নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
অবশেষে জেনেছি মানুষ একা......
যারা প্রচুর বই পড়ে, প্রচুর মুভি দেখে দেখে বড় হয়, জীবনের এক পর্যায়ে তারা আসলে একা হয়ে যায়, ভীষণ নিসঙ্গ হয়ে পড়ে, যেমনটি কবি আবুল হাসান অনুভব করেছিলেন-'অবশেষে জেনেছি মানুষ একা'।
এমন হয় কারন এই বইপড়ুয়া মানুষেরা তাদের সমবয়সীদের তুলনায় মানসিকভাবে ম্যাচিউরড হয়ে যায়। একসময় এদের রুচি ও মন একেবারে আলাদা হয়ে ওঠে; পরিমিতিবোধ ও শিল্পের প্রতি সংবেদনশীলতা আসে যা অন্যদের মাঝে সৃষ্টি হয় না। জীবন ও জগৎকে দেখার ভিন্ন একটি দৃষ্টিভঙ্গী তৈরী হয়, উপলব্ধি ও পর্যবেক্ষণ তীক্ষ্ণ হয়ে ওঠে যা একই বয়সী অন্যদের মানসিকতা, আগ্রহ ও প্রায়োরিটি এর সাথে কিছুতেই আর মেলে না।
এজন্যই বলা হয়- কেউ যখন বুঝতে পারে সে বন্ধু হারাচ্ছে তার মানে সে আসলে ম্যাচিউর হচ্ছে। এই মানুষেরা এমন অনুভব করে যেন তারা ভুল সময়ে জন্মেছেন। নিজের গণ্ডির কারো সাথে মতের মিল হয় না। এতোদিনের নিকটজনদের উপর বিরক্তি ও রাগ তৈরী হতে পারে। মনে হয়- ওরা কেন আমার মতো চিন্তা করছে না, ওরা কেন এমন অযৌক্তিক আচারণ করছে। একসময় এমন মানুষেরা ধীরে ধীরে অসামাজিক হতে থাকে নিজের তৈরি করা পৃথিবীতে। চারপাশের বেশিরভাগ বন্ধু, আত্মীয়স্বজন, পরিচিত মানুষের সেখানে কোন প্রবেশাধিকার থাকে না। এই পৃথিবী একবারে নিজের ভালোলাগার, নিজের চিন্তা ও দর্শনের, নিজের প্রারোরিটিজ এর। তখন আর কেউ থাকে না, তখন মানুষটা শুধু একা থাকে।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার নিঃসংগতার শুরু জন্ম থেকেই। পরিবারে আমার বোন, বন্ধু, শিক্ষক কিম্বা মা বলতে আমি আমার ৮ বছরের বড়ো বুবুকেই বুঝতাম। এর বাইরে বাবাকে খুব মিস করতাম কিন্তু বাবা চাকুরির সূত্রে আমাদের তেমন সময় দিতে পারতেন না। য়ামি যখন পড়তে শিখি- তখন থেকেই বইয়ের ভিতর ডুবে থাকতাম। আমার বন্ধু হতো তারাই যারা আমার মতো বই পড়তো, যাদের সাথে আমি বইয়ের আদান প্রদান করতাম, পড়া বই নিয়ে আলোচনা করতাম। স্কুল-কলেজ জীবনেও এর ব্যতিক্রম তেমন একটা হয়নি। আমি অনেক বন্ধুদের মাঝে বা অফিসে অনেকের মাঝে থেকেও একা বোধ করি- যা আমি উপভোগ করি।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:০৬
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: বাঁচতে হলে বন্ধুর কতটুকু দরকার বলে মনে করেন? আর যারা বই পড়ে, তাদের বন্ধু কেন অন্য বইপড়ুয়ারা হয় না? এ বিষয়ে কি কোন ধারণা আছে?
লেখা ভালো লেগেছে।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: জীবনের বন্ধু এবং বন্ধুত্বের গুরুত্ব অপরিসীম হলেও অপরিহার্য নয়! আপনি নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত করেছেন, করবেন- তার উপরই নির্ভর করে বন্ধুর ভূমিকা। আমাদের জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রকৃত বন্ধুর উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বন্ধু যদি প্রকৃত হয়, তাহলে জীবনের পথচলাগুলো মসৃণ হয়ে যায়। কিন্তু সেই বন্ধুই যদি গোপণ শত্রু হয়ে যায়, তাহলে হয়ে যায় দুর্বিষহ।
আমার বেশীরভাগ প্রকৃত বন্ধুই বই পড়ুয়া বন্ধু। পেশাগত জীবনে যত বন্ধু সবাই শুধুই পেশাগত ভাবে যতটুকু প্রয়োজন তার বাইরে নয়। আবার জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন বন্ধুর ভূমিকা আমার জীবনে জীবনীশক্তি হিসেবে কাজ করে। যেমন আমার একজন অতি ঘনিষ্ট বন্ধু- যে ছিলো আমার সত্যিকারের প্রাণশক্তি। সেই বন্ধু কোনো কারণ ছাড়াই আমাকে ত্যাগ করেছেন.... সেজন্য আমার অনেক কষ্ট আছে, অনেক যন্ত্রণা আছে- প্রতিনিয়ত তাঁর অভাবে আমি দগ্ধ হচ্ছি, কিন্তু তাঁর প্রতি আমার কোনো ক্ষোভ নাই, কোনো অভিযোগ নাই বর আছে সর্বচ্চ সম্মানবোধ এবং কৃতজ্ঞতা- "তিনি আমার বন্ধু ছিলেন" এতোটুকু অহংকার!
ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৪৯
ফারহানা শারমিন বলেছেন: আমার কাছে বই ই আমার বন্ধু।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: বইয়ের চাইতে বড়ো বন্ধু আর হয়না।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৫
কামাল৮০ বলেছেন: যারা আত্মকেন্দ্রিক তারা একা হতে বাধ্য।প্রকৃত শিক্ষিতদের অনেক শিক্ষিত বন্ধু বান্ধব থাকে।আপনি হয়তো তার বন্ধু ছিলেন না কিন্তু তার কিছু বন্ধু ঘটনাচক্র আমার বন্ধু ছিল।তার কথা অনেক শুনেছি।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: আত্মকেন্দ্রিক মানুষগুলো কারোর তেমন উপকার করতে নাপারলেও কারোর জন্য ক্ষতির কারণ হয়না- এটা আমার বিশ্বাস। শিক্ষার সাথে বন্ধুত্বের কোনো সম্পর্ক নাই।
আপনি লিখেছেন, আপনি হয়তো তার বন্ধু ছিলেন না কিন্তু তার কিছু বন্ধু ঘটনাচক্র আমার বন্ধু ছিল।তার কথা অনেক শুনেছি। বিশয়ট আমি বুঝতে পারিনি।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বেশ ভাবনার কথা লেখেছেন দাদা বই যেমন একদিকে ভাল অন্যদিকে মন্দও বটে কারণ মানুষ সম্পর্কে একটু আলাদা ভাবজন্মায়
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: বইয়ের মধ্যে আমি মন্দের কিছু পাইনি বরং যেকোনো বইয়েই কিছু না কিছু শেখার ,উপলব্ধি করার উপাদান পেয়েছি। কতো মানুষ দেখেছি- ভেতরে কিছুই নাই, তবুও ভাবের কমতি নাই!
ধন্যবাদ।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: উহু এত পড়াশুনা করে এভাবে একা/ নিঃসঙ্গ হওয়া যাবে না! বেঁচে থাকলে বৃদ্ধ বয়সে অনেক বেশী ভোগাবে!!
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: তপন ভাই, আপনার এই মন্তবয়ের "একা/নিঃসংগ" আমার মনে ধরেছে। এই মন্তব্যের উপরই একটা লেখা মাথায় ঢুকেছে.....
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: বই পড়ুয়াদের জীবনটা আসলেই এমন । এক সময়ে সে ঠিক ঠিক একা হয়ে যায় !
২৩ শে জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের সমাজে/পরিবারে 'বই না পড়া' নিয়ে ছাত্র জীবনে অনেককেই তিরস্কার শুনতে হয়। আমার বেলা হয়েছে উলটো! বই পড়া নিয়ে অনেক তিরস্কার শুনেছি। একদা এই বই পড়া নিয়েও স্ত্রীর সাথে দুরত্ব/অভিমান বেড়েছে! অতিরিক্ত বই পড়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি!
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব মূল্যবান এবং সত্যি কথা বলেছেন।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের এক স্যার বলতেন 'জনারণ্যে জনশূন্যতা'। এটা সম্ভবত কোন কবি বা লেখক বলেছিলেন। কিন্তু কথাটা সত্যি।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: 'জনারণ্যে জনশূন্যতা'- অবশ্যই সত্যি কথা। এই বাক্য/শব্দ পরিচিত মনে হচ্ছে কিন্তু রিকল করতে পারছিনা।
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩০
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমি নিজেই এই সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি আমার কৈশোর থেকেই। আমার বন্ধু মহল যখন মেটাল বা ডিজে গান শুনতো আমি শুনতাম আধুনিক আর রবীন্দ্র। তারা যেসব জিনিস নিয়ে আনন্দ উল্লাস করতো তা আমার কাছে বিরক্তের কারণ ছিলো, তারা যখন অ্যাকশান মুভি দেখে রাত পাড় করে দিতো তখন আমার পছন্দের তালিকায় ছিলো কাহিনী নির্ভর কোনো পারিবারিক মুভি। এর জন্য আমি বুইড়া খেতাবে ভূষিত ছিলাম আর এখনো তাই আছি।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার শৈশব-কৈশোর জীবন চারিতার সাথে আপনার অনেক মিল। তবে আমার শৈশব-কৈশোরে "মেটাল / ডিজে" "অ্যাকশান মুভি"
শোনার/ দেখার সুযোগ ছিলোনা। বাড়িতে রেডিও, গ্রামোফোন, টিভি ছিলো। আমি গ্রামোফোনে লং প্লে ছেড়ে গান শুনতাম। বেশী মনোযোগী ছিলাম বই পড়ায়।
১১| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার উপলব্ধি।
তবে আমাকে বিরাট ভয় পাইএ দিয়েছেন। বই পড়া এখনো ছাড়তে পারিনি। কাল রাত দেড়টায় শেষ করলাম বিভুতি ভুষনের আদর্শ হিন্দু হোটেল বইটি।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি রাত জেগে পড়া বন্ধ করেছি শারিরীক কারনে। এমনিতেই আমি শতভাগ নিয়ম মেনে চলা মানুষ। তার উপর ক্যান্সার থেকে সুস্থ্য হবার পর থেকে ঘুম আসুক বা না আসুক- রাত সাড়ে দশটায় আমি বিছায় যাবোই।
আপনি গত রাতে পড়েছেন 'আদর্শ হিন্দু হোটেল' আর আমি কয়েকদিন আগে ঈদের ছুটিতে পড়েছি- কল্লোল লাহিড়ীর "ইন্দুবালা ভাতের হোটেল"! সম্ভব হলে কল্লোল লাহিড়ীর "ইন্দুবালা ভাতের হোটেল" পড়বেন- চমতকার বই।
১২| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২২
ঢাবিয়ান বলেছেন: বর্তমানে ইন্টারনেট মানুশকে ভয়ঙ্কর একাকী করে দিচ্ছে। বিশেষ করে এই প্রজন্মের শিশু, কিশোর, তরুনদের। যে বয়সে আমরা একাকী সময় কাটানোর কথা ভাবতেই পারতাম না বা ফুরসত পেতাম না সেই বয়সে এখনকার বাচ্চাদের দেশে মোবাইল ও ইন্টারনেতে বুদ হয়ে আছে। অন্যের বাসায় বেড়াতে গেলেও ওয়াইফাই পাসোয়ার্ড খোজে।
২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: শুধু কি বাচ্চারাই আসক্ত? ইয়াং ওল্ডরাও কম যায়না। আমি অনেককে দেখি- বাসায়, অফিসে ঢুকেই ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড জিজ্ঞেস করে! বাচ্চাদের খাওয়ানো হয় মোবাইলে গেম/কার্টুন দেখিয়ে....
১৩| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:২৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: টাইপো - দেশে নয় দেখি হবে
২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: নো প্রব্লেম। বুঝতে পেরেছি।
ব্লগে মন্তব্যের এডিট অপশন থাকা একান্তই উচিৎ।
১৪| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৮:২৮
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
মানুষের জন্ম হয় একা মৃত্যুও হয় একা। তাঁর সাথে কেউ কবরে শ্মশানে যায় না। মানুষ একা ছিলো, একা আছে, একা থাকবে। এটিই চিরন্তন সত্য। +++
২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: চিরন্তন সত্য।
১৫| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অস্বীকার করবো না যে চিরন্তন বা শাশ্বত নিয়মে মানুষ একা। এসেছে একা এবং একা একা চলে যেতে হবে। এ কথা জেনেও বলছি, জীবনের মাঝের দিনগুলোতে মানুষ সঙ্ঘবদ্ধ ভাবে থাকতে চায়।সেই জায়গায় একাকীত্ব বরং তাকে নৈরাশ্যের দিকে ঠেলে দেয়।
তবে ভাইজান একথা বিধানে বলতে দ্বিধা নেই বেশি জ্ঞানগর্ভ বা একাকীত্ব হওয়ার মধ্যে যদি ম্যাচিউরিটি থাকে তাহলে বলব ওই ম্যাচিউরটির দরকার নেই। আমরা সংঘবদ্ধভাবে দল বেঁধে থাকতে চাই
২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে "জ্ঞানগর্ভ বা একাকীত্ব হওয়ার মধ্যে যদি ম্যাচিউরিটি থাকে তাহলে বলব ওই ম্যাচিউরটির দরকার নেই।"..... তারপরও বলবো, যে যেমন করে জীবনকে উপভোগ করতে পারে, সে সেই ভাবেই বেঁচে থাকুক আপন বলয়ে। শুভ কামনা নিরন্তর। ❤️
১৬| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মানুষ সামাজিক জীব।একা বাঁচতে পারে না। অথচ নির্মম বাস্তবতা হলো মানুষ আসে একা যায় একা। শুধু ক্রমাগত চেষ্টা চলে একা না থাকার। তাইতো মানুষ ভালোবাসে। কাছে ডাকে। কাছে আসে।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১৭| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১১:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আসলে একা না হলে তো বই পড়ার সময় ও থাকে না।
লেখায় ভালোলাগা।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ২৪ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কেউ বলেন, একাকীত্ব এমন অবস্থা যা দিয়ে ব্যক্তি নিজেকে পরিশুদ্ধ করতে পারে।
আবার কেউ বলছেন, একা থাকার ক্ষমতা আসলে স্বাধীনতার অন্য নাম।
২৪ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্য ভালো লেগেছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০২২ ভোর ৫:১৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কথাগুলো বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সত্য। ছোট বেলা থেকেই আমার বন্ধু-বান্ধব খুবই কম। দু'একজন যারা ছিলেন, তারা আজও আমার বন্ধুই আছেন। নিজে নিজের মতো থাকতে পছন্দ করি। অনেক বই পড়া হয় নি, বলতে পারেন বইয়ের দুনিয়ায় আমি এখনো অবুঝ শিশু। এক জীবনে এত জ্ঞান অর্জন আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে আমৃত্যু চেষ্টা করে যাওয়ার ইচ্ছে আছে। একাকীত্বকে আমি খুব উপভোগ করি। নিজের সাথে টুকটাক কথা বলি, ভেতর থেকে উত্তরও আসে। অবাক ব্যাপার!