নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

তালগাছ......

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৬

"ঐ দেখা যায় তালগাছ/ঐ আমাদের গাঁ/ঐ খানেতে বাস করে কানা বগির ছা...।"
কিম্বা -
"তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে/সব গাছ ছাড়িয়ে/ উঁকি মারে আকাশে..।"- ছোটবেলায় তালগাছ নিয়ে লেখা এরকম নানা ছড়া ও কবিতা আমরা পড়ে আসছি। পরিচিত হয়েছি লম্বা দেহের অধিকারী তাল বৃক্ষের সঙ্গে। বাংলা সাহিত্যে তালগাছ নিয়ে রয়েছে আরও নানা গল্প, কবিতা।


'চির-উন্নত শির'....
সেই ছেলে বেলা থেকেই আমি কোথাও তালগাছ আর ঘোড়া দেখলেই কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দেখি এবং সুযোগ থাকলে ছবি তুলি। কারণ, তালগাছ আর ঘোড়ার তেজস্বীতা, এদের ঔদ্ধত্য, 'চির-উন্নত শির' আমার প্রেরণা। অভ্যাসটা এখনো আছে।
তালগাছ পাম গোত্রের অন্যতম দীর্ঘ গাছ, যা উচ্চতায় ৩০/৪০ ফুট পযর্ন্ত হয়ে থাকে। একটি তালগাছ সাধারণত ১শ বছর পযর্ন্ত জীবিত থাকে। তাল গ্রীষ্মকালীন ফল। তালের বীজ ও ফল উভয়ই খাওয়া যায়। তালবীজ বা শাঁস খেতে খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। তালে রয়েছে ভিটামিন এ, বি ও সি। এছাড়া আয়রন, পটাসিয়াম, জিংক ও ক্যালসিয়ামসহ নানা খনিজ উপাদান। তালের রস দিয়ে গুড়, মিছরি ও তাড়ি তৈরি করা হয়। পাকা তালের মিষ্টি গন্ধে অনেকেরই ভরে ওঠে মন। তালের তৈরি পিঠা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। যদিও আমি পাকা তালের ঘ্রাণ এবং পিঠা পছন্দ করি না।
এছাড়া গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহে শীতল পরশ বুলায় তাল পাতার হাত পাখা। তালপাতা দিয়ে ঘরের ছাউনিও তৈরি করা হয়। তালগাছ দিয়ে তৈরি হয় ঘর ও নৌকা।
বজ্রপাত থেকে রক্ষা পেতে তালগাছের গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষজ্ঞদের মতে, তালগাছ উঁচু হওয়ায় বজ্রপাত তালগাছের ওপর পড়ায় মানুষের জানমাল রক্ষা পায়।
আগে বসতবাড়ির আঙ্গিনায়, রাস্তার ধারে ও ফসলের ক্ষেতে তালগাছ ছিল চোখে পড়ার মতো। কিন্তু বতর্মানে তালগাছ আর তেমন চোখে পড়ে না। বহু উপকারী এ বৃক্ষটি প্রকৃতির মাঝ থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে।
আমি আমাদের গ্রামের বাড়িতে এবং সাভারের একটা আবাসিক প্লটের রাস্তায় তালগাছ লাগিয়েছি। অন্যের যায়গায়ও সুযোগ পেলেই তালগাছ(বীজ) রোপণ করেছি অনেক। উত্তরাধিকার সূত্রে এবং নিজে তালবীজ লাগিয়ে অনেক তালগাছের মালিক হয়েছি কিন্তু একটা অপূর্ণতা রয়েই গেছে....

অনেক বছর আগে, আমার 'প্রিয় বন্ধু' আমাকে বলেছিল, "আমার জন্য দুটো তালগাছ লাগিও....."- আমি তার কথা রেখেছি। তারজন্য দুটি নয়, অনেক গুলো তালগাছ লাগিয়েছিলাম.... এখনো তারজন্য তালগাছ লাগাই- যদিও প্রিয় বন্ধু কথা রাখেনি....
তারপর?

দীর্ঘ পিপাসিত বুক নিয়ে জেনেছি নির্বিকার "ফড়িং- এর বোধ" চিরন্তন কাব্য হয়ে ওঠে।
চৈত্রের রৌদ্রমাখা দুপুরের মতই খাঁ খাঁ করে সেই বোধ!
তুমি নেই, আমি নেই, কেউ নেই, কোত্থাও কেউ থাকে না।
তারপর থেকে আমি চুপ হয়ে গেছি,
শুধু স্বপ্ন এঁকেছি, স্বপ্ন দেখেছি, অপ্রেম মেখেছি;
আমি চুপ করে গেছি।
আমি চুপ হয়ে গেছি!

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৮

সোহানী বলেছেন: এগুরো কি আপনার লাগানো তালগাছ? আর তালের পিঠা পছন্দ করেন না??????? এই প্রথম কাউকে মনে হয় পেলাম!!

আমার অসম্ভব প্রিয় কিন্তু কোথায় পাবো?? ছোটবেলায় নানু খুব দারুন করে পিঠা বানাতো। ........... আহ্ সেই সব দিন!

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথম দুটো ছবির তালগাছ আমার লাগানো। অন্য দুটি ছবির তালগাছ লাগিয়েছে আমাদের বাড়িতে যারা কাজ করতেন তাদের কেউ। তবে আমার লাগানো আরও অনেকে তালগাছ আছে।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার তাল-কথন ভালো লাগলো।

শেষের কবিতাটা ছাড়া বাকী সবই পড়ে ফেললাম। তালগাছ আমাদের ঐতিহ্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কতিপয় লোভি মানুষদের কারনে এটার সংখ্যা অনেক অনেক কমে গিয়েছে।

আপনি প্রচুর তালগাছ লাগিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। আপনার এই অভিযান চলমান থাকুক! :)

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: ্তালগাছের কথা লিখেছি বিশেষ কারনে। তবে আমি প্রচুর ফলজ গাছ লাগাই, আর আমার ছাদ বাগানের শখের কথা ফেসবুকে আমার বন্ধুরা অবগত।

ধন্যবাদ।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৪৩

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোষ্টের শুরুতে একটা তালগাছের ছবি দিয়ে দেন। দেখতে ভালো লাগবে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি চেষ্টা করেছিলাম। লেখার মাঝে কিভাবে ছবি যোগ করতে হয় সেটা দীর্ঘদিনের অনভ্যস্ততায় ভুলে গিয়েছি। কিন্তু অজ্ঞাত কারনে সবগুলো ছবি নিচে চলে গিয়েছে।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন:
এই গাছগুলোও আমার লাগানো।

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২৫

ভুয়া মফিজ বলেছেন: সবগুলো ছবি শুরুতে দেয়ার দরকার নাই।

এডিট অপশানে যান। নীচের পছন্দমতো যেকোনও একটা ছবির লিঙ্ক কপি করে পোষ্টের শুরুতে পেষ্ট করে দেন, আর সেই ছবির লিঙ্কটা নীচে যেখানে আছে ডিলিট করে দেন। ব্যস।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: এত তাল গাছের ছবি কী আপনার এলাকা হতে তোলা। খুব সুন্দর

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি ভাই।

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২২

মা.হাসান বলেছেন: এছাড়া আয়রন, পটাসিয়াম, জিংক ও ক্যালসিয়ামসহ নানা খনিজ উপাদান। তালের রস দিয়ে গুড়, মিছরি ও তাড়ি তৈরি করা হয়

নস্টালজিক করিয়া দিলেন।
কেউ কথা রাখে নি :((

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: তাড়ির বিষয়টা ইচ্ছে করেই উল্লেখ করিনি। কথা রাখার মানুষ খুব বেশী নাই!

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ওমেরা বলেছেন: তালের শাঁস আমার কত পছন্দের এটা আমি অনেক মিস করি।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: তালের শাঁস আমারও পছন্দের ।স্পেশালি বেবী তালের শাঁস, আমরা যেটাকে পানিতাল বলি।

৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৯

জুন বলেছেন: তাল গাছ আমার খুব প্রিয়। তালের পিঠা, তালের শাসও আমার অনেক প্রিয়। তালের ডোংগা করে অনেক ছোট বেলায় একবার ঘুরতে গিয়ে অদক্ষ মাঝি বড়ভাই এর সাথে ডুবে মরতে গিয়েছিলাম। তারপরও তাল গাছ অনেক ভালোবাসি।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক শুভ কামনা।

একবার যারা তালের ডিংগা থেকে পরে গিয়ে বেঁচে যায়া তারা ভ্রমণ পিয়াসী হয়- একথা সক্রেটিস বলেননি! :)

১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। হুমায়ূন ফরিদী তালের শাঁস খেতে পছন্দ করতেন। পোস্টে +

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ কবি।

১১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৪৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ঢাকার তালতলাতে কি তাল গাছ আছে ?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি দেখিনি। তবে থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।

ঢাকা শহরে একমাত্র খেজুরবাগান নামেরই সার্থকতা খুঁজে পাই। কিন্তু কচুক্ষেত, কলাবাগান, কাঠালবাগান নামমাত্র হলেও কচুক্ষেতে কচুরিপানা, কাঠাল বাগানে কারোর বাড়িতে কাঠালগাছ, কলাবাগানেও দু একটা বাড়ির সীমানা প্রাচীর ঘিড়ে কলাগাছ দেখা যায়।

১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
তাল গাছ খুবই উপকারী।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: তালগাছ আমার ভালো লাগে-গাছের উন্নত শির দেখে এবং আমার একজন প্রিয় মানুষের প্রিয় গাছ বলেই।

১৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:১৮

ডাব্বা বলেছেন: আমার বন্ধু কিছুদিন আগে অনেক, অনেক তালগাছ লাগিয়েছে দেশের বিভিন্ন স্থানে। আমি অবাক হয়েছিলাম। এখন মনে হচ্ছে ভালোই করেছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বন্ধুকে ধন্যবাদ। আমাদের দেশে যেভাবে বজ্রপাত বেড়ে গিয়েছে সেখানে তালগাছই হতে পারে কিছুটা রক্ষাকবচ।

১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৯

মপোতোস বলেছেন: বাহ! ছবিগুলো তো বেশ সুন্দর।

হ্যাঁ, তাল গাছের আরও অনেক ব্যবহার আছে। যেমন- বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার। :P

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৩

জুল ভার্ন বলেছেন: "বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার"-এই প্রবাদ আমরাই দৃষ্টিকটু ভাবে স্বার্থক করেছি।

১৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৩

নীল আকাশ বলেছেন: ছবিগুলি খুব সুন্দর এসেছে। তাল গাছ আমারো প্রিয়। তালের পিঠা এবং তালের পায়েশ খুব প্রিয় আমার।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: অজ্ঞাত কারনে পাকা তাল এবং তালের পিঠার ঘ্রাণ আমি সহ্য করতে পারিনা।

১৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৮

এম. হাবীব বলেছেন: আয়রন, পটাসিয়াম, জিংক ও ক্যালসিয়ামের কথা না জেনেই সারাজীবন অনেক তাল খেয়েছি; আপনার তাল বিশ্লেষণে সব জেনে গেলাম; ধন্যবাদ। এটি আমার খুব প্রিয়; অনেক রকমের তালপিঠা খেয়েছি; বিচি কেটে শাঁস খাওয়ার মজাই আলাদা। তালগাছ প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় অনেক অবদান রাখে। আপনার উদ্যেগকে অনেক অনেক সাধুবাদ জানাই; চলমান থাকুক আপনার এই প্রকৃতি রক্ষা অভিযান। ভালো থাকবেন সবসমই।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ্কৃতজ্ঞতা।

১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:২৫

অজ্ঞ বালক বলেছেন: তালগাছ আমার খুবই প্রিয় গাছ কারণ বিচার মানি না তো, তাই সব তালগাছ আমার। আর আমার জিনিস তো প্রিয় হইবোই। ভালো কথা, এখনকার সামু কি আপনের প্রত্যাশা পূরণে স্বার্থক হইছে আর তাই ব্যাক টু বলোগ?

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:২৯

জুল ভার্ন বলেছেন: 'হ্যা' বলতে পারলে ভালোই লাগতো তবে কিছুটা উন্নতি হয়েছে বলা যায়। বেশী দৃষ্টিকটু লাগছে প্রায় ৮০% ব্লগার ছন্ম নামে লিখছেন দেখে এবং অনেক নামই অরুচিকর।

ফিরে আসাটা আপেক্ষিক, তবে সামুর সাথে একটা আত্মীক সম্পর্ক অনুভব করি।
সব সময়ই সামুর কল্যাণ চাই।শুভ কামনা।

১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
তাল নিয়ে তালপুকুরের গল্পর মত অনক কিছু জানা গেল।

কিন্তু সে কেন কথা রাখলনা যদি সম্ভব হয় এ নিয়ে পোস্ট দিয়েন।

তালের পিঠা আর মোটামুটি ভালই লাগে। তাল ও নারকেল জ্বাল দিয়ে দুধ ও ভাতের সাথে মাখিয়ে খাওয়া হয় মাঝে মাঝে।+++

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: যিনি কথা রাখেননি তিনিই জানেন-কেনো কথা রাখেননি। :)

১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫১

করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর। তাদের বাম্পার ফলন হবে...

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাকায় আমরা একটা তাল শাস বেশ দাম দিয়েই কিনে খাই। অথচ আমার তালগাছে হাজার হাজার তাল মাটিতে পরে থাকে-কেউ তুলেও নেয়না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.