নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাষার মেরামত চাই.....

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

ভাষার মেরামত চাই....


কথাটা সত্যি কি না জানি না, তবে কাহিনীর নীতিকথাটা খুব সত্যি!

কনফুসিয়াসকে প্রশ্ন করা হয়েছিল,"আপনার হাতে দেশ শাসনের ভার পড়লে সবার আগে কি করবে?"

প্রাচীন চীনের মহাজ্ঞানী জবাব দিয়েছিলেন,- "প্রথমেই ভাষাকে মেরামত করব। তাতে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের রাষ্ট্রের সংস্কার ঘটবে।"

শুনে সবাই বিস্মিত! সে কি- এত কিছু থাকতে ভাষা সংশোধন কেন? দেশ চালনোর সঙ্গে এর কি সম্পর্ক?

ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন কনফুসিয়াস- "ভাষাই যদি যথাযথ না হয়- তা হলে কথা ও তার উদ্দেশ্যের মধ্যে ফারাক থেকে যায়। যার জন্য ফলাফল হীতে বিপরীত হতে পারে"।

ঘটনাটস এখন মনে এল কারণ, আজকাল আমাদের সমাজের নীতি নির্ধারণকারীরা, স্পেশালি রাজনীতিকরা কু কথার য্যযে ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন তাতে ভেসে যাচ্ছে শাালীনতা বো, সৌজন্যতা- যার প্রভাব পরে সমাজের সর্বত্র। বাদ যায়না সোশ্যাল মিডিয়ায় এই সু৷ ব্লগও। চলছে পারস্পরিক কাদা ছোঁড়াছুঁড়ি ও ব্যক্তিগত আক্রমণের কৌশল।

সব চেয়ে বড়ো কথা, কারোর বক্তব্যের সমালোচনায় প্রতি পক্ষের তর্কবাক্যগুলির সারবত্তা বিচার্য হয়ে উঠতে পারছে না। কেবল শ্লীল থেকে অশ্লীল চিৎকার চেঁচামেচিতেই পর্যবসিত হচ্ছে। অতএব, ভাষার মেরামত চাই, বক্তব্যের সত্যতা চাই। অপপ্রচার, গুজবকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ চাই।

মন্তব্য ৫৭ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৫৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: পোষ্টের মূল বক্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করছি ভাইজান।

ব্লগ কর্তৃপক্ষের সজাগ হওয়ার সময় হয়েছে। চারিদিকে এতো এতো ষড়যন্ত্র...........অন্ততঃ ব্লগের দেশ বিরোধী প্রোপাগান্ডা তো ইনারা বন্ধ করতে পারেন। যখনই ব্লগে আসি, কিছু নোংরা পোষ্ট দেখি। এটা কি বাক-স্বাধীনতার নমুনা? এসব দেখতে দেখতে খু্বই টায়ার্ড!!!! X(

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাই, এরাতো ব্লগার নামের মাফিয়া, সন্ত্রাসী। এদের মিথ্যা এবং অপপ্রচারে সামাজিক রাজনৈতিক রাষ্ট্রীয় যে ক্ষতি হচ্ছে তা কোথায় গিয়ে শেষ হবে- তা কি ব্লগ কতৃপক্ষ বুঝতে পারছেন না! এভাবে মিথ্যা বানোয়াট উদ্দেশ্য প্রনোদিত উস্কানীমূলক পোস্ট প্রতিবেশী ধর্মান্ধ মুসলিম নিধনযজ্ঞতা উস্কে দিচ্ছে। যা আমাদের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি হয়ে যাচ্ছে!

২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার লেখায় আমার নিজের ও কিছু চিন্তাধারা উঠে এসছে। ভীষণ ভীষণ দায়িত্বহীনতার পরিচয় হয়ে উঠছে কিছু ব্লগের পোষ্ট। এত এত অপপ্রচার আর গুজবের প্রচার। খুব জরুরী শক্ত হাতে নির্মূল করা। ফেসবুকে সম্ভব না হলেও ব্লগে তো রেফারেন্স না দিয়ে পরপর কয়েকটা লেখা আসলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি কোনো ভাবেই মিলাতে পারিনা, বুঝতে পারি না- বলার স্বাধীনতা, বাকস্বাধীনতার নামে এসব অপপ্রচারই শুধু নয়, রীতিমতো অপরাধকে কিভাবে প্রশ্রয় দেওয়া হয়!

৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

কামাল১৮ বলেছেন: সমস্ত কিছুর মতো ভাষাএ একটা চলমান প্রক্রিয়া।প্রতিনিয়ত ভাষার পরিবর্তন হয়।নতুন নতুন শব্দ যোগ হয় ভাষায়।কঠিন শব্দ সহজ শব্দে পরিনত হয়।মাইকেলের কবিতা আর রবীন্দ্রনাথের কবিতা দুইই বাংলা ভাষায় রচিত।কিন্তু এক না।
ব্যবহারকারীর উপর ভাষার ব্যবহার নির্ভর করে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বি ভাইজান, আপনার বক্তব্যে দ্বিমত নাই। তবে ভাষা দিয়ে অপপ্রচার, সংঘাত সৃষ্টি করার সুযোগ দেওয়া উচিৎ হবেনা।

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যুক্তি তর্কে না পারলে তখন গালিগালাজ শুরু হয়ে যায়। আসলে রেগে গেলেন মানে যে হেরে গেলেন এটা অনেকেই বোঝে না। আর বাক স্বাধীনতা মানে বিদ্বেষ বা মিথ্যা তথ্য প্রচার না। ব্লগে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে অনেকেই মিথ্যা এবং বিভ্রান্তকর তথ্য ছড়াচ্ছে। এদের সাথে যোগ হয়েছে ভারতের কিছু লোকজন। তাদের কাছে খুনি হাসিনা হল আদর্শ নেতা। এগুলি বন্ধ করতে হবে। ব্লগ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করবো ব্লগে যেন বিভ্রান্তিকর, মিথ্যা এবং বিদ্বেষমূলক কথা কেউ না বলতে পারে। এগুলি বাক স্বাধীনতার আওতায় পড়ে না। ক্ষমতায় পুনরায় আসার জন্য যারা অন্য দেশের সাহায্য নিচ্ছে এরা অবশ্যই দেশদ্রোহী। এদেরকে চিনতে হবে এবং এদের মুখ বন্ধ করতে হবে দেশের স্বার্থে। সামু ব্লগেরও এই ব্যাপারে দায়িত্ব আছে। প্রশ্রয় দিলে এরা আরও বেশী ক্ষতি করতে সমর্থ হবে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার সাথে সম্পুর্ণ একমত পোষণ করছি। জানিনা, ব্লগে গুজব ছড়ানো, উস্কানিমূলক স্ট্যাটাস যারা দিচ্ছে তাদের দ্বারা ব্লগ কতৃপক্ষের কি বেনিফিট হচ্ছে! বাক স্বাধীনতার নামে, লেখার স্বাধীনতার নামে যেসব আইডি ব্লগে গুজব ছড়িয়ে উস্কানিমূলক স্ট্যাটাস দিচ্ছে- তাদের বিরুদ্ধে ব্লগ নীতিমালায় সর্বোচ্চ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে অনুরোধ করছি।

৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১০

জটিল ভাই বলেছেন:
সময়োপযোগী পোস্টের জন্যে জটিলবাদ বড়ভাই♥♥♥

সৌজন্যতা- যার প্রভাব পরে *দমাজের সর্বত্র।
* দেওয়া শব্দটা সম্ভবত "সমাজের" হবে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: টাইপো হয়েছিল- এডিট করে দিয়েছি। ধরিয়ে দেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই। ❤️

৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২০

করুণাধারা বলেছেন: ভাষার মেরামত চাই। সত্য এবং সুন্দর ভাষার চর্চা চাই।

ব্লগে ইদানিং কিছু ব্লগার হতাশাগ্রস্থ হয়ে যে ভাষায় পোস্ট দিচ্ছেন, তার অবসান হওয়া উচিত।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ওদেরকে চিনহিত করে বর্জন করতে হবে। ধন্যবাদ।

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৫

রাসেল বলেছেন: অপ্রাসঙ্গিক তথাপি জানতে চাই, মেজর ডালিমের আত্মীয়ের বিবাহের অনূষ্ঠানে গাজী গোলাম মুস্তাফার সাথে যে অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটেছিল , তার বিচার কে করে ছিল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান নাকি একটি মিলিটারি পর্যবেক্ষণ কমিটি গঠন করা হয়েছিল ?

"দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অবনমনের উদ্দেশ্য কি" প্রসঙ্গে লিখার জন্য। আমার মতামত, অবশ্যই এতে কারো কোনো ফায়দা আছে ।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের প্রথম অংশের জবাব- কোনো বিচারই হয়নি, তবে বিচারের নামে প্রহসন হয়েছিল- যা আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য।

মন্তব্যের দ্বিতীয় অংশের জবাবঃ আমি ফরমায়েশি লেখা লিখিনি না। যখন যা মনে আসে তাই লিখি। তবে আপনার প্রস্তাবটা সময়োপযোগী, তাই চেষ্টা করবো।

ধন্যবাদ।

৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১১

কিরকুট বলেছেন: আপনি এখন কেনো মেরামত চাচ্ছেন ? আজ থেকে ৪ মাস আগে যখন প্রতিপক্ষ কে একি ভাষায় সম্মধন করা হতো তখন কেনো বলেন নাই ভাষার মেরামত দরকার । নাকি আপনা পাতে বেয়াই ব্যাজার ?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: অসৌজন্যমূলক ভাষা ব্যাবহারের জন্য কিক আউট।

৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৬

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: সহমত। দেশ বা রাষ্ট্রের পাশাপাশি ভাষারো মেরামত প্রয়োজন। ইদানিং ব্লগ এবং ফেসবুক সহ বিভিন্ন সোসালমিডিয়া গুলোতে
স্বৈরাচারীর পক্ষ বাদীতার অভাব হচ্ছে না।অথচ ওই স্বৈরাচার সরকার যখন ক্ষমতায় থেকে দেশের মানুষের উপরে নির্মম জুলুয়
অত্যাচার নির্যাতন ঘুম খুন করেছে তখন সরকারকে এসব কাজে বাধা দেয়ার মত এই সকল তথা গঠিত সুশীল দের দেখা যায় নাই।
এদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনা উচিৎ।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি।

১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সহমত

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:১৯

হাসান ফারদিন বলেছেন: একই কাজটা কিন্তু আপনি ইংরেজদের মাঝেও দেখবেন। তারা আমাদের বাংলাকে চেঞ্জ করে দিয়েছে। বাংলা ভাষা থেকে আরবী ও ফার্সী শব্দ গুলো বাদ দিয়ে সংস্কৃত শব্দ ঢুকানো হয়েছে। এই কারণে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে "বাংলা সংস্কৃতের দুহিতা" ।
মুল কথা,বাংলাআর উপনিবেশায়ন করা হয়েছে। ১৭০০ এর শতকের বাংলা আর আজকের বাংলার মাঝে তাই বহুত ফারাক

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:২৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: সামুতে ভারতীয়রা কি বাঁশ প্রয়োগ করেছে জানতে চাই। মতের মিল না হলেই কি ভাষা খারাপ হয়ে যায়? সত্য কথা অনেক সময় তিতা লাগে, শুনতে খারাপ শোনায়। কিন্ত সত্য শোনার জন্য দম লাগে, যাহা বাংলাদেশের মডারেট মুসলমানদের নেই, তারা চেরী পিকার, পানি যেদিক গড়ায় সেদিকেই যায়। আপনাদের জ্ঞান বিতরন করা বোকামী, কোরান হাদিসে কি লেখা আছে তা জানেন না কিন্তু ঠিকই হালাল খাবার ঠিকই খুজে বের করেন। ভারত বিরোধীতা হল আপনাদের দেশপ্রেমের মাপকাঠি। কেন ভারত বিরোধীতা করতে হবে কারন, তারা হিন্দু। ভুলে যাইয়েন না, বাংলাদেশের চেয়ে বেশী মুসলমান ভারতেই বাস করে, তারা ভুলেও বাংলাদেশ বা পাকিস্তানে হিজরত করে চায় না কারন তারা জানে ভারতের হিন্দু মৌলবাদীদের কাছ থেকে তাদের রক্ষা করার জন্য ভারতে সেকু মাকুরা আছে, তারাই ভারতে সংখ্যা গরিষ্ঠ। আমি আল্লাহর কাছে এই দোয়া করি যে বাংলাদেশে ইসলামী আইন কায়েম হোক। মৌলবাদীরা যখন আপনাদের পশ্চাতে ট্রাস ট্রাস করে দোররা মারবে তখন চাইলে বেনাপোল দিয়ে বনগা বারাসাতে আসিয়েন, অর্ধেক ডিম অন্তত খেতে পাবেন। মুসলমানদের জন্য আলাদা দেশ চেয়ে আপরা দেশ ভাগ করে দিলেন। আর আমরা বুক চিতিয়ে ঘোষনা করলাম ভারত সবার। আমরা খুনী হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছি, পশ্চিমবঙ্গের চিপা চাপায় জামাতি সেল আছে, তারাও আশ্রয় পাচ্ছে। আপনারাও পাবেন।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি যে ভারতীয় সেটা আপনার মন্তব্যেই প্রকাশ পেয়েছে। কারণ, আপনাদের বেশীরভাগ ভারতীয়দেরই ভাষায় পেশিশক্তির বহিঃপ্রকাশ থাকে।

১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:০৬

আমি সাজিদ বলেছেন: এই পোস্টটা বুঝতে পারছি না। স্টিকিতে কেন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার আফসোস দেখে আমারও আপসোস হচ্ছে।

১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: অগ্নিবেশকে বলছি আপনার গুরুজনেরা এই দেশকে ভাগ করেছিল কেন? ভাষা সংস্কৃতি সহ অন্য সব কিছুর এত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমাদেরকে পাকিস্তানের সাথে জুড়ে দিয়েছিল কেন? কেন বাংলাকে দ্বিখণ্ডিত করা হয়েছিল?
এর একটাই উত্তর নিশ্চয়ই হবে ধর্ম- না কি?
বাংলাকে খন্ড করে পশ্চিম পাকিস্তানি সাথে জুড়ে দেয়া হয়েছিল শুধু ধর্মীয় কারণে মুসলমান সংখ্যাগরিষ্ঠতার হিসাবে মুসলিম দেশ হিসেবে। ভাগ হয়ে গেলেও আমরা এখনো সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান যেহেতু আপনাদের ওখানে কট্টর হিন্দুপন্থী বিজেপি দীর্ঘ দিন ধরে শাসন করছে; নিরপেক্ষতার আড়ালে ওখানে মৌলবাদী হিন্দুয়ানী কায়েম করার জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে, তবু আপনারা বলছেন কোন সমস্যা নেই মুসলমানরা ওখানে বেশ আরামে ও নিরাপদে আছে! যদিও আমরা এখান থেকে অনেক খবরই শুনতে পাই হতে পারে সেগুলো গুজব অনেক কিছুই সত্য নয়- ওকে!
এখন আমাদের দেশে যদি কট্টর মুসলিম কোন সরকার ক্ষমতায় আসে সেটা কি কোন দোষের? আপনারা তো এভাবেই আমাদেরকে ভাগ করে দিয়েছিলেন নাকি এজন্যই আমাদেরকে আলাদা করে দিয়েছিলেন, যাতে আমরা মুসলিম দেশ গঠন করি? আপনারা যদিও সে দায় নিবেন না বলবেন আমরা নই অনেক বড় বড় মুসলিম নেতাদের নাম সামনে আনবেন কিন্তু আমরা বলব সেটা আপনারাই কারণ তখন ভারতবর্ষ ছিল, রাজধানী ছিল আপনাদের ওখানেই ভাগ হয়েছে ওখানে বসেই, তাই ভারতের নেতারা এই জন্য দায়ী।
আসুন পুরো বাংলা আমরা একসাথে হই তখন ভাগে ভাগে ৫০ হবে! ৫০% মুসলিম ৫০% হিন্দু, কিংবা খানিক কমবেশি আপনারাই বেশি হলেন না হয়। যত বুদ্ধিজীবী আর জটিল বুদ্ধি তো সব হিন্দু নেতাদের মাথায় -তখন আমরা নিরপেক্ষ সরকার নিয়ে আলোচনা করব!
আপনাদের কষ্ট শুনতে পন্থীরা ক্ষমতায় আসার পরেও যেহেতু মুসলিমরা অন্য কোন দেশে থেকে যায় নাই আপনি নিশ্চিত থাকেন আমাদের দেশের সেকুলার মুসলিমরা তো বটেই হিন্দুরাও অন্য কোন দেশে থেকে যাবে না।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি যথাযথ উত্তর দিয়েছেন। ধন্যবাদ।

১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০১

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি মনে করি মত প্রকাশের স্বাধীনতা সবার থাকা উচিত। দেশ বিরোধী মন্তব্যও ওয়েলকাম করা উচিত। ইতিহাস ঘেঁটে দেখা গেছে যেসব সরকার বেশি দেশপ্রেমিক বা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি সেজেছে, তদের মধ্যেই ফ্যাসিবাদী মনোভাব বেশি করে প্রকাশ পেয়েছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

জুল ভার্ন বলেছেন: রাষ্ট্রীয় সকল সাংবিধানিক সংস্থা যখন অকার্যকর হয়ে যায় তখনই ফ্যাসিবাদ তৈরী হয়, absolute power পেলে এবং শক্ত প্রতিপক্ষ না থাকলে।

১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: গোফরানের মুখের ভাষা যে খারাপ , তার মুখের ভাষা ঠিক করা উচিত

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: এটা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই পারিবারিক শিক্ষা এবং পরিবেশ নির্ভর।

১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: @রাজপথ ভাই, হিন্দুপন্থী বিজেপি দীর্ঘ দিন ধরে শাসন করছে; নিরপেক্ষতার আড়ালে ওখানে মৌলবাদী হিন্দুয়ানী কায়েম করার জোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে দীর্ঘ সময় ধরে, তবু আপনারা বলছেন কোন সমস্যা নেই মুসলমানরা ওখানে বেশ আরামে ও নিরাপদে আছে! যদিও আমরা এখান থেকে অনেক খবরই শুনতে পাই হতে পারে সেগুলো গুজব অনেক কিছুই সত্য নয়- ওকে!

কে বলেছে ভারতে সমস্যা নেই? মোদি আচ্ছে দিন আসবে, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসনে বসেছে, এরপর ধীরে ধীরে আর এস এস এর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য হিন্দু রাষ্ট্রএর দাবী করছে। ভারতের সেকু মাকুরা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র হতে বাঁধা দিচ্ছে এবং দিয়ে যাবে। ভারত কখনোই হিন্দু রাষ্ট্র হবে না, কারন ভারতের শিক্ষিতদের একটা বড় অংশই সেকু মাকু। ভারতের অনেক জায়গায় এখনো শুদ্ররা তাদের অধিকার পায় না, মুসলমানেরাও অনেক জায়গায় অত্যাচারিত। আমরা এটা স্বীকার করি এবং ভোটেও এর প্রতিফলন দেখতে পাওয়া যায়। এইবারের ভোটে মোদীর বিষদাঁত অনেকটাই ভেঙ্গে গেছে।

এদিকে আপনারা স্বীকারই করেন না যে বাংলাদেশে হিন্দুরা অত্যাচারিত হয়, হিন্দুর সংখ্যা কমে এখন ৯%, এদিকে ভারতে মুসলমান বাড়ছে। স্বীকার করার দরকারও নেই, যে কটা হিন্দু আছে বের করে দ্যান, বাংলাদেশে শরীয়া কায়েম করেন, তারপরে খেলা দেখেন। মারার মত হিন্দু বৌদ্ধ না থাকলে, প্রথমে কাদীয়ানী, তারপর লালন, মাজার পুজারি তারপর মডারেট গুলোর পালা, ধরে ধরে কল্লা কাটবে। ৭০টা ফিরকা, সবাই সঠিক।

১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪২

অগ্নিবেশ বলেছেন: জুল ভার্ন ভাই, এই ব্যাপারে নিশ্চিন্ত থাইকেন যে আমি গান্ধীবাদী, মারামারি পছন্দ করি না। মারামারি করার চেয়ে একসাথে সুরাপান করা আরামদায়ক।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: শুভ কামনা।

১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৩

এম ডি মুসা বলেছেন: আচরণ বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন হলে বাংলাদেশ ও বাঙালির শান্তি শৃঙ্খলা নিশ্চিত হবে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।

২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪

দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: আপনাদের কষ্ট শুনতে পন্থীরা ক্ষমতায় আসার পরেও যেহেতু মুসলিমরা অন্য কোন দেশে থেকে যায় নাই আপনি নিশ্চিত থাকেন আমাদের দেশের সেকুলার মুসলিমরা তো বটেই হিন্দুরাও অন্য কোন দেশে থেকে যাবে না
ভুল সংশোধনঃ এখানে কট্টর হিন্দুপন্থীরা হবে।
প্রিয় অগ্নিবেশ- মাথা ঠান্ডা করে উত্তর দেবার জন্য থ্যান্কু।
আপনারতো বড় ভাই হিসেবে চারপাশে ঘিরে আছেন আমাদের। মুসলিমপন্থীরা ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশে এরকম কিছু হবে না এ ব্যাপারে আপনি শতভাগ নিশ্চিত থাকেন। আপনাদের মোদি ক্ষমতায় আসার আগেও এমনটা ঠিক আমরা ভেবেছিলাম; যে ও দেশে একটাও মুসলমান থাকতে পারবে না! আফগানিস্তানের ইতিহাস দেখুন আর আমাদের ইতিহাস দেখুন বাংলার ইতিহাস পুরোপুরি ভিন্ন। গত গত হাজার বছরের মধ্যে ৭০০ বছর এই বাংলা মুসলমানরা শাসন করেছে সে রকম কিছু হয়নি হবে না কোনদিন। আফগানি তালেবান আইন জারি করতে গেলে ওদের পশ্চাদদেশে পুরা সেই আইন ঢুকায় দিয়ে আফগানিস্তানে পাঠিয়ে দেয়া হবে।

ধর্মভিত্তিক দলের উত্থান হতে পারে ধর্ম নিয়ে একটু বাড়াবাড়ি হতে পারে কিন্তু এই দেশে কোনদিনও ওই আফগানি শরিয়া ইসলামী আইন কায়েম হবে না। আমার রাজুর ভাস্কর্য থাকবে আমার শহীদ মিনারে থাকবে আমার স্মৃতিসৌধ থাকবে ওখানে গিয়ে আমরা নিয়মিত জাতীয় সংগীত গাইবো। জয় বাংলা।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: যথার্থ!

২১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০

আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: আপনার সাথে শতভাগ সহমত পোষণ করছি। সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

ভাষার চর্চা, এর প্রয়োগের সৌন্দর্য যে কোন বিষয়কে সহজ আর গ্রহনযোগ্য করে তোলে।

আমি প্রায় লেখায় আঞ্চলিক এবং কথ্য ভাষার প্রয়োগ করে থাকি, এতে করে অনেকের মনে হতে পারে এসব কি? আমার বাড়ী ফেনী তাই আমার লেখায় ফেণী ভাষা (গ্রেটার নোয়াখাইল্লা ভাষা) চলে আসে। বিশ্বাস করেন, ওগুলেোর একটাও অশালীণ না :)

উদাহরণ: 'চুদুর বুদুর' - এই ভাষা নিয়ে সংসদে একবার প্রচন্ড হৈ হুল্লোড় হয়েছিলো। পরে বাংলা একাডেমীকে বলতে হয়েছিলো এটা মেটেও অশালীণ শব্দ নয়।

এবার আসল কথায় আসি। সামুতে প্রচুর পর্সোনাল এ্যাটাক, পাল্টা এ্যাটাক চলে। সেখানে চরম অশালীণ শব্দাবলীর প্রয়োগ দেখা যায়। এটা যার যার পারিবারিক শিক্ষা, এগুলো নিয়ে যুদ্ধ করা যায় না। প্রকৃতিগত ভাবে কারো মধ্যে কিছু থাকলে সেগুলো সরানো অসম্ভব।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালোর শুরুটা আমরা অক্ষুণ্ণ রাখবো ইন শা আল্লাহ।

২২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০০

মিথমেকার বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন!
এখনকার মেইনস্ট্রিম পলিটিক্সে ভাষাগত মাধুর্য চোখে পড়ে না। বেশিরভাগই নোংরা ভাষায় গালমন্দ, চিল্লাচল্লী।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: খেয়াল করে দেখবেন- সেটা করতে অভ্যস্ত বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের কর্মী সমর্থকরা....

২৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: সহমত- যদিও কিছু অশ্লীল ভাষারও একটা সৌন্দর্য ও মাধুর্য আছে।
খুলনো, সিলোঠী, ছাঁডিগাও সহ বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক কিছু গালি বড়ই মধুর। গলাগলির সাথে একটু গালাগালি না হলে কি
আড্ডা জমে ভাই :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: সব চাইতে এগিয়ে রাজধানী ঢাকা!

২৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সাইনবোর্ডে লেখা রয়েছে, অহিন্দু/রোহিঙ্গা মুসলিম এবং হকারদের জন্য গ্রামে ব্যবসা বা ঘোরাফেরা নিষিদ্ধ। গ্রামের কোথাও প্রবেশ করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই নির্দেশটি গ্রামসভা থেকে এসেছে-- মহান ভারত

তারপর ওরা বড়গলায় কথা বলে!

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাঁড় ত!

২৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

রিফাত হোসেন বলেছেন: আওয়ামী/স্বৈরাচার পতনে ব্লগ খুব গরম হয়ে উঠছে। তাদের অবৈধ/বৈধ অর্থ সুশিল সমাজে ঢেলে নিজেকে রংচং মেখে নতুন করে আসার চেষ্টা। ব্লগে যেসব আওয়ামীপন্থী ছিল হাতেগনা তারা এখন সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে বা জেগে উঠেছে। এতদিন তো খেয়েছে কিন্তু সেই দিন আর নেই বলে...

আলোচনা করেন সবাই কিন্তু তালগাছ-ই তার ও নিজের/বংশের পরিচয় দেবার এত আগ্রহ কেন?

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের মর্মার্থ বুঝতে পারিনি।

২৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৩

ঢাবিয়ান বলেছেন: ''ভাষায় পেশিশক্তির বহিঃপ্রকাশ' হল স্বৈরাচারি ব্যবহারের অন্যতম বৈশিষ্ট । ব্লগে স্বৈরাচারের সব দোসরদের মাঝে এই বৈশিষ্ট বিদ্যমান। ব্লগারদের উদ্দেশ্যে প্রশ্নফাশ, লিলিপুটিয়ান, মগজহীণ , গার্বেজ ইত্যাদি শব্দ ব্যবহার করা জনৈক ব্লগার বহুবার জেনারেল হয়েছেন। তবে সত্য বলতে কি আমি নিজেও সেই ব্লগারের ব্যক্তি আক্রমনের অসংখ্যবার শিকার হয়ে এতটা খারাপ লাগে নাই যা এখন লাগছে। ২০২৪ এর গনুভ্যৃ্থানের বিরুদ্ধে যে প্রবল ঘৃনা ও হিংসার বহিঃপ্রকাশ ঘটছে উনার প্রতিটা লেখায় , তা সহ্যের সীমা পার হয়ে যাচ্ছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: আমিতো ভুল করেও ওই ব্যক্তির নামও উচ্চারণ করিনা, তারপরও আমার নাম লিখে দুইটা মন্তব্য পায়- এটাই তার অর্জন।

২৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩২

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ। সাধারণত শিক্ষিত ও সৃজনশীল মনের লোকেরাই সাধারণত ব্লগিং করে। তারা যদি মুখের ভাষাটা একটু সংযত না করে-তো কষ্ট রাখার জায়গা নাই। ফেবুর পাতা খুললে উল্টাপাল্টা ভাষা দেখে মনটা বিষময় হয়ে যায়। অফিসেও একই চিত্র । কবে আমরা স্বশিক্ষিত, মার্জিত ও রুচিশীল হবো !!!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে সহমত পোষণ করছি। সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে পাঠভ্যাস, লেখনীতে সৃজনশীল বিকাশে ব্লগ তথা ব্লগারদের মধ্যেই একটা স্বকীয়তা ছিলো- যা এখন নাই। ফেসবুকে হরহামেশাই খিস্তিখেউড় চলে তা নিয়ে কারোর কোনো মাথাব্যথা নেই। কিন্তু ব্লগে তেমনটা দেখে কষ্ট পাই।
শুভ কামনা।

২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬

অধীতি বলেছেন: কুটনৈতিক ভাষা, তর্কের ভাষা, সাধারণ আলাপচারিতা প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই সচেতন হওয়া উচিত।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই।

২৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: কথার এই কাঁদা ছোড়াছুড়ি দেখলে অনেক খারাপ লাগে।
তর্ক বিতর্ক হোক সুন্দর কথামালার মাধ্যমে।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৭

জুল ভার্ন বলেছেন: কেউ কেউ প্রতিনিয়ত উস্কানি দিয়ে ক্যাচাল পাকানোর ধান্ধায় থাকতেই পছন্দ করে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.