নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
যথার্থ জ্ঞানীর অন্যতম লক্ষণ- বিষয়টা সহজ করে বোঝা এবং বোঝাতে পারা।
ছেলে বেলায় ভাবসম্প্রসারণ করতে হতো- "আপনারে বড় বলে বড় সেই নয়, লোকে যারে বড় বলে বড় সেই হয়"....অর্থাৎ নিজের বিষয়ে কথা বলা সমীচীন নয়। মানুষ নিজে নিজেকে বড় করে দেখানো তার হীন প্রবৃত্তি মাত্র- যা করে কখনও বড় হওয়া যায় না।
ছাত্রজীবনে এক অত্যন্ত প্রিয় শিক্ষক বলেছিলেন, "বিষয়ের উপর দখল বা জ্ঞান আর ভালো পড়াতে পারা, দুটো আলাদা ব্যাপার।"
অর্থাৎ কেউ ভালো জানলেই যে ভালো পড়াতে পারবেন, এমন নাও হতে পারে। আমি একমত হলাম না। স্যার বললেন, দ্যাখো, তোমাকে যদি কেউ জিজ্ঞেস করে অমুকের বাড়িটা কোথায় আর তুমি যদি রাস্তাটা ভালো চেনো, তাহলে তুমি ঠিকই বোঝাতে পারবে কীভাবে সেই বাড়িতে যেতে হবে। কেউ হয়ত একেবারে ছবির দৃশ্যকল্পের মতো বোঝাবে, আর তুমি হয়ত একটু কম করে অর্থাৎ বললে- এইতো দুইশো আড়াইশো গজ দূরে....
তোমার উত্তরে প্রশ্নকর্তার কনফিউশন থাকলে সে প্রশ্ন করে ক্লিয়ার করে নেবে। কিন্তু বাড়িটা ঠিকঠাক চিনলে দুজনের ডিরেকশনেই তার পৌঁছাতে অসুবিধে হবে না। একইভাবে, বড় লেকচার ক্লাসের কথা আলাদা, কিন্তু ইনফর্মাল পড়ানো বা ছোট গ্রুপের পড়ানোয় বিষয়টা যে জানে, সে যথেষ্ট সহজ করে বুঝিয়ে দিতে পারে। জানার মধ্যে কোনও অস্পষ্টতা থাকলে সেটা পড়ানোতেও রিফ্লেক্টেড হবে।
সেই থেকে কথাটা আমার মনে গেঁথে রয়েছে এবং মিলিয়ে দেখেছি- কথাটা প্রায় সব ক্ষেত্রেই ঠিক।
কয়েক দিন আগে, একটা সেমিনারে অংশগ্রহণ করার সুযোগ হয়েছিল....তা নিয়ে এই ব্লগে একটা পোস্ট লিখেছিলাম। সেই সেমিনারে একজন খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ বলছিলেন, আর্থিক বৃদ্ধি আর অসাম্যের কথা। বলছিলেন, বৃদ্ধি বাড়লে অসাম্যও বাড়বে। তার মোকাবিলা করা যায় কীভাবে, সেটাই চ্যালেঞ্জ। মানে, উপযুক্ত উপায় কী, বা সম্ভাব্য ও গ্রহণযোগ্য উপায় কী কী। যেমন, বৃদ্ধির হার কমিয়ে দিলেই অসাম্যও কমে যাবে- কিন্তু তা গ্রহণযোগ্য রাস্তা নয়, কেননা তাতে কারোরই উপকার হবে না।
বলতে গিয়ে তিনি দুর্দান্ত একটা উদাহরণ দিলেন। ধরুন, একটা মসৃণ হাইওয়ে। আমার একটা আটো রিকশা কিম্বা টয়োটা করোল্লা কার আছে, আর আপনার আছে রেঞ্জ রোভার। অর্থাৎ আপনার সঙ্গে আমার এমনিতেই অনেকখানি দুরত্ব- বিশাল অসাম্য। এমন মসৃণ রাস্তা পেলে সে দূরত্ব আরও বহুগুণে বেড়ে যাবে। অন্যদিকে ভাঙাচোরা খানাখন্দে ভরা রাস্তায় চললে রেঞ্জ রোভার নিজের গতিতে যেতে পারবে না, টয়োটা করোল্লা তো তেমনই - অসাম্য নতুন করে সেভাবে বাড়বে না। কিন্তু হাইওয়ের বদলে রাস্তা খানাখন্দে ভরিয়ে তুললে টয়োটা করোল্লা চালকও খুব উপকৃত হবেন, এমন সম্ভাবনা কম। কাজেই...
অর্থনীতির তত্ত্বকথাটথা নয়, শুনতে শুনতেই আমার মনে পড়ে যাচ্ছিল সেই ছাত্রজীবনে শোনা পড়াতে পারার গল্পটা। সত্যিই, যিনি বিষয়টা জানেন, তিনি বলবত তরল করে আরেকজনকে বুঝিয়েও দিতে পারেন। এমনকি আনাড়িকেও। আর যিনি জানেন না, তিনি...
এসব কথা বলার ফাঁকে নিজের কথা ভাবছিলাম। ভেবে দেখলাম, কোনও বিষয়ই আমি, কাউকেই সহজ করে বুঝিয়ে উঠতে পারি না। জ্ঞানীগুণী লোকের সঙ্গে কথা বলার এই এক সাইড-এফেক্ট। নিজের অপদার্থতা এমন কারণে-অকারণে এমন দিনের আলোর মতো নিজের কাছেই স্পষ্ট হয়ে যায় যে অল্পবিস্তর আত্মপ্রসাদ লাভের আশাটুকুনি থাকে না। সেটা মোটের উপর ভালো নাকি খারাপ, বুঝতে পারিনা। ইন ফ্যাক্ট, এ বিষয়ে প্রাজ্ঞ কাউকে চোখে পড়েনি। অবশ্য খুঁজে পাওয়াটাও তো মুশকিল। সত্যি বলতে কি, নিজের অপদার্থতা বিষয়ে যিনি প্রাজ্ঞ, তিনি কি আর অপদার্থ হতে পারবেন - এবং উল্টোটাও সত্যি।
কাজেই...'আমারে না যেন করি প্রচার আমার আপন কাজে, তোমারই ইচ্ছা করো হে পূর্ণ আমার জীবন মাঝে'.....(যাহার জন্য প্রযোজ্য)
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
কামাল১৮ বলেছেন: ঘুরিয়ে ফিরিয়ে কিছু ভাবের কথা বলেছেন।কিন্তু বস্তুগত কোন বিষয় নিয়ে কি কথা বললেন ঠিক বুঝতে পারি নাই।সময় হলে আর একবার আসবোএটা জানতে যে কে কি বুঝলো।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি শুধু সারমর্ম বলেছি, আপনারা শানেনজুল ব্যাখ্যা দিন!
৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: আমার নিজের বড় গুণের প্রচার যদি আমাকেই করতে এর অর্থ হচ্ছে আমার কোন গুণ নাই । যদি আমি নিজে নিজের ভাল কাজের প্রচার করি এর মানে হচ্ছে আমি কোন ভাল কাজ করি নি । যখন অন্য কেউ আমার গুণের প্রচার করবে, অন্য কেউ আমার কাজের প্রশংসা করবে তখন বুঝা যাবে যে হ্যা ভাল কিছু করেছি ।
কিন্তু আমাদের আশে পাশে নিজের ঢোল নিজেই বেশি পেটায় !
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সব কিছু নিয়ে আবালের আবলামী অসহ্য!
৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখার মুলভাব বুঝতে পেরেছি। আপনার সাথে আমি একমত।
আমি একজন অযোগ্য ও অদক্ষ লোক। অবশ্য এজন্য আমি নিজেই দায়ী। কিন্তু আমার কষ্ট হয়। ইচ্ছা করে মাঝে মাঝে অতীতে ফিরে যাই। নিজেকে যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তুলি। সময় নেই। মাথার চুল সাদা হতে শুরু করেছে।
চকলেট দুটা ফারাজাকে দেইনি। সুরভি আর আমি মিলে খেয়ে ফেলেছি। সুরভি বলল, মেয়েকে চকলেট মিমি টিমি দেবো না। পেটে কৃমি হবে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: সমস্যাটা এখানেই- যার বা যাদের বোঝার কথা, সে বা তারা বোঝে না!
চকোলেট খেলে কৃমি হবার কোনো সম্ভাবনা নাই, তবে পেটে কৃমি থাকলে বেশী মিস্টি খাবার খেলে কৃমির উৎপাত বাড়তে পারে।
৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আসলে বর্তমান জমানায় নিজের ঢাক নিজেকে বাজাতে হয়। অন্যকে বাজাতে দিলে যদি ফাটিয়ে ফেলে তাহলে তো মুশকিল।
ভালো ছাত্র/ ছাত্রী হলেই যে ভালো শিক্ষক হবে না এটার প্রমাণ আমরা পেয়েছিলাম আমাদের রসায়ন শিক্ষিকার ক্লাস করার পরে। উনি এবং ওনার স্বামী দুইজনেই আমাদের রসায়নের শিক্ষক ছিলেন। ম্যাডাম স্যারের চেয়ে ভালো ছাত্রী ছিলেন জেনেছি। কিন্তু স্যারের পড়ানোর স্টাইল অনেক ভালো ছিল। ম্যাডামের ক্লাসে আমাদের ঘুম আসত।
দেশের এক শ্রেণীর মানুষ তরতর করে প্রচুর অর্থ সম্পদের মালিক হচ্ছে। যদি নিয়ম মেনে সৎ ভাবে আয় করে তাহলে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু আমাদের দেশে পিছিয়ে পড়া মানুষেরা পিছিয়ে পড়ছে বড় মানুষের তৈরি করা বৈষম্য মুলক নীতিসমূহের কারণে। যেমন গরীবের ছেলে ভালো স্কুলে পড়তে পারবে না। দেশের অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং চাকরীর ক্ষেত্রে গরীবের জন্য কোটা নাই। কোটা আছে সামরিক বেসামরিক আমলাদের। একজন ব্রিগেডিয়ারকে বললাম যে কোটা বৈষম্য তৈরি ( কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া)। উনি বললেন যে আর্মির ইউনিভারসিটি, মেডিক্যালগুলি আর্মি নিজের টাকায় বানিয়েছে তাই আর্মির ছেলে মেয়েদের জন্য কোটা আছে। আমি বললাম যে এই টাকা জনগণের টাকা। উনি আমার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। গ্রামের একটা গরীব ছেলে গ্রামের ভাঙ্গা স্কুলে পড়ার পরে সে কিভাবে একটা ইংলিশ মিডিয়ামের সাথে পাল্লা দেবে।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাবছি- ব্রীগেডিয়ার সাহেব এতো কম মেধা নিয়ে কিভাবে ব্রীগেডিয়ার হলেন! অর্থনীতি সম্পর্কে কিছুই জানেনা, মনে হয় অর্থনীতির মতো সামরিক জ্ঞানেও সুবিধার না.... এই শ্রেণীর মানুষআ দেশের রাজনীতি, ব্যবসা আর অর্থনীতি পুরোটা কালোটাকার পাহাড়ের উপর দাঁড় করিয়ে নিজেরাই মালিক হয়েছে,
তাই এই সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ার আতঙ্কে আছে দুষ্কৃতকারীরা.....
৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: বাঙ্গালীর মুল সমস্যা হচ্ছে তারা অতি কথা বলে এবং জাজমেন্টাল । সারাক্ষন অপরের ভুল ত্রুটি ধরার জন্য বিচারক সেজে বসে থাকে। সেই সাথে আরেকটি খারাপ দিক হচ্ছে অন্যের গুনগান গাইলেও তার পেছনে আবার থাকে স্বার্থ। বহু বছর ধরে বিদেশে আছি। বিদেশিদের মধ্যে এইসব বাজে অভ্যাস নাই। সত্য ্মিথ্যার পার্থক্য এখানে সাদা কালর মতই দৃষ্যমান , মিশ্রন ঘটানোর কোন সুযোগই এখানে নাই।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সমস্যাটার সূত্রপাত ওই স্বঘোষিত সবজান্তাদের জাজমেন্টাল নিয়েই! আপনার মতো অনেকে প্রবাসীই বিদেশীদের ভালো গুণাবলী অর্জন করলেও অনেকেই দেশের কুরুচিপূর্ণ স্বভাব আচরণের পরিবর্তন করতে পারেনি।
শুভ কামনা ❤️
৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বীরশ্রী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
জানাতে হলে অবশ্যই আগে নিজেকে ভালো জানতে হবে।
আবার এটাও সত্যি, দুজন মানুষ ভালো জানলেও দুজনের জানাবার বা শিখাবার এবিলিটি একরকম নাও হতে পারে।
এটাও একটা ভালো গুণ, যতটুকু জানে সেটাকে ভালোভাবে প্রেজেন্ট করা, নাইসলি এক্সপ্লেইন করা।
হাইওয়ের উদাহরণটা ভালো লেগেছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: সঠিক উপলব্ধি এবং যথাযথ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৯| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৩
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- লেখাটে বেশ হয়েছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ দস্যু।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫১
অনল চৌধুরী বলেছেন: যে বিসয়য়গুলি বোঝার ক্ষমতা সাদাারণ মানুষের আছে, সেসব বিষয়ে যদি কেউ জোর করে নিেজেকে বড় দাবী করে ,তাহলে সেটা গ্রহণযাগ্য না। কিন্ত পৃথিবীর ইতিহানে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে, যখন একজন ব্যাক্তি নিজেকে বড় মনে করেই ঠিক ছিলো এবং তার আশেপাশের লক্ষকেটি মানুষ ভুল ছিলো। সে ক্ষেত্রে এই প্রবাদ প্রয়োজন না।
যিশু , কোপার্নিকাস, ব্রুনো, গ্যারিলিও, ডারউইন-প্রত্যেকে সংখ্যাগরিষ্ট মূর্খদের কারণে জীবন বা সন্মান হারিয়েছিলেন।
কারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ লোক সমসময অজ্ঞ-অশিক্ষিত ও কান্ড-জ্ঞানহীন হয়।
মগজের পরিবর্তে মাথা দিয়ে সত্য বিচার করতে চাইলে সবসময় ভুল হয়।
খালেদা তারেক আব্বাস আমান ফখরুল ইশরাক মামুনুল আন্দালিবদের মতো বড় ডাকাত খুনী টাকা পাচারকারী* মদ-মাদকখোর নষ্ট- লম্পটদের মার্কা নেতাদের দেশের কোটি কোটি লোক বড় মনে করে। কিন্ত এজন্য তারা তারা বড় হবে ?
আবার দেশের ১ জন সত্যিকারের সৎ-নীতিবান লোক নিজেকের এদের চেয়ে বড় মনে করলে সে কি হীন হবে !!!!
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ লুটেরাদের নাম উল্লেখ করলেন না!
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:১৯
কামাল১৮ বলেছেন: আপনার চিন্তা ধারায় বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত কোন সত্য থাকলে সেই ঢোল আপনি নিজেই পিটাতে পারেন।সুধু পারেন না,সেটা আপনা কর্তব্যের মধ্যে পড়ে।তাতে করে সমাজ থেকে কুসংস্কার দুর হবে,সমাজ এগিয়ে যাবে।যে ভুল কিছু প্রচার করছে, তাকে থামিয়ে দেয়া ও আপনার দায়িত্ব।
নিজে যারে বড় বলে,ইত্যাদি বাক্য গুলো বড্ড সেকেলে।হাজার হাজার লোক বলেছে এরশাদের চরিত্র ইত্যাদি ইত্যাদি।তাই বলে কি এরশাদ তাই হয়ে গেলো।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মন্তব্যে নিজ চিন্তাধারার প্রতিফলন, এটাও একধরণের সততা।
১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫১
রানার ব্লগ বলেছেন: খুব সত্য!! আমাদের আশেপাশে এমন হামবড়া লোক৷ অনেক আছে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: এদের সংখ্যাই বেশী।
১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অর্থনীতিবিদের বক্তব্যের সঙ্গে ওনার মসৃণ রাস্তায় টয়োটো ও রোভারের উপমাটা খুবই প্রাসঙ্গিক এবং মনপুত হয়েছে।আর এর ফলেই আমার মতো অর্থনীতির অ না জানা ব্যক্তির পক্ষেও উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে কেন অসাম্য বাড়বে বিষয়টি পরিষ্কার হলো। গুড পোস্ট।++
শুভেচ্ছা ভাইজান আপনাকে।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই ❤️
১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
অনল চৌধুরী বলেছেন: একটা চোরকে বলা মানেই সব চোরকে বল।
নিজেকে বড় ভাবা সংক্রান্ত আমার মন্তব্যের উত্তর পাওয়া গেলো না।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা মাথা গুনে সুখ পাই, মগজ গুনিনা।
১৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৩৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমরা মাথা গুনে সুখ পাই, মগজ গুনিনা এই মন্তব্য লোকে যারে বড়ো বলে বড়ো সেই হয়- লেখার এই শিরোনামের সম্পূর্ণ বিপরীত।
বাংলাদেশে মা ুষের চেয়ে মানুুষ আকৃতির গরু-ছাগলের সংখ্যা লক্ষগুণ বেশী।
এজন্যই দেশেরএই শোচনীয় দূরাবস্থা !!!!
যারা দেশের সম্পদ লুট করে, জনগণ তাদেরই নেতা বানায়, ক্ষমতায় বসায়।
আর প্রকৃত সৎ-নীতিবানদের কেউ পাত্তাও দেয়না।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা মাথা গুনে সুখ পাই, মগজ গুনিনা এই মন্তব্য লোকে যারে বড়ো বলে বড়ো সেই হয়- লেখার এই শিরোনামের সম্পূর্ণ বিপরীত[/sb - এটা দৃষ্টিভংগীর ব্যাপার।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৭
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
গোবরে পদ্মফুল জন্মালে আশেপাশে কে আছে "পদ্মফুল বলবে।