলীগ ক্যাডার কি আপনাকে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গেসে? এটা আওয়ামীলীগ বিএনপির ক্ষমতা দখলের আন্দোলন নয় এটা কেন বুঝতে পারছেন না আপনারা! এটা গণমানুষের আন্দোলন। এখানে কাউকে ডেকে আনা সম্ভব নয়। সবাই নিজ নিজ চেতনা এবং দেশপ্রেম থেকেই এই আন্দোলনের সাথে আছে। আমার পরিচিত অনেক বিএনপি সমর্থক এই আন্দোলনে আমাদের সাথে গলা মিলিয়ে স্লোগান দিয়েছে। কিন্তু কালকের ম্যাডাম জিয়ার বক্তব্যের পর থেকে তাদের মাথা নিচু হয়ে গেছে। ম্যাডাম জিয়া একাই বিএনপি নন, এটা বোঝা উচিত। উনি আঁচলের তলে জামায়াত নিয়ে বসে থাকবেন আর আমরা দাওয়াত দিয়ে ডেকে নিয়ে আসবো আপনারা যদি এরকমটি ভেবে থাকেন তাহলে সেটা আপনাদের মানসিক সমস্যা। তাই বলে আন্দোলনকে বিতর্কিত করার জন্য তেনা পেচাবেন না প্লিজ! ভালো কিছুর জন্য আপনার বিদ্যা-বুদ্ধি কাজে লাগাতে না পারলে অফ যান, উদ্ভট কথা বলে নিজের মানসিক দৈন্যতার পরিচয় দিবেন না। আওয়ামীলীগ-বিএনপি ক্যাচাল বাদ দিয়ে আন্দোলন নিয়ে ভাবুন। দেশে সরকারীদল থাকবে-বিরোধীদল থাকবে। কিন্তু যুদ্ধপরাধী ধর্ম ব্যাবসায়ীদের দল থাকতে পারবে না, কোন রাজাকারের গাড়িতে আর জাতীয় পতাকা শোভা পাবে না, বুঝতে পেরেছেন?
আর ত্বত্তাবধায়ক সরকার, রাজনীতি এগুলো নিয়ে আপনারা সংসদে যান। কোটি কোটি টাকা খরচ করে বানানো সংসদভবন একদলের রঙ্গ মঞ্চ নয়।
৬| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:০৪
চৌকশ বলেছেন: - নিজের আয়োজন করা অনুষ্ঠানে কি কেউ নিজেকে কার্ড দিয়ে আমন্ত্রন করে ।
৭| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:১৬
মুশে হক বলেছেন: গণজাগরণ মঞ্চ, একাত্তরের চেতনা,মুক্তি্যুদ্ধের চেতনা এসব কথা শুনিয়ে কোন ফল হবে না।
সুরা বাকারা আয়াত ৬থেকে ১৮ পড়ুন; তারা বধির, মুক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না।
দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ চলছে; বিজয়ের প্রতিজ্ঞা করুন।
৮| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সব কিছুতে যুদ্ধ টেনে আনা আমাদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে.....মনে হয় মানব আর দানব দুই সমাজ এই দেশে বাস করে সুতরাং হত্যা কর মেরে ফেল এই শব্দগুলোর বিলুপ্তি চাই....শান্তিপ্রিয় স্বদেশ চাই
৯| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
রবি_জল বলেছেন: @ অনিক আহসান
সাহসী মন্তব্য । ব্রাভ সত্য বলাই।
@লেখক ; রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ঐ ছাত্রলীগের শাহবাগ লিড দেওয়া নেতারাই বানাইছে। লিডে অন্য কেউ থাকলে আজ দেশ ১০ বছর আগাইয়া যাইত যদি সব দলের আংশ গ্রহণের সুযোগ করে দিত।উস্কানি কথা বারথা কারা কই?
১০| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: মাগুরের কথার সাথে একমত।
গোলাপী ম্যাডামের বক্তব্যের পর বিএনপির নিজের দোষ ঢাকার যত চেষ্টাই করুক, বাংলাদেশের মানুষের কাছে মুখোশ খুলে গেছে। টোটালি ডেড !
১১| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
খোলােমলা বলেছেন: আপনার কথামতো গণজাগরণ মঞ্চ স্পষ্টতই দেশের বর্তমান নিয়ে উদ্বিগ্ন তরুণদের প্রতিনিধি যদি হয়, এবং দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর ফাঁসীর রায় প্রদানের পর মানুষের প্রতিশোধ স্পৃহা সাময়িক স্থগিত হয়েছে, তারা তৃপ্ত,
তবে
আসুন আমরা এবার বর্তমান অবস্থা নিয়ে ভেবে বের করি এই অবস্থা উত্তোরনের উপায়। সরকারের মতো করে গুলির চিন্তা না করে অন্যকিছু ভেবে বের করে সরকারের প্রতি দাবী জানাই। আওয়ামী লীগ আর বিএনপি কি করল কি বলল এসব নিয়ে না ভেবে আমরা আমাদের দাবী জানাই এবং তাতে আগের মতোই একাট্টা হয়ে থাকি। আমরা এমন কাজ করি যাতে কেউ আর বলতে না পারে আমরা কারো বি টিম।
১২| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২০
দখিনা বাতাস বলেছেন: @ অনিক হাসান, বিএনপির গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক জিগ্বেস করছিল, আপনারা শাহাবাগে গিয়া একাত্বতা ঘোষনা করবেন কিনা? উনার জবাবটা কি ছিল? দেখছিলেন আপনি? খুব উত্তেজিত হয়ে গয়েশ্বর সাংবাদিককে উল্টা প্রশ্ন করলেন, আওয়ামীলীগের নেতারা গিয়ে পানির বোতলের ঢিল খাচ্ছে আর আমরা গেলে জামা কাপড় ছিরে ফেলবে, এইটা কি দেকতে চান আপনারা?
এখণ বলেনতো, শাহবাগ কি আওয়ামীলিগের ছিল? বিএনপির নেতারা যেতে কেন ভয় পাইছিল?
এক কথায় বলে দেই, শাহবাগ ছিল নতুন প্রজ্নমের সমাবেশ, এই প্রজন্ম আওয়ামীলীগ বিএনপিরে ২ পয়সা দামও দেয়না। এরা জন্মের পর হতে দেখতেসে এই ২ দলের ভন্ডামি। শাহবাগের শুরু কিন্তু অনেকটা সরকারের বিরু্দ্বেই ছিল বলতে গেলে। সরকারের বিচার ব্যাবস্হা মানুষ যা চায় তার চাওয়ামাফিক রায়টা দিতে পারেনি। তাই তরুনদের প্রতিবাদ শুরু।
আওয়ামিলীগ খুব দ্রুত তরুনদের মনোভাব ধরে ফেলছে, তারাও সমর্থন দিয়ে গেছে, বিএনপির তরুনদের মনোভাব বুঝাতো দুরের কথা, গতকাল খালেদার ভাষনে মনে হলে, উনি বাংলাদেশের এই তরুন প্রজন্মকে হিসাবেই আনেননি।
খালেদা জিয়া ভুলে গেছে, এই তরুনরাই একসময় ছাত্রদলের ব্যানারে ৯১ এর নির্বাচনে জয় এনে দিয়েছিল। ঐ সময় ৩০০ সিটে ক্যান্ডিডট দেওয়ার মত নেতা ছিলে দলে।
বিএনপি তার অতীত ভুলে গেছে, তার সাথে ভোটের অংক করাও ভুলে গেছে। ২০০৮ এ তো জামাতের ভোট তাদের বাক্সই ছিল, তাইলে আসন মাত্র এই কয়টা কেন? আর কয়টা আসন কম হলে তো সংসদে এরশাদ হতো বিরোধীদলীয় নেতা। জয়ী হওয়ার জন্য জামাতের ভোট লাগে নাকি অন্য কারো ভোট লাগে? বুঝেন ঐ "অন্য কারো" টা কারা? না বুঝে থাকলে বলে দেই, ঐ শাহবাগে যাওয়া মানুষ গুলো হলে "অন্য কারো"।
১৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
দখিনা বাতাস বলেছেন: **** ঐ সময় ৩০০ সিটে ক্যান্ডিডট দেওয়ার মত নেতা ছিলোনা দলে।
১৪| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
বাংলার হাসান বলেছেন: অনিক আহসান বলেছেন: শুনেন ভাই স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড কিছু কথা বলি, শাহাবাগে যারা আন্দোলন করছেন এরমধ্যে আমি নিজেও আছি) তারা ভুলে গেছেন বিএনপি দেশের অন্যতম বড় দল।যারা নিজেদের সবচেয়ে বিপর্যয়ের নির্বাচনেও প্রায় ৩৮% ভোট পায়। তাই বাংলাদেশে জাতীয় গুরুত্বপুর্ন ও মহৎ কোন অর্জন বিএনপিকে বাদ দিয়ে করতে চাওয়াটা শ্রেফ বোকামি ও রাজনৈতিক ছেলেমানুষির পরিচায়ক। শাহাবাগের নেতারা সেই ছেলে মানুষিই করে আসছেন গত ২ সপ্তা ধরে।
নিজের ছোট্ট একটা ঘটনা বলি। আন্দোলন যেদিন শুরু হয় সেদিন রাত সম্ভবত ২টা হবে, তখন আমরা মাত্র ২৫/৩০জন। পরের দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত লোকজন খুব একটা নাই। সকাল ১০টার পর থেকে লোকজন আসতে থাকে। নাম উল্লেখ না করেই বলছী এখন তারা সেলিব্রেটি গন জাগরন মঞ্চের। তাদেরকে বারবার বলা হয়েছে কমিটি করতে হবে নিরপেক্ষ লোকজন নিয়ে এবং প্রধান্য থাকবে ব্লগারদের তারা কমিটমেন্ট রাখেনি। তারপরে সোনালী ব্যাংকের কর্মচারীর জানাযা হবার কথা ছিল প্রজন্ম চত্বরে যে কিনা শিবিরের হামলায় প্রথম নিহত হন । তার লাশ আনতে বাধা দেয়া হয়, আর রাজীবকে প্রথম শহীদ ঘোষনা দিয়ে ৭১এর হিংস্র হায়না জামাতীদের সুবিধা করে দেয় আস্তিক নাস্তিক বিতর্ক সৃষ্টি করার।
১৫| ০২ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
আবু সালেহ বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সব কিছুতে যুদ্ধ টেনে আনা আমাদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে.....মনে হয় মানব আর দানব দুই সমাজ এই দেশে বাস করে সুতরাং হত্যা কর মেরে ফেল এই শব্দগুলোর বিলুপ্তি চাই....শান্তিপ্রিয় স্বদেশ চাই
১৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
সাউন্ডবক্স বলেছেন: অনিক আহসান বলেছেন: শুনেন ভাই স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড কিছু কথা বলি, শাহাবাগে যারা আন্দোলন করছেন এরমধ্যে আমি নিজেও আছি) তারা ভুলে গেছেন বিএনপি দেশের অন্যতম বড় দল।যারা নিজেদের সবচেয়ে বিপর্যয়ের নির্বাচনেও প্রায় ৩৮% ভোট পায়। তাই বাংলাদেশে জাতীয় গুরুত্বপুর্ন ও মহৎ কোন অর্জন বিএনপিকে বাদ দিয়ে করতে চাওয়াটা শ্রেফ বোকামি ও রাজনৈতিক ছেলেমানুষির পরিচায়ক। শাহাবাগের নেতারা সেই ছেলে মানুষিই করে আসছেন গত ২ সপ্তা ধরে।
ক্ষমতার রাজনীতিতে ক্ষমতায় যাওয়া অনেক বড় একটা ব্যাপার। বিএনপি ও তার প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগের মতই ক্ষমতায় যাওয়ার রাজনীতি করে। এখন সুস্ট ভাবে ক্ষমতার হস্তান্তরের একমাত্র পথ তত্বাবধায়ক সরকার আওয়ামী লীগ বাতিল করে দেয়ার বিএনপির মতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভবনা শেষ হয়ে গেছে।
শাহবাগের আন্দোলনের শুরুর দিকে বিএনপি জামাত থেকে বেশ দূরে দূরে ছিলো। তখন থেকে আন্দোলনে যদি বিএনপি ও এর সমর্থকদের অস্পৃষ্য ভাবা না হতো তবে সহজেই খালেদা জিয়ার কাছে শাহবাগ থেকে একটা টিম পাঠিয়ে তার সমর্থন নেয়ার কথা অন্তত উত্থাপন করা যেত। আন্দোলনে বিএনপির সমর্থনের বদলে অন্যতম জাতীয় গুরুত্বপুর্ন ইস্যু "তত্বাসধায়ক সরকার" এর দাবিও আন্দোলনের সাথে সম্পৃক্ত করা যেত । কিন্তু এর বদলে ইমরান এইচ সরকার থেকে শুরু করে অন্যরা মঞ্চে বিএনপির বিষাদাগার করেই গেছেন অনবরত। আমি আপনি সাধারন মানুষ আওয়ামী লীগের পলেটিক্স এর শিকার হইছি।
এখন তীর ছোড়া হয়ে গেছে....ছুড়ে দেয়া তীরকে ফেরানো যায় না।
১০০০০০০০% সহমত
১৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
সাউন্ডবক্স বলেছেন: এইটা যে আওামিলিগের হাতে চলে গেছে তাতো ৬ দফা দাবি থেকে ই বুঝা জায়।
আমার বালের দাবি আঞ্ছে সব। যেই মানুষটা শুধু খেয়ে পরে বাচতে চায় সে খখনো এই সব আউলফাল দাবি নিয়া মাথা ঘামায় না।
*ফাসি চাই* একমাত্র ফাসির দাবি ছাড়া প্রত্যেকটা দাবি আওামিলিগের দাবি গনমানুসের না।
আর কিছু দিন যাক তারপর ই সবাই বুঝবে যে সাহাবাগ টা কি হয়ে গেছে। প্রথম প্রথম জারা যেত এখন আর তারা কেও ই জায় না।
আওয়ামীলীগ ছাড়া সবাই খুব ভাল কইরা ই বুঝে যে অই খানে এখন কাদের আন্দোলন হচ্ছে, জনগনের নাকি আওামিলিগের।
১৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৯
কোমলমতি বলেছেন: বিএনপি কে একটা স্মারক লিপি দেওয়া জেতে পারে গনজাগরন মঞ্চ থেকে জামাত কে জোট থেকে বাদ দেওয়ার জন্য । আর মুখ পাত্র হিসাবে শুধু ইমরান সরকার কে না রেখে আরও ২ এক জন কে সামনে আনা উচিত। গ্রাম বা উপজেলা পর্যায়ে নিয়ে জেতে হবে
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩০
কৌশিক বলেছেন: চমৎকার। সময়ের দাবী। অথবা আলটিমেটাম।