নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ইন্ডিয়ান পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধও বাংলাদেশের জন্য শাপেবর হবে...
গত দুই যুগ ইন্ডিয়ান গরু বাংলাদেশে মাংসের বাজার এবং কোরবানির জন্য অপরিহার্য ছিলো। গত চার বছর যাবত ইন্ডিয়া বাংলাদেশে গরু রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ায় বাংলাদেশে অসংখ্য গবাদিপশুর খামার গড়ে ওঠে। বর্তমানে বাংলাদেশ গবাদিপশু আমদানি নির্ভরতা নাই বললেই চলে।
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের বস্র শিল্প সম্পুর্ণ দখল করে নিয়েছিল ইন্ডিয়ান শাড়ী লুংগী। সেইসব শাড়ী লুংগীতে আমাদের নুন্যতম আব্রু রক্ষা হতোনা। সেই পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ আস্তে-ধীরে টেক্সটাইল শিল্পে এগিয়ে যেতে থাকলে তুলা রপ্তানি কারক দেশ ইন্ডিয়া বাংলাদেশে তুলা রপ্তানিতে বিভিন্ন রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে থাকে।
১৯৯১ সনের আগে বাংলাদেশের টেক্সটাইল শিল্পের প্রধান কাঁচামাল তুলা আমদানির ৯৫% আমদানি ইন্ডিয়া নির্ভরতার সুযোগে ইন্ডিয়া প্রায়শই তুলা রপ্তানিতে বিভিন্ন রকম বাধানিষেধ আরোপ করে আমাদের টেক্সটাইল শিল্পকে পংগু করে দিয়েছিল। তখন দেশের ৮০ টি টেক্সটাইল মিলস বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। ততকালীন বিএনপি সরকারের সিদ্ধান্তে ইন্ডিয়া থেকে তুলা আমদানি নিরুৎসাহিত করে সাউথ আফ্রিকা, ব্রাজিল, তুরস্ক, উজবেকিস্তান, তাজাকিস্তান, ইরান ও পাকিস্তান থেকে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতা মূল্যে তুলা আমদানি উন্মুক্ত করলে ইন্ডিয়ান তূলার আধিপত্য খর্ব হয়ে বাংলাদেশের তুলার বাজার স্থিতিশীল হয়ে টেক্সটাইল শিল্পের বিস্তার ঘটে।
ইন্ডিয়ান পিঁয়াজ রপ্তানিতে বিধিনিষেধের ফলে বাংলাদেশের কৃষকেরা পিঁয়াজ উতপাদনে মনোযোগী হবে নিশ্চিত। এই মূহুর্তে আমাদের বিচলিত হলে চলবেনা বরং ধৈর্য সহকারে পেঁয়াজের ব্যবহার কমিয়ে খেতে অভ্যস্ত হতে হবে। আমি নিশ্চিত আগামী দুই বছরের মইধ্যে পিঁয়াজ উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ং সম্পুর্ণ হতে পারবে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: যারা এর জন্যদায়ীতাদেরকিছুইকরা হবে। যদি কোনো আসল অপরাধীদের কঠিন শাস্তি হতো(দিতো) তাহলে পালা করে একবার তেলেরদাম, একবার চালের দা, একবার ডালের দাম বাড়তো না। যদি আসল অপরাধীদের পাকড়াও করা হতো তাহলে ৪০০/ টাকার বালিশ৭০০০ টাকায়, ৫০০০ টাকার পর্দা ৩৭ লক্ষ টাকায়, ১৫০০ টাকার বই ৮৫ হাজার টাকায়, ২ লক্ষ টাকা দামের ওটি লাইট ৯৬ লক্ষ টাকায় কিনতে পারতো না।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমরা আমেরিকা থেকে পেঁয়াজ আনবো।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: টেকনোলজিতে জাপান, সুইস জার্মানও অনেক উন্নত!
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৩২
জগতারন বলেছেন:
ইন্ডিয়ান পিঁয়াজ রপ্তানিতে বিধিনিষেধের ফলে বাংলাদেশের কৃষকেরা পিঁয়াজ উতপাদনে মনোযোগী হবে নিশ্চিত। এই মূহুর্তে আমাদের বিচলিত হলে চলবেনা বরং ধৈর্য সহকারে পেঁয়াজের ব্যবহার কমিয়ে খেতে অভ্যস্ত হতে হবে। আমি নিশ্চিত আগামী দুই বছরের মইধ্যে পিঁয়াজ উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ং সম্পুর্ণ হতে পারবে।
সহমত !!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমিও এমন চাই। বাংলাদেশের মাটি উর্বর । কৃষকরা একটু পরিশ্রমী হলেই আল্লাহর রহমতে আমাদের এসব পঁচনশীল দ্রব্যের অভাব হবে না ইনশাআল্লাহ
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের দেশের কৃষক অনেক পরিশ্রমী। দরকার সরকারের সহায়তা। যেমন - সারের দাম কমানো, ভর্তুকি, সেচ সুবিধা দেওয়া, বাজারজাত করণে সাহায্য করা। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এই সুযোগ দেওয়া হলে অবশ্যই বাংলাদেশ সফল হবে।
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন, " আমিও এমন চাই। বাংলাদেশের মাটি উর্বর । কৃষকরা একটু পরিশ্রমী হলেই আল্লাহর রহমতে আমাদের এসব পঁচনশীল দ্রব্যের অভাব হবে না ইনশাআল্লাহ "
-দোয়া করেন, সব জমিতে এই বছর যেন কৃষকেরা শুধু পেঁয়াক করেন।
৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৫
কনফুসিয়াস বলেছেন: সবকটি কথার সাথে সহমত।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাইজান।
নিশ্চয়ই একদিন এই নির্ভরতার অবসান ঘটবে।
শুভকামনা জানবেন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: ইন শা আল্লাহ।
৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: পরনির্ভরশীলতার অবসান হোক।
ভালো লিখছেন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১২
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩০
খাঁজা বাবা বলেছেন: আমরা গরুর উৎপাদন বাড়িয়েছি হয়ত, কিন্তু উৎপাদন খরচ এখনো অনেক বেশি, গরুর মাংসের মূল্য সাধারন মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।
পেয়াজ উৎপাদনে সয়ং সম্পূর্ন হব ভাল কথা কিন্তু দাম নিয়ে দেশীয় যারা কারসাজি করল তাদের স্বাস্তি হওয়া উচিত
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:০২
ইমরান আশফাক বলেছেন: বাংলাদেশের পেয়াজের উপর একছত্র বাজার হাতছাড়া করলো ভারত। আগামীতে ভারতের উপর নির্ভরশীল না থেকে আরও কয়েকটা সরবরাহকারী দেশ খুজে নিয়েছে বাংলাদেশ, তাছাড়া এখানে পেয়াজের আবাদও বাড়বে সেটা সুনিশ্চিত। দরকার শুধু যথাযথভাবে সংরক্ষনকরা যে ব্যাপারে সরকার এতদিন চরমভাবে উদাসীনতা দেখিয়েছে। এছাড়া ও শুধুমাত্র বাংলাদেশকে টার্গেট করে আগামীতে পেয়াজের আবাদ বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেশ কয়েকটি দেশ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লাগ ভেলকি লাগ
চক্ষে মূখে লাগ
ছোট্ট কালের সেই ভেলকি এখন বড় কালে দেখছি!
ব্যার্থ অনির্বচিত সরকার!
নিরব প্রশাসন!
অসহায় আমজনতা!!!
পোষ্টে +++
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ।
১২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭
নুরহোসেন নুর বলেছেন: যথার্থ বলেছেন,
আমাদের উচিত পরগাছা না হয়ে নিজের মত করে বাঁচা।
আমরা অন্যদের অবহেলা থেকে শিক্ষা নেই না দোষারোপ করি!
আমাদের কৃষকদের ফসলের সঠিক মূল্য প্রদান করলেই আমাদের পেঁয়াজ সংকট থাকবেনা।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: কৃষকদের প্রডাকশন ইন্টেন্সিভ দিতে হবে। বাজারজাতকরণের সুবিধা দিতে হবে, এগ্রিকালচারাল ইনসিউরেন্স দিতে হবে- তবেই আমাদের কৃষকদের উন্নতি হবে, দেশের উন্নতি হবে।
১৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
হাবিব বলেছেন: আমাদের দেশ মানুষ ছাড়া আর কিসে স্বয়ং সম্পূর্ণ?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:১৭
জুল ভার্ন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ যথার্থ বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: পেঁয়াজ ভালো খেল দেখালো।
এর পেছনে যারা দায়ী তাদের শাস্তি হওয়া উচিত।