নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আবারও অপ্রিয় কথন....
আমি কবি সাহিত্যিক লেখক নই।
তারপরও লিখি মন যা চায়.... কেউ পড়ে, কেউ পড়ে না, আর এটাই স্বাভাবিক। বড় বড় কবিদের কবিতাই পড়তে চাননা আজকাল অনেক পাঠকই। সেখানে আমার লেখা আমার মতো কমজান্তা দুই চারজন পড়েছে সেটাই আমার জন্য বিরাট কিছু!
তবে গত ১৫ বছর ব্লগে এবং এক যুগে ফেসবুকে অনেক ভালো কবি লেখকদের সান্নিধ্যে আসার সুযোগ আমার হয়েছে।
আমি পড়ি গোগ্রাসে! ছোট থেকেই বইপোকা আমি, সব পড়তে চাই।
আসল কথা হল- যিনি লেখেন মনের কথা ডায়েরি বা খাতা বা ফোনের স্ক্রিনে, তিনি সৃষ্টি করেন নিজের মতো করে। তা হোক অখ্যাত কবিতা বা বিখ্যাতদের পড়ার মতো যোগ্য লেখা। সেটাও কিন্তু লেখকের কাছে অমূল্য সৃষ্টি।
স্যোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করা মানেই তা কাউকে জোর করে পড়তে বলা নয়। অবশ্যই, ছন্দে ভুল, বানান ভুল, তথ্য ভুল, অশ্লীল শব্দের প্রয়োগ (এটাও আপেক্ষিক আর স্থান কাল পাত্র হিসেবে অন্য অর্থ হতেই পারে), এসব নিয়ে সমালোচনায় যিনি লিখছেন তাঁকে আরোও ভালো লিখতে সাহায্য করে- শুধু সঠিক সমালোচনা।
কিন্তু, সরল সহজ গঠনমূলক সমালোচনা না করে অনেকেই নিজেকে বিরাট কিছু ভেবে পণ্ডিতি ফলান।
যেমন- "এখানে আরোও কথার প্রয়োজন আছে!
বা,........ এখানে বেশ কিছু বাক্য শব্দ অপ্রয়োজনীয়। বানান ঠিকমতো লিখতে না পারলে লিখবেন না"- ইত্যাদি।
এধরণের সমালোচনা, মন্তব্য- যিনি লিখেছেন তাঁর সৃষ্টিস্বত্বাকে আঘাত করে।
পড়লে পড়ুন, ভুল ধরুন এবং শুধরে দিন অবশ্যই, কিন্তু লেখায় বাঁধ দেবেন না। সৃষ্টি সৃজন খরস্রোতা,
তার নিজস্ব যন্ত্রণা আছে, ভাষা আছে, যাপন আছে, মুক্তি আছে, মুক্ত ডানা তো আছেই।
যাঁর যেমন মন, যেমন শিক্ষা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা তেমনই তাঁর সৃষ্টির ধরণ এবং প্রকাশ। একজনের সাথে অন্য জনের মিলেই যদি গেল সব, তাহলে আর বৈচিত্র্য কোথায়! সবাই যদি ভালো লিখেন তাহলে ভালো মন্দের পার্থক্য করবেন কিভাবে?
মনে রাখবেন, ফেসবুক ব্লগে যারা লেখালেখি করেন তারা আপনার পাঠশালার অবৈতনিক ছাত্র নয়, আর আপনিও হেড মাস্টার নন।
অতএব, সমালোচনা স্বাস্থ্যকর হোক! বাঁধন- বেড়া, সীমানা টানাটা থাকুক যিনি সৃষ্টি করছেন তাঁরই কলমে কালিতে, তাঁরই তুলি ক্যানভাসে...... এটা আমার মত।
অনেকের হয়ে বললাম কথাটা.....তাদের জন্য যেসব মূর্খ পণ্ডিতি ফলায়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জী এস ভাইজান।
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: যে লেখার যৌক্তিক সমালোচনা করা যেতেই পারে কিন্তু সে সবের ধার না দিয়ে অনেকেই আসে কেবল নিজেকে জাহির করতে যদিও তাদের নিজের পেটটা হয়েছে ফাঁকা গড়ের মাঠ ।
এদের ধরে সকাল বিকাল থাপড়ানো গেলে ভাল হত !
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: "খালি কলসিতে শব্দ বেশী হয়...."৷ 'ফলবান বৃক্ষ নতজানু হয়.....ফলহীন বৃক্ষ উঁচিয়ে থাকে....."- এইসব প্রবাদ এমনি এমনি তৈরী হয়নি।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
কলাবাগান১ বলেছেন: "পড়লে পড়ুন, ভুল ধরুন এবং শুধরে দিন অবশ্যই, কিন্তু লেখায় বাঁধ দেবেন না। সৃষ্টি সৃজন খরস্রোতা"
এদেশে জাফর ইকবাল স্যার এর সৃস্টিশীলতা কে শুধু মাত্র রাজাকার দের বিরূদ্ধে উনার অবস্হান জন্য সবচেয়ে বেশী পরিমানে জগন্য ভাষায় বাধা দেওয়া হয়
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ব্যক্তিগত ভাবে আমি তাঁর লেখক সত্বাকে সম্মান জানাই। তাঁর অনেক লেখা অত্যন্ত জনপ্রিয়। তার লেখালেখি নিয়ে রাস্ট্রীয় ভাবে কখনো কোনো বাঁধা দেওয়া হয়নি, যেভাবে এখন ভিন্নমত প্রকাশে রাস্ট্রীয় ভাবে বাঁধা দেওয়া হচ্ছে।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে সম্পূর্ণ একমত। খুব সংক্ষেপে যেটুকু বলার তা পুরোটাই বলে দিয়েছেন, নতুন করে আর কিছু যোগ করার প্রয়োজন নাই।
পড়লে পড়ুন, ভুল ধরুন এবং শুধরে দিন অবশ্যই, কিন্তু লেখায় বাঁধ দেবেন না। ব্লগে যারা লেখালেখি করেন তারা আপনার পাঠশালার অবৈতনিক ছাত্র নয়, আর আপনিও হেড মাস্টার নন। কথা একদম ক্লিয়ার।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: অল্প করে বলি; একদম ঠিক-ঠাক চমৎকার বলেছেন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সমালোচনা ভালো স্কিল যদিও সঠিকভাবে আয়ত্ত করতে শিখতে হয়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কিছু বুঝতে পারছি না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: সামু ব্লগের অন্যতম সক্রিয় ব্লগার হিসেবে বোঝা কঠিন কিছু।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
বাকপ্রবাস বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: আমি কিছু বুঝতে পারছি না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি আপনার কথা বলুন।
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
চারাগাছ বলেছেন:
সঠিক ব্লগ লেখা নিয়ে পাঠ্যবইয়ে কোন অধ্যায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কি ?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: বিশিষ্ট স্বঘোষিত সবজান্তা আঁতেলেকচুয়াল ওরফে লাত্তিগুতা খাওয়া ছ্যাচড়া বেহায়াটার কাছে জেনে নিন।
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:১১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সঠিক সমালোচনা স্বাস্থ্যকর হোক
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টে একমত। তবে জাফর ইকবালের লেখক সত্তাকে শ্রদ্ধা করার আর কোন সুযোগই আর নাই। শুনলাম আগে যেসব সাইন্স ফিকশন লিখে তিনি দেশে বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তা আসলে পুরাই বিদেশী বই থেকে হুবুহু অনুবাদ করা কিন্ত সেগুলো আমরা তার মৌলিক লেখা হিসেবেই জানতাম। পাঠ্য পুস্তকে উনার সাম্প্রতিক চৌর্যবৃত্তি ধরা পড়ার ঘটনাও আমাদের সবার জানা। কিন্ত সবচেয়ে বিরক্তিকর ব্যপার হচ্ছে উনার সকল অনৈতিক কার্যক্রমের ঢাল হিসেবে তিনি ও তার অনুরাগীরা ব্যবহার করেন জামাত শিবিরদের!!!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:০৫
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও আপনার মন্তব্যের সাথে একমত। ওনার লেখা চুরি এবং সকল অপকর্মের অন্যতম পৃষ্ঠপোষকতা করছে বর্তমান সরকার ও একশ্রেণী অপসংস্কৃতির ধারক বাহক সমর্থক দুইনম্বর লোকেরা।
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- কেউ কেউ চায় সকলে তার মতের সাথে মিল রেখে তার পছন্দ মতো বিষয়ে লিখবে। তার চাওয়াটাযে কতো বড় বোকামি সেটে সে নিজে বুঝতে পারেনা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: এখানেই স্বৈরাচারী মানসিকতা! আমি অতীত ইতিহাস নিয়ে লিখি- সেটাও দোষ! প্রকৃতপক্ষে বেকুবগুলা ইতিহাস আর ঐতিহ্য তফাত বোঝেনা। বখাটেগুলার কাজ হচ্ছে- কার পোস্টে কয়টা লাইক কমেন্টস দিয়েছে- সেই সব গোনা!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,
কী দুঃখে যে মানুষ অপ্রিয় কথা বলে তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেননা!
ঠিক বলেছেন - সৃষ্টিশীলতাকে বাঁধা দিতে নেই বরং তাকে শানিত করতে সাহায্যের হাতখানাই বাড়িয়ে দেয়া উচিৎ।