|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুল ভার্ন
জুল ভার্ন
	এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
দিন কয়েক আগে এইচবিও চ্যানেল সোফিয়া লোরেন অভিনীত 'Yesterday Today & Tomorrow' মুভিটা দেখিয়েছে। চমৎকার মুভি। প্রায় অর্ধশতক আগের ছবি কিন্তু এখনো মুভির আবেদন বিন্দুমাত্র কমেনি। আসলে কিছুকিছু মুভির আবেদন চিরকালের। আমার অন্যতম প্রিয় অভিনেত্রী সোফিয়া লোরেন।  সোফিয়া লোরেন অভিনীত অনেক মুভি আমি দেখেছি। উল্লেখ যোগ্য মুভির মধ্যে 'Sunflower', 'Two Women' অসংখ্য বার দেখেছি! 
El Cid, The Fall of the Roman, Empire, Houseboat, Man of La Mancha, Five Miles To Midnight, Desire Under The Elms, It Started In Naples, Operation Crossbow, Between Strangers, Yesterday Today & Tomorrow, Ghost Italian Style, La Favorita, Arabesque, Eida, Boy in A Dolphin, Romilda, The Pride and The Passion, La Saiosayara একাধিক বার দেখেছি।
তখন ঢাকার বলাকা, মধুমতি, নাজ সিনেমা হলে মর্নিং শো তে খুব ভালো মানের ইংলিশ মুভি দেখাতো। ১৯৭৪ সনে 'Two Women' দিয়ে সোফিয়া লোরেন অভিনীত মুভি দেখা শুরু। সদ্য কৈশোর উত্তীর্ণ একজন তরুণের চমকে যাওয়ার জন্য এই মুভিটাই যথেষ্ট। তার পর একে একে 'সানফ্লাওয়ার', 'ঘোস্ট ইটালিয়ান স্টাইল', দ্যা প্রাইড এন্ড দ্যা প্যাশন' এর মত ক্লাসিকস ছবিগুলো দেখেছি। 'সানফ্লাওয়ার' মুভি বিশ্বযুদ্ধে বাধ্যতামূলক যোগ দেওয়া একজন যুবক(মার্সেলো মাস্ত্রোয়ানী) ও তার তরুণী প্রেমিকার রোমান্টিক প্রেম আর যুদ্ধের ভয়াবহতার মুভি। অন্যদিকে 'টু ওমেন' বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহতা ও দুর্ভিক্ষের ছবি। আমাদের মা-খালাদের মায়েরও বড় এই অভিনেত্রীকে তখনকার দিনে স্বপনে-জাগরণে ভাবতে আমার মতো কৈশোর উত্তীর্ণ সদ্য যুবাদের কোনো বাধা ছিল না। ব্যক্তিগত ভাবে সোফিয়া লোরেনকে 'পাশের বাড়ির মেয়ে' এবং প্রেমাস্পদ মনে করতে সামন্যতম কুণ্ঠাবোধ হত না। সত্যি বলতে, আমি সোফিয়া লোরেনের মোহে মোহাবিষ্ট হয়ে গিয়েছিলাম।
১৯৯২ সনে শ্রদ্ধেয় শফিক রেহমান স্যার প্রতিষ্ঠা করেন "একাডেমি ফ্লিম সোসাইটি"। আমি প্রথম থেকেই ওখানকার মেম্বার হই এবং দুনিয়া শ্রেষ্ঠ সব মুভিগুলো দেখার সুযোগ পাই। ওখানেই আমি সোফিয়া লোরেন অভিনীত অসংখ্য মুভি দেখি।
তার অভিনীত ছবির তালিকা অনেক দীর্ঘ। ১৯৩৪ সালের ২০ সেপ্টেম্বর ইতালিতে জন্মগ্রহণ করেন সোফিয়া লোরেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দগদগে ঘা হয়ে টিকে রয়েছেন যিনি 'টু উইমেন' সেলুলয়েডে।
একেবারেই বাঙলাদেশী নিম্নবিত্ত পরিবারের টানাপোড়েনের দগদগে বাস্তবতার প্রতিচ্ছবি ছিল সোফিয়া লোরেনের জীবন। অভাবক্লিষ্ট, অনিশ্চিত! জন্মের আগে তার মা রোমিলডা একজন পুরুষকে ভালোবাসতেন। সেই প্রেমিকের সঙ্গে মিলনের ফলেই রোমিলডা গর্ভবতী হন। এই দেশের প্রেমিকদের মতোই লোকটি তাকে বিয়ে করতে অস্বীকার করে। ফলে সমাজের চোখে 'অবৈধ' এই সন্তানের সামাজিক স্বীকৃতি ছিল না। সোজা বাংলায় আমাদের সমাজে যাকে 'জারজ' বলা হয়। সেই শিশুকন্যাই বিখ্যাত অভিনেত্রী সোফিয়ার লোরেন। পর্দায় এবং পর্দার বাইরে যার উপস্থিতি প্রতিটি মুহূর্তের জন্য শিহরণ জাগায়।  বাবার পরিচয় ছাড়া বড় হয়ে যে মেয়েটি পৃথিবীর অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী হয়েছেন। এই চরম অনিশ্চিত জীবনের শুরুটাই হয়ত তাকে সংগ্রাম করতে সাহস যুগিয়েছে।
সোফিয়ার মায়ের জীবন নিয়ে করা ছবি ‘রোমিলডা’তে সোফিয়া এক সঙ্গে মা ও মেয়ে উভয় ভূমিকায় অভিনয় করে সকলকে বিস্মিত করেন!
১৯৪৮ সালে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতায় চূড়ান্তপর্বে উঠে যাওয়া দিয়ে শুরু হয়ে আর তাকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এরই মধ্যে যে পরিচালক কার্লো পন্টি তাকে 'ব্রেক' দিয়েছিল তাকেই বিয়ে করেন সোফিয়া। তার পর একে একে ১৯৫২ সালে ‘লা ফ্যাভোরিটা’, ১৯৫৩ সালে ‘এইডা’ ছবি উপহার পায় ফিল্মি দুনিয়া। আমি এই টেকো মাথার কার্লো পন্টিকে ভীষণভাবে হিংসে করতাম-সোফিয়া লোরেনের স্বামী হওয়ায়!
আরও পরে ১৯৫৭ সালে অভিনয় করেন প্রথম আমেরিকান ছবি ‘বয় ইন আ ডলফিন’-এ৷ ‘দ্য প্রাইড এন্ড দ্য প্যাশন’ ও ‘হাউসবোট’ ছবিতে। ‘লা সাইওসায়ারা’-তে অভিনয় করে ১৯৬০ সালে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন সোফিয়া।
সে সময়কার বিখ্যাত অভিনেতা মার্সেলো মাস্ত্রোয়ানি, পল নিউম্যান, মার্লন ব্র্যান্ডো, গ্রেগরি পেক, স্টিভ ম্যাককুইন, চার্লটন হিউসটনদের মতো নামকরা সব অভিনেতাদের সঙ্গে কাজ করেন সমান দক্ষতায়। দুইবার অস্কার এবং একাধারে পাঁচটি গোল্ডেন গ্লোব এওয়ার্ড পেয়েছেন।
 ২২ টি
    	২২ টি    	 +৪/-০
    	+৪/-০  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১০
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও শর্ট ফ্লিম কোর্স করেছিলাম মোর্শেদুল ইসলাম ভাইর কাছে... এবং মেম্বার ছিলাম।
২|  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:২০
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:২০
রাজীব নুর বলেছেন: বলেন তো কোনটা ভালো?
মুভি দেখা? না বই পড়া?
  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৪
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: দুটোর ভিন্ন ভিন্ন আমেজ। যেকোনো বিষয় আগে পড়া থাকলে একই বিষয় ছবি দেখে বেশী ভালো লাগে।
৩|  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:৪০
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:৪০
জোবাইর বলেছেন: অনেক পুরানো স্মৃতি মনে করে দিলেন।' Sunflower' ও 'Two women' ছবি দুটি কিশোর বয়সে দেখেছিলাম। ইংরেজি ভালো বুঝতাম না, তারপরেও 'Two women'-এর কাহিনী বুঝতে অসুবিধা হয় নাই। দারুন একটা মুভি - এর অনেক দৃশ্য এখনও মনে আছে।
  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৫
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: দুটো ছবিই চিরদিনের তা ভোলা অসম্ভব।
৪|  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:৪৩
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৮:৪৩
অন্তরন্তর বলেছেন: আমার সবচেয়ে পছন্দের একজনের কথা লিখেছেন। উনার অনেক অনেক ছবি আমিও দেখেছি । সানফ্লাউয়ার আমি বহুবার দেখেছি। আপনার পোস্ট আমাকে অনেকদিন আগে নিয়ে গেল। শুভ কামনা। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
  ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৬
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:১৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫|  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  ভোর ৬:৫২
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  ভোর ৬:৫২
বেমানান বোহেমিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদাহ লিখা সুন্দর উপস্থাপন।
অনুরোধঃ একাডেমি ফ্লিম সোসাইটি নিয়ে কোনো লিখা আসুক।
  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:২০
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: একাডেমি ফ্লিম সোসাইটি শফিক রেহমান স্যারের ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্রাথমিক ভাবে স্যারের ইস্কাটনের বাড়ির একটা ফ্লোরে তিনি তার আমন্ত্রিত অতিথিদের নিয়ে বিশ্বখ্যাত ছবিগুলো হোম থিয়েটারে দেখতেন। একই সাথে তাঁর স্ত্রী তালেয়া রেহমান ম্যামের ডেমোক্রেসি ওয়াসের শিক্ষার্থীদের জন্য প্রদর্শন করতেন। তারপর ঝিগাতলায় একটা বাড়ি ভাড়া নিয়ে নীচতলায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে সোসাইটির সদস্যদের ১০০ ফিসে ছবি দেখানো শুরু হয় মুলত দর্শকদের ইংরেজিতে দক্ষতা বাড়ানোর সাথে ভালো মুভি দেখার দর্শক তৈরী করার উদ্যেশ্যে। প্রতিদিন চারটি শো হতো। প্রতি শোতে সর্বোচ্চ ৬০ জন দর্শক ছবি দেখতে পারতে। ২০০০ সনে যায়যায় দিন, মৌচাকে ঢিল পত্রিকা তেজগাঁও লাভ রোডে স্থানন্তরিত হলে সেখানে অত্যাধুনিক থিয়েটার হলে ছবি দেখানো শুরু হয়। ২০০৯ সন থেকে যায়যায়দিন সহ সব কিছুর দখল চলে যায়...... যা নিয়ে কিছু বলতে পারবোনা।
৬|  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৭:৩১
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৭:৩১
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: নটরডেম কলেজে পড়ার সময় প্রতি সপ্তাহে মধুমিতাতে দল বেঁধে নতুন ইংরেজি মুভি দেখা আমাদের জন্য একরকম রুটিন ছিল | আমরা কয়েক অত্যুৎসাহী বন্ধু সবার কাছ থেকে টাকা তুলে আগে চলে যেতাম টিকেট কিনার জন্য, অন্যরা সিনেমা শুরু হওয়ার আগের মুহূর্তে যোগ দিতো আমাদের সাথে | আমার মনে আছে মুভির জন্য আমাকে ৭২জনের টিকেট কিনতে হয়েছিল | পুরা হলের একাংশ জুড়ে সেই ৭২ জনের বিশাল দল সোফিয়া লরেন আর দুলাভাই 'মার্শাল মাস্ত্রোয়ানি'কে নিয়ে নানান রসিকতাপূর্ণ কমেন্টে মাতিয়ে রেখেছিলো |
  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৩৯
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: নস্টালজিক!
৭|  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৪:৫১
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৪:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
জুল ভার্ন ভাই,
আপনি যায় যায় দিন অফিসে যেতেন, ডেমোক্রেসিওয়াচে ও নিয়মিত যেতেন?
  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৫১
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাই, আমি যাযাদি অফিসে যেতাম প্রায়শই। যাযাদি ও মৌচাকে ঢিল বিশেষ সংখ্যায় আমার অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। একাধিক বার বাৎসরিক লেখক পাঠক সম্মেলনে উপস্থিত থেকেছি।     
ডেমোক্রেসি ওয়াচেও মাঝেমধ্যে গিয়েছি।
৮|  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:৪৬
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৫:৪৬
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: 
জুল ভার্ন ভাই,
https://www.somewhereinblog.net/blog/thakurmahmud/30286453 আপনাকে নিয়ে সামান্য লেখা আছে এই পোষ্টে, পড়ার জন্য অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ।  
  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৫৪
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: স্যরি ভাইয়া কয়েক দিন শারীরিক অসুস্থতার জন্য ব্লগ থেকে দুরে ছিলাম তাই লেখাটি পড়ার সুযোগ পাইনি, তবে ব্লগ মডারেটর আমাকে আপনার লেখার বিষয়টা নোটিশ করেছেন। অবশ্যই পড়বো।
ধন্যবাদ।
৯|  ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:২৯
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ৯:২৯
রূপম রিজওয়ান বলেছেন: অফটপিক:
শ্রদ্ধেয় ঠাকুরমাহমুদ সাহেবের পোস্ট মারফত জানতে পারলাম আপনিও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। আপনার বয়স সম্পর্কে আমার অনুমান ডাহা ভুল ছিল!
যাহোক,আপনার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা......
  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৫৯
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যাঁ অনেকেরই ভিন্ন ধারণা আছে আমার বয়স সম্পর্কে। আমার জীবনের উল্লেখযোগ্য অর্জন বলতে আমি গেজেট তালিকাভুক্ত একজন  কিশোর মুক্তিযোদ্ধা।    
ধন্যবাদ।
১০|  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১:০৮
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  রাত ১:০৮
সোহানী বলেছেন: সোফিয়া লোরেন ছবিতে আমি মুগ্ধ হয়ে শুধু তাকেই দেখি আর কিছু ই দেখিনা। তার স্টাইল ই সম্পূর্ণ ভিন্ন।
  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ১০:০০
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: তাঁর সব কিছুই প্রমাণ করে- সোফিয়া লোরেন একজনই।
১১|  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৩:২৫
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৩:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সোফিয়া লরেন আমার অন্যতম প্রিয় অভিনেত্রি । তার সম্পর্কে অনেক অজানা জানা হলো । তিনি অনেকগুলি বিয়ে করেছিলেন। 
পেস্টে + । জারজ শব্দটা কেমন শুনায়!!
  ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৪:৩২
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  বিকাল ৪:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: কবি ভাই, সোফিয়া লোরেন অনেকগুলো বিয়ে করেন নি তবে বেশ কয়েক জনের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে ছিলেন। যাদের মধ্যে মার্সেলো মাস্ত্রোয়ানীর সাথে বিয়ে হই হই অবস্থা হয়েছিল।
রাইট, জারজ শব্দটা বেমানান তবে খাস বাংলায় ওটাই বেশী পরিচিত। অবশ্য অবৈধ বা জারজ কিম্বা অন্য কিছু বলিনা কেন - অর্থ বদলাবে না!
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সোফিয়া লোরেন এর অভিনীত প্রেমিকার রোমান্টিক প্রেম আর যুদ্ধের ভয়াবহতা
আমাকে ও আকৃষ্ট করে্ ।
ঐ সময় আমি ও চলচ্চিত্রম শর্ট ফ্লিম সোসাইটির সদস্য ছিলাম ।
তবে সব ছবি অত কম বয়সে বুঝতাম না,
.....................................................................................................
আমি তার অভিনয় গুনকে স্যালুট করি ।