নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ক্যামেরায় তোলা কিছু ছবি.......

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:৪৮

আমার ক্যামেরায় তোলা কিছু ছবি(আমার ফেসবুক বন্ধুরা এই ছবি ইতিপূর্বে ফেসবুকে দেখে থাকবেন)- জাস্ট ব্লগে সরংক্ষণ করার জন্য হলেও বন্ধুদের ভালো লাগলে বাড়তি পাওনা।


তাজমহল দেখতে যেয়ে আমরা সবাই তাজমহলের সামনের দিকের ছবি তুলতেই পছন্দ করি। আমার মনে হলো- তাজমহলের পেছনে কি আছে- সেই দৃশ্যটাও ক্যামেরা বন্দী করি।



নারায়নগঞ্জ শহরে আমার এক কাজীনের বাড়ির পুকুরে হাঁসের ছবি।


বরিশাল উজিরপুর এলাকায় সন্ধ্যা নদীর ছবি।


শিল-পাটায় শাণ দেওয়া শিল্পকর্মের ছবি এই ঢাকা শহরে।


বাদাম তোলা নৌকার ছবি তুলেছিলাম বিষখালী নদীতে।


জুতাপালিশ ওয়ালা ১৫ নম্বর ধানমন্ডি ফুটওভার ব্রিজের নিচে।


শীতের সকালে দাদা-নাতীর আগুন পোহানো- সাভার বিরুলিয়া।


মন্তব্য ৩৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৩৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বৈচিত্র্যময় ছবি ব্লগ !

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। ১৫ টা ছবি প্রচার করার জন্য সিলেক্ট করেছিলাম। কিন্তু বাকীগুলো লোডিং ক্যাপাসিটির বাইরে।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:১৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: তাজমহলের পেছনের ছবিটা দূর থেকে তুলেছেন
কি ভাবে তুলেছেন দাদা---------

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: তাজমহলের পেছনের ছবি তুলেছিলাম আগ্রা ফোর্ট থেকে, যখানে সম্রাট শাজাহান ও তাঁর বিদুষী কন্যা রওশন আরাকে বন্দী করে রাখা হয়েছিল। রওশন আরার সেই রুম থেকে টেলিলেন্সে ছবিটা তুলেছিলাম।

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৩১

কামাল৮০ বলেছেন: যমুনার তীরে তাজমহল কি অপরূপ দৃশ্য।লং শটে আরো সুন্দর লাগছে।সাথে আছে কিছু জীবন সংগ্রামের ছবি।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি কাউকে কখনো দেখিনি তাজমহলের পেছনের দিকের ছবি তুলতে। সামনের দিকটা দুনিয়া জুড়ে পরিচিত- তাই আমার মনে হলো পেছনের দিকটাও একবার ক্যামেরার চোখ দিয়ে দেখি! এখন মনে হচ্ছে- সামনের দিকের চাইতে পেছনের দিকের সৌন্দর্য্য নেহায়েত কম না।

সুন্দর মন্তবের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:০১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:০৪

আনোয়ার মল্লিক বলেছেন:


সবগুল ছবিই অনেক সুন্দর! কিন্তু পুকুরের পানির অবস্থা !!

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: পুকুরের পাশেই একাধিক ভবনে হোসিয়ারী কারখানা থাকায় পানি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তারপরও বাধ্য হয়ে ঐ পুকুরেই অসংখ্য লোকের গোসল নিত্যনৈমত্তিক ব্যাপার। ধন্যবাদ।

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:১৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার সব ছবি।
তাজমহলের উলটো দিকে যাওয়া হয়নি। এর পরে গেলে আগ্রায় থেকে দুই দিন সব ঘুরে দেখবো।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি তাজের চারিধার ঘুড়ে দেখেছি। "আলোর নিচে অন্ধকার"- কথাটা তাজের পেছনে হেঁটে হেঁটে যেয়ে দেখেছি- যা ভাষায় বর্ণনা করা যাবেনা। যায়গাটা যেনো গণপায়খানা আর কিছু না বলি!

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:২১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছবিগুলো দারুণ হয়েছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু কিছু ছবিতে নিম্নবিত্ত মানুষের জীবনযাত্রা সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। শিল পাটা কাটার ছবি অনেকদিন পর দেখলাম, সম্ভবত দীর্ঘ ৪৫-৪৭ বছর পর - ছোটোবেলার পর আর দেখি নি। এদের জীবনযাত্রার মান কোনোদিন উন্নত হয় না :(

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: শিল-পাটা শাণ দেওয়ার ছবিটা গত বছর কোরবাণীর সময় তুলে ছিলাম রাজাবাজার এলাকার একটা গলির মধ্যে, যা আমিও ৪/৫ যুগ পর দেখেছি! অর্থাৎ স্বাধীনতার আগে গ্রাম গঞ্জে খুব দেখতাম। এখন সবাই রেডিমেড মশলা ব্যবহার করে, ব্লেন্ডার মেশিনে মশলা পেষ্ট করে তাই শিল-পাটা কদাচিত ব্যবহার হয়। আর মেহেনতী মানুষের ছবি তুলতে ভালো লাগে!

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:০১

শাওন আহমাদ বলেছেন: চোখের শান্তি।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৩৪

জুন বলেছেন: ছবিগুলো মনকাড়া। বিশেষ করে তাজমহলের।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি
খুব সুন্দর

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ছবি সুন্দর হয়েছে বলার জন্য ছবির জন্য ধন্যবাদ =p~

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


হাসের ছবিটা ওয়ালপেপার হিসেবে ভালো।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সেদিন চলনবিলের ছবি দেখে খুশি হতে পারিনি, আজ ষোলকলা পুষিয়ে দিয়েছেন। সবগুলো সুন্দর। তবে তাজমহলের ছবিটি অসাধারণ লাগলো। শুভেচ্ছা ভাইজান আপনাকে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি ছেলে বেলা থেকেই ছবি তুলি.....ফটোগ্রাফির উপর আমার একটা ছোট খাটো ডিপ্লোমা ডিগ্রীও আছে....আমার তোলা অসংখ্য ভালো ছবি আছে কিন্তু শেয়ার করে নিজেকে জাহির করার ইচ্ছে হয়না।

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮

মিরোরডডল বলেছেন:




হাঁসগুলো সুন্দর । সাদা হাঁসটাকে দেখে মনে হচ্ছে জবাই দিয়ে খেয়ে ফেলি ।
নাদুসনুদুস আছে, ভুনা খিচুড়ির সাথে কষানো হাঁসের মাংস দারুণ হবে !

ডোন্ট থিংক আই’ম ব্রুটাল ।
অনেকদিন হাঁসের মাংস খাইনি , ছবি দেখে মনে পড়লো আর কি :)



২৪ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: হাঁসের মাংস আমারও খুব প্রিয়....বলতে লজ্জা লাগছে তবু্ও বলি- পাখির মাংস, স্পেশালি পরিযায়ী পাখির মাংস......

১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন ,




দারূন এবং সুন্দর।

পড়ন্ত রোদে গা এলিয়ে থাকা শ্বেতশুভ্র তাজমহলের ছবিটি অনবদ্য।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।

১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৫

এমজেডএফ বলেছেন: সবগুলো ছবিই সুন্দর হয়েছে। তাজমহলে এখনো যাওয়া হয়নি। তাই একটি প্রশ্ন: তাজমহলের পেছন দিক থেকে তোলা ছবিতে যে পািনর ধারা দেখতে পাচ্ছি সেটাই কি যমুনা নদী (ভারতীয়)? সন্ধ্যা, বিষখালী এ ধরনের অনেক ছোটো ছোটো নদী আছে যেগুলো সম্পর্কে আমাদের অনেকের কোনো ধারণাই নেই।

২৪ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি ভাইজান, তাজ মহলের পেছনে যমুনা নদী। তবে সেই যমুনা পানির প্রবাহে ঘাটরির জন্য প্রায় মরা নদীতে রুপান্তর হয়েছে। তাজমহলের পরিবেশও এখন ভালো না।

সন্ধ্যা নদী বরিশালের উত্তর, পিরোজপুর - ঝালকাঠি জেলার কয়েকটি উপজেলা পেরিয়ে ঝালকাঠির মোহনায় মিশেছে, যেখানে বরিশালের কীর্তনখোলা, নলছিটির কালিজিরা নদী মিশেছে। সেখান থেকেই শুরু বিষখালী নদী। ৪০ মাইল দীর্ঘ বিষখালী নদী বরগুনা পাথরঘাটা হয়ে বংগপসাগরে মিশেছে। এখন আমি সেলফোন থেকে লিখছি তাই লেখার গতি অত্যন্ত কম, পিসি/ল্যাপটপের থেকে লিখলে আপনাকে উল্লেখিত তিনটি নদী সম্পর্কেই আরও বিস্তারিত জানাতে পারতাম। ধন্যবাদ।

১৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩২

ক্যাঁচাল ভাই বলেছেন:
একদম ক্যাঁচালবিহীণ স্বচ্ছ ছবিব্লগ :)

২৬ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৯:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.