নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭০ থেকে ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবলের সাতকাহন.........

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৪

১৯৭০ থেকে ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবলের সাতকাহন.........

আমাদের শৈশব আর কৈশোর- জীবনের এই দুই পর্বের সাথেই ফুটবলের যে কি মাখামাখি সম্পর্ক ছিল- তা ভাবলেই আজো শিহরন জাগে। গ্রীষ্মকাল আর বর্ষাকাল দুই ঋতু জুড়েই ছিলো ফুটবলের রমরমা।
আমাদের ছোটবেলার স্মৃতিতে, ফুটবলে পাম্প দেওয়া ......পানিতে
ভিজে চামড়ার সেলাই খুলে "ব্লাডার" বেড়িয়ে আসা..... "লেসি্ংকল" জাতীয় ফিতায় বেঁধে ফুটবলের মুখ বন্ধ করা..... লেসিংকল....ওটা দিয়ে টেনে হিঁচড়ে বলের জিভ ঠিক জায়গায় রেখে মুখ মিলিয়ে দিতে প্রায় সার্জন এর দক্ষতা লাগতো ....। এই দৃশ্যগুলোর কথা মনে পড়লেই মন ভালো হয়ে যায়! অবশেষে আবির্ভাব হলো সাদা-কালো ফুটবলের। অনেক ঝামেলা কমে গেল যেন! প্রাইমারি স্কুলে পড়ি তখন। বড়োদের আলোচনা থেকে জানতে পারি- পেলে, ইউসেবিও, ববি মুর, গার্লেড মুলার, লেভ ইয়াসিনদের নামগুলো।

ছোটবেলায় আমাদের বাড়িতে দৈনিক আজাদ, দৈনিক ইত্তেফাক ছাড়াও ডেইলি অবজার্ভার পত্রিকা রাখা হতো। কলেজে শুধু ইংলিশ পেপার। একদিন ইত্তেফাকের খেলার পাতায় আবিষ্কার করলাম, কালো মানিক পেলে, জোয়ার্জিনহো, এ‍্যালবার্টো সমৃদ্ধ ব্রাজিল, জুলে রিমে কাপটা চিরতরে নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছে। আজো, চার বছর অন্তর এই জুন-জুলাই মাস আসলেই বুকের মধ্যে যেন মাদল বাযে বিশ্বকাপ ফুটবলের। কতো বিকেল, কত মধ‍্যরাত..... বন্ধু-বান্ধব, আত্নীয়-স্বজনদের সাথে মিলেমিশে হৈচৈ করে বিশ্বকাপ দেখার স্মৃতি মনের মধ্যে উথালপাথাল করে।

এলো ১৯৭৪ আরো বড়ো হয়েছি, কলেজে পড়ি। কলেজ গেমে গ্রাউন্ডে নেমে বড়ো ফুটবলার হওয়ার স্বপ্ন না দেখলেও সেই সময়ে হল‍্যান্ডের জোহান ক্রুইফ আর তাদের টোটাল ফুটবল আমার মনে আলোড়ন ফেলে দিল....জিতল কিন্তু পশ্চিম জার্মানি। এবার পালা ১৯৭৮ সালের .... তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। তখন "খেলার খবর" পত্রিকার অন্যতম আকর্ষণ। তবে ফুটবল নয়, আমি বাস্কেট বল এবং হকি খেলায় মজেছি। তবে ফুলবল বিস্মৃত হইনি কখনও। পাসারেলা, মারিও কেম্পেসের মারকাটারি খেলার উপর ভর করে আর্জেন্টিনার উত্থান হলো; ৩-১ গোলে নেদারল্যান্ডসকে হারিয়ে বিজয়ী হলো তারা।


এরপর এলো ১৯৮২.... দেশে তখন একটা চ্যানেল বাংলাদেশ টেলিভিশন। তবে তখনও টেলিভিশন এতোটা নির্লজ্জ "সাহেব-বিবি-গোলাম এর বাক্স" হয়নি। বিটিভিতে আমরা বন্ধুরা মিলে চুড়ান্ত পর্বের কয়েকটি খেলা দেখেছিলাম, মনে পড়ে। পাওলো রোসি আর ইতালী সেবার সুপার ডুপার হিট। অতঃপর মঞ্চে আগমন হলো ১৯৮৬ র। পেলেকে তার ফর্মে থাকাকালীন আমরা দেখিনি কিন্তু ফুটবলের আর এক রাজপুত্র দিয়েগো মারাদোনাকে দেখলাম আমরা দুচোখ ভরে। টিভি তখন স্বমহিমায় বিরাজমান। আহা, এতো নিমগ্ন হয়ে আগে কখনো বিশ্বকাপ দেখিনি!

তারপর....১৯৯০..সংসারী হয়েছি তখন... সেবার পশ্চিম জার্মানি আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে সেরা হলো। পরের বার অর্থাৎ ১৯৯৪ ..ফিরে এলো ব্রাজিলের মনমাতানো ফুটবল। রোমারিও, বেবেতোরা তখন আমাদের ঘরের লোকের মতো- ইতোমধ্যে আমাদের ঘরে ফুটবল পাগল দর্শক বেড়েছে। আমাদের ছোট ছেলে ইংলিশ ফুটবলের ঘোর সমর্থক। বিশ্ব ফুটবলের সবকিছু তার নখদর্পণে। সত্যিকারের ফুটবল বোদ্ধা। ১৯৯৮; জিদানের কাঁধে ভর দিয়ে ফ্রান্স সেবার বিশ্বসেরা। এলো ২০০২; ফের ব্রাজিলের রাজত্ব। রোনাল্ডো আর রোনাল্ডিনহোদের পায়ের জাদুতে আমরা তখন আচ্ছন্ন। ২০০৬: সেই ১৯৮২ র পর ইতালী আবার চ‍্যাম্পিয়ন, টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে।



২০১০: ইনিয়েস্তার পায়ের জাদুতে ভর করে স্পেন প্রথমবারের জন্য বিশ্বসেরা। ওদিকে ১৯৯৮ সাল থেকেই আমার বিশ্বকাপ অভিযানে সঙ্গী থেকেছে আমার পুত্র। আমি বরং ১৯৯৮-২০১০ এই সময়টায় অতটা মন দিয়ে সব খেলা দেখে উঠতে পারিনি। বহুবার এমন হয়েছে- আমি রাতে খেলা দেখতে গিয়ে ঘুমে ঢুলে পড়েছি, কিন্তু ছেলে টানটান উত্তেজনা নিয়ে পুরো খেলা দেখেছে। ২০১৪ সালে বাপ-ব‍্যাটা মিলে পুরো টুর্নামেন্টটাই দেখেছিলাম। সেবার ব্রাজিলের সাত গোল খাওয়া দেখে আমাদের ছোট ছেলের অসহ্য মানসিক অবস্থা অথচ আমার কোনো বিকার নেই.... বরং মনে মনে হাসছি.....! আসলেও তখন লিওনেল মেসির দক্ষতায় গরীয়ান হয়ে কাপ জেতার খোয়াব দেখছিল আর কি! যা হোক শেষে তো ঐ জার্মানরাই কাপ জিতে নিল।


২০১৮: আবারও , ঐ আসে ঐ অতি ভৈরব হরষে। রাশিয়া ১৪ই জুন থেকে শুরু হলো বিশ্বকাপ.... কেমন খেলবে কুটিনহো-জাসুস-নেইমার সমৃদ্ধ ব্রাজিল? মেসি কি পারবেন, বাংলাদেশের অসংখ্য "শুভ"দের মুখে হাসি ফোটাতে? জোয়াকিম লো-র কোচিং আর নয়‍্যারের কূশলতায় পারবে কি জার্মানরা পরপর দ্বিতীয়বারের জন্য সমর্থকদের উল্লসিত করতে? আর সেইসব সাড়াজাগানো নাম..... পগবা , ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো, সুয়ারেজ, টমাস মুলার, গ্রিজম‍্যান, ৩৪ বছর বয়সী ইনিয়েস্তা। কতটা পারবেন তারা নিজেদের সুনামের মর্যাদা দিয়ে নিজেদের দলকে টেনে তুলতে? মিশরের বিরাট ভরসা মহম্মদ সালাহ তো চোটই পেয়ে বসলেন কয়েকদিন আগে। খবরের কাগজ সহ সকল মিডিয়ায় বিশ্বকাপ! কিন্তু সবাইকে হতাশ করে, কাউকে খুশী করে চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্স। ফুটবলের নতুন রাজার আবির্ভাব- মাত্র এক কুড়ি বছরের ক্লিয়ান এমবাপ্পে!

আবার চার বছর পর এলো ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ। সব সময়ের ফেবারিট ইতালী এবার কোয়ালি ফাই করতেই ব্যার্থ! ফেবারিট যথারিতী ব্রাজিল। তারপর জার্মানী, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ডস এবং যথারিতী আর্জেন্টিনা। এশিয়া থেকে সৌদি আরব, দক্ষিন কোরিয়া, জাপান এবং আফ্রিকা থেকে মরক্কো চমতকার ফুটবল উপহার দিয়েছে। এবারের বিশ্বকাপে সুপারস্টার অনেক- মেসি, এমবাপ্পে, নেইমার, রোনালদো.......

বর্তমানে বিশ্বকাপের বেশীরভাগ দলেই দ্বৈত নাগরিকদের তথা এক দেশের নাগরিকদের সাথে মাইগ্রেট করা খেলোয়াড়দের ছড়াছড়ি। বৃটিশ, ফ্রান্স, জার্মানি সহ ইউরোপ, বলকান, স্কান্ডেভিয়ান দেশগুলো মাইগ্রেশন করা খেলোয়াড়দের দিয়ে দল গড়ে। বাদ যায়নি- সৌদি আরব, কাতার, মরক্কোও। কিন্তু শুরু থেকে ব্যতিক্রম লেটিন আমেরিকান দেশগুলো, স্পেশালী ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনা। এই দুই দেশ সব সময়ই নিজ দেশের নাগরিকদের থেকেই ফুটবল খেলোয়াড় বেছে নেয় বলেই ল্যাটিন আমেরিকান ফুটবলের ঐতিহ্য বজায় রেখে খেলেন।

শেষ হাসিটা আর্জেন্টিনাই হেসেছে, বিশ্ববাসীকে হাসিয়েছেন ফুটবলের ক্ষুদে যাদুকর লিওনেল মেসি। মজার ব্যাপার ফেবারিট আর্জেন্টিনা আগের দুই বারের মতো এবারও কষ্ট করে বিশ্বকাপ জিতেছে- যা এখন বাসী খবর।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৩

বিটপি বলেছেন: ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ঘানা, মেক্সিকো, ইরান আর দক্ষিণ কোরিয়া বাদে সব দলেই একজন না একজন অভিবাসী খেলোয়ার আছেই। তারপরেও ফুটবলে দলের খেলোয়ারদের বৈচিত্র্য সত্যিই নজর কাড়ে। কিন্তু ক্রিকেট বিশ্বে অবস্থা খুবই খারাপ। এক অস্ট্রেলিয়া ছাড়া আর সব দলেই অন্তত দুইজন করে পাকিস্তানী/ভারতীয় খেলোয়ারের উপস্থিতি দেখা যায়। এমনিতেই ভারত পাকিস্তানের বাইরে ক্রিকেট খেলার তেমন একটা জনপ্রিয়তা নেই, সেখানে সুদূর কানাডা বা ইউএসএ দলেও যদি দেখি ১১ জনের দলের সবাই ভারতীয় বা পাকিস্তানী - এই খেলার প্রতি কি কোন আগ্রহ জন্মে? আমেরিকার পোশাকে কতগুলো ইন্ডিয়ান ক্রিকেটের নামে বেসবল খেলে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২০

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার দৃষ্টিতে টোটাল ফুটবল এর জনক ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম দলে মিস্র নাগরিক যুক্ত হওয়ায় ওদের খেলার ধার কমে গিয়েছে। সেই একই অবস্থা ক্রিকেটেও। অস্ট্রেলিয়া দলেও মিস্র নাগরিক (ওসমান খাজা) এবং ইংল্যান্ডের খেলোয়াড় আছেন। ক্রিকেটে ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশে মিস্র নাগরিক নাই। আমেরিকা- ইংল্যান্ড আদতেই ইমিগ্রান্টের দেশ। তাইতো ওদের দেশের প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রীই যেখানে অভিবাসী সেখানে খেলোয়াড়দের কথা বলাই বাহুল্য।

২| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: ৬০ এর দশকে স্কুল কলেজে থাকতে ফুটবল খেলেছি ৭০ এর পর আর বলে পা দিইনি।এক মাত্র তাশ ছাড়া আর কোন খেলায় তেমন আগ্রহ নাই।তবে দাবা ও ১৬ বড়ে ভালো খেলি।রাজীব নুর যদি ১৬ বড়ে খেলে আমাকে হারাতে পারে তবে ৫০০ ডলার তাকে দিবো কথা দিয়েছি।সেও নাকি ভালো১৬ বড়ে খেলে।
ছোট বেলা থেকেই খেলা ধুলায় আপনার আগ্রহ ছিলো এটা ভালো দিক।এখন মাঠই নাই তো খেলবে কোথায়।খেলার মাঠ ছাড়া্ স্কুলের অনুমোদন দেয়া বন্ধ করতে হবে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার সাথে রাজীবের প্রতিযোগিতায় দাওয়াত দিবেন....

বাংলাদেশে এখন অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে যাদের নিজস্ব ক্যাম্পাস দূরের কথা, প্রয়োজনীয় ক্লাসরুম পর্যন্ত নাই। শিক্ষক নাই, ভিসি নাই, ট্রেজারার নাই....সেখানে স্কুলের মাঠ থাকাই প্রত্যাশা করে কি লাভ!

৩| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৫৬

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
এক নিঃশ্বাসে শেষ করলাম। পুরোপুরি খেলা দেখা শুরু করি ১৯৯৪ থেকে। সেইবার ব্রাজিল চ্যাম্পিয়ান হয়। মাথা নিচু করে এক রাজার মাঠ ছাড়াটা খুব কষ্ট দিয়েছিলো।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো খেলে মাথা নিচু করে মাঠ ত্যাগ করার দৃশ্য বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেটে অনেক দেখেছি.....

৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাইজান আপনার উল্লেখিত ফুটবলারদের মধ্যে ফ্রান্স বেকেন বাওয়ারেব নাম দেখলাম না। উনি সম্ভবত ৭৮ সালের বিশ্বকাপ জয়ী জার্মান দলের সদস্য ছিলেন। পরে প্রশিক্ষক হিসেবে মারাদোনার আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দেন। পরের বার অবশ্য মারাদোনা ফাইনালে পশ্চিম জার্মানিকে হারিয়ে মধুর প্রতিশোধ নিয়েছিল।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: শুধু বেকেন বাওয়ারই নন আরও কয়েকজন বিশ্ববিখ্যাত খেলোয়াড়দের কথা লিখতে ভুলে গিয়েছি। তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন - ক্লিনন্সম্যান, লুথার ম্যাথিউস এবং দ্রগবা। স্যালুট দেম।
ধন্যবাদ ভাইয়া।

৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০০

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:



লেখক বলেছেন: ভালো খেলে মাথা নিচু করে মাঠ ত্যাগ করার দৃশ্য বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেটে অনেক দেখেছি.....



২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: কী কষ্ট! ম্যারাডোনা, ব্যাজ্জিও....

৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:


লেখক বলেছেন: ভালো খেলে মাথা নিচু করে মাঠ ত্যাগ করার দৃশ্য বিশ্বকাপ ফুটবল, ক্রিকেটে অনেক দেখেছি.....


২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: মেসি, নেইমার!

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৬

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ফুটবল প্রিয় একটি খেলা
বগুড়া ক্রীড়া সংস্থা থেকে
এক মাসের প্রশিক্ষণ নিয়েছিলাম
নিয়মতি খেলছিলাম
কলেজে থাকাকালিন শেষ করেছি
তবু বিশ্বকাপ খেলাগুলো দেখেছি;

ভাল থাকবেন------দাদা

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো- আপনাকে ফুটবল প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। খারাপ লাগছে- কন্টিনিউ করতে পারেননি বলে। শুভ কামনা।

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: ফুটবল আমার প্রিয় খেলা। তাই পোষ্ট টি ভালো লাগলো।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনি তো অনেক কিছু মনে রেখেছেন।আমি খেলা দেখি আর ভুলে যায়।তবে এবারের বিশ্বকাপটা হয়তো ভুলতে পারব না।
মেসির বিশ্বকাপ জয় মনের মাঝে হয়তো গেথে থাকবে বেঁচে থাকা পর্যন্ত।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে সবটুকু স্মৃতি থেকে নয়, সাল মেলাতে গুগল মামার সাহায্য নিয়েছি। ধন্যবাদ।

১০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ফুটবল বিশ্বকাপ নিয়ে প্রথম আগ্রহ সৃষ্টি হয় ১৯৮৬। ম্যারাডোনা সেইবার সবচেয়ে ভালো অবস্থানে ছিল খেলার মানের দিক থেকে। ১৯৯০ সালে ম্যারাডোনা কে প্রতিহত করার জন্য প্রত্যেকটা দল খুব তৎপর ছিল। এই কারণে বারবার ম্যারাডোনাকে ফাউল করা হত। ১৯৯০ সালে সম্ভবত রেফারির সাথে কথা বলার সময় আদব প্রদর্শন করতে হাত পিছনে রাখতে হত। একটু বাড়াবাড়ি করলেই হলুদ কার্ড।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি মূলত ম্যারাডোনার খেলা দেখেই আর্জেন্টিনার সাপোর্টার হয়েছি। ম্যারাডোনার উপর ইউরোপীয় খেলোয়াড়দের মতো রেফারিরাও ছিলো খড়গহস্ত, যার কারন ম্যারাডোনা তার স্বাভাবিক নৈপূন্য দেখাতে বারবার বাধাগ্রস্থ হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.