নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

NCP\'র গাড়ি বহর নিয়ে গোপালগঞ্জ পদ যাত্রা....

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:০৪

NCP'র গাড়ি বহর নিয়ে গোপালগঞ্জ পদ যাত্রা....

সার্বিক অর্থে NCP তাদের পূর্ব ঘোষিত জেলায় জেলায় পদযাত্রা সফর হিসেবে (NCP নেতা সার্জিসের ভাষায় রোড মার্চ টু গোপালগঞ্জ) গোপালগঞ্জে সফল হতে পারেনি স্থানীয় আওয়ামী নেতা-কর্মীদের বাঁধার মুখে। তবে তাদের এই সফরকে আমি ব্যার্থও বলি না আবার সফলও বলি না। প্রশাসনের ১০০% নিরাপত্তা নিয়েও তারা ১০ মিনিট জনসভা করতে পারেনি। স্থানীয় আওয়ামী লীগের প্রতিরোধের মুখে নাহিদেরা সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় দৌড়ে এপিসিতে ঢুকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়েছে। তারা হয়তো চিন্তাও করতে পারেনি গোপালীরা কি ভয়ংকর রুপে ক্ষেপে আছে।

গত ৫/৭ দিন ধরে জা-শি ও NCP দেশে বিএনপিকে কুপোকাত করার নিমিত্তে (যেখানে বিএনপি ও তার সব অঙ্গ-সংগঠন নিরব ভুমিকা পালন করছে) বিরাজমান অস্থিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তাদের ধারণা জন্মেছিলো তাদেরকে রুখে দেয়ার ক্ষমতা কারো নেই। তাদের বড়ো ভাই জা-শির সহযোগীতা ও ন্যাংটা পীরের গুজব পরামর্শে সব কিছুতে পার পেয়ে যাবে, কিন্তু হয়েছে হিতে বিপরীত।
এমন কোন অশ্লীল ভাষা নেই যেটা জাশি NCP ব্যবহার করেনি গত এক সপ্তাহ BNP ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। এমনকি, কিছু কুলাঙ্গার বেগম খালেদা জিয়ার শাড়ী নিয়ে পর্যন্ত অশ্লিলতা করেছে। বগুড়া এবং ফেনী নিয়ে ট্রল করেছে। তারা তাদের সব কূটকৌশল ব্যবহার করেছে বিএনপিকে মাঠে নামিয়ে এনে দেশে একটা কঠিন দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করতে, কিন্তু তারা ব্যার্থ হয়েছে।

গতকাল গোপালীতে NCP ব্যার্থ হওয়ায় জা-শি এখন উঠেপড়ে লেগেছে কিভাবে NCP'র সভাকে প্রতিষ্টিত করা যায় যে- তাদের পূর্বে আর কোন রাজনৈতিক দল বা সরকার প্রধান গোপালীতে জনসভা করতে পারে নি। NCPই প্রথম। সন্ধ্যা শেষ হয়ে রাত যতো গভীর হয়েছে জা-শির নেতা-কর্মীরা তাদের কারো একজনের পোস্ট কপি করে সবাই দেদারছে ফেবুতে বিলিয়েছে যে- এটা প্রমাণ করতে এই প্রথম আওয়ামী লীগ ব্যতিত অন্য কোন দল গোপালীর মাটিতে জনসভা করেছে। অথচ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় গোপালগঞ্জে চারটি জনসভা করেছেন। তারেক রহমান বংগ বন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের মাজার জিয়ারত করেছেন। মাত্র সপ্তাহ দুয়েক আগে শেখ মুজিবের জন্মস্থান টুঙ্গী পাড়ায় বিএনপি কোন প্রশাসনিক সহযোগিতা ছাড়াই দ্বি-বার্ষিক কাউন্সিল ও জনসভা করেছে। এগুলো জা-শির চোখে পড়ে না।

আপনারা মনে করবেন কি না জানিনা, জুলাই যোদ্ধাদের পাশে রাজনৈতিক দল হিসাবে বিএনপি সবরকম সহযোগিতা করেছিলো। ম্যাডাম জিয়া থেকে শুরু করে বিএনপির সর্বস্তরের নেতা কর্মী সমর্থকেরা তাদের সম্মান জানিয়ে তাদের কাজের স্বীকৃতি দিয়েছে। সেই ছেলেরাই জা-শি র সাথে মিলে বিএনপির বিরুদ্ধে এহেন নোংরামি নাই যা না করতেছে। গত তিন দিনের তাদের কিছু বয়ান তুলে ধরছি-

গতকাল এনসিপির নেতা নাহিদ গোপালগঞ্জ গিয়ে ম্যাডাম জিয়ার উক্তিকে ট্রল করে বলেছে - "আমরা গোপালগঞ্জের নাম বদলাতে আসিনি।" নাহিদ খুব ভালো করেই জানে, ২০১৪ সালে কোন্ প্রসঙ্গে বেগম জিয়া চরম ক্ষুন্ন হয়ে বলেছিলেন - "গোপালগঞ্জ জেলার নামই বদলে দেয়া হবে।"
দুইদিন আগে এই এনসিপির নেতাকর্মীরাই খালেদা জিয়ার শাড়ী ভাগ করেছে, তারেক রহমানের বিড়ালকে ভাগাভাগি করে নিয়েছে । ১-২-৩-৪ বলে, জঘণ্য কুৎসিত স্লোগান দিয়েছে।

তারপরও তাদের উপর যখন হামলার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে বিএনপি এবং তৃণমূল উদ্বিগ্ন হয়েছে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে , বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফখরুল আলমগীর বিবৃতি দিয়েছেন।

অথচ নাহিদরা পালিয়ে আসার কিছু সময় পরেই তাদের গুজব বাবা ন্যাংটা পীর বাণী প্রসব করেছেন, "এখনই সময়, আপসহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সেই ঐতিহাসিক ঘোষণা বাস্তবায়নের।"
সদা উত্তেজিত নাপা নেতা সারজিস আলম এবং সদ্য চর্বিজমা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন- "জুলাই আন্দোলনের সময়ের মতো সকল ভেদাভেদ ভুলে ছাত্রদল, বিএনপিকে আমরা পাসে চাই। আমরা ঐক্যবদ্ধ ভাবে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগকে উৎখাত করতে চাই।"
ধন্যবাদ ন্যাংটা পীর, ধন্যবাদ সদা উত্তেজিত ভাইদের- আপনাদের শুভ বুদ্ধির উদয় হওয়ায়। তাদের বোধদয় হোক- জা-শি স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করে অজস্র স্বাধীনতাকামীদের হত্যা করেছে, বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছে। বিএনপির কাছ থেকে সুবিধা নিয়ে বিএনপি বিরোধী হয়ে বিএনপির চরম ক্ষতি করেছে। আওয়ামী লীগের সাথে মিশে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেছে। এখন এনসিপি'র তরুনদের ধ্বংস করতে তাদেরকে বিভ্রান্ত করছে।

আমরা এখনো স্বীকার করি- জুলাই আন্দোলনে ছাত্রদের অবিশ্বাস্য সাহসী ভূমিকার কথা। কিন্তু সব ক্রেডিট একারা নিতে বিএনপি ব্যাশিং করতে যেয়ে হারিয়ে যাওয়াটা হবে সবচেয়ে বড় বেকুবী। হাসিনার মতো কালপ্রিট ১৮ বছর ভারতের পুরো ইন্টিলিজেন্স মাঠে নামিয়েও, সব বাহিনীর সাথে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের এবং প্রশাসন বিএনপির বিরুদ্ধে ব্যবহার করেও বিএনপির একটা খুঁটিও ভাঙ্গতে পারেনি। পাঁচ হাজার নেতাকর্মীর লাশের উপর দাঁড়িয়ে এই দল। সেই বিএনপিকে আপনারা নোংরামি করে, গালাগালি করে কিছুই করতে পারবেন না। বিএনপি কোনো ইউটিউবার কিম্বা ফেসবুকের কয়েকজন যারা কখনও কোনো দিন বিএনপির হয়ে রাস্তায় নামেনি, তাদের উপর ভরসা করে না, তাদের নোংরামিতে বিরক্ত হলেও তাদের স্রেফ করুনা করে। বিএনপির ভরসা কোনো বাহিনী নয়, কোনো এনজিও উপদেষ্টারা নয়, বিএনপি দেশের জনগণ এর উপর ভরসা করে।


মিটফোর্ডের হত্যাকাণ্ড নিয়ে জাসি, এনসিপি ও প্রশাসন মিলে যে নাটকের স্ক্রিপ্ট বানিয়েছিলো তা সম্পূর্ণ ভেস্তে গেছে বিএনপির শক্ত অবস্থানের কারণে। দেশের কয়েকটি জেলা সদর, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিএনপির বিরুদ্ধে তারেক রহমানের নামে খিস্তি খেউড় করে তারা ভেবেছিলো হাসিনার মতো বিএনপিকেও তারা ফেলে দিবে। এমনকি তাদের ন্যাংটা পীর স্পেশাল একটি ভিডিও বানিয়ে বিএনপিকে উপহাস ও তাচ্ছিল্য করে বলেছিলো তার কাছ থেকে পরামর্শ নিতে, মাত্র দু'সপ্তাহের মধ্যে সব কিছু ঠিক করে দেবে। এই ন্যাংটা পীর বুলডোজার দিয়ে বংগ বন্ধুর মাজার ভেংগে দিতে বলেছে। গতকাল আওয়ামী লীগের নেতাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিতে বলেছে!

আলহামদুলিল্লাহ আমরা ভালো আছি আমাদের নিজস্ব স্বকীয়তা, বেগম জিয়া ও তারেক রহমানের সু-পরামর্শের ভিত্তিতে। পীর সাহেব জাশি ও এন্সিপিকে যা যা দিয়েছেন তার থেকে আরো বেশী পরামর্শ দিতে পারেন রাজনীতির মাঠে কিভাবে পরিপক্ব সৎ হওয়া যায়।

বিএনপিকে নিয়ে এতো বেশী নোংরামি করার পরও এনসিপি কে বলি, "আপনারা জুলাই যোদ্ধা, আমাদের সন্তান, আমাদের সম্পদ। আমাদের এই সম্পদকে আমাদেরই বাঁচিয়ে রাখতে হবে। তাঁদের উপর হায়েনার পাল আক্রমণের চেষ্টা করলে কেউ আসুক বা না আসুক- ন্যায় প্রতিষ্ঠায় বিএনপি যুবদল ছাত্রদল আসবেই ইন শা আল্লাহ।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:১৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

বাংলাদেশের ইতিহাসে কবে কোন রাজনৈতিক দল সেনাবাহিনীর ট্যাঙ্ক কামান নিয়ে রাজনৈতিক সভা করতে যায়?
বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন রাজনৈতিক দলের সন্ত্রাসি কাজে রাষ্ট্র এভাবে প্রোটেক্ট, প্রোমোট করে? করতে বারাক ওবামার মত রীতিমতো কন্ট্রোল রুম খুলে গালাগালি করে গুলির নির্দেশ দেয়?
একমাত্র 'ছিপিপার্টি'।

এরপরও ছিপিপার্টির কোন নেতাকর্মী আঘাতপ্রাপ্ত হয়নি। একটা চুলের টোকাও লাগে নি।
পুলিশ ও আর্মিরও কেউ আঘাতপ্রাপ্ত বা আহত হয়নি।
এরপরেও গ্রামবাসীদের ধর ধর স্লোগান শুনে ভয় পেয়ে ছিপিরা হামাগুড়ি দিয়ে ইদুরের মত ট্যাঙ্কে লুকায়ে ট্যাঙ্কের ছিপি আটকায়।
আর কথিত দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনী কন্ট্রোল রুম থেকে নির্দেশ পেয়ে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করলো। রাতে আরো মারছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪০

জুল ভার্ন বলেছেন:

২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: জিয়াউর রহমান নাকি পালিয়ে চলে এসেছিলেন হেলিকপটারে । শিবির আর বামেরা মিলে বলে বেড়াইতেসে। আপনি সিনিয়র তাই ভালো ভালো কথা বলছেন। যারা বিএনপির তরুন সবাই এনসিপির উপর রাগ । মিটফোরড নিয়ে এনসিপি আর শিবির বিএনপিকে নাজেহাল করেছে।

আমি আওয়ামী লীগকে এই ঘটনায় দোষ দেব না। ৫ই আগস্টের পর থেকে সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিএনপি নেতা জিলানী সবাই হামলার শিকার হয়েছেন। সরকার কি গোপালগঞ্জকে স্বাধীনভাবে রাখতে চায়? স্ট্রিং অপারেশন কেন চালানো হয় না? তাহলে যৌথ বাহিনী 'অপারেশন ডেভিল হান্ট'-এ কী করছে? সরকার কি দেশের আইন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারছে? প্রতিদিন নিউজ চ্যানেল খুললেই গলা কাটা হত্যার খবর আসে। হোম অ্যাডভাইজার পারছেন না, কিন্তু পদত্যাগও করছেন না।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪

জুল ভার্ন বলেছেন: জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে, জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে যতই নোংরামি হয়েছে বাস্তবতার নিরিখে জিয়া পরিবারের প্রতি, বিএনপির প্রতি গণমানুষের আস্থা ততই দৃঢ় হয়েছে।
সরকারের যাবতীয় ব্যার্থতার মূলে রয়েছে এনসিপি'র প্রতি সীমাহীন দুর্বলতা।

হোম এডভাইজার একজন ভালো মানুষ নিঃসন্দেহে, তবে তিনি প্রশাসক হিসাবে সম্পুর্ণ ব্যার্থ।

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: ভোটের রাজনীতিতে অনৈক্য , বিভাজন, কাদা ছোড়াছোড়ি থাকবেই। এটা স্বাভাবিক গনতান্ত্রিক ধারা।সব সভ্য দেশেই এই ধারা বিরাজমান। তবে দেশ, স্বার্বভৌমত্ব ও ফ্যসিস্ট সন্ত্রাসী সংগঠন প্রশ্নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। এটা যে কোন দেশের রাজনৈ্তিক দলগুলোর মাঝে অলিখিত চুক্তি। বিএনপি যে কিছু বিপথগামী অনলাইন এক্টিভিস্টের দ্বারা প্ররোচিত হয়নি গতকাল , এটাতে তারা রাজনৈ্তিক প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছে।

এবার আসি ভোটের রাজনীতির ময়দানে কাদা ছোরাছড়ি প্রসঙ্গে। বিএনপির ৫৩ বছরের মিত্র জামাত হঠাৎ তাদের সঙ্গ ছেরে দিল কেন ? স্বাধীনতার মাত্র কয়েক বছর পরেই জামাতকে রাজনীতিতে পুনর্বাসন করে , আজ ৫৩ বছর পর এদের যুদ্ধপরাধি , রাজাকার বলে গালাগাল করে বিএনপি কেবলই হাসির পাত্র হচ্ছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: শুরুটা শেখ সাহেবের সময়ই হয়েছিল। তিনিই সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে ছিলেন। শাহ আজিজের সাথে তার গুরুশিষ্য সম্পর্কের কথা সুবিদিত। বিএনপি জা-শি কে গালাগাল তখনই শুরু করেছে, যখন থেকে জা-শি র মোনাফেকি চরিত্র প্রকাশ পেয়েছে। বিএনপি হাসির পাত্র জা-শি র কাছে হতে পারে, তবে দেশপ্রেমিক নাগরিকদের কাছে সর্বোচ্চ সম্মানের।

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৩৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: বিএনপি রাজাকার-আলবদরদের বিরুদ্ধে তাদের অবস্থানকে স্পষ্ট করতে পারছে না কেন?

গণহত্যাকারী, ফ্যাসিস্টরা পালিয়ে যাওয়ার পর আপনারা সহজেই জঙ্গি-সন্ত্রাসী এলিটদের দল জা-শির বিরু্দ্ধে দাড়িয়ে গেলে সমাজের সকল শ্রেণির মানুষ আপনাদের সমর্থন দিত। সেটা না হয়ে এখন দেখি এই জঙ্গিগুলাই আপনাদের দৌড়ের উপর রেখেছে!

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: রাজনীতিতে যেকোনো অবস্থান চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নয়। রাজনীতি সময়োপযোগী। জামাতের সাথে বিএনপির যে ঐক্য হয়েছিল সেটা নির্বাচন ভিত্তিক। বিএনপি স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের ব্যাপারে কোনো ছাড় দিতে পারে না- এটাই বিএনপির রাজনৈতিক আদর্শ। আমাদেরকে দৌড়ের যারাই রেখেছিল তারাই ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ শ্রাবণধারা , বিএনপিতো মুক্তিযুদ্ধের পরেই রাজাকার-আলবদর সম্পর্কে তাদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে। বিএনপির সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা শহীদ জিয়াইতো ১৯৭১ এর রাজাকারদের পুনর্বাসন করেছিল এবং এবং তিনি ই প্রথম বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেন একজন রাজাকার শাহ আজিজকে , যাকে আবার সংসদীয় দলের নেতাও বানিয়েছিল। ৫৩ বছর ধরে বিএনপি -জামাত মিলেমশে একসাথে রাজনীতি করেছে। এখন ভোটের রাজনীতির হিসাব নিকাশ অনুযায়ী জামাত খুব সম্ভবত পক্ষ বদল করেছে। কিন্ত ৫৩ বছর পরে বিএনপির জামাতের বিষয়ে আওয়ামি ন্যরেটভ অনুযায়ী অবস্থান ব্যখ্যা করতে গিয়ে কেবলই হাসি তামাশার পাত্র হচ্ছে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: শাহ আজিজ কোন পর্যায়ে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ততকালীন সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন তা সবাই জানেন। একই অপরাধে অপরাধী ছিলেন- আওয়ামী লীগের, সুফিয়া কামাল, কবীর চৌধুরী, মহিউদ্দিন খান আলমগীর, আশেকুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন সহ অসংখ্য নেতা।

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন:

এদের মুখের ভাষা দেখেন । X(

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ষ্টুপিড মিতু।

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫

আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: ন্যাংটা পীর ..( পি না কী )? আসলে পীরের নির্দেশনা না থাকলে মুরিদরা’তো লক্ষ্যভ্রষ্ট হতেই পারে । তাই পীরের বড় বেশী প্রয়োজন । আর একটি বিষয় হলো - দেশ নুতন কবে স্বৈরাচার মুক্ত হওয়ার পেছনে এই পীরের কিন্তু উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল । না হলে‘তো বাংলাদেশের অবস্থা একজন প্রথিতযশা কবির লেখা কবিতার মতোই হতো । কবিতাটির কয়েক চরণ :
‘ ফিরে এসো বাংলাদেশ / কোথায় যাচ্ছো তুমি... ?......... / যেখানে যাচ্ছো তুমি / সেখানে লোহার মুষল আছে তুলে ধরা / পায়ুদেশে প্রবেশের অপেক্ষায়, রক্তপাত হবে - ছিঁড়ে যাবে ....!

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: রাজনৈতিক অবস্থান বদল নতুন কিছু নয়। এই পিনাকী শাহাবাগ আন্দোলনের নেতা ছিলেন।

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১০

শ্রাবণধারা বলেছেন: @ ঢাবিয়ান, তবুও ভুলে যাওয়া উচিত নয় যে শহীদ জিয়া একজন পদকপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।

আমি কোথাও পড়েছিলাম, বিএনপিতে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা আওয়ামী লীগের চেয়েও বেশি। এই তথ্য যদি ভুল হয়, তাহলে লেখক সংশোধন করে দিতে পারেন।

আওয়ামী লীগকে প্রতিহত করার জন্য দীর্ঘদিন বিএনপি রাজাকারদের সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করেছে, যা একটি ঐতিহাসিক ভুল।
এই ভুল বিএনপি সম্ভবত ৭-৮ বছর আগে সংশোধন করেছে, কিন্তু সেটা সুস্পষ্টভাবে তুলে ধরতে পারেনি।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই বিএনপি তে মুক্তি যোদ্ধার সংখ্যা আওয়ামী লীগের দ্বিগুণ। আবার আওয়ামী লীগের বেশীরভাগ মুক্তিযোদ্ধা ভুয়া, আওয়ামী ফ্যাক্টরি মেড।

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭

মায়াস্পর্শ বলেছেন: বি এন পিকে শুধু জাশি আর এনসিপিই বাজে কথা বলছে না। দেশের সাধারণ মানুষজনও দিন রাত গালি দিচ্ছে।
ফখরুল সাহেব গতকালের ঘটনায় বিবৃতি না দিলে আবার সবাই ধুয়ে দিতো, বেঁচে গেছে।
কয়েকদিন আগে দুদুর বক্তব্য নিশ্চয় শুনেছেন প্রসাব সম্পর্কিত।
জেনারেশনের পালস না বুঝে তাদের সাথে লাগতে এলে আপাতত বেইজ্জতি হওয়া ছাড়া উপায় নাই।
আরেকটা কথা বলি, অভভুথানের পর সাধারণ মানুষের চাওয়া না বুঝে বি এন পি নিজের চাওয়া আগে বুঝেছে। বি এন পির ধন্যবাদ পাওয়ার জন্য অভ্যুত্থান হয়নি না কেউ যায় নি মাঠে। দেশের প্রয়োজনে সবাই গিয়েছিলো, জীবন দিয়েছে। আর বি এনপি একটা সুযোগ পেয়েছিলো দেশের মানুষের কাছে নিজেদের প্রকাশ করে গ্রহণযোগ্য হওয়ার, সেটা একদম হারিয়ে এখন বড়োবড়ো নেতারা পূর্বের ফ্যাসিস্টদের মতো বক্তব্য দেওয়া শুরু করেছে।
নেংটা পীর নামটা ভালোই দিয়েছেন আপনারা , তবে উনি যেই বয়ান তৈরী করে নিজের একটা পরিচিতি এবং প্রভাব দেশের মানুষের ওপর তৈরী করে নিয়েছেন তা বর্তমানের কোনো রাজনৈতিক নেতা এখনো পারে নি, যার কথা সুইপার থেকে শুরু করে এলিট শ্রেণীর সবাই শুনে বিশ্লেষণ করে।
তবে এখনো বি এন পির ওপর থেকে আশা হাৱাই নি। দেখা যাক কি হয় সামনে।
এই যুগে এসে বিরিয়ানি আর ৩০০ টাকার বিনিময়ে প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মানুষ হায়ার করে নিয়ে এসে জনসমাগম করলেই দলের অবস্থা ভালো দেখায় না এটা সবাই বুঝে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: শেখ হাসিনা পরিবারের মতো কিছু ভাকু কুলাংগার এবং তাদের সহযোগী জা-শি নাপা গালাগালি করে।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:২২

মায়াস্পর্শ বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এদের মুখের ভাষা দেখেন । X(
আপনিও কি ইন্ডিরেক্টলি দিয়ে দিলেন গালি ? B-) B-)

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: যার যার অবস্থান থেকে আমরা সবাই ভালো।

১১| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গোপালগঞ্জে এমন সাঁড়াশি অভিযান চালাতে হবে যাতে আওয়ামী হায়েনারা অন্তত আগামী ৬ মাস বাড়ীর কথা ভুলে যায়। এদেরকে দিনরাত দৌড়ানির ওপর রাখতে হবে যাতে আর কোন দিন আম্লগের নাম না নিতে পারে অর্থাৎ আম্লিগের নাম ভুলিয়ে দিতে হবে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৭

জুল ভার্ন বলেছেন: কেউ যদি আদর্শিক দলবাজ হয় তাহলে কেউ তাদের আদর্শচ্যুত করতে পারবেনা। আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করু- জামায়াত একাত্তরের ভূমিকার জন্য ক্ষমা চেয়ে রাজনীতি করুক, আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার সন্ত্রাসী রাজনৈতিক ধারা থেকে বের হয়ে তাদের মানবতা বিরোধী অপরাধের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে দোষীদের আইনের হাতে সোপর্দ করে রাজনৈতিক প্রকৃয়ায় ফিরে আসুক। এবং তা অবশ্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিশ্বাস করে, ভারতীয় তাবেদারি করে নয়।

১২| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



তিনারা পলায় না।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৭

জুল ভার্ন বলেছেন: কিন্তু তারাই জ্ঞাতিগুষ্টি নিয়ে আগে পালিয়েছে।

১৩| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:০৫

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মায়াস্পর্শ@মানুষ কাকে গালি দিতেসে গতকাল নিউজের কমেনটস চেক করলে দেখা যেত । আপনারা হইতেসেন গিয়া আওয়ামি গুজবে বেরেন ওয়াশ পাবলিক। খালি বিএনপির দোষ দেখেন । আপনারা ইনিয়ে বিনিয়ে কি কইতে চান সেটা জাতি বুঝে গেছে। :)

লেংটা মিয়ার মুরিদ হলে বেরেন কে বাহিরে রেখে মাজারে ডুকতে হয় । যে দলের মাথা সুলেমান আর পাকি ইলিয়াস সে দল ফেইল করবেই পদে পদে। :-P

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:১৮

জুল ভার্ন বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১৪| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৪৯

মায়াস্পর্শ বলেছেন: সৈয়দ কুতুব বলেছেন: খালি বিএনপির দোষ দেখেন ।

সারা বাংলাদেশ দেখে আর আপনি দেখেন না ? নাকি চোখ বেঁচে খাইছেন ?
আজব।
আপনারা হইতেসেন গিয়া আওয়ামি গুজবে বেরেন ওয়াশ পাবলিক।
হাসাইলেন। ব্রেন ওয়াশ করার মতো আপাতত আওয়ামীলীগের কোনো গুজবই কাজ করবে না এটা একটা বাচ্চাও জানে।


লেংটা মিয়ার মুরিদ হলে বেরেন কে বাহিরে রেখে মাজারে ডুকতে হয়।
কেউ কেউ অতিরিক্ত বেরেন্টের তাড়নায় ভালোমন্দ একসাথে গুলিয়ে ফেলে। :D :D

যে দলের মাথা সুলেমান আর পাকি ইলিয়াস সে দল ফেইল করবেই পদে পদে।
সেই দলের বেশিরভাগ নেতাই অভভুথানের অগ্রনায়ক ছিলো।
যখন পাশ করার দরকার তখন করেছে। এখন ফেল করলেও আর ক্ষতি নেই কারো। অভভুত্থানে পাশ করেছিল বিধায় এখন সব বুইড়া ভাম গুলো গর্ত থেকে বের হয়েছে। ঐদিন ফেল করলে হয়তো সবগুলো জেল খানা,পাট ক্ষেতে আর আয়না ঘরে পঁচে গলে মরতো।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৯

জুল ভার্ন বলেছেন: "বুইড়া ভামগুলো" কি আপনার আব্বার মতো? আপনি কি তাদের উত্তরাধিকার নন?? আপনি কি আজীবন কচি থাকবেন???

১৫| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৫৫

মায়াস্পর্শ বলেছেন: লেখক বলেছেন: শেখ হাসিনা পরিবারের মতো কিছু ভাকু কুলাংগার এবং তাদের সহযোগী জা-শি নাপা গালাগালি করে ।
লীগের ফ্যাসিস্টরাও আগে সারাদিন জামায়াত বিএনপি র ট্যাগ লাগাইতো। আপনিও সেটার ব্যবহার করছেন দেখছি। এসব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি শুধু তাদের বক্তব্যের পালটা জবাব দেই।

১৬| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:৪৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: @ মায়াস্পর্শ , সৈয়দ কুতুব কোনভাবেই বিএনপি সমর্থক নয়। তিনি লীগের লোক। এরা এখন বিএনপির কাধে ভর করেছে। হা-কা র মত ঘোরতর লীগের ব্লগার এবং জুলভার্ন ভাই একই কাতারে এসে দাড়িয়েছে!! জুলভার্ন ভাই এদের মতই ট্যগিংবাজির রাজনীতি শুরু করেছে। বিএনপির ডুবতে বেশি দিন আর নাই।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০

জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাবিয়ান ভাই, জুলাই বিপ্লবের পর ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর সৈয়দ কুতুব এর আগমন। তিনি আওয়ামী মাল্টি সেকথা সম্ভবত আমিই সবার আগে বলেছিলাম।

আমি কারোর উপর ভর করছি না, কারোর সাথে সুর মিলিয়ে বলছি না। আমার সরল কিম্বা কঠোর মনোভাব- বেয়াদব, অহংকারীদের জন্য আমি সুশীলতা দেখাতে পারিনা... নিজেরা নিজেরা মারামারি করে নাপা-ভাকু গোপালিশ হয়ে যাক।

যেসকল বরাহ শাবকের দল শহীদ জিয়া, ম্যাডাম জিয়া, তারেক রহমানকে নিয়ে নোংরামি করে- ওদের জন্য বিন্দুমাত্র সহানুভূতি আমার নাই। ওরা 'জয়বাংলা' হয়ে যাক।

১৭| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:০২

মায়াস্পর্শ বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: জুলভার্ন ভাই এদের মতই ট্যগিংবাজির রাজনীতি শুরু করেছে।
দলের হাই কমান্ডও সেম কাজ করছে ।
তার এই ট্যাগিংয়ের জন্য মর্মাহত হইনি। স্বাভাবিক প্রক্রিয়া মনে করছি।

সৈয়দ কুতুব কোনভাবেই বিএনপি সমর্থক নয়। তিনি লীগের লোক।
গোলাম ময়লা রনির কথা মনে পড়ে গেলো B-) B-)

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি সব সময় ভিন্নমতকে শ্রদ্ধা করি। কিন্তু ব্যক্তি আক্রমণ সহ্য করিনা। শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের নেতাদের ছাড়া আমি কাউকে অসম্মান করিনা। বংগ বন্ধু শেখ মজিবুর রহমান সহ কোন জাতীয় নেতাদের কখনও অসম্মান করিনা। এমনকি অন্যকোন দলের নেতাদের সম্পর্কেও না, যদি না কেউ আমার আদর্শিক নেতা, দলের বিরুদ্ধে আক্রমনাত্মক মন্তব্য না করে
আমি নিজে, আমার পরিবারের অনেকেই শুধুমাত্র ভিন্ন মতের কারণে শেখ হাসিনা সরকারের রোষানলের শিকার হয়েছে, কাজেই তাদের প্রতি আমার ক্ষোভ ঘৃণা অস্বাভাবিক নয়।

১৮| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৫

মায়াস্পর্শ বলেছেন: লেখক বলেছেন: "বুইড়া ভামগুলো" কি আপনার আব্বার মতো?
দুদুর আঙ্কেলের মতো কথা বলছেন আপনি। আরো সংযত হয়ে কথা বলা উচিত।
আমার আব্বা জিয়াউর রহমানের সাথে হেটে হেটে বগুড়া সার্কিট হাউস থেকে কাহালু যেয়ে মাটি কেটে আবার তার সাথেই হেটে হেটে শহরে এসেছিলেন। পরিচয় দেওয়ার বা এসব নিয়ে বলার ইচ্ছে কখনো হয় নি। সেই আব্বাও বর্তমানের হাইব্রিড নেতাদের মনমানসিকতার সমালোচনা করেন। মানে ভালোকে ভালো আর মন্দকে মন্দ বলতে পারেন কারণ তারা দলীয় ব্র্যাকেটের ভেতরে আটকা পড়েননি বা রাজনীতি করে পেট ও চালায়নি কখনো।
আপনি কি তাদের উত্তরাধিকার নন?? আপনি কি আজীবন কচি থাকবেন???
আমিও বুড়ো হবো তবে ভাম হবো না। ভালোকে ভালো এবং মন্দকে মন্দই বলবো সবসময়।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: সংযত হতে বলতে হতো না, যদি আপনি 'বুইড়া ভাম' শব্দ ব্যবহার না করতেন।
দুদু আংকেলকে নিয়ে আরও গবেষণা করুন।

আপনি বুড়ো হবেন তবে ভাম হবেন না- কেউ যদি বুড়ো হবার আগেই যদি ভাম হয়ে যায় তাহলে বুড়ো হলে কি হবে, আল্লাহ মালুম।

১৯| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ বিকাল ৪:০৬

মায়াস্পর্শ বলেছেন: লেখক বলেছেন: যেসকল বরাহ শাবকের দল শহীদ জিয়া, ম্যাডাম জিয়া, তারেক রহমানকে নিয়ে নোংরামি করে- ওদের জন্য বিন্দুমাত্র সহানুভূতি আমার নাই। ওরা 'জয়বাংলা' হয়ে যাক।
আপনার সাথে একমত।
নোংরামি করাটা সভ্ভতার মধ্যে পরে না। তবে রেফারেন্স সহ সমালোচনা সহ্য করার মন মানসিকতা থাকতে হবে। যেটা বর্তমানে বি এন পির উচ্চপর্যায়ের নেতাদের মধ্যে নেই, কর্মীদের কথা নাহয় বাদ ই দিলাম। যেই কাজ গুলো মানুষ বি এন পির থেকে আশা করেছিল সেই কাজ যদি অন্য কেউ করে তবে মানুষ সেইদিকেই ঝুঁকবে।

বংগ বন্ধু শেখ মজিবুর রহমান সহ কোন জাতীয় নেতাদের কখনও অসম্মান করিনা
অসম্মান না করেও সমালোচনা করা যায় এবং সেটা অনেকেই মেনে নিতে পারেন না।

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১২

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।

২০| ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০১

মায়াস্পর্শ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
আপনাকেও ধন্যবাদ ।
দুদু আংকেলকে নিয়ে আরও গবেষণা করুন
বেশ কয়েকদিন আগেই পুরো জাতি উনাকে নিয়ে গবেষণা করে ফেলছে।
আচ্ছা একটা প্রশ্ন ছিলো ,
শ্রদ্ধেয় লুৎফুজ্জামান বাবর সাহেব কে মিডিয়ার সামনে দেখা যায়না কেন?

১৭ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৯:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি আদার ব্যপারী হয়ে রথী মহারথীদের খবর রাখিনা। তারপরও একজন নগন্য কর্মী হিসাবে জানি-
প্রথমত, তিনি দলের মুখপাত্র নন। বর্তমানে দলের একজন প্রাথমিক সদস্য মাত্র।
দ্বিতীয়ত, ২০০৭ সালে ক্ষমতা নিয়ে মাইনাস টু ফর্মুলা গ্রহণ করেছিলো সেনাসমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকার। মাইনাস-টু মানে রাজনীতি থেকে খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে বিদায় করে দেয়া। এজন্য বিএনপি ও আওয়ামী লীগে সৃষ্টি করা হয় সংস্কারপন্থী গ্রুপ। বিএনপিতে এই গ্রুপের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন দলের মহাসচিব আব্দুল মান্নান ভুঁইয়া। সেই গ্রুপে ছিলেন সাইফুর রহমানসহ আরো অনেকে। তবে তাদের বেশিরভাগই সশস্ত্র বাহিনীর গোয়েন্দা বিভাগের চাপে সংস্কারপন্থী হতে বাধ্য হয়েছিলেন। কিন্তু ব্যতিক্রমদের মধ্যে ছিলেন লুৎফুজ্জামান বাবর। তিনি নিজের উৎসাহে সংস্কারপন্থী হয়েছিলেন। নিজে গ্রেপ্তার হয়ে সেনাগোয়েন্দাদের কাছে বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন (যা সকল মিডিয়ার সংবাদ শিরোনাম হয়েছিল)- সেজন্য অনেকেই তার উপর অসন্তুষ্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.