নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঘর থেকে দুই পা ফেলিয়া...

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১২

ঘর থেকে দুই পা ফেলিয়া...


দেশের একটা জেলার মিষ্টির জন্য বিখ্যাত এলাকার নামে নাম, (যে নামের সাথে জড়িয়ে আছে 'ভাগ্য';) সুনামধারী মিষ্টির দোকানের একটা কারখানা আমার বাড়ির কাছেই। সকালে হাটাহাটি পর্ব শেষ করে ওই মিষ্টি তৈরীর কারখানা অতিক্রম করার সময় দেখি রিকশা ভ্যান থেকে বস্তায় ভরা ছানা নামানো হচ্ছে। একটু এগিয়ে দেখি- কাক, বিড়াল কুকুর বর্জ্য খাচ্ছে... ওদের দোকান ও কারখানার লোক ছাড়া কারোর ঢোকা নিষিদ্ধ হলেও 'এলাকার মুরব্বি' হিসেবে আমার ইচ্ছাকে বাঁধা দেওয়া নিয়ে যখন দো-মনা করছিলো তখন কতৃপক্ষের বিরক্ত মনোভাব উপেক্ষা করে আমি ভিতরে ঢুকে পরি।

অন্যসব মিষ্টির কারখানার মতো এই কারখানাও শতভাগ নোংরা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে নানান রকম মিষ্টি তৈরী হচ্ছিল। অনেক গুলো পাউডার দুধের খোলা ব্যাগ, উন্মুক্ত ছানা আর ময়দায় মাছি ভনভন করছে। অজস্র তেলাপোকা দৌড়াদৌড়ি করছে আর মরা তেলাপোকাও কম নেই। দিনের বেলায়ও বেশ কয়েকটা মশার কয়েল জ্বলছে। লোমহীন, গায়ে দগদগে ঘা ওয়ালা দুটি কুকুর আর গোটা দশেক বিড়াল বাইরে রাখা মিষ্টির খালি কড়াই চেটেপুটে খাচ্ছে। নোংরা ময়লা কাপড় এবং প্রায় সবাই উদোম ঘর্মাক্ত গায়ে মিষ্টি তৈরী করছে..... তবে তৈরী মিষ্টি যারা শোরুমে নিয়ে যাচ্ছে ওরা কিন্তু চমৎকার সুবেশ ধারী! আমি অনেক কৌশল করে সেলফোনে একটা ছবি তুলে ফেললাম....

রসগোল্লা বলে কথা!
কারখানার ও কারিগরদের নোংরা অপরিচ্ছন্ন অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরী হওয়া রসগোল্লা দেখেও আমার ঠিকই লোভ লেগেছে.....

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩১

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আমাদের দেশের বেশিরভাগ খাদ্য দ্রব্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এবং হোটেল রেস্টুরেন্ট এর রান্নাঘরে প্রবেশ করলে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ খুঁজে পাওয়া যাবে। এগুলো দেখলে কারো পক্ষে ঐসব প্রতিষ্ঠানের খাবার মুখে তোলা সম্ভব নয়। আমরা সবাই বিষয়টা জানি কিন্তু দেখিনি বলে র্নিদিধায় এগুলো গ্রহণ করছি

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: অথচ আমাদের সব চাইতে বেশি প্রায়রিটি দেওয়া উচিৎ স্বাস্থ্যসম্মত খাবারে।

২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভাগ্যকূল নাকি? :||

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আকালমান্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফী!

৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০৪

বাকপ্রবাস বলেছেন: প্রবাসে এসেও একই হাল, অন্যসব রেষ্ট্ররেন্ট এর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন আমাদেরটাতে ইদুর তেলাপোকার লম্পঝম্প চলছে। তবুও বিক্রিবাট্টা ভাল কারন দাম কম রাখছে

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০৮

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের জাতীয় চরিত্র কিম্বা স্বভাব!

৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: অনেক মিষ্টির দোকানের একই চিত্র ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.