নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
"পুরুষ মানুষ সহজে কাঁদে না"... কারণ পুরুষের চোখে জল মানায় না... জন্মের পর তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয় যতো কষ্টই হোক তোমার চোখে জল আনা যাবে না!
নারীরা হুটহাট কেঁদে উঠতে পারে... নারীরা রাগে কাঁদে, অভিমানে কাঁদে, কষ্টেও কাঁদে... কিন্তু পুরুষ কখনো অভিমান কিংবা রাগে কাঁদে না... নারীর চোখের জলে ছলনা থাকলেও পুরুষের চোখের জলে কোনো ছলনা নেই!
.
তবুও যদি কোনো পুরুষ কাঁদে তবে বুঝতে হবে সে বড় কষ্টটাই পেয়েছে এবং সে আসলেই কাঁদতেছে... পুরুষ কান্নার অভিনয় করতে পারে না... পুরুষের কান্নার দৃশ্য ভয়াবহ... পুরুষের কান্নার কারণ তীব্রতর হয়!
.
তবুও পুরুষেরা কাঁদে... পুরুষ কাঁদে চারদেয়ালের আড়ালে... পুরুষ কাঁদে বারবার ইন্টার্ভিউ বোর্ডে ব্যর্থ হয়ে সার্টিফিকেটের দিকে তাকিয়ে... পুরুষেরা কাঁদে সংসারের চাহিদা না মেটাতে পেরে... পুরুষেরা কাঁদে বাবা-মায়ের চাহিদা পূরণ করতে না পেরে... পুরুষেরা কাঁদে প্রেমিকা হারালে!
.
পুরুষ মানুষ নিজের জন্য যতটা না কেঁদেছে তার চেয়েও বেশি কেঁদেছে অন্য কারোর মন রক্ষার জন্য... পরিবার, বাবা মা, ছেলেমেয়ে কিংবা প্রেমিকার আবদার পূরণ করার জন্যও পুরুষের চোখের জল মাটিতে ফেলতে হয় যা অনেক প্রেমিকাই জানেনা!
.
ইতিহাস বলে যে নারী ইচ্ছাকৃতভাবে পুরুষের চোখের জলের কারণ হয়েছে সেই নারী জীবনে খুব একটা সুখী হতে পারেনি... এটা নয় কোনো পুরুষের অভিশাপ, এটা পুরুষের চোখের জলের কারণ আর দীর্ঘশ্বাস!
নারীরা বেঁচে থাকে বাবা কিংবা স্বামীর উপর ভরসা করে... আর সেই নারীর জন্যই যদি কোনো পুরুষের কাঁদতে হয় তাহলে সেটা সেই নারীর জন্যই অমঙ্গল... পুরুষের চোখের জল বিফলে যায় না, প্রকৃতিই তার প্রতিদান দেয়!
.
তবুও পুরুষেরা বীর... দিনশেষে একটা পরিবার, বাবা মা কিংবা একটা নারীর বেঁচে থাকার শক্তি... পুরুষকে কাঁদিয়ে যে নারী জীবনে বড় হতে চেয়েছে তার সারাজীবন ভাঙতে ভাঙতে গেছে... কারণ একটা নারীর জীবনে স্রষ্টার পরেই একজন পুরুষের স্থান।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার টাইম লাইন চেক করে দেখলাম-যে লোম্বাচোম্বা লিখেছেন! আপনার তো ফেসবুক-ব্লগ কোনো কিছুই লেখার যোগ্যতা নাই-অযথাই ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করছেন কেন?
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পুরুষদেরও কিছু কিছু পরিস্থিতিতে কাঁদা উচিত। সমাজেরও এই কাঁদাকে স্বাভাবিক মনে করা উচিত।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: একদম সঠিক বলেছেন।
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৩
শাহ আজিজ বলেছেন: কাঁদা উচিত । প্রিয়জনের মৃত্যু , স্বজন হারানো ইত্যাদিতে পুরুষ কাঁদে । যারা কাঁদে না তারা নিষ্ঠুর ।
কাদলে বুকটা হাল্কা হয় ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই পুরুষ মানুষ কাঁদে না। হয়তো তাঁরা ভিতরে ভিতরে হাঁসফাঁস করে।
আমার বাবাকে যখন কবরে নামানো হচ্ছিলো, তখন সত্যিই আমার চোখ ভিজে উঠেছিলো।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও অনেকবার কেঁদেছি, কাঁদি!
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরুষ ও নারীর অশ্রু নিয়ে আমিও একদা একটা কবিতা লিখেছিলামঃ কবিতাঃ অশ্রুর বিচিত্র রসায়ন
পুরুষেরও অশ্রু আলবৎ ঝরে, তবে তা লোকচক্ষুর অন্তরালে। কারণ পুরুষের চোখে জল দেখতে পেলে পাখিরাও তার দুঃখে তাদের গান বন্ধ করে দেয়, ওরাও কেঁদে ফেলে। পুরুষ যে শুধু বিষম বেদনায় কাঁদে, তা নয়। পুরুষ সাফল্যেও কাঁদে, আনন্দেও কাঁদে, তবে গোপনে।
নারীর অশ্রু কিংবা পুরুষের- অন্যায়ভাবে যারাই তাদের চোখে জল ঝরায়, তাদের দুর্ভাগ্যের জন্য কোন অভিসম্পাতের প্রয়োজন হয় না, এমনিতেই তা এসে যায়। প্রকৃতি আর নিয়তির মাঝে এক অদৃশ্য মেলবন্ধন রয়েছে। ওরা তাদের নিজস্ব, নির্ধারিত নিয়মে চলে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: কী সুন্দর করে লিখেছেন!
ধন্যবাদ।
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৩
কামাল১৮ বলেছেন: হাজার হাজার বছরের কুসংস্কারের ফল।এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নাই।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: সবকিছুই কি বৈজ্ঞানিক আর বিজ্ঞানের নিয়মে চলে-বিশেষ করে আবেগের বিষয়?
৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:০৬
মনজুর মোরশেদ বলেছেন: অসাধারন, অতীব সত্য কথাটি আপনি তুলে এনেছেন। আপনার লেখাটি ফেসবুকে পোস্ট করার আনুমুতি চাচ্ছি।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: করুন। তবে কার্টসী দিলে খুশী হবো।
৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: মানুষ কুসংস্কার বলুক আর যাই বলুক না আমি বিশ্বাস করি বিষয়টা প্রকৃতিগত।
আমার মেয়ে যখন হাটতে শিখেছে- তখন থেকেই তাঁর চোখার পানি মুছতে বক্স বক্স টিস্যু পেপার লাগছে। সবে সাতে পা দিয়েছে সে -এখনো সামান্য একটু দুঃখ কষ্টে চোখের কোল বেয়ে জলের ধারা নামে। ওর মা যদি জিজ্ঞেস করে কাদছ কেন; সে বলে কাদছি না মা, চোখে মনে হয় ময়লা গিয়েছে- এমনি এমনিতেই পানি পড়ছে!! ছেলেটা হয়েছে এর উল্টো
ওদের কেউ শিখিয়ে পড়িয়ে দেয় নি- তবু কেন এমন হোল?
* কিছু মনে করবেন না - আপনার লেখাটা একটু বেশী পুরুষ ঘেঁষা হয়ে গেছে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: মেয়ের জন্য অনেক দোআ।
হ্যা পুরুষ ঘেষাই-যেহেতু লেখক একজন পুরুষ
৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
পুরুষের কাঁদতে ইচ্ছে করে না বলে তারা কাঁদে না।
নারীর আপন ইচ্ছায় কান্না পায় বলে তারা কাঁদে।
তথাপি তাদের এ প্রকৃতিগত কান্না দেখে
কেউ কেউ বলে অভিনয় করে ওরা! কি অনাচার কথা?
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যিই কবি, নারীর কানাআ দেখে যারা উপহাস করে-তাদের জন্য করুণা হয়।
১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৬
জুন বলেছেন: ছোট বেলায় আমার নাম ছিল ছ্যাত কাদুনি নাকি ফ্যাত কাদুনি মনে নেই। কেউ কিছু বলার আগে বা বলবে মনে হলে আমি কেদে দুনিয়া ভাসাতাম। এর সাথে যোগ হতো অনাহার কর্মসূচি। আমার আব্বা এই ব্যাপারে খুব উদবিগ্ন হয়ে থালায় ভাত মাখিয়ে আমাকে মা লক্ষী সোনা বলে পিঠে হাত বুলালেও আমার আম্মা পাত্তা দিতো না
পুরুষরাও কাদে তবে আমাদের মত এরকম পাড়া মাথায় করে না, কাদে ভেতরে ভেতরে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি ছেলে বেলা থেকেই দূঃখ কষ্ট, মান অভিমান চেপে রাখতে শিখেছি। প্রকৃতিই আমাকে তেমন ভাবে তৈরী করেছে। জন্ম থেকেই যার মা নেই-তাকে এভাবেই প্রকৃতি বড়ো হতে সাহায্য করে। তাই বলে আমার কান্না পায়না তা নয়-আমিও অঝোড় ধারায় কাঁদি-কিন্তু আমার কান্না কাউকে দেখতে দেইনা।
আপনার মন্তব্যের শেষ লাইনটাই আমার কান্নার সারবত্তা!
ধন্যবাদ।
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৭
কামরুননাহার কলি বলেছেন: পুরুষেরাও কাদেঁ নারীরাও কাদে। সবাই কষ্টে কাদে কেউ এমনি এমনি কাদে না। তবে নারীদের কান্না দেখা যায়, পুরুষের কান্না দেখা যায় না পার্থক্য শুধু একটাই। সবার মনে যখন কষ্ট লুকিয়ে থাকে তবেই সে কান্না করে। আর কান্না করা ভালো তাহলে রাগটা কমে যায়। মনটা হালকা হয়। তাই এই কান্নাটাকে হিংসা-বিদ্বেষের মধ্যে ফেলবেন না। পুরুষ যদি কোন কষ্ট পেয়ে কান্না করে সেটাকে কেনো নারীর জন্য অভিশাপ বলছেন। এটা ঠিক না। আর এর কোন ভিত্তিও নেই। যদি মনে করেন পুরুষের কান্না নারীর জন্য অভিশাপ তাহলে মনে করবেন প্রত্যেকটা নারীর কান্নাও পুরুষের অভিশাপ। কারণ পুরুষদের থেকে নারীরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে অভিমানে কান্না করে।
নারীর চোখের জল পুরুষদের জন্য ছলনার জল। কথাটার কোন মানে নেই। চোর চেনে চোর কে, ডাকাত চিনে ডাকাতকে, ভালো চিনে ভালোকে, আর ছলনাময়ী চেনে ছলনাময়ীকে। এটা সব সময় মনে রাখবেন। কোন নারী যদি ছলনা করে কান্না করে তাহলে নিশ্চয় ভাববেন আপনিও ছলনাকারী ছিলেন তাই তার ফলও ভোগ করেন।
শেষে একটা কথা লিখেছেন- “একটা নারীর জীবনে স্রষ্টার পরই একজন পুরুষের স্থান” কথাটি কোন যুক্তিতে বলছেন তা আমি জানিনা। তবে আপনার কথাটি ভুল। স্রষ্টা কখনোই এধরনের বানীই বলেননি। তাই স্রষ্টার উপরে কথা বললে সেটা হবে শিরক। সৃষ্টিকর্তা প্রতিটি মানুষকে উদ্দেশ্য করেছে বলেছেন- মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় আল্লাহ এরপর বাবা-মা। হোক সে ছেলে কিংবা মেয়ে। তাই এটা মনে রাখবে মা বাবার ভুমিকা স্রষ্টার পর। স্বামী নয়। তাই আগে নিজেকে বের করতে হবে শিরক বা কুসংস্কার থেকে। তাহলে আর কাদতে হবে না। চিরজীবন সুখেই দিন কাদবে।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:০০
ওমেরা বলেছেন: পুরুষ মানুষ কাঁদবে কেন !!! তারা তো কাঁদাতে ভালোবাসে। তারা তো বীর!!
আপনার লিখাটা খুববেশী পুরুষবাদী হয়েছে প্রতিটা লাইনে লাইনে প্রতিবাদ করতে পারতাম কিন্ত করলাম না কারন আমি নারীবাদী বা পুরুষ বিদ্ধেষী নই ।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাকে ছাড় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন:
ওমেরার কথার উল্টাটাও ঠিক
পুরুষ কান্না থামাতেও ভালবাসে
সেজন্য তারা টাকার পিছনে ছুটে
হরহামেশা সাগরে ডুবে মরে।
সংসারের জন্য পুরুষের
জীবন দেওয়ার গল্প অনেক আছে
অনেক নারী তাদের এ কষ্টের
দাম দিতে চায় না মোটেও।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৯
কামাল১৮ বলেছেন: সব কিছুরই বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে, হয়তো আমরা জানি না।বিজ্ঞান যার ব্যাখ্যা আজো জানে না সেটা জানার চেষ্টা করছে।একজন মনোবিজ্ঞানী অবশ্যই জানে মানুষের আচরন ও তার প্রকাশ কিভাবে নির্ধারিত হয়।সমাজ এবং পরিবার একজন ছেলে শিশু ও একজন মেয়ে শিশুকে যেভাবে লালন পালন করে সেভাবেই তার আবেগ অনুভূতি গঠিত হয়।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৩৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: ৫ নং মন্তব্যে দেয়া লিঙ্কটা বোধকরি "পাওয়া যাচ্ছে না"! তাই পুনর্বার দিচ্ছি, কারণ কবিতাটি আপনার পোস্টের সাথে প্রাসঙ্গিকঃ কবিতাঃ অশ্রুর বিচিত্র রসায়ন
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪৩
সোহানী বলেছেন: যা বলার কামরুননাহার কলিই বলে দিয়েছে তাই নতুন কিছু যোগ করলাম না দু'টো বিষয় ছাড়া। আপনার পুরো লেখায় নারী বিদ্বেষী মনোভাব। বিশেষ করে স্ত্রী নামক বাচনের প্রতি তীব্র ঘৃনা প্রতি লাইনে লাইনে।
শুধু এতটুকুই বলি যে, এতো দিন জানতাম মায়ের স্থান সবার উপরে আর আজ জানলাম স্বামীর স্থান। যে মায়ের অস্তিত্বের উপর আপনার জীবন টিকে আছে তার গুরুত্ব নেই আর যাকে ২০-৩০ বছর বয়সের পর কাছে পেয়েছেন তার স্থান খোদার পরে হয়ে গেল .... কথাটা কেমন কেমন যেন শোনাচ্ছে।
আর নারীরা বাঁচে বাবা বা স্বামীর উপর ডিপেন্ড করে, একা বাঁচতে পারে না!! কিসের উপর ভিত্তি করে বললেন তা একটু ব্যাখ্যা শুনতে চাই।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যাখ্যা দেবোনা, শুধু বলবো বিষয়টা দৃষ্টিভংগীর ব্যাপার। তবুও বলবো - নারীদের প্রতি আমার কোনো বিদ্যেষ নাই বরং আছে সীমাহীন শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। কারণ, আমি জন্মের সময় মাকে হারিয়েছি.....তারপরও বেঁচেছি অন্যান্য নারীদের বদান্যতায়।
ধন্যবাদ।
১৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১২:১১
মোতাব্বির কাগু বলেছেন: যখন বয়স কম ছিল তখন এইসব পোষ্ট দেখে হাসতাম। এখন বয়স হওয়ার পরে বুঝি। যা হোক অনেকদিন পরে ব্লগে আসলাম
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:২২
জুল ভার্ন বলেছেন: কাগু, দীর্ঘদিন পর আপনাকে দেখে নস্টালজিক হয়ে গেলাম! মনে পরে কি আমাদের সেই হারানো দিনের কথা- যখন প্রাণচাঞ্চল্য ছিল এই ব্লগ!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৪
অধীতি বলেছেন: ফেসবুক মার্কা পোস্ট।