নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
নিজেকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি............
"থটস আর অনলি থটস নট ফ্যাক্টস”- এটা সাইকোলজির কথা। এর মানে হল, চিন্তা বিষয়টা মস্তিষ্কের নিউরোনগুলোর তড়িৎরাসায়নিক সংকেতগুলো ছাড়া আসলে আর কিছু না। চিন্তা মানেই বিষয়টা সত্যি এমন না, আর এই চিন্তা নিয়ন্ত্রিত হয় বলে আমরা যা দেখি তা আসলে সত্যি না।
মিডিয়া ম্যানুপুলেশন এর সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত, সহজ করে বললে এর মানে- আমাদের চিন্তা এবং মন এই মিডিয়া দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় কিংবা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। উদাহরণঃ যেমন ধরুন, মেয়েদের শরীরের শেপ ৩৬-২৪-৩৬ হলে সেটা পারফেক্ট! এই কনসেপ্ট আপনি অবশ্যই জানেন, কিন্তু আপনি কিভাবে জানেন? আপনার মাথায় কি করে এল, কে এই মেজারমেন্ট করল আর কেন করল সেটা ভেবেছেন?এটাই হলো মিডিয়া ম্যানুপুলেশন। অর্থাৎ এর সাথে মিডিয়া ম্যানুপুলেশন জড়িত।
একটু ইতিহাস এর দিকে তাকাই, এই নারী শরীর নিয়ন্ত্রণের কনসেপ্ট নতুন না। চীনে মেয়েদের পা এর আঁকার ছোট করা, মিশরে মাথার সমস্ত চুল কেঁটে ফেলে দিয়ে পরচুল ব্যবহার, গলার উচ্চতা বাড়ানোর জন্য করেন উপজাতিদের রিং এর ব্যবহার, আফ্রিকার অনেক দেশেই ঠোঁটে সাইজ বড়ো করা- সবই নারী শরীর নিয়ন্ত্রেনের উদাহরণ। কেউ ধর্ম, কেউ রীতি কিংবা কেউ সৌন্দর্যের নামে নারী শরীরের এই পরিবর্তনকে জায়েজ করেছে।
ব্রিটিশ ও ইউরোপিয়ান সম্ভ্রান্ত নারীরা লম্বা গাউনের নিচে এক ধরনের শক্ত অন্তর্বাস এবং বডি শেইপার ব্যবহার করতেন যাতে তাদের স্তন্, কোমর এবং নিতম্বের আঁকার পরিবর্তিত হত। যেহেতু ক্ষমতাধর এলিট সোসাইটি ঘাস খেলেও সেটাই হয় স্ট্যান্ডার্ড তাই পরবর্তীতে সাধারণ নারীরা ঐ সব নারীদের কে অনুকরণ করতে বডি শেইপিং শুরু করে।
আর বর্তমানে বডি অপ্সেশনের কনসেপ্ট লুফে নিয়েছে ক্যাপিটালিজম। ৩৬-২৪-৩৬ কনসেপ্ট এই বডি অপ্সেশন কে কাজে লাগিয়ে ক্যাপিটালিজম প্রসারের ঠিকাদার মিডিয়ার উগড়ে দেয়া ভিমরতি। ভিমরতি বলার কারন, ২৪ কোমর মানে অস্বাভাবিক রকম সরু কোমর, চিকিৎসা বিজ্ঞানের এর ভাষ্য অনুযায়ী এই কোমর শরীরের উপরের ভাগের সমস্ত ভার বহন করার জন্য মোটেও সঠিক না।
কিন্তু প্লেবয় ম্যাগাজিন এই কনসেপ্ট সারা পৃথিবীতে এমন ভাবে ছড়িয়েছে যে, নারী শরীর এর জন্য এটাই স্ট্যান্ডার্ড যৌনাবেদনাময়ী শরীর কিংবা পারফেক্ট শরীর। আর এই শরীর পাবার জন্য সারা পৃথিবীটিতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের প্রডাক্ট বিক্রি হচ্ছে। প্লেবয়ের বদৌলতে পাড়ার সদ্য গোঁফ গজানো ছেলেটা জানে নারী শরীর এর পারফেক্ট সাইজ হল ৩৬-২৪-৩৬! আর সদ্য বেণি দুলিয়ে হাই স্কুল পেরোন মেয়েটা জানে ফোমের অন্তবাস না পরলে তার শরীর কুৎসিত লাগবে!
আপনি আয়নায় নিজের কি দেখেন? আপনি আসলে আয়নায় নিজেকে দেখেন না, দেখেন আপনার মাথায় বহুদিন ধরে যে কনসেপ্টগুলো ঢোকানো হয়েছে সেই স্ট্যান্ডার্ড এর সাথে মেলে এমন মানুষটাকে, যখন মেলে না তখন নিজেকে কুৎসিত ভাবতে শুরু করেন। অর্থাৎ চিন্তা তথা নিজেকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি, যা আপনার মাথায় ঢুকানো হয়েছে।
আপনি জেনেছেন কালো দাগ মানে কুৎসিত। তাহলে কালো টিপ কেন পরেন? ওটাও তো দাগ তাই না? কালো রঙ মানে কুৎসিত তাহলে কালো কাজল কেন পরেন? শরীরে প্রচুর পশম মানে কুৎসিত তাহলে মাথায় সেই পশম মানে চুল না থাকলে সেটা কুৎসিত কেন? এই যে শরীরে মেদ জমা কুৎসিত কিন্তু স্তনে কিংবা নিতম্বে মেদ কেন সুন্দর? কিংবা ভ্রু প্লাক অথবা বর্তমানে প্লাক করা ভ্রু একে মোটা করা কেন?
কারন, আপনি নিজেকে যখন আয়নায় দেখেন তখন চারপশের মাধ্যমগুলো থেকে শেখা সৌন্দর্যের মাপকাঠিগুলো দিয়ে নিজেকে বিচার করতে বসেন। দীপিকা সুন্দর কিন্তু তার স্তন ৩৬ না অথচ আপনার হয়ত স্তন ভরাট কিন্তু আপনি সুন্দর না। বিষয়টা খুব উদ্ভট না? প্লেবয় এর মডেলরা শুকনো পাটকাঠি অথচ আপনি মোটা বলে রীতিমত কুৎসিত ভাবেন নিজেকে! কিন্তু কেন?
প্রত্যেকটা মানুষ এর শরীর আলাদা, কেউ শারীরিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য শরীর চর্চা করে সেটা আলদা বিষয়। কিন্তু এর সাথে রঙ, শরীরের গঠন, আঁকার, সাইজ এর কোন সম্পর্ক নেই পুরোটাই দেখার দৃষ্টিভঙ্গি।
এই কারনে সন্তানের কোন খুঁৎ মায়ের চোখে পড়ে না। এই কথা নিজের জন্য প্রযোজ্য। নিজেকে ভালবাসলে আয়নার সামনের মানুষটিকে মনে হবে সব চেয়ে সুন্দর মানুষ, যার চোখে প্রচণ্ড মায়া আর হাসলে গালে আনন্দ ভাঁজ হয়ে লেগে থাকে। জাস্ট নিজেকে সুন্দর ভাবতে শুরু করুন, তারপর মাথা থেকে ঐ সুন্দরের ফালতু কনসেপ্টগুলো ফেলে দিন এবং আয়নায় দাঁড়ান। দেখবেন আপনি নিজে আপনার প্রেমে পড়েছেন।
(চার বছরের পুরনো লেখা, সংকলিত)
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ”… কহো মোরে, সর্বদর্শী হে দেবর্ষি, তাঁর পুণ্য নাম।”
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১১
নতুন বলেছেন: মেয়েরা আত্নবিশ্বাসী হলে বিলিওন ডলারের কসমেটিকস কে কিনবে?
আগে যখন আত্নবিশ্বাসী ছিলাম না তখন ২/৩টা রংএর কাপড় পরতাম।
এখন সবচেয়ে বেশি পড়ি রংচংগা পোষাক। লাল,হদুল,সবুজ সব রংএর টি-সাট, জামা পড়ি।
সবাই ইউনিক, নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করা নিজেকেই অপমান করা মাত্র।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: সময়ের সাথে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেওয়া অনেক বড়ো গুণ।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৮
ককচক বলেছেন: ভালো থাকতে হলে নিজেকে ভালোবাসার বিকল্প নেই। নারীদের রূপচর্চার পেছনে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের ব্যবসা গড়ে উঠেছে, এই ব্যবসার প্রচার ও প্রসারের কাজ করে যাচ্ছে মিডিয়া। মিডিয়া ন্যাচারালি সুন্দর মানুষদের মডেল বানিয়ে যুগযুগ ধরে সাধারণ মানুষদের ধোকা দিচ্ছে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত পোষণ করা সত্যেও স্বীকার করতে দ্বিধা নাই- আমি আমাকে ভালোবাসতে পারিনি।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: মানুষের জীবন কেটে যায় আসলে নিজেকে অন্যের মত করে তুলে ধরার জন্য । আর এই সুযোগটাই নিয়ে নেয় পুজিবাদীরা ! এমন ভাবেই তো পৃথিবী চলে আসছে !
আর কেবল কী বডি শেইপিং দুনিয়ার সব কিছুই চলতে এমন ভাবে। কি পরবো, কি খাবো কোথায় যাবো সব কিছুতেই এই ম্যানুপুলেশন !
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১০
জুল ভার্ন বলেছেন: বিশ্বাস করো, আমি কারোর মতোই কখনো হতে চাইনি, এখনো চাইনা। আমি আমার মতোই থাকতে চাই।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
এসবের শেষ কোথায়?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: এর কোনো শেষ নাই....চলছে, চলবে.....
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৩৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: কঠিন কঠিন সত্যি কথা লিখছেন ভাইজান।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: না পড়লে মিস করতাম! চমৎকার নিবন্ধ
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আত্মপ্রেম খুব জরুরী জিনিস। আত্মউন্নয়নের সকল বইয়ে দেখেছি নিজেকে আগে ভালোবাসতে বলে। আত্মপ্রেমের অভাব থাকলে মানুষ পিছিয়ে পড়ে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: এবার বুঝতে পারলাম, আমার পিছিয়ে পড়ার কারণ! আমি কখনওই নিজেকে ভালোবাসতে পারিনি, বরং নিজের উপর সর্বোচ্চ অবহেলা আর অত্যাচার করেছি এবং এখনো করছি।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১২
অঙ্গনা বলেছেন: ভালো সাবজেক্ট নিয়ে লেখা।
নিজের মত গ্রো করা যদিও কঠিন খুব। অনেকেই ট্রাই করে বাদ দেয়।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৬
কামাল৮০ বলেছেন: যখন কোন বিষয় নিয়ে চিন্তা করলেন।তখন সেটা হাইপোথিসিস।
যখন সেটাকে প্রমান করলেন তখন সেটা থিসিস।প্রমানিত সত্য ছাড়া বিজ্ঞানে কোন কিছুই গ্রহন যোগ্য নয়।
৩৬-২৪-৩৬ এটা একটা ধারনা।প্রমানিত সত্য না।
মানুষ যত সত্য জানতে শিখবে ,তখনই এই মিডিয়া ম্যানুপুলেশন থেকে বের হয়ে আসবে।আমরা যত অজ্ঞ থাকবো তখনই গুজব ম্যানুপুলেশন কাজ করবে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মানুষের শরীরের গঠন প্রকৃয়ায় নৃতাত্ত্বিক এবং জিনগত একটা বৈশিষ্ট্য আছে, যার জন্য বিভিন্ন দেশের, অঞ্চলের মানুষের দেহ বৈশিষ্ট ভিন্ন ভিন্ন প্রকৃতির হয়ে থাকে। আমরা সেই সত্য না মেনে অন্ধ অনুকরণ প্রিয় বাংগালীরা ৩৬-২৪-৩৬ সাইজকে চিরন্তন সত্য বলে জ্ঞান করে। এরা ৩৬-২৪-৩৬ সাইজ ঠিক করতে না খেয়ে হাড়গিলা হয়ে কংকালসার হয়ে নিজেকে উপস্থাপন করে হাসির উদ্রেক করে....এই বিষয় বিস্তারিত বললে নারী বিদ্বেষী বলে অপবাদ শুনতে হবে।
আপনার মন্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ।
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৯
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
"জাস্ট নিজেকে সুন্দর ভাবতে শুরু করুন, তারপর মাথা থেকে ঐ সুন্দরের ফালতু কনসেপ্টগুলো ফেলে দিন এবং আয়নায় দাঁড়ান। দেখবেন আপনি নিজে আপনার প্রেমে পড়েছেন।"
মানুষের বিশ্বাস মানুষকে সুন্দর, সুখী ও শান্তিময় করে রাখে। যা আপনার এই ব্লগপোস্টের একেবারে শেষে এসে, খুব সরলভাবে বলে দিয়েছেন!
আমাদের বিশ্বাসকেই যখন অন্যরা নিয়ন্ত্রণ করে, তখন আমরা নিজেদের মত করে সুখী থাকতে পারবো না কোনভাবেই! আমরা যতই পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে কথা বলি, আমরা কিন্তু দিনশেষে তাদের দ্বারাই প্রভাবিত হই। এমনকি সুখি বা শান্তিময় জীবনের স্বাদও নেওয়ার চেষ্টা করি তাদের ইচ্ছে মত! কিন্তু মানুষের সুখ ও শান্তি কি সেথায়!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
আরোগ্য বলেছেন: অন্যের কথায় প্রভাবিত না হয়ে সর্বাবস্থায় নিজেকে চিরসবুজ ভাবা উচিত।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। যাকে যেভাবে আকর্ষণীয় লাগবে তাকে সেভাবেই গড়তে হবে।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৩২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি বলতে কি ভাইয়া, আকর্ষন টা ও কিন্তু কম না প্রসংশিত হবার। নিজেকে ভালোবাসা তো অবশ্যই জরুরী কিন্তু নিজেকেই শুধু সবচেয়ে বেশি ভালোবাসা বিপদ।
আমরা যারা ট্রেন্ডের বাইরে চলি তাদের কিছু হ্যাপা ও পোহাতে হয়। কনফিডেন্স নিজের একটা স্টাইল খুঁজে দেয়। সেটা ভীষন দরকার। পোস্টে ভালোলাগা ভাইয়া ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনার এই বক্তব্যই আমার পোস্টের সারমর্ম।
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৭
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ওসব সাইজ টাইজ বাদ দিয়ে নিজেকে ভালোবাসাটাই আসল কথা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত। আমার কাছে সাইজ ডাজ নট ম্যাটার....
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৯
মুদ্দাকির বলেছেন: ভালোবাসা, ভালো লাগা, সৌন্দর্জ এই ধারনা গুলোর যে সমীকরণ তা খুব জটিল। এগুলোর যদি সহজ সমাধান থাকত, তবে পৃথিবীটাই (মানব সভ্যতাই) অন্য রকম হয়ে যেত। একেক সংস্কৃতিতে এই জিনিস গুলোর ডেফিনিশনের পার্থক্য হয় বটে, কিন্তু যা কিছু আলোচনা হয় তার প্রত্যাকটাই ম্যাটার করে। হ্যাঁ, এই অতি ইনফরফেশনের যুগে মানুষের কনফিউজড হয়ে প্রভাবিত হওয়া আর প্রভাবিত হয়ে কনফিউজড হয়ে যাওয়া দুটাই সম্ভব, কিন্তু কাউকে মনস্তাত্ত্বিক ভাবে প্রভাবিত করার জন্য তার নিজের ভিতরের ড্রাইভ বা কোন ইনসেনটিভ কজে না লাগিয়ে করা যাবে না, তাই ব্যাপার গুলো অনেকটাই ইন-বিল্ট।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: আসলেই অতি ইনফরফেশনের যুগে, স্যোশাল মিডিয়ার প্রচারণায় মানুষ কনফিউজড হয়ে প্রভাবিত হওয়া আর প্রভাবিত হয়ে কনফিউজড হয়ে যাওয়া দুটাই আমাদের জীবনের গতিপ্রকৃতি বদলে দিয়েছে।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৮
গেঁয়ো ভূত বলেছেন:
"সেই সত্য রচিবে তুমি ঘটে যা তা সত্য নহে।"