নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃথা হে সাধনা ধীমান.....

০৯ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৩২

বৃথা হে সাধনা ধীমান.....

বিএনপি মিডিয়া সেল এর সদস্য সচিব ও বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদউদ্দীন চৌধুরী এ্যানী সকল পত্রিকা কতৃপক্ষের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ কর্মসূচি শুরু করেছেন- বিএনপির এ উদ্যোগ নিঃসন্দেহে ভালো। কিন্তু গত ষোলো বছরেই শুধু নয়, বিএনপির জন্মলগ্ন থেকেই গণমাধ্যম ছাড়াও আওয়ামী-বাম ধারার সাংস্কৃতিক অংগন, কলকাতা কেন্দ্রীভূত বুদ্ধিজীবীরা বিএনপি বিরোধী, বিএনপি বিদ্বেষী ছিলো এবং এখনো আছে। প্রিন্ট-ইলেক্ট্রনিক এমন কোনো মিডিয়া ছিলো না, যারা বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচারে পিছিয়ে ছিলো। মতি- মাহফুজ গং যে তীব্র বিএনপি বিরোধী, ম্যাডাম খালেদা জিয়া- তারেক রহমান বিদ্বেষী এটা তো প্রমানিত সত্য। তবুও বিএনপি সবাইকে নিয়ে কাজ করতে চায়- এটাই গণতান্ত্রিক উদারতা। বিএনপির উদারতা।

তবে, বিএনপির এই গণতান্ত্রিক উদারতা চর্চায় পজিটিভ কোন ফল পাওয়ার আশা আমি করি না। কারণ, আজীবন মিডিয়া ট্রায়াল শিকার বিএনপি নিজস্ব কোন মিডিয়া কর্মী তৈরী করতে পারেনি। খাম খোর হাড্ডি পাকা সংবাদ কর্মী যারা বিএনপির বিরুদ্ধে- তাদের 'মাইন্ড সেট' হয়ে গিয়েছে, ওরা সুপথগামী হবেনা।

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী সিনিয়র সাংবাদিক @মারুফ কামাল খান সোহেল @আবদাল আহমদ, মুজতবা খন্দকার @আবু রুশদ @শাহেদ আলম, আবু সুফিয়ান @সাইদ খান, এহসান মাহমুদ, মারুফ মল্লিক ছাড়াও যেসব সংবাদ কর্মীগণ ফ্যাসিস্ট হাসিনার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে তাদের কলম চালিয়েছেন সেইসব অকুতোভয় সংবাদ কর্মীদের সর্বোচ্চ সুযোগ দিয়ে বিএনপি মিডিয়া শক্তিশালী করতে পারে।

সেইসাথে বিএনপির টার্গেট হতে পারে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষক, প্রকাশকগণ। তাদেরকে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের পক্ষে কাজের সুযোগ করে দেওয়া।

প্রতিষ্ঠিত আওয়ামী ব্যবসায়ি নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের পেছনে এত সময় না দিয়ে সত্যিকার জাতীয়তাবাদী, দেশপ্রেমিক গণমাধ্যমকর্মীদের নার্সিং করুন, পৃষ্ঠপোষকতা দিন। প্রতিষ্ঠিত গণমাধ্যমের চরিত্র কখনোই বদলাবেনা। হয়তো এখন তাদের অনেকেই বিএনপিকে, খালেদা জিয়া, তারেক রহমানকে নিয়ে স্তুতি করবে। তাদের, ওদের এসব ফ্যাব্রিকেটেড প্রশংসায় বিএনপি যদি পুলকিত হয়, যদি কনভিন্স হয়, তবেই মুশকিল। কারন, এরা সময় সুযোগমত ঠিকই ছোবল দেবে।

আর মিডিয়া সেলকে পুর্নগঠনে উদ্যোগ নিতে এক্ষুনি। দলীয় কর্মীদের পুর্নবাসন থেকে বেরিয়ে সাংবাদিক-লেখকদের হাতে এই সেলকে ছেড়ে দিতে হবে।
সব মিলিয়ে গণমাধ্যম নিয়ে ভাবতে হবে নতুন করে।
শুধু সংবাদপত্র অফিসে সম্পাদকদের সাথে চা কফি খেলে, গণমাধ্যম বিএনপির প্রতি ন্যয্য আচরন করবে ভেবে নিলে ভুলই হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২৫ রাত ১০:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার সাথে একমত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.