নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জনী_দা _ফাজিল

জনী_দা _ফাজিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আড়ং পণ্যের ‘জঘন্য’ বিজ্ঞাপন!

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৪













পণ্যের বিজ্ঞাপনে চরম রুচিহীনতার পরিচয় দিচ্ছে আড়ং। প্রতিষ্ঠানটি একসময় রুচিশীল মানুষের গন্তব্য হলেও ইদানিং তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না। সাধারণ রুচিশীলদের চেয়ে আড়ংয়ের প্রধান ঝোঁক হয়ে উঠেছে ৠাম্প মডেলরা। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখলে অন্তত সেটাই মনে হয়। দেশীয় সংস্কৃতির প্রতি চরম অবহেলাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে আড়ংয়ের পোশাক উপস্থাপনায়।



ৠাম্পদের গায়ে বিশ্রি ঢংয়ে কাপড় ও অন্য ড্রেস চড়িয়ে তাদের যৌনাবেদনময়ী করে তোলার মধ্যেই যেনো পন্যের বাজার কাটতি নিহিত। আড়ংয়ের এই আচরণে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। অনেকেই প্রতিষ্ঠানটির এই নতুন ধারাকে কুরুচিপূর্ণ বলেই মত দিয়েছেন। আড়ং-এর ফেসবুক ফ্যান পেজে ঢুকলেই এর প্রমান মিলবে।



এছাড়াও আড়ংয়ের বিলবোর্ডগুলোতে র‌্যাম্প মডেলদের যেমনভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে তাতেও যে কুরুচি ঝড়ে পড়ে তা রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে লাখো মানুষের চোখে পড়ছে প্রতিনিয়তই।



সম্প্রতি ফেইসবুকের ফ্যান পেজের একটি পণ্যের বিজ্ঞাপন নিয়ে চরম সমালোচনার মুখে পড়েছে আড়ং। ‘আড়াই প্যাচে জামদানি’ নামে ০৫৫৯১৮০৫ নম্বর প্রোডাক্টটি একটি শাড়ি। নীল রঙের জামদানি যার গা জুড়ে কাজ। লাল রঙের রেশমী কাপড়ের পাইপিং দিয়ে বসানো হয়েছে শাড়ির পাড়। অসাধারণ সুন্দর একটি শাড়ি। কিন্তু সেই শাড়িটি একজন ফেসবুক ফ্যান পেজের আড়ং ভক্তের ভাষায় ‘জঘন্য’ হয়ে উঠেছে এর উপস্থাপনার ঢংয়ে। মডেল মেয়েটি শাড়িটিকে পরেছেন, অথবা তাকে পরানো হয়েছে জঘন্য স্টাইলে। কোমড়ে হাত দিয়ে যৌনাবেদন ছড়ানোর চেষ্টায়রত মেয়েটি ওই শাড়িটি পরেছেন একটি আটোসাটো সালোয়ারের সঙ্গে। নীল সালোয়ার পরা এক পা কোমড় অব্দি খোলা আর অন্যপায়ে কুচি দিয়ে পরানো শাড়ি। শাড়িটি পরানো হয়েছে নাভীর অনেকখানি নিচে। আর তা প্রকাশ করা হয়েছে অশ্লিল ভঙ্গিমায়। সবমিলিয়ে এই শাড়ি পরিধানে যৌনাবেদন যতটা না ফুটে উঠেছে তার চেয়ে বেশিই এটি ‘জঘন্য’ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।



আড়ং দাবি করেছে এটাই হবে এবারের বৈশাখের শাড়ি। আর সে দাবির সঙ্গে মোটেই একমত নন মনিরুল ইসলাম নামে এক আড়ং ভক্ত। তিনি বলেছেন, “শাড়িটি বৈশাখের সঙ্গে যায় না। এমনকি বাংলার সাথেও না।”



সাদিক আনাম জোয়ার্দারের মন্তব্য, “শাড়ি দেখিয়া মাথায় বাড়ি খাইলাম, এখন তো দেখছি বমিও আসছে।” আর শর্মি দিলশাদ নামে এক নারী ভক্ত তার ধন্ধ দূর করতে পারছেন না, এই শাড়ি কি এভাবে পাজামা দিয়ে পরতে হবে!! বিষ্ময়মাখা প্রশ্ন তার। শানভীর হুদা শান্ত “বিকৃত রুচির বহিঃপ্রকাশ” বলে মত দিয়েছেন আর শাহরীন খান বলেছেন, “জঘন্য”। ফাতেমাতুজজোহরার মতে, “শাড়ির সৌন্দর্য কি তা আড়ং-এর ডিজাইনার ভুলে গেছে। উপস্থাপনায় নষ্ট হয়ে গেছে শাড়িটিই।” সাইয়েদা তাইয়েবার মত, এটি সম্পূর্ণ রুচিবর্জিত একটি কাজ হয়েছে। তবে যারা মোটরবাইক চালাতে চায় তাদের এই ডিজাইন কাজে দেবে বলে মত তার। আফসারা তাসনিমের আকুতি, “দেশের ঐতিহ্য এইভাবে নষ্ট করবেন না দয়া করে।” আফরোজা নিসা মেয়েটির দাঁড়ানোর ভঙ্গিটিকেই মেনে নিতেই পারছেন না। আর রাবেয়া আখতার রিমির মতে এটি কোনো ফ্যাশন নয়, এটি বাংলাদেশি শাড়ির কুরুচিপূর্ণ উপস্থাপন‍া। রিমির আরও মন্তব্য, আমিসহ এবং বাংলাদেশের প্রতিটি নারী শাড়ি পরতে পছন্দ করে। কিন্তু আড়ং এভাবে শাড়িকে উপস্থাপন করলে কেউ আর তাদের দোকানের কাছে ঘেঁষবে না।



সুমিত জামান উপস্থাপনাটিকে “উদ্ভট ও উৎকট” বলে মত দিয়েছেন। শিল্পী ইসলামের প্রশ্ন, “ডিজাইনার কি আমাদের শাড়িটি এভাবে পড়ে ঢাকার রাস্তায় বের হতে বলছেন?”পণ্যের বিজ্ঞাপনে চরম রুচিহীনতার পরিচয় দিচ্ছে আড়ং। প্রতিষ্ঠানটি একসময় রুচিশীল মানুষের গন্তব্য হলেও ইদানিং তা নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছে না। সাধারণ রুচিশীলদের চেয়ে আড়ংয়ের প্রধান ঝোঁক হয়ে উঠেছে ৠাম্প মডেলরা। প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন পণ্যের বিজ্ঞাপন দেখলে অন্তত সেটাই মনে হয়। দেশীয় সংস্কৃতির প্রতি চরম অবহেলাও লক্ষ্য করা যাচ্ছে আড়ংয়ের পোশাক উপস্থাপনায়।



ৠাম্পদের গায়ে বিশ্রি ঢংয়ে কাপড় ও অন্য ড্রেস চড়িয়ে তাদের যৌনাবেদনময়ী করে তোলার মধ্যেই যেনো পন্যের বাজার কাটতি নিহিত। আড়ংয়ের এই আচরণে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। অনেকেই প্রতিষ্ঠানটির এই নতুন ধারাকে কুরুচিপূর্ণ বলেই মত দিয়েছেন। আড়ং-এর ফেসবুক ফ্যান পেজে ঢুকলেই এর প্রমান মিলবে।



এছাড়াও আড়ংয়ের বিলবোর্ডগুলোতে র‌্যাম্প মডেলদের যেমনভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে তাতেও যে কুরুচি ঝড়ে পড়ে তা রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে লাখো মানুষের চোখে পড়ছে প্রতিনিয়তই।



সম্প্রতি ফেইসবুকের ফ্যান পেজের একটি পণ্যের বিজ্ঞাপন নিয়ে চরম সমালোচনার মুখে পড়েছে আড়ং। ‘আড়াই প্যাচে জামদানি’ নামে ০৫৫৯১৮০৫ নম্বর প্রোডাক্টটি একটি শাড়ি। নীল রঙের জামদানি যার গা জুড়ে কাজ। লাল রঙের রেশমী কাপড়ের পাইপিং দিয়ে বসানো হয়েছে শাড়ির পাড়। অসাধারণ সুন্দর একটি শাড়ি। কিন্তু সেই শাড়িটি একজন ফেসবুক ফ্যান পেজের আড়ং ভক্তের ভাষায় ‘জঘন্য’ হয়ে উঠেছে এর উপস্থাপনার ঢংয়ে। মডেল মেয়েটি শাড়িটিকে পরেছেন, অথবা তাকে পরানো হয়েছে জঘন্য স্টাইলে। কোমড়ে হাত দিয়ে যৌনাবেদন ছড়ানোর চেষ্টায়রত মেয়েটি ওই শাড়িটি পরেছেন একটি আটোসাটো সালোয়ারের সঙ্গে। নীল সালোয়ার পরা এক পা কোমড় অব্দি খোলা আর অন্যপায়ে কুচি দিয়ে পরানো শাড়ি। শাড়িটি পরানো হয়েছে নাভীর অনেকখানি নিচে। আর তা প্রকাশ করা হয়েছে অশ্লিল ভঙ্গিমায়। সবমিলিয়ে এই শাড়ি পরিধানে যৌনাবেদন যতটা না ফুটে উঠেছে তার চেয়ে বেশিই এটি ‘জঘন্য’ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।



আড়ং দাবি করেছে এটাই হবে এবারের বৈশাখের শাড়ি। আর সে দাবির সঙ্গে মোটেই একমত নন মনিরুল ইসলাম নামে এক আড়ং ভক্ত। তিনি বলেছেন, “শাড়িটি বৈশাখের সঙ্গে যায় না। এমনকি বাংলার সাথেও না।”



সাদিক আনাম জোয়ার্দারের মন্তব্য, “শাড়ি দেখিয়া মাথায় বাড়ি খাইলাম, এখন তো দেখছি বমিও আসছে।” আর শর্মি দিলশাদ নামে এক নারী ভক্ত তার ধন্ধ দূর করতে পারছেন না, এই শাড়ি কি এভাবে পাজামা দিয়ে পরতে হবে!! বিষ্ময়মাখা প্রশ্ন তার। শানভীর হুদা শান্ত “বিকৃত রুচির বহিঃপ্রকাশ” বলে মত দিয়েছেন আর শাহরীন খান বলেছেন, “জঘন্য”। ফাতেমাতুজজোহরার মতে, “শাড়ির সৌন্দর্য কি তা আড়ং-এর ডিজাইনার ভুলে গেছে। উপস্থাপনায় নষ্ট হয়ে গেছে শাড়িটিই।” সাইয়েদা তাইয়েবার মত, এটি সম্পূর্ণ রুচিবর্জিত একটি কাজ হয়েছে। তবে যারা মোটরবাইক চালাতে চায় তাদের এই ডিজাইন কাজে দেবে বলে মত তার। আফসারা তাসনিমের আকুতি, “দেশের ঐতিহ্য এইভাবে নষ্ট করবেন না দয়া করে।” আফরোজা নিসা মেয়েটির দাঁড়ানোর ভঙ্গিটিকেই মেনে নিতেই পারছেন না। আর রাবেয়া আখতার রিমির মতে এটি কোনো ফ্যাশন নয়, এটি বাংলাদেশি শাড়ির কুরুচিপূর্ণ উপস্থাপন‍া। রিমির আরও মন্তব্য, আমিসহ এবং বাংলাদেশের প্রতিটি নারী শাড়ি পরতে পছন্দ করে। কিন্তু আড়ং এভাবে শাড়িকে উপস্থাপন করলে কেউ আর তাদের দোকানের কাছে ঘেঁষবে না।



সুমিত জামান উপস্থাপনাটিকে “উদ্ভট ও উৎকট” বলে মত দিয়েছেন। শিল্পী ইসলামের প্রশ্ন, “ডিজাইনার কি আমাদের শাড়িটি এভাবে পড়ে ঢাকার রাস্তায় বের হতে বলছেন?”

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: হায়রে ব্যবসা!

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

রোড সাইড হিরো বলেছেন: ঘোর কলিকাল...

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

লজিক মানুষ বলেছেন: শুধু আড়ং না, বাংলাদেশের অধিকাংশ বিজ্ঞাপন দেখলেই মনে হয় যে অ্যাড মেকার রা গান্জা খেয়ে বানাইছে। মাথার ভিতরে মনে হয় গবরও নেয়। X(

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

জহির উদদীন বলেছেন: বাহ্ ভালতো, ভাল না........বাংলালিংক দামে এই শাড়ি পরিধানে যৌনাবেদন যতটা না ফুটে উঠেছে তার চেয়ে বেশিই এটি ‘জঘন্য’ভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

জনী_দা _ফাজিল বলেছেন: যৌনাবেদন কি বাংলালিংক দামে পাওয়া জায় নাকি?

৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

জুবায়েল বলেছেন: Joghonno lagse.

৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

তাসজিদ বলেছেন: কেও কি laser treat এর বিজ্ঞাপন নিয়ে কিছু বলবেন। যা সবথেকে অশ্লীল।

২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

জনী_দা _ফাজিল বলেছেন: যৌনাবেদন কি বাংলালিংক দামে পাওয়া জায় নাকি?

৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৯

ফেলুদার বস্‌ বলেছেন: জঘন্য

৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
ইনি এমন চ্যাগাইয়া দাঁড়িয়েছেন কেন, কেউ আমাকে বুঝিয়ে দেবেন প্লিজ............

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

ক্লোরোফিল বলেছেন: অন্যরকম কষ্টের একটি লিঙ্ক দিলাম, পড়ে আসতে পারেন - Click This Link

১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

শায়েরী বলেছেন: Yuk yuk ki obostha

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.