![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আব তেরা ক্যায়া হোগা কালিয়া!"
অনেকেই আপত্তি জানাচ্ছেন, কেন সেনাপ্রধান নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুললেন? কিন্তু বিষয়টা একটু ভেবে দেখা দরকার, তিনি কি কোনো টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বা জনসমক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন? না।
তিনি শুধুমাত্র অভ্যন্তরীণ একটি বৈঠকে, যেখানে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক রূপরেখা নিয়ে আলোচনা হয়ে থাকে, সেখানে উল্লেখ করেছেন যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি নির্বাচিত সরকার অধীনেই কাজ করতে চায়।
অবস্থাটা এমন দাঁড়িয়েছে যে, এখন বিএনপি বা অন্য কোনো বিরোধী দল নির্বাচনের কথা বললেও বলা হয় তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, আবার সেনাবাহিনী যদি নির্বাচনের পক্ষে অবস্থান নেয়- তখনও আপত্তি ওঠে।
এটা এক ভয়ংকর প্রবণতা- যেখানে ‘নির্বাচন’ শব্দটাই হয়ে উঠেছে এক ধরনের নিষিদ্ধ উপাদান। আর তখনই বোঝা যায়, গণতন্ত্রকে কী ভয়াবহভাবে সংকুচিত করে ফেলা হয়েছে। নির্বাচন ছাড়া গণতন্ত্র যেমন অসম্পূর্ণ, তেমনি নির্বাচন ছাড়া ক্ষমতা ভোগ করা এক ধরনের জোচ্চুরি- রাষ্ট্রের, জনগণের এবং ভবিষ্যতের প্রতি।
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ!
এরজন্য ৯০% দায়ী জুলাই আন্দোলনের ছাত্র সম্বয়করা। তারা আন্দোলনের সকল কৃতিত্ব কুক্ষিগত করে দীর্ঘ ষোলো বছর আন্দোলন সংগ্রামে যারা সর্বস্ব হারিয়েও ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছিলেন তাদেরকে অবজ্ঞা অপমান অপদস্ত তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে অরাজকতা সৃষ্টি করে- নিজেদের অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতা ধরে রাখতে চেয়েছে।
ছাত্র সমন্বয়করা সিভিল প্রশাসন থেকে শুরু করে সেনাবাহিনীসহ সকল বাহিনীগুলোকে অবজ্ঞাই শুধু করেনি, নিয়ন্ত্রণ করতে উদ্ধতভাব প্রকাশ করেছে।
সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, আসিফ মাহমুদ, মাহাফুজ আলম, নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী, হান্নান মাউসুদ গং নিজেদের সর্বেসর্বা ভেবে বিএনপিকে রাজনীতি থেকে বের করার পরিকল্পনা করেছিলো। ওদের সাথে যোগ দিয়েছে- উড়ে এসে জুড়ে বসা কোথাকার কোন এক খলিলুর রহমান! সাথে আরও আছে উপদেষ্টা আদিলুর রহমান, সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান এবং এনজিও সিন্ডিকেট উপদেষ্টারা। সত্যি বলতে, ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুস সাহেবের কোনো নিয়ন্ত্রণ না আছে/ছিলো তার উপদেষ্টা পরিষদে এবং প্রশাসনে।
সব শেষে ফেসবুকের কিছু উজবুক এবং প্রবাসী কয়েকজন ইউটিউবারের বাদ্রামীতো ছিলোই- যারা নির্বাচনের কথা শুনলেই তেলে-বেগুনে জ্বলে উঠে ইউনুস সরকারকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখতে চান! এই উজবুক শ্রেণীর প্রথম টার্গেট ছিলো এবং আছে- বিএনপিকে ঠেকানো। আর ওদের বটবাহিনী যারা বিএনপিকে টেম্পুস্টান্ড বলে দমিয়ে রাখতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে- ওরা এখনো জানেনা যেকোনো খারাপ পরিস্থিতিতে- "আব তেরা ক্যায়া হোগা কালিয়া!"
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
২| ২৩ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯
কাঁউটাল বলেছেন: গর্ত থেকে গোঁবড়ান বের হইছে।
আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে।
আমরা ফ্যাসিস্ট আমরা লীগ,
আমরা আবার আসিব ফিরে।
পভুপাদ মুদির দেশ ভঁড়তের পতাকা
উড়াইব বাংলার বুকে।
আবার হইবে আয়না ঘর।
চেতনার হাগু মুতু করে
ভরিয়ে দিব বাংলার মাটিতে।
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৫:০১
জুল ভার্ন বলেছেন:
৪| ২৩ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১:০৫
কাঁউটাল বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন:
৫| ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩
কাঁউটাল বলেছেন:
২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ওদের জন্যই মব জাস্টিস.....
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:১৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দুদু স্যারের হিসু আর ইশরাক ভাইয়ের হালকা ধাক্কায় গদি লইড়া যাচ্ছে অনেকের !
। আসিফ মাহমুদের পদত্যাগ সময়ের দাবী।সে সেনাবাহিনীকে ক্রমাগত মানুষের বিরুদ্ধে দাড় করাচ্ছে। ঢাকা উত্তরের প্রশাসক একজন হিজবুত তাহরীরের কর্মী ! তাকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আসিফ পুরো এনসিপির মুখ কালা করছে।
সেনাবাহিনীর প্রতি পূর্ণ আস্থা আছে জনসাধারণের !