নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ম্যাডাম খালেদা জিয়া....
তিনি গৃহবধু থেকে রাজনীতিবিদ। আপোষহীন দেশনেত্রী! তার দেশ প্রেমিক সত্ত্বার কতটুকু আমরা জানি? একটি বিকৃতরুচীর বিরোধী দলের নেত্রীর কুৎসা শুনতে শুনতে জাতি প্রকৃত এক জননেত্রীর দেশপ্রেমের গভীরতা বুঝতে পারেননি, বরং বারংবার বঞ্চিত থেকেছেন।
আমার জীবনে দুই দলের দুই নেত্রীকে দেখা ও তাদের কাছ থেকে পাওয়া ঘটনার উল্লেখ করছি! কোনটি আগে বলি? নিকট বর্তমান নাকি অতীত ঘটমান বর্তমান?
নিকট বর্তমান বলি দুই লাইনে। ২০১১ সাল থেকে চাকুরিতে কমপক্ষে ৭ বার পদোন্নতির বঞ্চনা সহ্য করেছি। এমনকি ২০২৩ এও সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেয়া হয়নি। কারণ আমার বাড়ি বগুড়া, আমার রাজনৈতিক দর্শণ বিপরীত মূখি ছিল। যদিও আমার ফরেনসিক মেডিসিনের মত বিষয়ে জনবল সংকট তীব্র এবং সেই বিষয়ে আমার দুই দুইটি ডিগ্রি / ডিপ্লোমা আছে! ঢাকার মধ্যে চাকুরি করার স্বাদ পুর্ণ হয়নি। অবশেষে সহযোগী অধ্যাপক চলতি দায়িত্বে থেকেই অক্টোবরে অবসরের ছুটিতে গেছি। যদিও আমার পুর্ণ অধ্যাপক হয়া অধিকার ছিল।
অতীত ঘটমান বর্তমান নিয়ে বলি: ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে ৫ মেডিকেল স্থাপন প্রকল্পে প্রভাষক পদে নিয়োগপ্রাপ্ত হই। তখন এই কলেজ ৫টিতে প্রচুর পদের সৃষ্টি করা হয়। এর মধ্যে প্রভাষক পদে ও কয়েকটি সহকারি অধ্যাপক পদে সরাসরি নিয়োগ দেয়া হয়। বাকি বেশিরভাগ বড় বড় পদে রাজস্বখাতের চিকিৎসকদের প্রেষণে নিয়োগ দেয়া হয়। অর্থাৎ ননক্যাডার পদে ক্যাডারের লোকদের নিয়োগ দেয়া হয়।
২০০৫ সালে মাঝামাঝিতে প্রভাষকের পদ সহ সকল পদ রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হয়। কিন্তু ঐ সকল পদের বিপরীতে নিয়োগকৃত জনবল রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হতে আমলাতান্ত্রিকতায় আটকে যায়। আমি নিজে তখন এই প্রক্রিয়ার সাথে সরাসরি জড়িত ছিলাম। মন্ত্রনালয়ে দৌড়াদৌড়ি করে প্রায় ক্লান্ত বিদ্ধস্ত। এই আজ আদেশ হয়, হবে করতে করতে প্রায় ২০০৫ সালের শেষ প্রান্তে উপনীত হই। তখন ম্যাডাম খালেদা জিয়া জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ উদ্বোধনের আগে বগুড়া তার নির্বাচনী এলাকা সফর করছেন। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে সেই নির্বাচনী সময়ের শেষ সফর! বগুড়া সার্কিট হাউজে উঠেছেন। সাথে বেশ কজন মন্ত্রীও সফর সংগী। আমি জনবল রাজস্বখাতে নেবার দাবী জানাতে ততকালীন অধ্যক্ষ স্যার অধ্যাপক ডা: মওদুদ হোসেন আলমগীর আমাদের প্রিয় পাভেল স্যারের অনুগ্রহে ম্যাডামের সাথে কথা বলার সুযোগ পাই।
সার্কিট হাউজ লোকে লোকারণ্য। আমি কম্পিত গলায় প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সামনে বলতে শুরু করলাম: ম্যাডাম, আমরা এতজন প্রভাষক ১৯৯৫ সালে নিয়োগ পেয়ে আজ ২০০৬ সালের শুরু হতে যাচ্ছে এখনো রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হতে পারিনি। অথচ প্রায় একবছর আগে পদ গুলো রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হয়ে গেছে।।আমাদের বয়স প্রায় ৪০+ বছর। আমাদের কারোই নতুন চাকুরিতে ঢোকার বয়স নাই। প্রায় সকলেই বিবাহিত এবং সন্তান সন্ততি নিয়ে পারিবারিক জীবন যাপন করছি। এই মূহুর্তে যদি রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত হতে বিলম্ব হয়..
[/sb
ম্যাডাম আমাকে বললেন: ডা: শাওন, থামুন! তখন পাশেই স্বাস্থ্য মন্ত্রী ড: খন্দকার মোশারফ স্যারকে বললেন: মন্ত্রী সাহেব ডা: শাওন যে বিষয় বললেন, সেই বিষয়ে দেরী হচ্ছে কেন?
স্বাস্থ্য মন্ত্রী কিছুটা কানের কাছে মুখ এনে বললেন: ম্যাডাম, কাজ প্রায় শেষ। তবে এই তালিকায় কিছু আওয়ামী ডাক্তার আছে, তাদের বাদ...
ম্যাডাম খালেদা জিয়া স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে সকলের সামনে ধমক দিয়ে বললেন: ঐ(আমাকে দেখিয়ে) ডাক্তারের কথা শুনলেন না? ওদের বয়স হয়েছে, ওরা পরিবার নিয়ে কি করবে? কোথায় যাবে? আওয়ামীলীগ যারা করে তারা কি এদেশের জনগণ না? আমি এক সপ্তাহের মধ্যে এই গেজেট দেখতে চাই!
এরপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন: ডা: সাহেব আর একটু সময় দিন।
এরপর অন্য কাজে অন্যদের সাথে কথা বলতে ব্যাস্ত হয়ে পরলেন। আমি আনন্দ চিত্তে অন্যান্যদের স্থান ছেড়ে দিয়ে পিছিয়ে আসলাম!
৭ নয় সম্ভবত: ১৫-১৮ দিন পর সেই বিখ্যাত গেজেট পাশ হলো। যেখানে শুধু ৫ মেডিকেল কলেজের জনবল নয়, ১৯৭৩ সালের ২৩ এপ্রিল থেকে ২০০৫ সালের মে মাস পর্যন্ত সকল মন্ত্রনালয়ের সকল প্রকল্পের পদ রাজস্বে অন্তর্ভুক্ত করে পদের বিপরীতে সকল জনবলকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। এমনকি যদি ইতিমধ্যে কেউ মারা যান তাকে মৃত্যুর আগের দিন রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত দেখিয়ে সকল পেনশনের সুবিধা দিতে গেজেট আদেশ প্রকাশিত হয়। শুধু তাই নয় শিক্ষা মন্ত্রী এই গেজেটে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের ২০০৭ সালের মে পর্যন্ত সকল প্রকল্প এই সুযোগের মধ্যে ঢুকিয়ে নেন। এই এক গেজেটে বাংলাদেশের শুরু থেকে ঐ সময় পর্যন্ত প্রায় ৬৫,০০০ পরিবার রাজস্বখাতে স্থানান্তরিত ও পেনশন সহ সকল সুযোগ লাভ করে। দেশের জনগনের মধ্যে কোন বিভেদ ম্যাডাম খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হিসাবে করেন নি।
অথচ তাকে মিথ্যা কত অপবাদ দেয়া হয়েছে। কুলাংগার কিছু বিচারক তাকে মিথ্যা ও ভুল ভাবে শাস্তি দিয়েছেন। চিকিৎসা বঞ্চিত করতে কুলাংগার আইনমন্ত্রী আনিস ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী কামাল চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলতেন। আর প্রধানমন্ত্রির পদে জবর দখলে নেয়া ব্যাক্তির মুখ দিয়ে অনর্গল মিথ্যা বয়ান শুনতে বাধ্যছিল দেশের জনগন। তারা কোনদিন দেশের নেতা হতে পেরেছে কি? তারা দলের বাইরে কোনদিন ভাবতে পেরেছে কি?
আল্লাহর অশেষ রহমতে জুলাই আগষ্ট বিপ্লবে দেশ স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে। ম্যাডাম খালেদা জিয়াও মুক্ত হয়েছেন। তিনি চিকিৎসার সুযোগ ফিরে পেয়েছেন এবং গত রাতে চিকিৎসার জন্যে ইংল্যান্ড গিয়েছেন। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যেন,আল্লাহপাক তাকে রোগমুক্তি করে আবারো আমাদের দেশে ফিরিয়ে এনে দেশ সেবার সুযোগ করে দিন।
আমীন!
ডা: মো; মোজাহারুল ইসলাম শাওন।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি হলেন ব্লগের নতুন কুতুব- আপনি না জানলে জানবে কে!
২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩
কামাল১৮ বলেছেন: যে মিথ্যা জন্মদিন পালন করে সে দেশপ্রেমিক হতে পারে না।দেশ প্রেমিক হবার জন্য নিজের কাছে নিজেকে সৎ থাকতে হয়।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আফটারঅল শেখ হাসিনার মতো পলাতক নেতার পলাতক সহযোগীর বাণী!
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:১০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: শেখ হাসিনাকে নিয়ে যে খুল্লাম-খুল্লা সমালোচনা করেন, একই রকম সমালোচনা খালেদা জিয়াকে নিয়ে করলে নিতে পারেন না কেন? একুশে আগস্ট পরবর্তীতে উনার কাজকর্ম কী ছিল? রাজাকারদের সাথে উনার খাতির নিয়ে কী বলবেন? তার মদদে তারেকের হাওয়া ভবন নিয়ে কী বলবেন? জাতি কিন্তু ২০০১-২০০৬ সাল ভুলে যায়নি। বিএনপির তোষামোদি করলে দেশপ্রেম আর অন্য দলের করলে দালালি।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: বৈরাগী সাহেব, প্রথমেই বলবো আমার উপর আক্রোশপ্রসূত এই মন্তব্য করেছেন। কারণ, এই পোস্ট আমার লেখা নয়, তবুও অহেতুক এই পোস্টে আমার প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সর্বপরি এই পোস্টের লেখক শেখ হাসিনার নামও কোথাও লিখেননি বা তার প্রতি কোনো প্রকার মন্তব্য করেননি।
এবার আপনার উষ্মার জভাবঃ
(১) একজন যুদ্ধাপরাধীকে সম্মান দেওয়ার মতো মানুষ আমি নই।
(২) উনি কি ওনার ছেলেদের রাজাকারের মেয়ে বিয়ে দিয়েছেন? ইহুদী খৃষ্টান বিয়ে করিয়েছেন? জিয়া পরিবারের কেউ কু বিদেশি নাগরিকত্ব নিয়েছেন?
(৩) হাওয়া ভবন আওয়ামী চোরদের বানোয়াট গল্প, তাই ১৫ বছরেও জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে 'ইংগীতের আদালত' পর্যন্ত একটাও দুর্নীতির প্রমাণ করতে পারেনি।
(৪( ২০০১-২০০৫ দেশী বিদেশী ষড়যন্ত্র। কোনটা দেশপ্রেম আর কোনটা দেশ বিরোধিতা তা আমজনতা বোঝে বলেই চোরদের চৌদ্দ গুষ্টি জ্ঞাতি সহ পালিয়ে প্রভুর দেশে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
(৫) তোষামোদির উদাহরণ- আপনারা যে চোর, খুনীকে যাকে ইশ্বর মানেন তাদের মুখে শোভা পায়না।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৭
নীল আকাশ বলেছেন: খালেদা জিয়ার মতো রাজনৈতিক প্রজ্ঞা খুব কমই দেখা যায়। উনার সাথে যারা সরাসরি কথা বলেছে তারা জানে উনি কোন ধরনের ব্যক্তিত্বের অধিকারী। উনি আপোষহীন নেত্রী। দেশ ও জনগনের স্বার্থের জন্য উনি কখনোই আপোষ করেননি। উনার জনপ্রিয়তা বাংলার ঘরে ঘরে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: নীল আকা, কাকে কি বলছেন
চটি পিয়ালের দোসররা চটি ছাড়া আর কিছু পড়েনা, আর কিছু জানেও না।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৯
নীল আকাশ বলেছেন: @অনিকেত বৈরাগী তূর্য্যঃ একুশে আগস্ট এর বোমা হামলা আওয়ামী লীগের সাজানো কাহিনি। আপনার মতো নির্বোধরাই এখন এটা বিশ্বাস করে বসে আসছে। এইসব হাস্যকর কাহিনি তুলে নিজেকে হাস্প্যপদ বানাবেন না।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ওদের জানাশোনার পরিধি "আপা" আর "পোড়া বাড়ি" ভিত্তিক.... ওরা সামাজিক ভাবেই হাস্যকর!
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: খালেদা জিয়ার সৌন্দর্য ও কথা বলার ধরণ মুগ্ধ করার মত।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: কাকে কি বলছেন! শাখামৃগর মতো দাঁত-মুখ খিছিয়ে অশ্লীল নোংরা কথা শুনতেই অভ্যস্ত.... সেটাই ওরা ধারণ করে।
৭| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১২
নীল আকাশ বলেছেন: @অনিকেত বৈরাগী তূর্য্যঃ তারেকের হাওয়া ভবন নিয়ে কী বলবেন?
এতবছর এত চেষ্টা করেও উনার বিরুদ্ধে একটা দূর্নীতির অভিযোগও প্রমাণ করতে পারেনি ভারতীয় এজেন্ডায় চলা 'র' এর মদদ পুস্ট আওয়ামী লীগ। এইসব গালগপ্প বলা বন্ধ করুন। আমজনতা এখন হাসে এইসব গল্প শুনে।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: খুনীর দোসর বৈরাগীদের এসব বলে সময় নষ্ট করে কোনো লাভ নাই।
৮| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৩৪
রাসেল বলেছেন: ব্যক্তি হিসাবে একজন ভালো হতে পারে, কিন্তু সে যদি কোনো দায়িত্ব নেয় এবং তা সফলভাবে পালন না করে, তবে সে ওই পদের জন্য যোগ্য নয়।
মন্দের সাথে মন্দের তুলনা করলে শুধু তর্কই বাড়বে। আমাদের উচিত ভালোর সাথে মন্দের তুলনা করা, যদি ভালো উদ্দেশ্য থাকে। দুঃখের বিষয়, "ঠগ বাছতে গাঁ উজাড়" হয়ে যায়।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো মন্দের বিচার করার প্রকৃত বিচারক বিভেক এবং আমজনতা।
৯| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৬
বিষাদ সময় বলেছেন: শুধু নিজের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা দিয়ে কাউকে বিচার করা একেবারেই ঠিক না। আপনার ব্যক্তিগত জীবনের ঘটনাবলি আপনার রাজনৈতিক পছন্দ অপছন্দ কে দারুণভাবে প্রভাবিত করে। খালেদা জিয়ার কোন গুন নাই এটা বলা যেমন অন্যায় হবে সে রকম তার অনেক দোষও আছে। যেমন খালেদা জিয়ার গুন হচ্ছে-
১) তিনি দেখতে সুন্দর।
২) তিনি সংযত ভাবে কথা বলেন।
৩) তার মধ্যে দৃড়তা আছে।
৪) তিনি পারসোনালিটি সম্পন্ন ব্যক্তি।
আর দোষের তালিকা হলো-
১) তিনি অত্যন্ত দাম্ভিক।
২) তার মধ্যে বিনয় বিষয়টি একবারেই নাই।
৩) তার শিক্ষার ঘাটতির বিষয়টি অনেক কাজেই ধরা পড়ে।
তবে আপনি যেভাবে তাকে উপস্থাপন করতে চেয়েছেন মোটেও তিনি সে রকম নন। তিনি ক্ষমতায় থাকা কালিন নিজের, ছেলে, ভাই, বোন ব্যাতিত এমনকি জিয়া পরিবারের কাউকেও তার কাছে ঘেঁষতে দেননি। ধন্যবাদ।
০৯ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি আপনার দৃষ্টিভঙ্গিতে উপস্থাপন করেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপি আগে কি করেছে তার সবই জানা আছে। কিন্তু এবার সংবিধান প্রশ্নে বিএনপির অনড় অবস্থান কে স্যালুট জানাই।