নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
মালাই মারকে...
ব্রিটিশরা আমাদের চা খাওয়া শেখালেও, এই দুধ চা'য়ে ভারতের নাম জুড়ে গেছে। যদিও অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, পাকিস্তানের চা কনজাম্পশন(পার ক্যাপিটা) ভারতের চেয়ে অনেক অনেক বেশি! বাংলাদেশও অনেকটা এগিয়ে ভারত থেকে।
'আদর্শ দুধ চা বানাইবার পদ্ধতি' বলে সংবিধানে কিছু নাই এমনকি এই মুহুর্ত অব্দি কোন নীতি নির্ধারিত হয়নি! চা বানাবার পদ্ধতি মোটামুটি আমরা সবাই জানি। নিত্যদিনের কর্ম। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কিছু পদ্ধতি তুলে ধরার চেষ্টা করছি। তবে, সঠিক পদ্ধতিতে চা বানানো সাধনার কাছাকাছি। টি পট, কোজী, ঘড়ি.. এসব হাতের কাছে রাখা আর নিত্যদিন ব্যবহার করা, সাধনার চেয়ে কম নয় মোটে। এর সাথে যুক্ত হয়েছে নানা মুনির নানা মতের মতো, সাধনার বিভিন্ন উপায়!
আমরা সচরাচর যে চা খাই, সেই অর্থোডক্স ব্ল্যাক টি বানাবার একটা পদ্ধতি, সাথে সহজে বানাবার পদ্ধতি:
প্রথমেই বলি মূল পদ্ধতিগুলো পাহাড়ের চা বাগানের আশপাশে আবিষ্কার। তাই পরিস্থিতি মতে কিছু কিছু পরিবর্তন, নিজেকেই করে নিতে হবে। হাই অল্টিটুডে যে তাপমাত্রায় পানি ফোটে, সমতলে আলাদা। পানির হার্ডনেশ ...এরকম আর কী
দুধ চা'য়ের ইংরেজি Milk Tea হলেও, সারা বিশ্বে এটি 'Chai Tea' নামেই বেশি মান্যতা পেয়েছে।
মূলত ব্ল্যাক টি ব্যবহৃত হয়। অর্থডক্স(পাতা) এবং সিটিসি(দানা চা) উভয় থেকেই।
ব্রিটিশ পদ্ধতি মতে, ১ কাপ গরম পানিতে (200ml) ৫ মিনিট মতো ১ চা-চামচ (2g) চা পাতা ভিজিয়ে, ছেঁকে নিয়ে চা'য়ের ডেফ্তটা কমাবার জন্য হোয়াইটনার হিসেবে দু'এক চামচ ফ্লেভরহীন দুধ মিশিয়ে, "চিনি ক' চামচ?" জানতে চাওয়ার চল!
এই অব্দি Milk Tea ছিল! Chai Tea এ পদ্ধতি মানে না।
১. দুধ-পানির মিশ্রণ টগবগিয়ে ফুটে উঠলে, অল্প আদা (টি মশালাও হতে পারে), চা পাতা আর স্বাদ অনুসার চিনি দিয়ে কম আঁচে ফোটাতে থাকুন পাঁচ সাত মিনিট.. লালচে সোনালী রং আসা অব্দি। ছেঁকে নিন
এই পদ্ধতিতে কিছু ইনোভেশন জুড়েছে। পাকিস্তানের শিয়ালকোট এলাকায় বিখ্যাত পোড়া দুধের চা বলুন কিম্বা রোস্টেড চা... অল্প পোড়া দুধ মিশিয়ে চা'য়ে ডুবিয়ে নতুন ফ্লেভর যোগ করা।
২. ছাঁকনিতে অর্থডক্সের ডাস্ট কিম্বা সিটিসি ডাস্ট নিন। অর্ধেক কাপ গরম দুধের উপর, এক হাতে ঐ ছাঁকনি নিয়ে অন্য হাত দিয়ে খুব ধীরে গরম পানি ঢালতে থাকুন। ইনফিউশন গরম দুধে মিশে এক অনন্য আমেজ দেবে। চিনি মিশিয়ে নিন।
শুনতে সহজ লাগলেও এটি সবচেয়ে কঠিন সাধনা। খুব পাকা হাত ছাড়া, পানির ফ্লো আর ছাঁকনির ঝাঁকুনি নিয়ন্ত্রণ করা মুশকিল।
৩. একটু বড়ো কাপড়ের ছাঁকনিতে চা পাতা নিয়ে ফুটন্ত পানিতে চুবিয়ে দিন। ইনফিউশন হতে থাকুক.. হতে থাকুক... তিন চতুর্থাংশ গরম দুধে ঐ নিকষ কালো ইনফিউশন মিশিয়ে ফেনা তৈরি করুন। এ পদ্ধতি ভাষায় বর্ণনা প্রায় অসম্ভব। ইউটিউব কিম্বা দক্ষিণ ভারতের কোন টি স্টলে "আন্না চায়া কুরু" বলে চেখে দেখতে পারেন।
চা' ভেজানো।
-----------------
৩ টা মূল ধাপ। প্রি হিটীং, কোয়ানটিটি আর ব্রিউইং।
প্রথমে আমরা টগবগ করে পানি ফুটিয়ে, চুলা বন্ধ করে দেবো।
পোর্সেলিন বা চিনেমাটির টি-পটে গরম পানি ঢেলে, 20/30 সেকেন্ড মতো ভালো করে প্রি হিট করে, ঐ পানি ফেলে দেবো।
টি পটের বদলে চিনে মাটির কাপেও চা বানাতে পারেন। কাপটা প্রি হিট করে নিন।
তাপ ধরে রাখে, এরকম যেকোন পাত্র চলবে যার নিজের ফ্লেভর নেই (পোড়া মাটি)। নিদেনে কাচের পাত্র (ধাতুর পাত্র এভয়েড করতে পারলে ভালো)।
এবারে, ঐ পাত্রে চা পাতা দিন। ১কাপ (200ml) এর জন্য ১ চা চামচ (2 গ্রাম) অনুপাতে। পাতা ভারী হলে একটু কম, হাল্কা হলে একটু বেশি; 2 গ্রাম ওজন স্ট্যান্ডার্ড।
এবার পাত্রের পাতাগুলোর উপরে, ধীরে ধীরে গরম পানি ঢালুন। (এতোক্ষণে আপনার গরম পানি 90°C য়ে নেমে এসেছে; এটাই চাই)।
1চামচ পাতা দিলে 1কাপ মেপে গরম পানি ঢালবেন। 2 চামচের জন্য 2কাপ।
পাত্রটি ভালো করে ঢেকে দিন। (কাপে বানালে ডিস দিয়ে ঢেকে দিন)। টি পট কোজী দিয়ে ঢেকে দিন। কোজী না থাকলে, মোটা কাপড় বা অন্য পাত্রও ঢেকে দিতে পারেন।
আমাদের তাপ ধরে রাখতে হবে, ব্যাস!
অনেকে পাতায় অল্প গরম পানি ঢালার পরে(30 সেকেন্ড মতো রেখে), ঐ পানি ফেলে দেবার পক্ষে। আমি কেবল গ্রীন টি'র ক্ষেত্রে ফেলি। একবার পানি ফেলে দিয়ে পরীক্ষা করতেই পারেন।
এবার ভিজতে দিন। 3-5 মিনিট যথেষ্ট।
প্রতিটা চায়ের ব্রিউ টাইম আবার আলাদা।
আমার ধারণা 5-7মিনিট (মিনিট দুয়েক বেশি) ভেজালে, ভালো খুলবে। কয়েকবার বানালেই আন্দাজ পেয়ে যাবেন।
এবারে, ছেঁকে খেয়ে নিন।
কাপে চা ভেজালেও অন্য কাপে ঢেলে নিন; লিকার নীচে জমে থাকে। হয় অন্য কাপে ঢেলে নিন কিম্বা চামচ দিয়ে ঘেঁটে দিন।
ভেজা পাতা ফেলবেন না, ঢেকে রাখুন। আরেকবার গরম পানি ঢেলে আরেক রাউন্ড চা খেতে পারবেন। ফ্লেভর এডেড চা না হলে, সেকেন্ড ইনফিউসন মন্দ হবে না।
পরিশেষে বলি, কেউ 'দারুন চা বানায়' মানে, কতোটা পাতা দেন, কতোক্ষণ ভেজান, কেমন ভাবে ঢাকেন এগুলোই পার্থক্য হয়ে দাঁড়ায়!
ভারতের অনেক যায়গায় দুধ-চা কে মালাই মারকে বলে। চিকিতসার জন্য চেন্নাই যেয়ে শিখে ছিলাম- এককাপ দুধ চা দাও.... 'আন্না মালাই মারকে চায়ে কুরু' তামিল ভাষায়।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: কে গবেষণা করে এই রিপোর্ট দিয়েছে?
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার লিখেছেন! ভাবছিলাম, এত কিছু শিখলেন কি করে! জীবনের প্রতিটি পর্যবেক্ষণ ফলদায়ক।
আমার এতটা ঝামেলা নেই। সকালে নাশতার পর একেবারে দুই কাপের মত জল ফুটিয়ে তাতে পৌণে দুই থেকে দুই চামচ চা পাতা ঢেলে আরও দুই তিন মিনিট ফুটাই এবং পাতাটা একটু ভালো করে ঘেটে দেই। ব্যস, এতেই হয়ে গেল! কাপে চা ঢেলে লেখার টেবিলে এসে ল্যাপটপ খুলে বসি। কোন দুধ নেই, চিনি নেই। ঠান্ডা চা খেতেও আমার আপত্তি নেই। প্রথম কাপ শেষ হয়ে গেলে বাকি চা টুকুও ঢেলে নেই, কখনো ঠান্ডা অবস্থাতেই, কখনো সময় থাকলে আবার সামান্য গরম করে। এটা হচ্ছে ফাঁকিবাজি চা বানানো এবং খাওয়া, এখন এতেই অভ্যস্ত হয়ে গেছি বলে অসুবিধে হয় না। তবে কোন কিছু লেখা বা পড়ার সময় এটুকুও যেন না হলেই নয়।
পোস্টে প্লাস। আশাকরি, আরও অনেক চা-খোর আপনার এই পোস্টে এসে তাদের মূল্যবান অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে যাবেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার চা-কফির নেশা ভয়াবহ বলা যায়। এবং সেটা টগবগে ফুটন্ত গরম চা/কফি হতে হবে। কোনো মিটিং এ যখন চা পরিবেশন করা হয় তখন সাথে সাথেই আমি খেয়ে ফেলি-অন্যেরা তখন কাপ/মাগ স্পর্শই করেনি।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "আন্না মালাই মারকে চায়ে কুরু" - কথাটা শেখা থাকলো!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৯
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: ভাই কি চায়ের রেসিপি দিলেন?
আমি তো পড়তে পড়তে মনে করসিলাম অ্যটম বোম বানানোর ফরমুলা দিসেন। পরে টাইটেল পড়ে মনে পড়লো- এইটা চা বানানোর পদ্ধতি।
আপনার লিখা খুব ই গোছালো এবং সাবলীল।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: চা বানানো একটা পরিপূর্ণ শিল্প
ধন্যবাদ।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: এই পোস্ট আমার জন্য না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন:
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একদিন সময় করে রেসিপি অনুযায়ী চা বানাব। চা বানানোর অনেক চেষ্টা করেছি। যত যত্নই করি না কেন, চায়ের টেস্ট যত্নের বিপরীতানুপাতিক হইয়া যায়, এটা একটা মুশকিল
এ পর্যন্ত সেরা চা খেয়েছি খুলনা শহরে। একটা বিখ্যাত জায়গা আছে (নাম ভুলে গেছি), যে চায়ের মূল স্বাদটা আসে ঘন দুধ ও সর থেকে। যতদিন খুলনায় ছিলাম, নিয়ম করে এবং বন্ধুবান্ধব পরিবারের সদস্যসহ ওখানে চা খেয়েছি।
আপাতত ফেভারিটে নিলাম।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সোনা ভাই।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: চমৎকার চা
চা তৈরি করতে মন্দ হবে না
চেষ্টা থাকবে অব্যহত---------------------
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: যদি আপনি চা খোর হন-তাহলে সব ঝামেলা সহ্য করে হলেও চা বানিয়ে খাবেন।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে জানার কোন শেষ নাই। অনেক কিছু জানলাম। উপরে যতগুলি পদ্ধতির বর্ণনা দিয়েছেন সবগুলিকে কি খেয়েছেন? দিনে রাতে মিলিয়ে কয় কাপ চা খান এটা কি জানা যেতে পারে? অনেক অফিসে দেখেছি শর্টকাট পদ্ধতি থাকে। একটা ছাকনীর মধ্যে চায়ের পাতা দেয়া থাকে। পানি গরম করা থাকে ফ্লাস্কে। অফিসের লোকেরা পানি ছাকনিতে ঢেলে দ্রুত চা বানিয়ে ফেলেন। অফিসের সময় বাঁচে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা আমি সবগুলো পদ্ধতিতেই চা বানিয়ে খেয়েছি।
শারিরিক কিছু অসুস্থ্যতার কারনে এখন চা খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। চার বছর আগেও আমি সকাল থেকে রাত দশটা পর্যন্ত কিছুক্ষণ পরপর গ্রীন টি খেতাম। যা কাপ হিসেব করলে কুড়ি কাপ হবে। এর বাইরেও চার থেকে পাঁচ কাপ রেগুলার চা খাওয়া হতো এবং কফি তিন মাগ। বর্তমানে মাত্র দুই মাগ সবুজ চা এবং ছোট মাগের দুই মাগ কফি খাই। তার বিকেল পাঁচটার আগেই শেষ করি।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা চীনে গিয়ে গ্রিন টি কিনে দুধ চিনি মিশিয়ে যা বানালাম তা ছিল অখাদ্যের এক অসাধারন উপস্থাপনা । পুরাতন বাঙালি ছাত্ররা আমায় বলল গ্রিন টি শুধুই গরম পানিতে খেতে হবে । বিদেশীদের জন্য দোকান থেকে ব্লাক টি আর কন্ডেন্সড মিল্ক কিনে আমার একটা উপায় হল । অবশ্য বাকি এক যুগ গ্রিন টির বিবিধ প্রকরন খেয়েছি ।
এখন ফ্যাট ফ্রি মিল্ক দিয়ে চা খাই বাসায় ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: চীনে যে কতো প্রকার চা আছে তার ইয়ত্যা নাই!
একদা আমার গ্রীন টি তে প্রচন্ড আশক্তি ছিলো। সারাদিন গ্ররেন টি চলতো। এখন ছোট সাইজের দুই মাগ গ্রীন টি, ছোট দুই মাগ কফি খাই। দুধ চা ছুটির দিনে এক কাপ খাওয়া হয়।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, আপনার চায়ের রেসিপি এবং পোস্ট পড়ে মনে চাচছে একবার বানাই ও এক কাপ চা চেখে (পান) করি।তবে যার জন্য প্রসেস এবং আনুসাংগিক উপাদান সেই সব যোগার পর্যন্ত কি করব তাই ভাবছি?
আহা,চা পান অবাক চা পান!!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: চা নিয়ে যাদের খুঁতখুঁতে অভ্যাস আছেন তাদের অন্যের বানানো চা পছন্দ হয়না। তাই চা সব সময় নিজে বানিয়ে খাবেন-দেখবেন মনের মতো হয়েছে।
১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: দারুন তথ্যবহুল লেখা।
প্রতিটা ফিউশন- ই চমৎকার হবে। আপনি দেখি চায়ে-র বিশেষজ্ঞ ও
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: চা এবং কফি নিয়ে আমার মোটামুটি ভালো ধারণা আছে। সেইসাথে চা প্রকৃয়াজাত করণ, চা বাগান, চা শ্রমিকদের জীবন জানতে তিনটা চা বাগানে তিন মাসের বেশি সময় অবস্থান করে খুব নিবিড় ভাবে খুটিনাটি পর্যবেক্ষণ করেছিলাম।
১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৬
ইসিয়াক বলেছেন: প্রতিদিন সকালে দুধ চা আমি নিজেই বানাই।এক মগ দুধ, আধা মগ পানি সাথে চিনি পরিমান মত। সাত আট মিনিট প্রথমে জোর আঁচে তারপর হালকা আঁচে জ্বালাই। এরপর দানাদার পাতি মেশাই দুই চা চামচ। অল্প আঁচে লালচে সোনালী না হওয়া পর্যন্ত জ্বালিয়ে। তারপর কোন বই বা মোবাইল নিয়ে বসে আয়েশ করে চুমুক দেই।
পোস্ট ভালো লাগলো প্রিয় ব্লগার।
শুভকামনা রইল।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৪
সোহানী বলেছেন: ফেবুতে পড়েছি।
আমি হলাম কফিখোর। তবে মাঝে মাঝে চা খাই ছেলের পাল্লায় পড়ে। হাফ কেজি দুধে দুইটা টিব্যাগ দিয়ে আধা ঘন্টা ঝাল দিয়ে সাথে একটা এলাচ। দারুন কিছু, আমার ছেলের রেসিপি!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: চায়ের মতো কফির প্রতিও আমার দুর্বলতা সীমাহীন।
১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৬
নগরবালক বলেছেন: মুখে এক মুঠো চাপাতা নিয়ে অল্প চিবিয়ে গিলে ফেলুন এবার আস্তে আস্তে চুমুক দিয়ে গরম পানি খান, পানি খাওয়া শেষ হলে এক চামচ গুড়ো দুধ এবং চিনির সংমিশ্রন মুখে নিয়ে বসে থাকুন পাচ মিনিট। দারূন ব্যাপার
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: দারুন ডেলিভারী!
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৯
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বাহ্। চায়ের আভিজাত্য, সেই সাথে সুক্ষ্ণাতি সুক্ষ্ম তথ্য!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই।
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৭
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: মনোযোগ দিয়েই পড়লাম কারন চা নিয়ে আমার ও গবেষনা চলে। আমি একই রকম চা বার বার খাই না। গ্রীনটি, ব্লাকটি, মাসালাটি, দুধচা, মালাই চা, কফি ..........যখন যেটা ভালো লাগে। ইদানিং প্রায়ই বাসায় আদা, এলাচি, দারুচিনি, লবঙ্গ, গোলমরিচ দিয়ে চা বানাই, নিজে খাই বাসার অন্যদেরকেও দেই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: এই করোনাকালে মশলা চায়ে আমি এক নতুন দিগন্তের সূচনা করেছি বললে ভুল বলা হবেনা।
১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:২০
কামাল১৮ বলেছেন: কতো রকমের চা যে বের হয়েছে।এমন চাও আছে যার ভিতর চা পাতার কোন বালাই নেই।কতো রকমের ফল সাথে বাহারি সব ফুলের কলি এবং হরেক রকমের মসল্যাা।পড়ে অনেক কিছু জানলাম।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: নিত্যনতুন চায়ের আবিস্কারক হচ্ছে চীন! ওখানে কতো রকম চা আছে-তার ইয়ত্যা নাই।
১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রাম অঞ্চলে অতি পরিচিত এক কথা
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: কি?
১৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: চা আর সিগারেটের নেশা দিন দিন আমাকে আকড়ে ধরছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সিগারেটের নেশা আমার কখনোই ছিলোনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
বর্তমানে বাংলাদেশের খাবারের দোকানের চা মানুষের পেটের রোগের মুল কারণ; সাথে সাথে বেশী বয়স্কদের জন্য প্রষ্টেট সমস্যার কারণ।