নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ব্লগ, ফেসবুকে লেখার একটা সুবিধা আছে। ব্যাপারটা ইন্সট্যান্ট গ্রাটিফিকেশনের। লেখার প্রায় কাছাকাছি সময়ে, বড়োজোর সকালে আমি লিখলাম, বিকেলের মধ্যে মোটামুটি পাঠক প্রতিক্রিয়া জেনে গেলাম, কিছু লোকের ভালো কিম্বা মন্দ লাগছে কিনা।
তবে সব সময়ই লেখকের লেখা পাঠকের যে ভালো/খারাপ লাগছে সেটা ডিপেন্ড করে 'লেখক'কে ভালো লাগছে কিনা তার উপরও। যে যত জনপ্রিয় চান্সেজ আর তার লেখাও তত বেশী জনপ্রিয় হবে। এখানে ব্যাক্তিগত যোগাযোগ একটা বিরাট ফ্যাক্টর। আপনার লেখা যেমনই হোক ব্যাক্তিগত যোগাযোগ থাকলে আপনি 'হুক্কা' ডাকলেই তারা 'হুক্কাহুয়া' ডেকে সারা দিবেই। এটা অনেকটাই নিউটনের থার্ড ল' র(Newton's third law) সূত্রের মতো - For every action, there is an equal and opposite reaction. The statement means that in every interaction, there is a pair of forces acting on the two interacting objects. ... Forces always come in pairs - equal and opposite action-reaction force pairs.
আবার ফিমেল আইডি হলে পাঠকদের ভালো লাগার ব্যারোমিটার ডেংগু রোগেরমতো দ্রুত বেড়ে যায়। আর এই জনপ্রিয়তার বহু ভেরিয়েশন আছে...
দ্বিতীয় দিকটা হল, মানুষের চট করে ভালো লাগার বিপরীতে চট করে ভুলে যাবার একটা প্রবণতা সোস্যাল মিডিয়ায় খুব বেশী দেখা যায়। তবে সামগ্রিক ভাবেই দাঁগ কাটার ক্ষমতা কমছে- যে কোন ভালো লাগা অথবা ক্ষতের, জাতিগত দিক দিয়ে। সব জায়গাতেই সব কিছুই স্বল্প দৈর্ঘের, ছোট স্ক্রিনের, টু লাইনার....
আওয়ার লাইভস, লাভস এন্ড পোয়েমজ আর নাও ট্রুলি শর্ট টার্ম লাইক SMS.
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: যেখানে ইঁদুর দৌড় সেখানেই সস্তা চমক!
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯
কনফুসিয়াস বলেছেন: বাস্তব সত্য। আমিও সব ভুলে যাই।
শুভেচ্ছা অবিরাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: যা আমরা সহজে ভুলিনা তারই সত্য ও সৌন্দর্য বেশী।
আপনার জন্যও শুভ কামনা।
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০২
তারেক ফাহিম বলেছেন: সত্য কথন, ভালো লাগা।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ তারেক ফাহিম।
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:০৫
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বাস্তব সত্যটা লেখেছেন
অনেক শুভেচ্ছা নিবেন-----
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৫
কিরমানী লিটন বলেছেন: সহমত। সত্যকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখালেন। বিজ্ঞান দিয়েছে গতি- তুলে নিয়ে যতি! শুভকামনা জানবেন, শ্রদ্ধায়- ভালোবাসায়.....
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ কিরমানী লিটন।
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭
জোবাইর বলেছেন:
“আধুনিক বিজ্ঞান মানুষকে দিয়েছে বেগ, কিন্তু কেড়ে নিয়েছে আবেগ। তাতে আছে গতির আনন্দ, নেই যতির আয়েস।”
“Unlike 'real relationships', 'virtual relationships' are easy to enter and to exit. They look smart and clean, feel easy to use, when compared with the heavy, slow-moving, messy real stuff.”
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
ওবাইদুল্লাহ আহমাদ হুসাইন বলেছেন: সত্যকথা শুনতে একটু তিতে হলেও তা সত্য। সঠিক বলেছেন ধন্যবাদ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ভার্সুয়াল মিডিয়ায় আমরা সামান্য দ্বিমত সহ্য করতে অভ্যস্ত নই, এখানে শুধুই খুশী করার প্রতিযোগিতা..... "লেলে বাবু ছয় আনা, যা নিবে তাই ছয় আনা " দাম!
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: বাহ দারুন বলেছেন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭
ইসিয়াক বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২২
ফয়সাল রকি বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সত্য কথা কইছেন ভাইয়া জি
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি।
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
নীল আকাশ বলেছেন: সত্যকে চোখে আঙুল তুলে দেখালেন। দারুন!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ শুধু ঘুমের জন্য বা পলক ফেলবার জন্য চোখ বন্ধ করে না।
মানুষ চোখ বন্ধ করে অতীত অথবা ভবিষ্যতে যাওয়ার জন্য।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্য কথা। আমরা চোখ বন্ধ করলেই বিবেকের চোখ দিয়ে আসল সত্য দেখতে পারে।
১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
নুরহোসেন নুর বলেছেন: হৃদয়ের সত্য কথাগুলো তুলে এনেছেন, ভাল লাগলো।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
শের শায়রী বলেছেন: যে জিনিস যত শর্ট হাচ্ছে তার তত কদর বাড়ছে। এটাই সত্য।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপত দৃষ্টিতে তাই মনে হলেও T-20 ক্রিকেট যতই জনপ্রিয় হোক ক্রিকেটের কুলীনত্ব টেস্ট ক্রিকেটেই।
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কথা সত্য !!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৮
ওমেরা বলেছেন: আপনার এই লিখাটার সাথে ১০০% সহমত ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:১২
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কিছু দিন ধরে একটা বিষয় নিয়ে খুব চিন্তিত।
সামনে বই মেলা। প্রচুর নতুন বই বের হবে। যত লেখক তৈরি হচ্ছে, তত পাঠক তৈরি হচ্ছে না। পাঠক তৈরি করার জন্য কে ভূমিকা নেবে? সরকার? না লেখক নিজে?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: এখানে সবচেয়ে বড়ো ভুমিকা নিতে হবে পাঠকদের।
প্রিন্ট মিডিয়ার সংকট ডিজিটাল যুগের বাস্তবতা, এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই বাস্তবতা দুঃখজনক। তাঁরা সেই সব মানুষ, যাঁরা ছাপা বই বা পত্রিকা হাতে নিয়ে পড়তে যত স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন; কম্পিউটার, ইলেকট্রনিক বুক রিডার, স্মার্টফোন ইত্যাদি ডিজিটাল যন্ত্রের পর্দায় পড়তে ততটা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। তাঁদের কারও কারও ছাপা বইয়ের প্রতি মোহ আছে, এই জনমে যা কাটবে না বলে তাঁদের মনে হয়।
মাধ্যম পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পাঠকের মধ্যেও বড় ধরনের গুণগত পরিবর্তন ঘটছে। ছাপা মাধ্যমের সব পাঠক ডিজিটাল মাধ্যমে গিয়ে আগের মতো মনোযোগী পাঠক থাকছেন না; পাঠ্যবস্তুর প্রতি তাঁদের ‘অ্যাটেনশন স্প্যান’ বা মনোযোগের দৈর্ঘ্য কমে যাচ্ছে। পাঠক থেকে তাঁরা পরিণত হচ্ছেন শ্রোতায় ও দর্শকে। অর্থাৎ অডিও–ভিজ্যুয়াল কনটেন্টের পেছনে তাঁরা বেশি সময় ব্যয় করছেন। তাঁরা পড়ছেন কম, দেখছেন ও শুনছেন বেশি।
পাঠ্যবস্তুর প্রতি পাঠকের মনোযোগ অত্যন্ত দ্রুতগতিতে কমেছে এবং আরও কমে যাচ্ছে, বিশেষত নবীন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের কাছে। সেই অবস্থা বদলাতে অবিভাবকের বড়ো ভুমিকাই প্রধান। প্রসংগত একটা কোটেশন উল্লেখ করে দিচ্ছি। টেলিভিশন সেট ছুড়ে ফেলে দিয়ে সে জায়গায় একটা বুকশেলফ বসানোর জন্য মা–বাবাদের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়ে গেছেন:
"প্লিজ, ওহ্ প্লিজ, উই বেগ, উই প্রে, গো থ্রো ইয়োর টিভি সেট অ্যাওয়ে, অ্যান্ড ইন ইটস প্লেস ইউ ক্যান ইন্সটল, আ লাভলি বুকশেলফ অন দ্য ওয়াল।"- ব্রিটিশ শিশুসাহিত্যিক রোয়াল্ড ডাল
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
হা হা হা
সত্যিই তাই ভায়া! যেমন দ্রুত আসে বুজী তারচে দ্রুততায় মিলিয়ে যায়!
প্রযুক্তির এই কুফলের সুদূর প্রসারী প্রভাব খুব একটা ভাল হবেনা বলেই বোধ হচ্ছে।
আর ভাববেটা কে? সকলেই যে ব্যাস্ত তথাকথিত সফলতার ইঁদুর দৌড়ে!