নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
'পাগলের প্রলাপ' যখন সত্যি হয়......
[/সব
আমার এক মামা ততকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে জব করতেন হোটেলের শুরু থেকেই। সেই মামা মাঝেমধ্যে আমাদের জন্য হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে মুখরোচক কেক, পেস্ট্রি ছাড়াও বিভিন্ন রকম খাবার এনে খাওয়াতেন। আমি যখন ক্লাস থ্রি কিম্বা ফোরে পড়ি তখন খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের 'বড়ো দিন' উৎসব উপলক্ষে মামার সাথে হোটেল শেরাটনে গিয়ে প্রথম 'বোতলজাত পানি' দেখি। মামা বলেছিলেন - এই বোতল বন্দী পানি ফ্রান্স থেকে আমদানি করা, নামটা সঠিক মনে নেই তবে যতদূর মনে পরে সেই পানি 'এলি'/'এভিয়ান' ব্রান্ডের। স্বাধীনতার পর বোতলবন্দী পানির প্রচলন কিছুটা বাড়লেও তাও ছিলো বিদেশ থেকে আমদানি করা- যা ধনাঢ্যরা পান করতো। প্রসঙ্গত আমি সেই বোতলজাত পানির গল্প করেছিলাম আমাদের গৃহশিক্ষক বিশ্বেস্বর মন্ডল স্যারের সাথে....বড়ো চাচার বাল্যবন্ধু এবং সহপাঠী বিশ্বেস্বর মন্ডল স্যারকে আমারা 'কাকু' ডাকতাম। তিনি শুধু আমাদের বৃহত্তর যৌথ পরিবারের কাজীনদের গৃহশিক্ষকই ছিলেননা, আমাদের অভিভাবকসম পরম সুহৃদ স্বজন ছিলেন।
বিশ্বেস্বর মন্ডল কাকু সেই বৃটিশ আমলে মেট্রিক পাশ করে পুরনো ঢাকার নবকুমার ইন্সটিটিউশনে শিক্ষকতা শুরু করেন। অন্যদিকে গৃহশিক্ষকতা এবং আমাদের পরিবারের সুহৃদ হিসেব তিনি আমাদের ইংরেজি বাংলা অংক সবই পড়াতেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত দূরদৃষ্টি সম্পন্ন একজন দার্শনিক টাইপের মানুষ। আমার কাছে বোতলজাত পানির কথা শুনে বললেন, 'অদূর ভবিষ্যতে ওই রকম বোতলবন্দী পানি পয়সা দিয়ে সাধারণ মানুষেরও কিনেই তৃষ্ণা নিবারন করতে হবে!' এই কথা শুনে আমরা সবাই হেসে উড়িয়ে দিয়েছিলাম। ছোট চাচা অট্টহাসি হেসে বলেছিলেন- 'পাগলের প্রলাপ! পানির দেশের মানুষ পানি কিনে খাবে!'
মাত্র ৪০/৫০ বছর পর আজকে প্যাকেজড মিনারেল/ ড্রিংকিং পানির চাহিদা নিশ্চয়ই অনুধাবন করতে পারছেন সবাই। আপনি আমি আমরা বোতলের পানি শুধু খা-ই না, পানির বোতল কেনার আগে পানিতে কি কি মিশ্রণ আছে সেটাও ভালো করে পড়ে দেখে কিনি। এখন একজন দিনমজুর-রিকশাওয়ালাও হোটেল রেস্টুরেন্টে বোতলের পানি নাহলেও ফিল্টারের পানি দুই টাকায় এক গ্লাস কিনে খায়।
এখন যদি আমি বলি আরও ৫০ বছর পরে বাতাস কিনতে হবে- কি বলবেন আপনারা?
'পাগলের প্রলাপ'- তাইতো?
আমরা, যারা বয়সে ৬০ এর কোটা পেরিয়ে এসেছি, তারা ওই দিনটা দেখার সুযোগ পাবোনা; কিন্তু এটাই বাস্তব। অদূর ভবিষ্যতে বাতাসে অক্সিজেনের ঘাটতি এমন জায়গায় পৌঁছবে সবাইকে ব্যাগ নিয়ে ঘুরতে হবে- অক্সিজেন ব্যাগ, যার পোষাকী নাম হবে ''ওটু ব্যাগ' বা 'অক্সিজেনেটেড এয়ার ব্যাগ'। এখন যেমন হয় সোনার চোরাচালান, তখন হবে বিশুদ্ধ পানি আর অক্সিজেনের চোরা চালান। গাড়ীগুলো হবে শুধু এসি নয়, অক্সিজেনেটেড এসি কার। বাড়ি, অফিস, মল, বিনোদন হলগুলোতে থাকবে সেন্ট্রালি অক্সিজেন জেনারেটিং সিস্টেম/ প্ল্যান্ট। কিন্তু এসব কাদের জন্য? আর হ্যা, 'মেডিক্যাল অক্সিজেন ব্যাগ' বহু বছর যাবতই ব্যবহার করা হচ্ছে।
আরও একটু এগিয়ে যাই- ধরুন এই শতকের শেষ দিকটা, যখন পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা দাঁড়াবে তের বিলিয়ন (গতকালই পত্রিকায় পড়েছি এখন ৬.৭+ প্রতি ১৫ বছরে ১ বিলিয়ন বাড়ছে- সেই হিসাবে এই শতাব্দীতেই পৃথিবীর জনসংখ্যা হবে ৮০০ কোটি)। অথচ প্রকৃতির ভারসাম্য বজায় রেখে পৃথিবীর জন- ধারন ক্ষমতা তো মাত্র ৯ থেকে১০ বিলিয়ন।
তখন?
তখন খাদ্যের জোগান কমে এমন একটা পর্যায়ে পৌছবে যখন রসিয়ে রসিয়ে চর্ব্ব চোষ্য রান্না করে খাওয়ার দিন শেষ হবে। কারন তখনতো পৃথিবীতে সবুজের চিহ্নই থাকবেনা, থাকবেনা কোন বন্য পশু পাখি। গবাদি পশুও থাকবেনা জলাভাবের ও সবুজাভাবের কারনে। দু একটা যুদ্ধ হবে শুধুমাত্র পানীয়জলের দখল পাওয়ার জন্য। তবু মানুষ বেঁচে থাকবে- খাদ্যের চাহিদা মেটাতে কিনতে হবে 'ফুড্ পিল্' - গবেষনাগারে তৈরী শারিরীক চাহিদা পুরনের জন্য তৈরী কৃত্রিম খাদ্য-ট্যাবলেট!
এটাও 'পাগলের প্রলাপ'- তাইনা?
কিন্তু যদি শেষের সে ভয়ংকর দিন আসে, কারা পারবে ওসব কিনতে?
এর পরেও মানব সভ্যতা(?) টিকে যাবে বিজ্ঞান- প্রযুক্তির হাত ধরে। তৈরী হবে মহাশূন্যে কৃত্রিম পৃথিবী।অন্য গ্রহে বসতি স্থাপন হবে। ৫০০০ বছর পরে উষ্ণায়নের জেরে যখন ভূ-মন্ডলের সমস্ত জমা বরফ গলে মহাপ্লাবনে ডুবে যাবে পৃথিবীর সব স্থলভাগ, তখন তৈরী হবে ভাসমান কৃত্রিম পৃথিবী- যেখানে মানুষ বেঁচে থাকবে। হাঁ, একমাত্র মানুষই থাকবে- আর কেউ না।কিন্তু এত লোককেতো কৃত্রিম পৃথিবীতে স্থান দেওয়া যাবেনা, তাহলে কারা হবে সেই ভাগ্যবান?
এটা নির্দ্ধারনের জন্য হবে বিশ্বযুদ্ধ। জোর যার, মুল্লুক তার। বাকিরা নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে চিরতরে। গরীব, মধ্যবিত্ত দেশগুলোতো বিশ্বের বোঝা- কি দরকার ওদের বেঁচে থাকার?
এটাও পাগলেরই প্রলাপ!
আরে বাবা, এখন থেকে এত ভাবার কি দরকার? আমার, পরের আরো পাঁচশো টা জেনারেশন তো ওই দিনটা দেখার জন্য বেঁচে থাকবেনা, তাহলে?
খাও দাও নিশ্চিন্তে ঘুমোও। বংশবিস্তার চলুক। চলুক অরন্য ধ্বংস, বন্য পশু-পাখি নিধন, কংক্রীটের আর প্লাস্টিকের চাদরে ঢেকে ফেলি মৃত্তিকা। আকাশ-বাতাস- নদীনালা দুষিত করে চলি, নদীর স্বাভাবিক গতি রোধ করে তৈরী হোক বড়বড় ড্যাম।উন্নয়নের দোহাই দিয়ে জলাভূমি ভরাট করে উঠুক বহুতল আবাসান আর অফিস ভবন। পৃথিবীর গর্ভ খুঁড়ে- ছিঁড়ে লুটে নিই আকরিক। আপনার পয়সা আছে, তাই পানি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, খাদ্যের বস্ত্রের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের অধিকার আপনার আছে। নিজের পয়সা দিয়ে কিনছেন, কারো বাপের পয়সায় নয়- কাজেই ধ্বংস করার ক্ষমতা ঠেকাবে কে!
আমার এই কথা শুনে হয়তো অনেকেই বলবেন-"কবে কি হবে সেসব মাথায় ঢুকিয়ে সুখ-নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটাচ্ছেন কেন? পাগল কোথাকার"!
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষ আছে জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন, নাস্তিক হত্যা, খেলাফত কায়েম, হাসিনাকে গদিতে ফিরিয়ে আনা নিয়ে।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: জাতীয় সংগীত চেঞ্জ করলে মমতাজ বয়াতির দ্বারা একটা ব্যাবাইজ্যা সংগীত লিখে তার ভ্যাডা কণ্ঠে গাওয়ানো দাবী করছি!
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
নতুন বলেছেন: বাংলা মাসের নামকরণ
বাংলা মাসের নামগুলি মূলত সংস্কৃত থেকে এসেছে এবং এগুলি রাশি (রাশিচক্রের নক্ষত্রের অবস্থান) থেকে উদ্ভূত। এই মাসগুলির নামকরণ করা হয়েছে সৌরচক্রের সময়ে সূর্যের অবস্থান এবং বিভিন্ন নক্ষত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত।
১. বৈশাখ – বিশাখা নক্ষত্র থেকে। ২. জ্যৈষ্ঠ – জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র থেকে, যার অর্থ শ্রেষ্ঠ বা বড়। ৩. আষাঢ় – আশাঢ় নক্ষত্র থেকে। ৪. শ্রাবণ – শ্রবণা নক্ষত্র থেকে। ৫. ভাদ্র – ভাদ্রপদ নক্ষত্র থেকে। ৬. আশ্বিন – অশ্বিন নক্ষত্র থেকে, যা অশ্বিনী দেবতার নাম। ৭. কার্তিক – কার্তিকেয় দেবতার নাম থেকে। ৮. অগ্রহায়ণ – আগ্রায়ণ অর্থাৎ শস্য কাটার সময়। ৯. পৌষ – পুষ্যা নক্ষত্র থেকে, যার অর্থ পুষ্টি। ১০. মাঘ – মঘা নক্ষত্র থেকে। ১১. ফাল্গুন – ফাল্গুনী নক্ষত্র থেকে। ১২. চৈত্র – চিত্রা নক্ষত্র থেকে।
বাংলা দিনের নামকরণ
বাংলা সপ্তাহের দিনের নামগুলো মূলত সংস্কৃত এবং ভারতীয় জ্যোতিষশাস্ত্র থেকে এসেছে। এগুলি প্রধানত গ্রহ এবং দেবতাদের নামের সাথে সম্পর্কিত।
১. রবিবার – রবির (সূর্য) থেকে। ২. সোমবার – সোম (চন্দ্র) থেকে। ৩. মঙ্গলবার – মঙ্গল (মঙ্গল গ্রহ) থেকে। ৪. বুধবার – বুধ (বুধ গ্রহ) থেকে। ৫. বৃহস্পতিবার – বৃহস্পতি (বৃহস্পতি গ্রহ) থেকে। ৬. শুক্রবার – শুক্র (শুক্র গ্রহ) থেকে। ৭. শনিবার – শনি (শনি গ্রহ) থেকে।
জাতীয় সঙ্গীতের রচিয়তা হিন্দু
বাংলাদেশের পতাকার ডিজাইনার শিব নারায়ণ দাস হিন্দু।
বাংলাদেশের মুসলমানি করাতে হলে বিরাট ঝামেলা।
তার চেয়ে বরং আরবী ভাষা গ্রহন করলেই হয়। প্রতি শব্দ উচ্চারনেই সোয়াব।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: যদিও এই মন্তব্য আমার এই পোস্ট সংশ্লিষ্ট নয়, তবুও জেনে ভালো লাগলো।
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২২
ঊণকৌটী বলেছেন: বৃহস্পতি (বৃহস্পতি গ্রহ) থেকে। ৬. শুক্রবার – শুক্র (শুক্র গ্রহ) থেকেবৃহস্পতি নাম দেবগুরু বৃহস্পতিচার্জ আর শুক্রবার দৈত্য গুরু শুক্ররাচার্জ
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো।
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭
রানার ব্লগ বলেছেন: এমন দিন আসবে যখন আমাদের অক্সিজেন কিনে ব্যবহার করেতে হবে । ইহা সত্য !
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭
জটিল ভাই বলেছেন:
এরপরও অবিশ্বাসীরা বলবে, "কেয়ামত হবেনা!"
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: অথচ প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তউ ওদের জীবন কেয়ামত হয়ে আছে।
৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১০
রাজীব বলেছেন: প্রকৃতি নিজেই নিজেকে ঠিক করে নেয়। হয়তো মহাপ্লাবন বা বড় কোন বিপর্যয়ে জনসংখ্যা কমেও যেতে পারে।
আবার অন্যদিকে এলন মাস্ক মঙ্গল গ্রহে বসবাসের চেষ্টা করছে। টেসলা সাইবার ট্রাক বানানো হয়েছে মঙ্গল গ্রহের উপযুক্ত করে। আমাদের পাশের গ্রহ শুক্র। এর তাপমাত্রা অনেক বেশী। আরেক পাশের গ্রহ মঙ্গল, এর তাপমাত্রা কম। মঙ্গলে নাকি বরফ রয়েছে। হতেপারে পৃথিবীর তাপমাত্রা অনেক বেড়ে গেলে মঙ্গলের তাপমাত্রা হয়তো মানুষের উপযোগী হয়ে যাবে। এমনও হতে পারে, মানুষ একসময়ে হয়তো শুক্র গ্রহে ছিলো। সেখান থেকে পৃথিবীতে এসেছে। আবার পৃথিবী থেকে মঙ্গলে যাবে। সাইন্স ফিকশন লিখে ফেললাম।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: তোমার মন্তব্য অসাধারণ!ধন্যবাদ রাজীব।
৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের প্রাকৃতিক পরিবেশকে আমরা ধ্বংস করে ফেলছি। তাই এখন থেকেই সচেতন হওয়া প্রয়োজন। এখন অনেক কথা পাগলের প্রলাপ মনে হলেও ভবিষ্যতে ঘটে যেতে পারে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সামনে এগুলোই ঘটবে... রাজীব নূরের মন্তব্য খারাপ মনে হয়নি।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: রাজীব নাম দেখলেই সাথে নুর ভাবার কোনো কারণ নাই। এই রাজীব হচ্ছে সামু ব্লগের প্রথম দিককার ব্লগা- যে সামুর প্রথম ১০০ জন ব্লগারদের একজন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৫
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: পাগলের প্রলাপ নয়। যথার্থ ।